Showing posts with label উইন্ডোজ সফটওয়্যার. Show all posts
Showing posts with label উইন্ডোজ সফটওয়্যার. Show all posts
Sunday, August 2, 2015
প্রথমে নিচের দেয়া লিংক থেকে প্রথমে সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে নিন .
software টি রার করা আছে.
প্রথমে রার ফাইলটি আনজিপ করে নিন,
আপনার কম্পিউটারে সফ্টওয়্যারটি
ইনস্টল করে নিন.
স্বাভাবিক ভাবেই এই সফটওয়্যার টি ইনস্টল করবেন.
এরপর ফোল্ডার এর উপর ক্লিক করুন.
এবং মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করুন
দেখুন folder colorize নামে একটা অপশন এসেছে .
ওখানে ক্লিক করুন,
দেখবেন ফোল্ডার কালার করার জন্যে অনেক রং পাবেন,
নিজের ইচ্ছে মতো রং বেছে নিন
এরপর রিফ্রেশ দিন পিসি,
এখন দেখুন অ।পনার ফোল্ডার টি সুন্দর রং ধারণ করেছে.
যদি কেউ না বুঝে থাকেন,ইউটিউবে আমার ভিডিও দেখতে পারেন
see video tutorial :-
Wednesday, July 8, 2015
ফাইল যখন মোছে না (Error 0 x 800710 FE)
উইন্ডোজ ৮ বা ৮.১ অপারেটিং সিস্টেমে কখনো কখনো ফাইল মুছতে (ডিলিট) গিয়ে সমস্যা হয়। উইন্ডোজের অফলাইনের ফাইল ক্লায়েন্ট সাইড ক্যাশিং (সিএসসি)-এর ক্যাশের ফাইল ক্ষতিগ্রস্ত হলে Error 0 x 800710 FE নামের সমস্যাটি দেখা দেয়।
এ সমস্যা দূর করতে উইন্ডোজের কন্ট্রোল প্যানেলে যান। All Control Panel Items থেকে Sync Center এর Manage Offline Files-এ ক্লিক করুন। Offline Files উইন্ডো খুললে Disk Usage ট্যাব থেকে Delete temporary files-এ ক্লিক করে অস্থায়ী অফলাইন ফাইলগুলো মুছে ফেলুন। এই অস্থায়ী ফাইলের ক্যাশ অভ্যন্তরীণ সার্ভারের উইন্ডোজ থেকে ফাইল সিক্রোনাইজ করতে সাহায্য করে।
কোনো কারণে ডেটাবেজ নষ্ট (করাপ্ট) হলে এমন সমস্যা হয়। কাজ শেষে আবার ফাইল মুছে দেখুন যদি সমস্যা থেকে যায় তাহলে উইন্ডোজের রেজিস্ট্রিতে পরিবর্তন আনতে হবে।
রেজিস্ট্রি খুলতে Win Key+R চাপুন। রান চালু হবে এই বক্সে regedit লিখে এন্টার করুন। রেজিস্ট্রি এডিটর খুলে গেলে বাঁ দিকের দিকে তালিকা থেকে HKEY_LOCAL_MACHINE এ ক্লিক করে পর্যায়ক্রমে SYSTEM\/CurrentControlSet/ervices\/CSC\/Parameters খুলুন। Parameters-এর ক্লিক করলে ডান পাশের মেনুতে ডান ক্লিক
করুন। এবার New থেকে DWORD Value-এ ক্লিক করুন। Value Name-এর ঘরে FormatDatabase লিখে Value Data ঘরে ১ লিখে ওকে করুন।
রাকিবুল হাসান
prothom-alo.com
Friday, June 26, 2015
ডাউনলোড করে নিন Typing Master Pro আর টাইপিং শিখুন অনায়াসে খুব সহজে।
TypingMaster Pro - যাদের টাইপিং করতে সমস্যা হয় অথবা যারা ঠিকঠাক মত টাইপ করতে পারেন না, তাদের জন্য উপযুক্ত একটি সফটওয়্যার হল TypingMaster Pro। এই সফটওয়্যারটির মাধ্যমে আপনি খুব সহজে এবং খুব অল্প সময়েই টাইপিং শিখতে পারেন।যদিও TypingMaster Pro একটি পেইড সফটওয়্যার। তবে সমস্যা নেই আজকে আমি আপনাদের সামনে এই সফটওয়্যারটির সিরিয়্যাল কী সহ শেয়ার করবো। এতে করে আপনি ভুল ভার্সন সফটওয়্যারটিই পাবেন।
এই সফটওয়্যারটি মূলত নিয়মিত চর্চা করার জন্য। তাতে আপনি খুব সহজে এবং অতি অল্প সময়ে এবং দ্রুত টাইপিং শিখতে পারবেন। তাহলে চলুন এই সফটওয়্যারটির কিছু ফিচার দেখে আসিঃ
ফিচারসঃ
- Multi-form excersises
- Advanced
- Five comprehensive courses
- feedback and tips
- Professional typing tests
- Illustrated statistics
- Optimized duration
- Personal Accuracy Goal
- Smart review
- TypingMaster Satellite
- Support for Multiple user
- QuickPhrase typing tool
কিভাবে ইন্সটল করবেনঃ
- প্রথমে সফটওয়্যারটি নিচে থেকে ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন।
- কিছু সময়ের জন্য আপনার ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করুন (যদি কানেক্ট করা থাকে)
- তারপর সিরিয়্যাল কি গুলো বসিয়ে দিন।
- আরও বিস্তারিত Readme file এ দেওয়া আছে।
- ব্যস, কাজ শেষ। এবার উপভোগ করুন।
স্কীনশটঃ
ডাউনলোডঃ
Thursday, June 18, 2015
ডাউনলোড করে নিন অ্যাডোবি ফটোশপের সর্বশেষ ভার্সন “Adobe Photoshop CC” সম্পূর্ণ ফ্রি আজীবন মেয়াদসহ।
ছবি এডিটিং এর জন্য ব্যবহৃত সফটওয়্যারগুলো "ফটোশপ সফটওয়্যার" হিসেবেই পরিচিত। আর আমাদের মধ্যে শতকরা ৮০% মানুষ ফটোশপ সফটওয়্যার হিসেবে অ্যাডোবি ফটোশপকেই চিনে থাকে। ১৯৮২ সালে আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়াতে প্রতিষ্ঠিত অ্যাডোবি কোম্পানি অনেক ধরণের সফটওয়্যার তৈরি করে থাকলেও এটি মূলত ফটোশপের জন্যই সবচেয়ে বেশি পরিচিত।
অ্যাডোবি সিস্টেমস এর সর্বাধিক আলোচিত এবং বিক্রিত সফটওয়্যার "অ্যাডোবি ফটোশপের" অনেকগুলো ভার্সন রয়েছে যার সবগুলোই ব্যবহারকারীদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। তেমনি কয়েকটি ভার্সন হলঃ
- অ্যাডোবি ফটোশপ সিএস (Adobe Photoshop CS)
- অ্যাডোবি ফটোশপ সিএস ২, ৩, ৪, ৫, ৫.১, ৬ (Adobe Photoshop CS2, CS3, CS4, CS5, CS5.1, CS6)
আর সর্বশেষ ভার্সন হলঃ অ্যাডোবি ফটোশপ সিসি (Adobe Photoshop CC)।
Adobe থেকে এই সফটওয়্যারটি কিনতে হলে প্রতি মাসে গুনতে হবে ১৯.৯৯ ডলার। আর সফটওয়্যারটির স্বাদ নেয়ার জন্য Adobe ফ্রি ট্রায়াল ভার্সনের ব্যবস্থা রেখেছে যার মেয়াদ ৩০ দিন।
Adobe থেকে এই সফটওয়্যারটি কিনতে হলে প্রতি মাসে গুনতে হবে ১৯.৯৯ ডলার। আর সফটওয়্যারটির স্বাদ নেয়ার জন্য Adobe ফ্রি ট্রায়াল ভার্সনের ব্যবস্থা রেখেছে যার মেয়াদ ৩০ দিন।
তবে আপনি যদি Adobe Photoshop CC সফটওয়্যারটির অরিজিনাল ভার্সন সম্পূর্ণ বিনামূল্যে নিতে চান তাহলে আর দেরী না করে এক্ষুনি নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিন Adobe Photoshop CC যার মেয়াদ আজীবন।
সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন নিচের লিঙ্ক থেকে...
Adobe Photoshop CC Free Download
সফটওয়্যারটি ইন্সটল করার জন্য নিচের দিকনির্দেশনা অনুসরণ করুন...
১. প্রথমে আপনার ইন্টারনেট কানেকশন অফ করে নিন।
২. তারপর উপরের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করা .zip ফাইলটি unzip করে নিন।
৩. এরপর ফোল্ডারের ভেতরে যেয়ে নিচের ছবির মতো Set-up.exe ফাইলে ডাবল ক্লিক করে ইন্সটল করুন।
৪. নিচের ছবির মতো "Try" অপশন সিলেক্ট করুন।
৫. এবার "Sign In" এ ক্লিক করুন।
৬. আপনার ইন্টারনেট কানেকশন অফ থাকার কারণে একটি নোটিফিকেশন দেখাবে। আপনি নিচের মতো করে "Sign In Later" এ ক্লিক করবেন।
৭. ল্যাঙ্গুয়েজ হিসেবে "English" সিলেক্ট করে "Install" এ ক্লিক করুন।
৮. ইন্সটলেশন সম্পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন।
৯. ইন্সটল কমপ্লিট হলে "Launch Now" এ ক্লিক করুন।
১০. আপনাকে পুনরায় সাইন-ইন করতে বলবে, আপনি আবারও "Sign In Later" এ ক্লিক করবেন।
১১. এবার "Start Trial" এ ক্লিক করুন।
১২. Software License Agreement "Accept" করুন।
১৩. সফটওয়্যারটি ইন্সটল করা শেষে "Launch" হলে সফটওয়্যারটি ক্লোজ করে দিন।
সফটওয়্যারটির আজীবন মেয়াদ পেতে চাইলে আসল কাজ এবার শুরু করুন...
নিচের লিঙ্ক থেকে Adobe Photoshop CC এর Activation ফাইলটি ডাউনলোড করুন।
Adobe Photoshop CC Activation File Download
এবার নিচের দিকনির্দেশনা অনুসরণ করুন...
১. প্রথমে উপরের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করা Activation .zip ফাইলটি unzip করে নিন।
২. ফোল্ডারের ভেতরে "amtlib.dll" নামে একটি ফাইল দেখতে পাবেন।
৩. এবার আপনার কম্পিউটারের "C" ড্রাইভে যান। আপনি যদি ৩২বিটের পিসিতে সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে থাকেন তাহলে C ড্রাইভের ভেতরে "Program Files (x86)" ফোল্ডারের ভেতরে "Adobe" নামক একটি ফোল্ডার পাবেন এবং তার ভেতরে "Adobe Photoshop CC 2014" নামের একটি ফোল্ডার দেখতে পাবেন।
অর্থাৎ ফোল্ডার ডিরেক্টরি হলঃ C:\Program Files (x86)\Adobe\Adobe Photoshop CC 2014
আর আপনি ৬৪বিটের পিসিতে সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে থাকেন তাহলে C ড্রাইভের ভেতরে "Program Files" ফোল্ডারের ভেতরে "Adobe" নামক একটি ফোল্ডার পাবেন এবং তার ভেতরে "Adobe Photoshop CC 2014" নামের একটি ফোল্ডার দেখতে পাবেন।
অর্থাৎ ফোল্ডার ডিরেক্টরি হলঃ C:\Program Files\Adobe\Adobe Photoshop CC 2014
নোটঃ আমাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে "Adobe Photoshop CC 2014" ফোল্ডারে যাওয়া।
৪. এবার যেই Activation ফোল্ডারটি ডাউনলোড করেছেন সেই ফোল্ডারের ভেতরের "amtlib.dll" ফাইলটি "Adobe Photoshop CC 2014" ফোল্ডারের ভেতরে কপি-পেস্ট করুন।
নোটঃ কপি-পেস্ট করার সময়ে অবশ্যই "Move and Replace" সিলেক্ট করবেন।
ব্যাস!!!
সব কাজ এখন শেষ। আপনার "Adobe Photoshop CC" সফটওয়্যারটি এখন আর কখনো লাইসেন্স-কী চাইবে না। উপভোগ করুন আজীবন মেয়াদের "Adobe Photoshop CC" সফটওয়্যার।
Tuesday, June 16, 2015
Wednesday, June 10, 2015
Folder Highlight দিয়ে আপনার পিসির ফোল্ডারের রঙ পরিবর্তন করুন ।
এটা কি?
FolderHighlight সঙ্গে আপনি একটি রঙ বা একটি আইকন সহ গুরুত্বপূর্ণ ফোল্ডার আউট চিহ্নিত করতে পারেন। এটা মানুষের মস্তিষ্কের চাক্ষুষ নিদর্শন হিসেবে প্রথমত তথ্য গ্রহণ করে একটি সত্য. আপনি "আমার নথি" খুলুন এবং অনুরূপ ফোল্ডার আইকন একটি শত দেখতে তাই আপনি যদি আপনার চাক্ষুষ প্রত্যক্ষ এর সুবিধা ব্যবহার করতে পারবে না। আপনি এই মাসের কাজ নথি একটি লাল রঙের সাথে আউট চিহ্নিত করা হয়েছে যদি আপনি তার নাম পড়তে কিন্তু আগে, এ ধরনের কোনো ফোল্ডার আপনার চোখের আঘাত করবে।
যদি কেউ নিতে চান এখান থেকে ডাউনলোড করুন
কি কি সিস্টেমের জন্য আবশ্যক ?
আবেদন উইন্ডোজ 2000, উইন্ডোজ 2003 এবং WinXP, ভিস্তা ও x86 এবং X64 উভয় প্লাটফর্ম সমর্থিত উইন্ডোজ 7 এ কাজ করবে তাই FolderHighlight, প্রথম উইন্ডোজ 2000 সালে বাস্তবায়িত প্রযুক্তি ব্যবহার করে.
কীভাবে ব্যবহার করবেন ?
এর কাজ খুব সহজ! সফটওয়্যার ডাউনলোড করুন ইন্সটল করুন । আপনি চিহ্নিত করতে চান যে ফোল্ডার নির্বাচন করুন মাউসের ডান দিকে বোটন ক্লিক করুন, ড্রপ ডাউন মেনু FolderHighlight নির্বাচন করুন এবং তারপর উপযুক্ত রঙ দিয়ে দিন । উপরের ফটো ডেমো ফটো দেখে নিন ।
কিছু জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন ?
প্রশ্ন: আমি ফোল্ডার আইকন পরিবর্তন চাই কিন্তু পরিবর্তন সময়ে এটি প্রয়োগ করা হয়নি। আমি উইন্ডো বন্ধ করুন এবং এটি পুনরায় খোলা শুধু পরে আমি ফোল্ডার চেহারা পরিবর্তন করা হয় যে দেখেছি ।
প্রশ্ন: আমি একটি ফোল্ডার আইকন পরিবর্তন করেছি. আমি এটা তার রঙ সংরক্ষণ অন্য অবস্থানে কপি করতে পারবে?
উত্তর: আপনি তাদের রং হারানো ছাড়া সমর্থিত ভলিউম জুড়ে ফোল্ডার কপি করতে পারবে.
প্রশ্ন: আমি সিডি-টাকা হাইলাইট ফোল্ডার বার্ন, আমি পরিবর্তিত ফোল্ডার আইকন দেখতে পাবেন
একটি: অবশ্যই ... বার্নিং ফোল্ডার তাদের রং রিসেট করা হবে না।
Sunday, June 7, 2015
বিরক্তিকর সব এড গুলো ব্লক করে দিন ৫০০ KB এর একটি এড-অনস দিয়ে।
সবাইকে স্বাগতম জানিয়ে আসল কথায় আসি।
বর্তমানে ইন্টার্নেটে এমন কোন ওয়েব সাইট খুজে পাওয়া যাবে না যেই সাইটে কোন এড থাকে না। প্রায় সবগুলো সাইটে ডুকলেই এখন এড আর এড। এই এড গুলো যেমন প্রচুর বিরক্তি কর তেমনি যথেষ্ট ঘাতক ও বটে। ঘাতক বলার কারণ হচ্ছে এগুলো প্রচুর পরিমানে ব্যান্ডওইথ (বা এমবি) গিলতে থাকে। যেহেতু এই এড গুলো আমাদের কোন উপকার করে না, বরং ক্ষতিই করে, তাই এই এড গুলোকে নিজের ইচ্ছে মত চলতে দেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না।
তাই আমি আমার তৃতীয় টিউনে আপনাদের সাথে এমন একটি add-ons শেয়ার করবো যা যেই কোন ওয়েব সাইটের যে কোন ধরনের এড ব্লক করে দিবে আর আপনাকে দিবে একটি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ওয়েব সাইট। আমি ব্যক্তিগত ভাবে এটি ব্যবহার করি।
এই এড অনস টির নাম “ Add block Plus ”
যেকোন ব্রাউজারের add-ons স্টোরে গিয়ে “ Add block Plus ” এই নাম টি টাইপ করলেই পেয়ে যাবেন। এটার সাইজ মাত্র ৫০০ কেবি।
আমি সব ব্রাউজারেই ব্যবহার করেছি। অপেরা ব্রউজরের স্ক্রিনশর্ট দিলাম
অপেরা ব্রাউজার এর জন্য : Add block plus for Opera
গুগল ক্রোমে এর জন্য : Add block plus for Google Chrome
মজিলা ফায়ারফক্স এর জন্য লিংক দিতে পারি নি,
তবে স্টোরে গিয়ে নিচের ছবির মত টাইপ করে, Install করলেই হবো...
এবার পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ওয়েব সাইট ভিজিট করুণ আর অল্প হলেও ব্যান্ডওইথ অপচয় রোধ করুন।
সবার জন্য অনেক গুলো শুভ কামনা
যেভাবে বিনা মূল্যে পাবেন উইন্ডোজ ১০
এখন থেকে ২৯ জুলাইয়ের মধ্যে যাঁরা উইন্ডোজ ৮.১ চালিত পিসি বা ল্যাপটপ কিনবেন তাঁরা বিনা মূল্যে উইন্ডোজ ১০ এর হালনাগাদ পাবেন।
মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষ এই ঘোষণা দিয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ২৯ জুলাই উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেম উন্মুক্ত করবে মাইক্রোসফট। পরবর্তী প্রজন্মের এই অপারেটিং সিস্টেমনির্ভর পিসি ও ট্যাব ২৯ জুলাইয়ের পর থেকে বাজারে পাওয়া যাবে বলে ঘোষণা দিয়েছে মাইক্রোসফট।
উইন্ডোজ ৭ ও উইন্ডোজ ৮ ব্যবহারকারীদের মধ্যে অনেকেই এটি বিনা মূল্যে হালনাগাদ করে নিতে পারবেন। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি। পিসি ও ট্যাবলেটের জন্য উইন্ডোজ সংস্করণ
আসার পরে স্মার্টফোন ও এক্সবক্সের গেম কনসোলের জন্য উইন্ডোজ ১০ উন্মুক্ত করবে মাইক্রোসফট।
একজন বিশেষজ্ঞ বলছেন, মাইক্রোসফটের ভবিষ্যতের জন্য উইন্ডোজের এই সংস্করণ উন্মুক্ত করার বিষয়টি জটিল হিসেবে দাঁড়িয়ে যেতে পারে। উইন্ডোজের সাম্প্রতিক সংস্করণ উইন্ডোজ ৮ নিয়ে মাইক্রোসফটের অভিজ্ঞতা সুখকর নয়। অনেকেই টাচ কেন্দ্রিক ইন্টারফেস সুবিধার উইন্ডোজের এই সংস্করণটি হালনাগাদ করেননি।
এই বিষয়টি অনুধাবন করে মাইক্রোসফট উইন্ডোজের নতুন সংস্করণে পুরোনো সংস্করণ যেমন উইন্ডোজ ৭ এর অনেক ফিচার উইন্ডোজ ১০ এ
যুক্ত করেছে। মাইক্রোসফটের অপারেটিং সিস্টেম বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট টেরি মেয়ারসন এক ব্লগে লিখেছেন, আজকের বিশ্বের ১৯০টি দেশের যেন ১৫০ কোটি মানুষ উইন্ডোজ ব্যবহার করছেন তাদের
জন্য নতুন প্রজন্মের উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে উইন্ডোজ ১০ এর নকশা করা হয়েছে। এটি যেমন আগের মতো পরিচিত হবে তেমনি এটি আগের চেয়ে উন্নত হবে। আপনাদের প্রিয় স্টার্ট মেনুটিও উইন্ডোজ ১০ এ ফিরে আসবে। এতে নতুন করে আসবে মাইক্রোসফটের ভারচুয়াল
অ্যাসিস্ট্যান্ট কর্টানা যা এত দিন কেবল উইন্ডোজ ফোনেই সীমাবদ্ধ ছিল। এ ছাড়া উইন্ডোজ ১০ এর সঙ্গে নতুন করে আসবে এজ
নামের ওয়েব ব্রাউজার। এ ছাড়াও এক্সবক্স থেকে ভিডিও গেম স্ট্রিমিং করার জন্য থাকবে একটি অ্যাপ্লিকেশন।
মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, উইন্ডোজের আগের সংস্করণের সব অ্যাপ যাতে উইন্ডোজ ১০ এ কাজ করে সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে প্রচুর
খেটেছে তারা। প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা ভেবেছিলেন মাইক্রোসফট এ বছরের শেষ নাগাদ উইন্ডোজ ১০ বাজারে ছাড়তে পারে। কিন্তু মাইক্রোসফট
অনেক আগেই উইন্ডোজ উন্মুক্ত করার ঘোষণা দিল।
বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান গার্টনারের বিশ্লেষকেরা বলছেন, অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস ট্যাবলেটের বাজার কেড়ে নেওয়ার আগে মাইক্রোসফটের ওই বাজারে ঢোকার সর্বশেষ সুযোগ হতে পারে উইন্ডোজ ১০। অবশ্য
মাইক্রোসফট ও ইনটেল মিলে টু-ইন-ওয়ান বা হাইব্রিড পণ্যের যে পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে তাতে নতুন ধরনের পণ্যের বিক্রি কিছুটা বাড়তে পারে।
মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষ এই ঘোষণা দিয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ২৯ জুলাই উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেম উন্মুক্ত করবে মাইক্রোসফট। পরবর্তী প্রজন্মের এই অপারেটিং সিস্টেমনির্ভর পিসি ও ট্যাব ২৯ জুলাইয়ের পর থেকে বাজারে পাওয়া যাবে বলে ঘোষণা দিয়েছে মাইক্রোসফট।
উইন্ডোজ ৭ ও উইন্ডোজ ৮ ব্যবহারকারীদের মধ্যে অনেকেই এটি বিনা মূল্যে হালনাগাদ করে নিতে পারবেন। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি। পিসি ও ট্যাবলেটের জন্য উইন্ডোজ সংস্করণ
আসার পরে স্মার্টফোন ও এক্সবক্সের গেম কনসোলের জন্য উইন্ডোজ ১০ উন্মুক্ত করবে মাইক্রোসফট।
একজন বিশেষজ্ঞ বলছেন, মাইক্রোসফটের ভবিষ্যতের জন্য উইন্ডোজের এই সংস্করণ উন্মুক্ত করার বিষয়টি জটিল হিসেবে দাঁড়িয়ে যেতে পারে। উইন্ডোজের সাম্প্রতিক সংস্করণ উইন্ডোজ ৮ নিয়ে মাইক্রোসফটের অভিজ্ঞতা সুখকর নয়। অনেকেই টাচ কেন্দ্রিক ইন্টারফেস সুবিধার উইন্ডোজের এই সংস্করণটি হালনাগাদ করেননি।
এই বিষয়টি অনুধাবন করে মাইক্রোসফট উইন্ডোজের নতুন সংস্করণে পুরোনো সংস্করণ যেমন উইন্ডোজ ৭ এর অনেক ফিচার উইন্ডোজ ১০ এ
যুক্ত করেছে। মাইক্রোসফটের অপারেটিং সিস্টেম বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট টেরি মেয়ারসন এক ব্লগে লিখেছেন, আজকের বিশ্বের ১৯০টি দেশের যেন ১৫০ কোটি মানুষ উইন্ডোজ ব্যবহার করছেন তাদের
জন্য নতুন প্রজন্মের উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে উইন্ডোজ ১০ এর নকশা করা হয়েছে। এটি যেমন আগের মতো পরিচিত হবে তেমনি এটি আগের চেয়ে উন্নত হবে। আপনাদের প্রিয় স্টার্ট মেনুটিও উইন্ডোজ ১০ এ ফিরে আসবে। এতে নতুন করে আসবে মাইক্রোসফটের ভারচুয়াল
অ্যাসিস্ট্যান্ট কর্টানা যা এত দিন কেবল উইন্ডোজ ফোনেই সীমাবদ্ধ ছিল। এ ছাড়া উইন্ডোজ ১০ এর সঙ্গে নতুন করে আসবে এজ
নামের ওয়েব ব্রাউজার। এ ছাড়াও এক্সবক্স থেকে ভিডিও গেম স্ট্রিমিং করার জন্য থাকবে একটি অ্যাপ্লিকেশন।
মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, উইন্ডোজের আগের সংস্করণের সব অ্যাপ যাতে উইন্ডোজ ১০ এ কাজ করে সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে প্রচুর
খেটেছে তারা। প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা ভেবেছিলেন মাইক্রোসফট এ বছরের শেষ নাগাদ উইন্ডোজ ১০ বাজারে ছাড়তে পারে। কিন্তু মাইক্রোসফট
অনেক আগেই উইন্ডোজ উন্মুক্ত করার ঘোষণা দিল।
বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান গার্টনারের বিশ্লেষকেরা বলছেন, অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস ট্যাবলেটের বাজার কেড়ে নেওয়ার আগে মাইক্রোসফটের ওই বাজারে ঢোকার সর্বশেষ সুযোগ হতে পারে উইন্ডোজ ১০। অবশ্য
মাইক্রোসফট ও ইনটেল মিলে টু-ইন-ওয়ান বা হাইব্রিড পণ্যের যে পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে তাতে নতুন ধরনের পণ্যের বিক্রি কিছুটা বাড়তে পারে।
যেভাবে পাওয়া যাবে
উইন্ডোজ উন্মুক্ত করার দিন যেভাবে তা সংগ্রহ করবেন সে সম্পর্কে তথ্য প্রকাশ করেছে মাইক্রোসফট। তাদের পরামর্শ হচ্ছে, একটি কপি
যেন ব্যবহারকারীরা অবশ্যই সংরক্ষণ করে রাখেন। উইন্ডোজ ১০ কেনা বা বিনা মূল্যে হালনাগাদের এই রিজারভেশন প্রক্রিয়াটি খুব সহজ। যে সব কম্পিউটার উইন্ডোজ ১০ সমর্থন করবে তার সিস্টেম ট্রেতে একটি আপডেট নোটিফিকেশন পাবেন ব্যবহারকারী। ব্যবহারকারী ও নোটিফিকেশনে ক্লিক করলে রিজারভেশন প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হবে। এ ছাড়া বিকল্প উপায়ে কপি সংরক্ষণ করতে (http://www.microsoft.com/en-gb/windows/windows-10-upgrade
) ব্যবহারকারীকে এই পেজটিতে যেতে হবে।
উইন্ডোজ উন্মুক্ত করার দিন যেভাবে তা সংগ্রহ করবেন সে সম্পর্কে তথ্য প্রকাশ করেছে মাইক্রোসফট। তাদের পরামর্শ হচ্ছে, একটি কপি
যেন ব্যবহারকারীরা অবশ্যই সংরক্ষণ করে রাখেন। উইন্ডোজ ১০ কেনা বা বিনা মূল্যে হালনাগাদের এই রিজারভেশন প্রক্রিয়াটি খুব সহজ। যে সব কম্পিউটার উইন্ডোজ ১০ সমর্থন করবে তার সিস্টেম ট্রেতে একটি আপডেট নোটিফিকেশন পাবেন ব্যবহারকারী। ব্যবহারকারী ও নোটিফিকেশনে ক্লিক করলে রিজারভেশন প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হবে। এ ছাড়া বিকল্প উপায়ে কপি সংরক্ষণ করতে (http://www.microsoft.com/en-gb/windows/windows-10-upgrade
) ব্যবহারকারীকে এই পেজটিতে যেতে হবে।
Saturday, May 30, 2015
নিয়ে নিন SkinPack Ubuntu 2.0 আপনার উইন্ডোজ পিসি কে দিন Ubuntu লুক
আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালোই আছেন।
আজ আপনাদের মাঝে এলাম SkinPack Ubuntu 2.0 সাথে KingUser v4.0.5 এপিকে নিয়ে !!
অবাক হলেন? যে কথায় উইন্ডোজ সফটওয়্যার আর কথায় Android। হ্যাঁ ভাবা স্বাভাবিক।
আসলে দুইটার ভেতর কোন মিল নাই শুধু টিউন বড় করার জন্যে দুইটা জিনিস একটা টিউন এ দিলাম। আশা করি Confusion এর সমাপ্তি ঘটেছে।
আর কথা বারাইলাম না । কাজের কথায় চলে যাই ।
Ubuntu কি? সেটা নিয়ে কোন কথা আমি বলতে চাইনা কারণ Ubuntu চেনেন না এমন মানুষ অন্তত Techtunes এ খুঁজে পাওয়া যাবেনা। যাই হোক Ubuntu কি সেটা নিয়ে কথা বলতে আসিনি, এসেছি Ubuntu SkinPack নিয়ে মানে মানে এক কথায় আপনার উইন্ডোজ এর জন্যে একটি Theme . যেটা ইন্সটল করলে আপনার উইন্ডোজ পিসি এর চেহারা কিছুটা বদলে লিনাক্স Ubuntu এর রূপ নেবে।
যা যা পাবেন SkinPack Ubuntu 2.0 তেঃ
এখানে ক্লিক করুন
{Support : Windows 8/8.1/7/SP1 [X86_X64] – [All Language] – [All Version]}
২. [Windows XP User] Ubuntu Skin Pack XP By F!r3 Sp!d3R.zip ডাউনলোড করতে [14.7 এমবি]
এখানে ক্লিক করুন
আসলে দুইটার ভেতর কোন মিল নাই শুধু টিউন বড় করার জন্যে দুইটা জিনিস একটা টিউন এ দিলাম। আশা করি Confusion এর সমাপ্তি ঘটেছে।
আর কথা বারাইলাম না । কাজের কথায় চলে যাই ।
SkinPack Ubuntu 2.0
যা যা পাবেন SkinPack Ubuntu 2.0 তেঃ
- Rocket Dock
- Cool Icons
- Ubuntu Wallpaper
- Ubuntu UI
- SideBar
- Many More
ডাউনলোড লিঙ্কঃ
১. SkinPack ubuntu 2.0 By F!r3 Sp!d3R.zip ডাউনলোড করতে [21.4 এমবি]এখানে ক্লিক করুন
{Support : Windows 8/8.1/7/SP1 [X86_X64] – [All Language] – [All Version]}
২. [Windows XP User] Ubuntu Skin Pack XP By F!r3 Sp!d3R.zip ডাউনলোড করতে [14.7 এমবি]
এখানে ক্লিক করুন
যেভাবে Install করবেনঃ
১. আগের কোন SkinPack থাকলে আমি বলার আগে Uninstall করুন।২. আপনার Antivirus কে কিছু সময়ের জন্যে বন্ধ করে দিন অন্যথায় মেগাবাইট গুলা জলে গেলে আমার দোষ না।
৩. 21.4 এমবি খরচ করে SkinPack ubuntu 2.0 By F!r3 Sp!d3R.zip ডাউনলোড করে নিন [ Win - 7/8/8.1 User]
অথবা 14.7 এমবি খরচ করে Ubuntu Skin Pack XP By F!r3 Sp!d3R.zip ডাউনলোড করে নিন [ Win - XP User]
৪. SkinPack ubuntu 2.0 By F!r3 Sp!d3R.zip Extract করুন এবং Setup.ex_ কে Rename করুন Setup.exe
৫. Setup.cmd রান করুন। কাজ শেষ।
কয়েকবার আপনার মনিটর Flash মারতে পারে। ভয়ের কিছু নাই। Win - XP User রা একি ভাবে ইন্সটল করুন।
Screenshots:
Saturday, May 23, 2015
কম্পিউটারের গতি ঠিক করার উপায়
কম্পিউটারের গতি কমে যাওয়ার সমস্যায় অনেকেই বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন। এ লেখায় থাকছে পার্সোনাল কম্পিউটারের গতি সমস্যার কয়েকটি সাধারণ সমাধান।
১. রিস্টার্ট করুন : বেশ কিছুক্ষণ চলার পর আপনার পার্সোনাল কম্পিউটারের গতি যদি কমে যায় তাহলে তা রিস্টার্ট করুন। বিভিন্ন প্রোগ্রাম কম্পিউটারের মেমোরিতে অসংখ্য ফাইল তৈরি করে। এ ফাইলগুলো কম্পিউটারের গতি কমিয়ে দেয়। রিস্টার্ট করলে সেই ফাইলগুলোর অনেকটাই মুছে যায় এবং কম্পিউটারে গতি সঞ্চারিত হয়।
২. আপডেট করুন : আপনার কম্পিউটারে আপডেটেড অপারেটিং সিস্টেম এবং বিভিন্ন সফটওয়্যারের আপডেটেড ভার্সন ব্যবহার করুন। এগুলোর কোনো একটি আপডেটেড না হলে কিংবা একাধিক সফটওয়্যারের মধ্যে কনফ্লিক্ট তৈরি হলে তা গতি কমিয়ে দিতে পারে। ইন্টারনেট সংযুক্ত কম্পিউটারে লাইসেন্স করা সফটওয়্যার থাকলে তা সহজেই আপডেট করা যায়।
৩. ব্যাকগ্রাউন্ড প্রোগ্রাম : কম্পিউটার চলার সময় ব্যাকগ্রাউন্ডে কিছু প্রোগ্রাম স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলতে থাকে, যা অনেক ব্যবহারকারী বুঝতে পারেন না। এ প্রোগ্রামগুলো আপনার প্রয়োজন নাও হতে পারে। যদিও প্রতিটি প্রোগ্রামই মেমোরি দখল করে এবং কম্পিউটারের গতি একটু হলেও কমিয়ে দেয়। পিসিতে টাস্ক ম্যানেজারের মাধ্যমে এ সফটওয়্যারগুলোর তালিকা দেখতে পারেন। এ জন্য কি-বোর্ডে অল্টার+কন্ট্রোল+ডিলিট একত্রে চাপতে হবে। এরপর 'স্টার্ট টাস্ক ম্যানেজার'-এ যেতে হবে। এখানে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারগুলো রেখে বাকিগুলো বন্ধ করে দিন। পরে যেন চালু না হয় সে জন্য স্টার্টআপ থেকেও এগুলো বন্ধ করে দিন।
৪. হার্ডডিস্ক খালি রাখুন : হার্ডডিস্কে স্থান কমে গেলে তা পিসির গতি কমিয়ে দিতে পারে। তাই হার্ডডিস্কের কমপক্ষে ১০ শতাংশ স্থান খালি রাখতে হবে। আপনার যদি কম্পিউটারে সিনেমা, গান, ছবি ইত্যাদি ফাইল বেশি পরিমাণে থাকে তাহলে তা একটি এক্সটার্নাল হার্ডডিস্কে সংরক্ষণ করুন।
৫. পুরনো হার্ডডিস্ক : সাধারণ হার্ডডিস্কের ভেতর ঘূর্ণায়মান অংশ থাকে। এটি দীর্ঘদিন ব্যবহারে ধীরগতির হয়ে যায়। এ ছাড়া পুরনো হার্ডডিস্কে ব্যাড সেক্টর পড়তে পারে এবং ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাই স্ক্যানডিস্কের মতো প্রোগ্রাম চালিয়ে হার্ডডিস্ক স্ক্যান করে নিন। এতে যদি কোনো সমস্যা ধরা পড়ে তাহলে বুঝতে হবে হার্ডডিস্ক পরিবর্তনের সময় এসেছে। এ ছাড়া হার্ডডিস্ক ডিফ্র্যাগমেন্টের মাধ্যমেও তথ্যগুলো সাজিয়ে নেওয়া যায়, যা পিসির গতি কিছুটা হলেও বৃদ্ধি করবে।
৬. ব্রাউজার : কম্পিউটারের কাজ বলতে অনেকের কাছেই এখন ইন্টারনেট ও অনলাইনের কাজ বোঝায়। আর ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য ব্রাউজার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পুরনো ব্রাউজার অনেক সময় ধীরগতির কম্পিউটার ও ইন্টারনেটের জন্য দায়ী। তাই ফায়ারফক্স, ক্রোম বা সাফারি- যে ব্রাউজারই ব্যবহার করেন না কেন, তা আপডেটেড রাখা খুবই প্রয়োজনীয়। ওয়েব ব্রাউজের তথ্যগুলো কম্পিউটারে জমা হতে থাকে। এ ছাড়া রয়েছে কুকি ও সেভ করা বিভিন্ন ফাইলের বোঝা। কম্পিউটারের গতি ধীর হয়ে গেলে এগুলো ডিলিট করে দিন। এ জন্য ব্রাউজারের হিস্টোরিতে গিয়ে 'ক্লিয়ার ব্রাউজিং ডেটা' বা 'ক্লিয়ার রিসেন্ট হিস্টোরি' ক্লিক করুন। সেখান থেকেই এ ফাইলগুলো মুছে ফেলতে পারবেন।
ইনডিপেনডেন্ট অবলম্বনে
Tuesday, May 12, 2015
বাংলায় কম্পিউটারে সময় শোনার জন্য সংগ্রহ করুন বাংলাদেশের তৈরি সফটওয়্যার – সময় কথক (নতুন ভার্সন)। না দেখলে অবশ্যই মিস করবেন।
আসসালামু আলাইকুম, আপনাদের সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের পোস্ট শুরু করছি। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমিও আল্লাহ্র রহমতে ভালোই আছি। আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম আমাদের দেশের তৈরি একটি সফটওয়্যার সময় কথক । সময় কথক একটি ছোট প্রোগ্রাম, যা নির্দিষ্ট সময় পর পর আপনাকে সময় কথার মাধ্যমে জানিয়ে দিবে। এর আরেকটি সুবিধা হচ্ছে কম্পিউটার চালুর পর ঐ দিনের বাংলা এবং ইংরেজী তারিখ আপনাকে শুনাবে।
বৈশিষ্ট্যঃ-
কতক্ষণ পর পর সময় জানাবে তা ঠিক করে দিতে পারবেন (১৫ মিনিট, ৩০ মিনিট, নাকি প্রত্যেক ঘন্টায়!)
প্রত্যেক দিনের বাংলা (বাংলাদেশ) এবং ইংরেজী তারিখ শুনতে পারবেন। অবশ্যই আকর্ষনীয় ইন্টারফেস সফটওয়্যারের নিজস্ব ভলিউম নিয়ন্ত্রণের সুবিধা খুব কম র্যাম খরচ করে এবং স্পিড এর ক্ষতি করে না স্বয়ংক্রিয় আপডেট চেক আর শিঘ্রই আসছে নতুন কণ্ঠ!!!
প্রত্যেক দিনের বাংলা (বাংলাদেশ) এবং ইংরেজী তারিখ শুনতে পারবেন। অবশ্যই আকর্ষনীয় ইন্টারফেস সফটওয়্যারের নিজস্ব ভলিউম নিয়ন্ত্রণের সুবিধা খুব কম র্যাম খরচ করে এবং স্পিড এর ক্ষতি করে না স্বয়ংক্রিয় আপডেট চেক আর শিঘ্রই আসছে নতুন কণ্ঠ!!!
সাপোর্টেড অপারেটিং সিস্টেমঃ-
Windows Xp থেকে শুরু করে পরের সব অপারেটিং সিস্টেম (যেমনঃ Vista, Windows 7, Windows 8 ইত্যাদি) সাপোর্ট করবে। ৩২বিট এবং ৬৪বিট সাপোর্ট।
Windows Xp থেকে শুরু করে পরের সব অপারেটিং সিস্টেম (যেমনঃ Vista, Windows 7, Windows 8 ইত্যাদি) সাপোর্ট করবে। ৩২বিট এবং ৬৪বিট সাপোর্ট।
→ ডাউনলোড লিঙ্কঃ- এখান থেকে ডাউনলোড করুন
শুধু ডাউনলোড করে সাধারণ সফটওয়্যার ইনস্টলেশনের মতই ইনস্টল করতে হবে। কোন রানটাইম সাপোর্টের দরকার নেই। তো ডাউনলোড করুণ আর দেখুন কোন সমস্যা/বাগ পান কিনা। আপনাদের যে কোন মতামত/ সমস্যা জানাতে কমেন্টস এ লিখুন।
Monday, May 11, 2015
আর আসবে না নতুন উইন্ডোজ
উইন্ডোজ ১০-এর পরে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের (ওএস) আর কোনো নতুন সংস্করণ আনবে না মাইক্রোসফট, অর্থাৎ উইন্ডোজ ১০-ই হতে যাচ্ছে মাইক্রোসফটের সর্বশেষ ওএস। বিবিসির এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
মাইক্রোসফটের উন্নয়ন বিভাগের নির্বাহী জেরি নিক্সন সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোতে অনুষ্ঠিত এক সম্মেলনে উইন্ডোজ ১০-কে মাইক্রোসফটের সর্বশেষ ডেস্কটপ সফটওয়্যার হিসেবে বর্ণনা করেন। মাইক্রোসফটও নিক্সনের বক্তব্যকে সমর্থন করেছে। ভবিষ্যতে নতুন অপারেটিং সিস্টেম আনার পরিবর্তে উইন্ডোজ ১০-এর নিয়মিত হালনাগাদ আনবে মাইক্রোসফট।
নিক্সন বলেন, ‘উইন্ডোজকে একটি সেবা হিসেবে সরবরাহ করা হবে যাতে নতুন উদ্ভাবন ও হালনাগাদ নিয়মিত দেওয়া হবে। এতে উইন্ডোজের ভবিষ্যৎ আর দীর্ঘায়িত হবে।’
উইন্ডোজ ১১ আসবে না
উইন্ডোজ ১০-এর পরে কী উইন্ডোজ ১১ বাজারে ছাড়বে মাইক্রোসফট? এই প্রশ্নটি অনেকের মাথায় আসতে পারে। কিন্তু উইন্ডোজ ১০-এর পরে নতুন কোনো অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে এখন আর ভাবছে না প্রতিষ্ঠানটি। বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান গার্টনারের গবেষক স্টিভ ক্লেনহ্যানস বলেছেন, উইন্ডোজ ১১ বলে কোনো কিছু বাজারে আনবে না মাইক্রোসফট। মাইক্রোসফটের বিষয়গুলো নজরদারি করেন স্টিভ ক্লেনহ্যানস। তিনি বলেন, এর আগে মাইক্রোসফট ‘উইন্ডোজ ৯’ নামটি বাদ দিয়ে উইন্ডোজ ৮ এর পর সরাসরি উইন্ডোজ ১০ বেছে নিয়েছে। এভাবে কাজ করায় মাইক্রোসফট ও ক্রেতাদের সমস্যায় পড়তে হয়। প্রতি তিন বছর পর নতুন ওএস নিয়ে কাজ করতে হয় মাইক্রোসফটকে। নতুন পরিকল্পনায় মাইক্রোসফটকে আর এসব বিষয় নিয়ে ভাবতে হবে না।
মাইক্রোসফটের উন্নয়ন বিভাগের নির্বাহী জেরি নিক্সন সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোতে অনুষ্ঠিত এক সম্মেলনে উইন্ডোজ ১০-কে মাইক্রোসফটের সর্বশেষ ডেস্কটপ সফটওয়্যার হিসেবে বর্ণনা করেন। মাইক্রোসফটও নিক্সনের বক্তব্যকে সমর্থন করেছে। ভবিষ্যতে নতুন অপারেটিং সিস্টেম আনার পরিবর্তে উইন্ডোজ ১০-এর নিয়মিত হালনাগাদ আনবে মাইক্রোসফট।
নিক্সন বলেন, ‘উইন্ডোজকে একটি সেবা হিসেবে সরবরাহ করা হবে যাতে নতুন উদ্ভাবন ও হালনাগাদ নিয়মিত দেওয়া হবে। এতে উইন্ডোজের ভবিষ্যৎ আর দীর্ঘায়িত হবে।’
উইন্ডোজ ১১ আসবে না
উইন্ডোজ ১০-এর পরে কী উইন্ডোজ ১১ বাজারে ছাড়বে মাইক্রোসফট? এই প্রশ্নটি অনেকের মাথায় আসতে পারে। কিন্তু উইন্ডোজ ১০-এর পরে নতুন কোনো অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে এখন আর ভাবছে না প্রতিষ্ঠানটি। বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান গার্টনারের গবেষক স্টিভ ক্লেনহ্যানস বলেছেন, উইন্ডোজ ১১ বলে কোনো কিছু বাজারে আনবে না মাইক্রোসফট। মাইক্রোসফটের বিষয়গুলো নজরদারি করেন স্টিভ ক্লেনহ্যানস। তিনি বলেন, এর আগে মাইক্রোসফট ‘উইন্ডোজ ৯’ নামটি বাদ দিয়ে উইন্ডোজ ৮ এর পর সরাসরি উইন্ডোজ ১০ বেছে নিয়েছে। এভাবে কাজ করায় মাইক্রোসফট ও ক্রেতাদের সমস্যায় পড়তে হয়। প্রতি তিন বছর পর নতুন ওএস নিয়ে কাজ করতে হয় মাইক্রোসফটকে। নতুন পরিকল্পনায় মাইক্রোসফটকে আর এসব বিষয় নিয়ে ভাবতে হবে না।
এ বছরের শেষ নাগাদ উইন্ডোজ ১০ ওএস উন্মুক্ত করবে মাইক্রোসফট। এই সংস্করণটি উইন্ডোজের হালনাগাদ সংস্করণ ব্যবহারকারীদের বিনা মূল্যে আপগ্রেড করার সুযোগ দিতে পারে প্রতিষ্ঠানটি।
বাংলাদেশি ব্র্যান্ড ওয়ালটন বাজারে আনছে উইন্ডোজনির্ভর মাল্টি ফাংশনাল এক্সপার্ট ট্যাব’ ওয়ালপ্যাড প্রো’। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ৮.১ চালিত এই প্যাডটিতে উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেম আপডেট সুবিধা পাওয়া যাবে।
ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সোমবার থেকে এই ৮. ৯ ইঞ্চি মাপের ওয়ালপ্যাড প্রো বাজারে পাওয়া যাবে। এতে রয়েছে ইনটেল কোয়াডকোর প্রসেসর, দুই জিবি র্যাম ও ইনটেলের গ্রাফিকস সুবিধা।
ওয়ালটনের গবেষণা ও উন্নয়ন (সফটওয়্যার) বিভাগের প্রকৌশলী আরিফুল হক রায়হান বলেন, ‘মাল্টিমিডিয়া ব্যবহারকারীদের এই ট্যাবটি দারুণ সুবিধা দেবে। ওয়ালটনের এই ওয়ালপ্যাডে ইন্টেল এসডি অডিও সিস্টেম থাকার ফলে নিখুঁত সাউন্ড ইফেক্ট পাওয়া যাবে। এতে আছে মাইক্রোচিপ প্রযুক্তি সংবলিত ৬৪ জিবির বিশাল ডাটা স্টোরেজ স্পেস। যা গতানুগতিক ম্যাগনেটিক হার্ডডিস্কের থেকে অর্ধেক সময়ে অ্যাপলিকেশন রান করতে সক্ষম।’ আরিফুল হক আরও জানান, ওয়ালপ্যাড প্রো ব্যবহারকারীরা এক বছরের জন্য বিনা মূল্যে অফিস ৩৬৫ স্যুইট ব্যবহার করতে পারবেন। এতে সহজেই মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল ও পাওয়ার পয়েন্টসহ বিভিন্ন অফিস সফটওয়্যার এবং ক্লাউড শেয়ারিং সুবিধা মিলবে। এ ছাড়া মাইক্রোসফট ওয়ান ড্রাইভে পাওয়া যাবে ১ টেরাবাইট স্টোরেজ। যেখানে ক্লাউড কম্পিউটিং এর পূর্ণ সুবিধা রয়েছে।
ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সোমবার থেকে এই ৮. ৯ ইঞ্চি মাপের ওয়ালপ্যাড প্রো বাজারে পাওয়া যাবে। এতে রয়েছে ইনটেল কোয়াডকোর প্রসেসর, দুই জিবি র্যাম ও ইনটেলের গ্রাফিকস সুবিধা।
ওয়ালটনের গবেষণা ও উন্নয়ন (সফটওয়্যার) বিভাগের প্রকৌশলী আরিফুল হক রায়হান বলেন, ‘মাল্টিমিডিয়া ব্যবহারকারীদের এই ট্যাবটি দারুণ সুবিধা দেবে। ওয়ালটনের এই ওয়ালপ্যাডে ইন্টেল এসডি অডিও সিস্টেম থাকার ফলে নিখুঁত সাউন্ড ইফেক্ট পাওয়া যাবে। এতে আছে মাইক্রোচিপ প্রযুক্তি সংবলিত ৬৪ জিবির বিশাল ডাটা স্টোরেজ স্পেস। যা গতানুগতিক ম্যাগনেটিক হার্ডডিস্কের থেকে অর্ধেক সময়ে অ্যাপলিকেশন রান করতে সক্ষম।’ আরিফুল হক আরও জানান, ওয়ালপ্যাড প্রো ব্যবহারকারীরা এক বছরের জন্য বিনা মূল্যে অফিস ৩৬৫ স্যুইট ব্যবহার করতে পারবেন। এতে সহজেই মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল ও পাওয়ার পয়েন্টসহ বিভিন্ন অফিস সফটওয়্যার এবং ক্লাউড শেয়ারিং সুবিধা মিলবে। এ ছাড়া মাইক্রোসফট ওয়ান ড্রাইভে পাওয়া যাবে ১ টেরাবাইট স্টোরেজ। যেখানে ক্লাউড কম্পিউটিং এর পূর্ণ সুবিধা রয়েছে।
ওয়ালপ্যাড প্রো ট্যাবটি ওয়াই-ফাই ও ব্লুটুথের পাশাপাশি থ্রি সিমকার্ড সমর্থন করবে। এতে আছে ইউএসবি ২.০ এবং মাইক্রো এইচডিএমআই পোর্ট। ওটিজি সুবিধা থাকায় যেকোনো ইউএসবি পেরিফেরাল এবং ডিভাইস খুব সহজেই এর সঙ্গে যুক্ত করা সম্ভব। সেন্সর হিসেবে রয়েছে এক্সেলেরোমিটার ৩ থ্রিডি এবং সমন্বিত (ইন্টিগ্রেটেড) জিপিএস সিস্টেম। এক্সটারনাল পাওয়ার দিয়ে পোর্টেবল এইচডিডি ড্রাইভ ব্যবহার এবং অপটিক্যাল ড্রাইভ ও ইউএসবি ইথারনেট ব্যবহার সম্ভব। যুক্ত করা যাবে যেকোনো ইউএসবি মডেম। এর বিশেষ টাইপ কভার দেবে কি বোর্ড সুবিধা। সেইসঙ্গে তা বাইরের চাপ, দাগ এবং ময়লা থেকে ট্যাবটিকে রক্ষা করবে।
এটি মাইক্রোসফট অ্যাপস স্টোরের সঙ্গে যুক্ত থাকায় উইন্ডোজ ঘরানার সব অ্যাপসই সহজে ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। এসব সুবিধা দীর্ঘ সময় উপভোগের জন্য ওয়ালপ্যাড প্রোতে যুক্ত হয়েছে ৬০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার লিথিয়াম পলিমার ব্যাটারি। প্যাডটির ওজন মাত্র ৪৬০ গ্রাম। এর দৈর্ঘ্য ২৩২.৮ মিলিমিটার, চওড়া ১৪৯.৫ মিলিমিটার এবং পুরু ৮ দশমিক ৫ মিলিমিটার।
ওয়ালপ্যাড প্রোর দাম ১৯ হাজার ৯৯০ টাকা।
এটি মাইক্রোসফট অ্যাপস স্টোরের সঙ্গে যুক্ত থাকায় উইন্ডোজ ঘরানার সব অ্যাপসই সহজে ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। এসব সুবিধা দীর্ঘ সময় উপভোগের জন্য ওয়ালপ্যাড প্রোতে যুক্ত হয়েছে ৬০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার লিথিয়াম পলিমার ব্যাটারি। প্যাডটির ওজন মাত্র ৪৬০ গ্রাম। এর দৈর্ঘ্য ২৩২.৮ মিলিমিটার, চওড়া ১৪৯.৫ মিলিমিটার এবং পুরু ৮ দশমিক ৫ মিলিমিটার।
ওয়ালপ্যাড প্রোর দাম ১৯ হাজার ৯৯০ টাকা।
IDM এর সর্বশেষ ভার্সন 6.23 Build 11 নিয়ে যাদের সমস্যা যাচ্ছেই না, টিউনটি তাদের জন্যই !
IDM নিয়ে ঝামেলা পড়েন নি এমন লোক খুজে পাওয়া মেলা ভার ! কিছুদিন পর পর
Fake Serial দেখিয়ে দেখিয়ে অতিষ্ট করে ফেলে আমাদের ! আর যাতে এরকম ঝামেলা
আপনাকে পোহাতে না হয় তার মহৌষধ নিয়ে এসেছি !! কি বিশ্বাস হচ্ছে না , আচ্ছা
কথা না বাড়িয়ে দেখা যাক , কিভাবে কি ?
বর্তমানে আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ন অংশ হয়ে গিয়েছে ইন্টারনেট ! মানি আর না মানি ইন্টারনেট ছাড়া চলা এখন প্রায় অসম্ভব ! যাই হোক, কাজের কথায় আসি ।আমরা যারা ইন্টারনেট থেকে কিছু ডাউনলোড করি তারা প্রায় সবাই IDM বা internet Download Manager এর সাথে পরিচিত । IDM ছাড়া তো কোন কিছু ডাউনলোডের কথা চিন্তাই করা যায় না ! কথায় আছে না, যেখানে মজা আছে সেখানে জ্বালাও আছে ! মানে হলো, IDM কর্তৃপক্ষ কিন্তু আমাদেরকে মাত্র ১ মাস ফ্রিভাবে IDM চালাতে দেয় । এরপর শুধু বার বার রেজিস্ট্রেশন রেজিস্ট্রেশন করতে করতে কান জ্বালা পালা করে ফেলে বেটারা !
IDM Fake Serial এর অসহনীয় যন্ত্রনা থেকে রক্ষা করতে আপনাদের পাশে আছি । Step by step সবকিছু দেয়া হচ্ছে । জাস্ট একটু কষ্ট করে আমাকে ফলো করুন । এই লিংক থেকে Crack File টি ডাউনলোড করে নিন ঝটপট ! নিচের নির্দেশনা গুলো সতর্কতার সাথে অনুসরন করুন ,,,,,
Set up instruction
বর্তমানে আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ন অংশ হয়ে গিয়েছে ইন্টারনেট ! মানি আর না মানি ইন্টারনেট ছাড়া চলা এখন প্রায় অসম্ভব ! যাই হোক, কাজের কথায় আসি ।আমরা যারা ইন্টারনেট থেকে কিছু ডাউনলোড করি তারা প্রায় সবাই IDM বা internet Download Manager এর সাথে পরিচিত । IDM ছাড়া তো কোন কিছু ডাউনলোডের কথা চিন্তাই করা যায় না ! কথায় আছে না, যেখানে মজা আছে সেখানে জ্বালাও আছে ! মানে হলো, IDM কর্তৃপক্ষ কিন্তু আমাদেরকে মাত্র ১ মাস ফ্রিভাবে IDM চালাতে দেয় । এরপর শুধু বার বার রেজিস্ট্রেশন রেজিস্ট্রেশন করতে করতে কান জ্বালা পালা করে ফেলে বেটারা !
IDM Fake Serial এর অসহনীয় যন্ত্রনা থেকে রক্ষা করতে আপনাদের পাশে আছি । Step by step সবকিছু দেয়া হচ্ছে । জাস্ট একটু কষ্ট করে আমাকে ফলো করুন । এই লিংক থেকে Crack File টি ডাউনলোড করে নিন ঝটপট ! নিচের নির্দেশনা গুলো সতর্কতার সাথে অনুসরন করুন ,,,,,
Set up instruction
- Internet connection টি off করে নিন
- আগের ইন্সটল করা IDM টি Uninstall বা Stop করে নিন
- Crack file থেকে IDM 6.23 টি install করুন
- "You have registered IDM with a fake serial number " এরকম নোটিফিকেশন আসতে পারে । ভয় পাবেন না । আসলে just close করে দিন
- System trey তে IDM open থাকলে সেটি close করে দিন
- Crack ফাইল এ থাকা ফাইলগুলো copy করে C drive এ IDM ফোল্ডার এ paste করুন ।
- Right click on 'Patch.exe' > Run as administrator > Click on 'Patch' button > Close;
- Right click on 'Keygen.exe' > Run as adminstrator > Click on 'Generate' > Copy 'registration code' generated;
- Open IDM from start menu > Registration > Registration
give first name, last name, email address and paste registration code copied from 'Keygen.exe' then click Ok; - দেখুন, আপনার IDM টি registered হয়ে গেছে !