ইতিহাস
রকিব হাসানই সেবা প্রকাশনীল
কর্ণধার কাজী আনোয়ার
হোসেনকে প্রস্তাব করেন
কিশোরদের উপযোগী একটি
কাহিনী শুরু করার। সেবা
প্রকাশনী থেকে তখন কুয়াশা সিরিজ শেষ হয়ে যাওয়ায় আনোয়ার হোসেনও সেই
প্রস্তাবে রাজি হয়ে যান।
অবশেষে ১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয় তিন গোয়েন্দার
প্রথম বই "তিন গোয়েন্দা"। ২০০৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত টানা লিখে যান রকিব হাসান। তারপর
এই সিরিজের হাল ধরেন শামসুদ্দিন নওয়াব। এদিকে কাজী শাহনূর হোসেনের পরামর্শে তিন গোয়েন্দার
পুরোন বইগুলো প্রকাশিত হতে
থাকে ভলিউম আকারে, কয়েকটি
বই একসাথে। পুরোন বইগুলো
আর আলাদাভাবে বের হয় না।
এদিকে শামসুদ্দিন নওয়াব মূল চরিত্রগুলোর পাশাপাশি
অন্তর্ভুক্ত করলেন নতুন
চরিত্র কাকাতুয়া কিকো।
শামসুদ্দিন নওয়াবের রচনায়
কাহিনীগুলো ধার করা হয়
এনিড ব্লাইটন, ক্রিস্টোফার পাইকসহ আরো অনেক লেখকের
বই থেকে। এছাড়া সেবা
প্রকাশনীর অন্যান্য সিরিজ
যেমন "গোয়েন্দা রাজু",
"রোমহর্ষক" আর কাজী শাহনূর
হোসেনের লেখা "নীল- ছোটমামা" সমস্ত বইই রূপান্তর
করা হয়েছে তিন গোয়েন্দায়।
এছাড়াও শামসুদ্দিন নওয়াবের
পাশাপাশি রকিব হাসানও মাঝে
মাঝে তিন গোয়েন্দা লিখে থাকেন।
কর্ণধার কাজী আনোয়ার
হোসেনকে প্রস্তাব করেন
কিশোরদের উপযোগী একটি
কাহিনী শুরু করার। সেবা
প্রকাশনী থেকে তখন কুয়াশা সিরিজ শেষ হয়ে যাওয়ায় আনোয়ার হোসেনও সেই
প্রস্তাবে রাজি হয়ে যান।
অবশেষে ১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয় তিন গোয়েন্দার
প্রথম বই "তিন গোয়েন্দা"। ২০০৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত টানা লিখে যান রকিব হাসান। তারপর
এই সিরিজের হাল ধরেন শামসুদ্দিন নওয়াব। এদিকে কাজী শাহনূর হোসেনের পরামর্শে তিন গোয়েন্দার
পুরোন বইগুলো প্রকাশিত হতে
থাকে ভলিউম আকারে, কয়েকটি
বই একসাথে। পুরোন বইগুলো
আর আলাদাভাবে বের হয় না।
এদিকে শামসুদ্দিন নওয়াব মূল চরিত্রগুলোর পাশাপাশি
অন্তর্ভুক্ত করলেন নতুন
চরিত্র কাকাতুয়া কিকো।
শামসুদ্দিন নওয়াবের রচনায়
কাহিনীগুলো ধার করা হয়
এনিড ব্লাইটন, ক্রিস্টোফার পাইকসহ আরো অনেক লেখকের
বই থেকে। এছাড়া সেবা
প্রকাশনীর অন্যান্য সিরিজ
যেমন "গোয়েন্দা রাজু",
"রোমহর্ষক" আর কাজী শাহনূর
হোসেনের লেখা "নীল- ছোটমামা" সমস্ত বইই রূপান্তর
করা হয়েছে তিন গোয়েন্দায়।
এছাড়াও শামসুদ্দিন নওয়াবের
পাশাপাশি রকিব হাসানও মাঝে
মাঝে তিন গোয়েন্দা লিখে থাকেন।
পৃথিবীর বৃহত্তম সাধারণ-
আগ্রহের বাণিজ্যিক প্রকাশনা
সংস্থা ‘র্যান্ডম হাউস’ (Random House) কর্তৃক প্রকাশিত মূল ইংরেজি ‘থ্রী ইনভেস্টিগেটরস
(১৯৬৪-১৯৮৭)’ সিরিজে ৪৩ টি
বই প্রকাশিত হয়েছিল যার
মধ্যে ১০টি লেখেন রবার্ট
আর্থার (Robert Arthur), ১৩টি লেখেন উইলিয়াম আর্ডেন যার
আসল নাম ছিল মাইকেল কলিন্স
(Michael Collins), ২টি লেখেন নিক ওয়েস্ট, ১৫টি লেখেন এম
ভি ক্যারি বা ম্যারি
ভার্জিনিয়া ক্যারি এবং ৩টি
লেখেন মার্ক ব্র্যান্ডেল। এই
বইগুলো অত্যন্ত জনপ্রিয়
ছিল। একটি জার্মান-দক্ষিণ আফ্রিকান চলচ্চিত্র নির্মাণ
সংস্থা দুটি চলচ্চিত্রও
নির্মাণ করেন- ‘দা থ্রী
ইনভেস্টিগেটরস এন্ড দা
সিক্রেট অফ স্কেলেটন
আইল্যান্ড (২০০৭)’ এবং ‘দা থ্রী ইনভেস্টিগেটরস এন্ড দা
সিক্রেট অফ টেরর ক্যাসল
(২০০৯)’, যা ব্যপক জনপ্রিয়
হয়। চলচ্চিত্র দুটির কাহিনী
বই এর থেকে অনেকটা আলাদা
এবং আধুনিক সময় এর পটভূমিতে চিত্রিত যেখানে জুপ,
পীট এবং বব এর কাছে
‘জিপিএস’, ‘সেলফোন’ এর মত
প্রযুক্তি রয়েছে। পরবর্তিতে
‘দা থ্রী ইনভেস্টিগেটরস
ক্রাইম বাস্টার্স (১৯৮৯-১৯৯০)’ নামে একটি সিরিজে ১১টি বই
প্রকাশিত হয় যার মধ্যে একটি
করে লেখেন উইলিয়াম আর্ডেন
এবং মার্ক ব্র্যান্ডেল। ক্রাইম
বাস্টার্সের অন্যান্য লেখকরা
হচ্ছেন- মেগান এবং এইচ উইলিয়াম স্টাইন, জি এইচ
স্টোন, উইলিয়াম ম্যাক কে এবং
পিটার লের্যাঞ্জিস।
আগ্রহের বাণিজ্যিক প্রকাশনা
সংস্থা ‘র্যান্ডম হাউস’ (Random House) কর্তৃক প্রকাশিত মূল ইংরেজি ‘থ্রী ইনভেস্টিগেটরস
(১৯৬৪-১৯৮৭)’ সিরিজে ৪৩ টি
বই প্রকাশিত হয়েছিল যার
মধ্যে ১০টি লেখেন রবার্ট
আর্থার (Robert Arthur), ১৩টি লেখেন উইলিয়াম আর্ডেন যার
আসল নাম ছিল মাইকেল কলিন্স
(Michael Collins), ২টি লেখেন নিক ওয়েস্ট, ১৫টি লেখেন এম
ভি ক্যারি বা ম্যারি
ভার্জিনিয়া ক্যারি এবং ৩টি
লেখেন মার্ক ব্র্যান্ডেল। এই
বইগুলো অত্যন্ত জনপ্রিয়
ছিল। একটি জার্মান-দক্ষিণ আফ্রিকান চলচ্চিত্র নির্মাণ
সংস্থা দুটি চলচ্চিত্রও
নির্মাণ করেন- ‘দা থ্রী
ইনভেস্টিগেটরস এন্ড দা
সিক্রেট অফ স্কেলেটন
আইল্যান্ড (২০০৭)’ এবং ‘দা থ্রী ইনভেস্টিগেটরস এন্ড দা
সিক্রেট অফ টেরর ক্যাসল
(২০০৯)’, যা ব্যপক জনপ্রিয়
হয়। চলচ্চিত্র দুটির কাহিনী
বই এর থেকে অনেকটা আলাদা
এবং আধুনিক সময় এর পটভূমিতে চিত্রিত যেখানে জুপ,
পীট এবং বব এর কাছে
‘জিপিএস’, ‘সেলফোন’ এর মত
প্রযুক্তি রয়েছে। পরবর্তিতে
‘দা থ্রী ইনভেস্টিগেটরস
ক্রাইম বাস্টার্স (১৯৮৯-১৯৯০)’ নামে একটি সিরিজে ১১টি বই
প্রকাশিত হয় যার মধ্যে একটি
করে লেখেন উইলিয়াম আর্ডেন
এবং মার্ক ব্র্যান্ডেল। ক্রাইম
বাস্টার্সের অন্যান্য লেখকরা
হচ্ছেন- মেগান এবং এইচ উইলিয়াম স্টাইন, জি এইচ
স্টোন, উইলিয়াম ম্যাক কে এবং
পিটার লের্যাঞ্জিস।
এনিড ব্লাইটন ২১টি ফ্যামাস
ফাইভ (১৯৪২-১৯৬৩) সিরিজের
বই লেখেন যা অত্যন্ত জনপ্রিয়
ছিল। এই সিরিজের ভিত্তিতে
১৯৭৭ সাল এবং ১৯৯৫ সালে
টিভি সিরিজ চিত্রিত হয়েছিল। বর্তমানে একটি
চলচ্চিত্র নির্মাণ সংস্থা
‘ফ্যামাস ফাইভ’ সিরিজের
চলচ্চিত্র নির্মাণের ঘোষনা
দিয়েছে। ‘ফ্যামাস ফাইভ’
সিরিজ়ের দুই ভাই জুলিয়ান, ডিক এবং তাদের বোন অ্যান
কে তিন গোয়েন্দার কিশোর,
মুসা, রবিন এ পরিবর্তন করা
হয়। তিন ভাই-বোনের চাচাত
বোন হল জর্জিনা কিরিন।
গোয়েন্দা রাজু সিরিজও ‘ফ্যামাস ফাইভ’ অবলম্বনে লেখা
যাতে চরিত্রগুলো ছিল- রাজু,
অপু, বাবলী এবং মিশা যারা তিন
ভাই-বোন আর এক চাচাত
বোনই ছিল। পরবর্তিতে
গোয়েন্দা রাজু সিরিজের বই গুলোও তিন গোয়েন্দায়
পরিণত করায়, সম্পূর্ণ ‘ফ্যামাস
ফাইভ’ সিরিজই তিন গোয়েন্দা
সিরিজে অন্তর্ভূক্ত আছে।
ফাইভ (১৯৪২-১৯৬৩) সিরিজের
বই লেখেন যা অত্যন্ত জনপ্রিয়
ছিল। এই সিরিজের ভিত্তিতে
১৯৭৭ সাল এবং ১৯৯৫ সালে
টিভি সিরিজ চিত্রিত হয়েছিল। বর্তমানে একটি
চলচ্চিত্র নির্মাণ সংস্থা
‘ফ্যামাস ফাইভ’ সিরিজের
চলচ্চিত্র নির্মাণের ঘোষনা
দিয়েছে। ‘ফ্যামাস ফাইভ’
সিরিজ়ের দুই ভাই জুলিয়ান, ডিক এবং তাদের বোন অ্যান
কে তিন গোয়েন্দার কিশোর,
মুসা, রবিন এ পরিবর্তন করা
হয়। তিন ভাই-বোনের চাচাত
বোন হল জর্জিনা কিরিন।
গোয়েন্দা রাজু সিরিজও ‘ফ্যামাস ফাইভ’ অবলম্বনে লেখা
যাতে চরিত্রগুলো ছিল- রাজু,
অপু, বাবলী এবং মিশা যারা তিন
ভাই-বোন আর এক চাচাত
বোনই ছিল। পরবর্তিতে
গোয়েন্দা রাজু সিরিজের বই গুলোও তিন গোয়েন্দায়
পরিণত করায়, সম্পূর্ণ ‘ফ্যামাস
ফাইভ’ সিরিজই তিন গোয়েন্দা
সিরিজে অন্তর্ভূক্ত আছে।
‘রোমহর্ষক’ বা রেজা-সুজা
সিরিজ লেখা হয়েছে ‘হার্ডি
বয়েজ’ (Hardy Boys) সিরিজ অবলম্বনে যেখানে ছেলেরা তিন
গোয়েন্দার চেয়ে বয়সে অল্প
বড় এবং আপাতদৃষ্টিতে
অপেক্ষাকৃত বিপদজনক
অভিযানে অংশ নেয়।
‘রোমহর্ষক’ সিরিজের বই গুলোও তিন গোয়েন্দায়
পরিণত করায়, ‘হার্ডি বয়েজ’
সিরিজের বইও তিন গোয়েন্দা
সিরিজে অন্তর্ভূক্ত আছে।
১৯২৭ সাল থেকে আজ (২০১৪)
পর্যন্ত ‘হার্ডি বয়েজ’ সিরিজের ৪৮৯ টি বই
প্রকাশিত হয়েছে।
সিরিজ লেখা হয়েছে ‘হার্ডি
বয়েজ’ (Hardy Boys) সিরিজ অবলম্বনে যেখানে ছেলেরা তিন
গোয়েন্দার চেয়ে বয়সে অল্প
বড় এবং আপাতদৃষ্টিতে
অপেক্ষাকৃত বিপদজনক
অভিযানে অংশ নেয়।
‘রোমহর্ষক’ সিরিজের বই গুলোও তিন গোয়েন্দায়
পরিণত করায়, ‘হার্ডি বয়েজ’
সিরিজের বইও তিন গোয়েন্দা
সিরিজে অন্তর্ভূক্ত আছে।
১৯২৭ সাল থেকে আজ (২০১৪)
পর্যন্ত ‘হার্ডি বয়েজ’ সিরিজের ৪৮৯ টি বই
প্রকাশিত হয়েছে।
শামসুদ্দিন নওয়াবের রচনায়
কাহিনীগুলোতে ক্রিস্টোফার
পাইকের (Christopher Pike) কিছু বই অবলম্বনে লেখা হয়েছে।
ক্রিস্টোফার পাইকের আসল
নাম কেভিন ক্রিস্টোফার
ম্যাকফাডেন এবং তিনি ১৯৮৫
থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত ৭৫টি
‘অ্যাডাল্ট ফিকশন’, ভৌতিক এবং ‘ভ্যাম্প্যায়ার’ কাহিনী
লেখেন।
কাহিনীগুলোতে ক্রিস্টোফার
পাইকের (Christopher Pike) কিছু বই অবলম্বনে লেখা হয়েছে।
ক্রিস্টোফার পাইকের আসল
নাম কেভিন ক্রিস্টোফার
ম্যাকফাডেন এবং তিনি ১৯৮৫
থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত ৭৫টি
‘অ্যাডাল্ট ফিকশন’, ভৌতিক এবং ‘ভ্যাম্প্যায়ার’ কাহিনী
লেখেন।
প্রধান চরিত্রসমূহ
তিন গোয়েন্দা বলতেই বোঝায়
তিনজন কিশোর, যারা রহস্য
সমাধানে প্রচন্ড আগ্রহী, তবে
রহস্য সমাধানের পাশাপাশি
এডভেঞ্চারও তাদের অন্যতম
আকর্ষণ। কিশোর পাশা, মুসা আমান এবং রবিন মিলফোর্ড
এই তিনজন কিশোরকে ঘিরেই
গড়ে উঠেছে তিন গোয়েন্দার
কাহিনী। মাঝেমধ্যে জর্জিনা
পার্কার (সংক্ষেপে 'জিনা') ও
তার কুকুর রাফিয়ান (সংক্ষেপে 'রাফি') তাদের অভিযানে
সহায়তা করে। তিন গোয়েন্দা
'গ্রীণ হিলস স্কুল'-এ একই
শ্রেণীতে লেখাপড়া করে। তবে
তারা কোন শ্রেণীতে পড়ে,
বইতে তার উল্লেখ না থাকায় পাঠক কিশোর-কিশোরীরা
তিন গোয়েন্দাকে নিজের
শ্রেণীর বলে কল্পনা করে নেয়।
কিশোর, মুসা এবং রবিন -
তিনজনেই বাস করে যুক্তরাষ্ট্রের
ক্যালিফোর্নিয়ার রকি বীচ শহরে। তাদের বিভিন্ন
অ্যাডভেঞ্চারের কাহিনী
নিয়েই তিন গোয়েন্দা সিরিজ।
তিনজন কিশোর, যারা রহস্য
সমাধানে প্রচন্ড আগ্রহী, তবে
রহস্য সমাধানের পাশাপাশি
এডভেঞ্চারও তাদের অন্যতম
আকর্ষণ। কিশোর পাশা, মুসা আমান এবং রবিন মিলফোর্ড
এই তিনজন কিশোরকে ঘিরেই
গড়ে উঠেছে তিন গোয়েন্দার
কাহিনী। মাঝেমধ্যে জর্জিনা
পার্কার (সংক্ষেপে 'জিনা') ও
তার কুকুর রাফিয়ান (সংক্ষেপে 'রাফি') তাদের অভিযানে
সহায়তা করে। তিন গোয়েন্দা
'গ্রীণ হিলস স্কুল'-এ একই
শ্রেণীতে লেখাপড়া করে। তবে
তারা কোন শ্রেণীতে পড়ে,
বইতে তার উল্লেখ না থাকায় পাঠক কিশোর-কিশোরীরা
তিন গোয়েন্দাকে নিজের
শ্রেণীর বলে কল্পনা করে নেয়।
কিশোর, মুসা এবং রবিন -
তিনজনেই বাস করে যুক্তরাষ্ট্রের
ক্যালিফোর্নিয়ার রকি বীচ শহরে। তাদের বিভিন্ন
অ্যাডভেঞ্চারের কাহিনী
নিয়েই তিন গোয়েন্দা সিরিজ।
পরিচিতি
তিন গোয়েন্দা সিরিজের
বইগুলোর শুরুতেই একটা
পরিচিতি দেয়া থাকে, যেটা নতুন
পাঠকের জন্য সহায়িকার কাজ
করে। সাধারণত পরিচিতিটা এভাবে দেয়া হয়:
বইগুলোর শুরুতেই একটা
পরিচিতি দেয়া থাকে, যেটা নতুন
পাঠকের জন্য সহায়িকার কাজ
করে। সাধারণত পরিচিতিটা এভাবে দেয়া হয়:
হ্যাল্লো কিশোর বন্ধুরা
আমি কিশোর পাশা বলছি
অ্যামিরিকার রকি বীচ
থেকে। জায়গাটা লস
অ্যাঞ্জেলসে, প্রশান্ত
মহাসাগরের তীরে। হলিউড থেকে মাত্র কয়েকমাইল দূরে।
যারা এখনও আমাদের পরিচয়
জানো না, তাদের বলছি আমরা
তিন বন্ধু একটা গোয়েন্দা
সংস্থা খুলেছি। নাম তিন গোয়েন্দা। আমি বাঙালি, থাকি চাচা-
চাচীর কাছে। দুই বন্ধুর
একজনের নাম মুসা আমান।
ব্যায়ামবীর, অ্যামিরিকার
নিগ্রো, আরেকজন রবিন
মিলফোর্ড, আইরিশ অ্যামিরিকান, বইয়ের পোকা।
একই ক্লাসে পড়ি আমরা।
পাশা স্যালভিজ ইয়ার্ডে
লোহা-লক্কড়ের জঞ্জালের
নিচে পুরোন এক মোবাইল
হোম-এ আমাদের হেডকোয়ার্টার।
[তথ্যসূত্রঃ উইকিপিডিয়া]
তো, চলুন এবার তিন গোয়েন্দা সিরিজের বইগুলো ডাউনলোড করে ফেলা যাক
বিঃ দ্রঃ পিডিএফ ফাইলগুলো আমি একটি গ্রুপের মাধ্যমে ফেইসবুকে আপ্লোড করেছি। তাই ডাউনলোড করার সময় যদি You must Login First দেখায় তবে আপনি আপনার একাউন্টে লগিন করলেই চলবে। যদি ফিশিং সাইট মনে করেন তাহলে facebook.com এ লগিন করে নিয়েন। এখানে যতগুলো ফাইল আছে তার সরগুলোরই One Click Download দেওয়া হল।
ঈদ সংখ্যা
এরকম আরও বই পেতে জয়েন করুন- Virtual Library