বাংলাদেশের তরুণ শিক্ষার্থীদের জন্য হুয়াউয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেড ‘সিডস ফর দ্য ফিউচার’ নামে একটি প্রতিযোগিতা শুরু করতে যাচ্ছে। প্রতিযোগিতায় বিজয়ী দশজন চীনে হুয়াউয়ের প্রধান কার্যালয়ে পড়ালেখা ও প্রশিক্ষণের সুযোগ পাবেন।
প্রতিযোগিতায় বিজয়ীরা ফাইভজি, এলটিই ও ক্লাউড-কম্পিউটিংয়ের মতো অত্যাধুনিক যোগাযোগব্যবস্থার নানা বিষয় নিয়ে হুয়াউয়ের স্টেট অব দ্য আর্ট ল্যাবে পড়ালেখার সুযোগ পাবেন। প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে তথ্য-প্রযুক্তি ক্ষেত্রের নতুন ধারণা ও সেবা উদ্ভাবন করতে হবে। আজ ঢাকার একটি হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে হুয়াউয়ে কর্তৃপক্ষ এই প্রোগ্রাম বা কর্মসূচি গ্রহণের কথা জানিয়েছে।
চীন ভিত্তিক হুয়াউয়ে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃত। আজ সংবাদ সম্মেলনে হুয়াউয়ে তাদের গ্লোবাল সিএসআর প্রোগ্রামের আওতায় বাংলাদেশে এই কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে। এর মাধ্যমে হুয়াউয়ে স্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রের প্রতিভাবানদের পৃষ্ঠপোষকতা, জ্ঞান বাড়ানো, মানুষকে তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কে ধারণা দেওয়া ও টেলিযোগাযোগে আগ্রহ বৃদ্ধিতে কাজ করে।
হুয়াউয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, চুয়েট, কুয়েট এবং ইসলামিক প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার সুযোগ পাবেন। তথ্যপ্রযুক্তির ক্ষেত্রে নতুন নতুন ধারণা, মানুষের জীবন বদলাতে পারে এমন ই-সার্ভিস তৈরিতে যাঁরা কাজ করছে সেই তরুণ শিক্ষার্থীদের খুঁজে বের করবে হুয়াউয়ে।
২০০৮ সাল থেকে বিশ্বের অন্যান্য দেশে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে আসছে হুয়াউয়ে। এবারই প্রথম বাংলাদেশে এই কর্মসূচি চালু করল হুয়াউয়ে।
প্রতিযোগিতায় বিজয়ীরা ফাইভজি, এলটিই ও ক্লাউড-কম্পিউটিংয়ের মতো অত্যাধুনিক যোগাযোগব্যবস্থার নানা বিষয় নিয়ে হুয়াউয়ের স্টেট অব দ্য আর্ট ল্যাবে পড়ালেখার সুযোগ পাবেন। প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে তথ্য-প্রযুক্তি ক্ষেত্রের নতুন ধারণা ও সেবা উদ্ভাবন করতে হবে। আজ ঢাকার একটি হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে হুয়াউয়ে কর্তৃপক্ষ এই প্রোগ্রাম বা কর্মসূচি গ্রহণের কথা জানিয়েছে।
চীন ভিত্তিক হুয়াউয়ে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃত। আজ সংবাদ সম্মেলনে হুয়াউয়ে তাদের গ্লোবাল সিএসআর প্রোগ্রামের আওতায় বাংলাদেশে এই কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে। এর মাধ্যমে হুয়াউয়ে স্থানীয় তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রের প্রতিভাবানদের পৃষ্ঠপোষকতা, জ্ঞান বাড়ানো, মানুষকে তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কে ধারণা দেওয়া ও টেলিযোগাযোগে আগ্রহ বৃদ্ধিতে কাজ করে।
হুয়াউয়ে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, চুয়েট, কুয়েট এবং ইসলামিক প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার সুযোগ পাবেন। তথ্যপ্রযুক্তির ক্ষেত্রে নতুন নতুন ধারণা, মানুষের জীবন বদলাতে পারে এমন ই-সার্ভিস তৈরিতে যাঁরা কাজ করছে সেই তরুণ শিক্ষার্থীদের খুঁজে বের করবে হুয়াউয়ে।
২০০৮ সাল থেকে বিশ্বের অন্যান্য দেশে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে আসছে হুয়াউয়ে। এবারই প্রথম বাংলাদেশে এই কর্মসূচি চালু করল হুয়াউয়ে।
হুয়াউয়ের প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা (সিএফও) জ্যাকি লি, পাবলিক অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন ডিপার্টমেন্ট পরিচালক কাজী মোবাশ্বের হোসেন, পিআর ব্যবস্থাপক খায়রুল আনাম এবং হুয়াউয়ের অন্যান্য কর্মকর্তারা সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
জ্যাকি লি বলেন, ‘বর্তমান সময়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নানা সাফল্য প্রশংসার দাবিদার। শিক্ষা ও কর্ম উভয় ক্ষেত্রে তাঁদের আরও উৎসাহ দিতে হুয়াউয়ে বাংলাদেশে এই প্রতিযোগিতা চালু করেছে। বিজয়ীরা একটি আন্তর্জাতিক মানের পরিবেশে শিক্ষামূলক অভিজ্ঞতা লাভ করার সুযোগ পাবেন। এই প্রতিযোগিতা জুন মাসের প্রথমার্ধে শুরু হবে।’
প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার নিয়মাবলি প্রতিযোগিতা শুরুর আগে বিস্তারিত জানাবে হুয়াউয়ে কর্তৃপক্ষ।
জ্যাকি লি বলেন, ‘বর্তমান সময়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নানা সাফল্য প্রশংসার দাবিদার। শিক্ষা ও কর্ম উভয় ক্ষেত্রে তাঁদের আরও উৎসাহ দিতে হুয়াউয়ে বাংলাদেশে এই প্রতিযোগিতা চালু করেছে। বিজয়ীরা একটি আন্তর্জাতিক মানের পরিবেশে শিক্ষামূলক অভিজ্ঞতা লাভ করার সুযোগ পাবেন। এই প্রতিযোগিতা জুন মাসের প্রথমার্ধে শুরু হবে।’
প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার নিয়মাবলি প্রতিযোগিতা শুরুর আগে বিস্তারিত জানাবে হুয়াউয়ে কর্তৃপক্ষ।
0 comments:
Post a Comment
প্রতিটি পোস্ট পড়ার পর নিজের মতামত যানাতে ভুলবেন না । তবে এমন কিছু মন্তব্য করবেন না যাতে লেখকের মনে আঘাত করে ।