বইয়ের নামঃ অবনীল
লেখকের নামঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল
ঘরানাঃ বিজ্ঞান কল্পকাহিনী
রেটিং: 3.78/5 (goodreads)
5/5 (ব্যক্তিগত)
প্রকাশনীঃ অন্যপ্রকাশ
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ৯৬
প্রকাশকালঃ ২০০৪ (তাম্রলিপি প্রকাশ ২০১০)
মূল্যঃ ১৬০ টাকা (মুদ্রিত)
মানুষ আর নীলমানব দুই দলে বিভক্ত। নীলমানব মানুষের মর্যাদা পায় নাই। তাদেরকে একটা আলাদা প্রানী হিসেবে বিবেচনা করে মানুষ। বিজ্ঞান একাডেমী নীলমানবদের নিয়ে গবেষণা করতে চায়। ১৭ জন নীলমানব বন্দী করা সম্ভব হয়েছে। মহাকাশযানে করে তাদেরকে পৌঁছে দেওয়া হবে বিজ্ঞান একাডেমীর কাছে। নীলমানবেরা অসম্ভব সাহসী, অসম্ভব একরোখা। তারা সবাই একসাথে কাজ করে। অথচ তাদেরকে শীতল ঘরে না রেখে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে শুধুই বন্দী করে। তারা তাদের অসম্ভব বুদ্ধি দিয়ে মহাকাশযানে একটা যুদ্ধক্ষেত্র বানিয়ে ফেলে।
মানুষ 'রিরা' আর নীলমানব 'কুশান' বেঁচে থাকে। মহাকাশযানের কন্ট্রোল কখনো মানুষের হাতে আবার কখনো নীলমানবের হাতে। আস্তে আস্তে মহাকাশযানের মূল প্রসেসর কিংবা আপনার ধারণাকে সম্পূর্ণ ভুল প্রমাণিত করে শুরু হয় অবনীলের নতুন অধ্যায়। এক অচেনা অজানা গ্রহে হিংস্র প্রাণীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হয় জীবন টিকিয়ে রাখার জন্য। নতুন এ্যাডভেঞ্চার শুরু হয় সেখানে। ফিরে আসতে হবে মানব সভ্যতার মাঝে । কী হয় শেষ পর্যন্ত? জানতে হলে পড়তে হবে মুহম্মদ জাফর ইকবালের "অবনীল"।
মুহম্মদ জাফর ইকবালের বেশীরভাগ বইই শেষ হয় ভাল লাগা দিয়ে। কিন্তু আপনি এই বইটা শেষ পৃষ্ঠার আগের পৃষ্ঠা পড়ে হাহাকার করে উঠবেন। হয়তোবা চোখের কোণে অশ্রু চলে আসবে। শেষ পৃষ্ঠা পড়ে হয়তোবা সেই কষ্ট কিছুটা লাঘব হবে। কিংবা হবে না।
৯৬ পৃষ্ঠার এই বইটি আপনি একবার পড়তে শুরু করলে আর ছাড়তে পারবেন না। পরবর্তীতে কি ঘটছে এটা জানার জন্যই আপনি একটানা বইটি পড়তে বাধ্য হবেন।
ফ্ল্যাপে লেখা কিছু কখা
ভয়ঙ্কর হিংস্র শব্দ শুনতে পাচ্ছে সে। সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাসের মতো হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ প্রাণী ছুটে আসছে তাদের দিকে। রিয়া আর চিন্তা করতে পারছে না। কোনোভাবে সে উঠে দাঁড়াল, তারপর একপায়ে ভর দিয়ে ছুটে যেতে শুরু করল মহাকাশযানের দিকে।পায়ের নিচে শব্দ পাথর, অন্ধকারে হাতড়ে হাতড়ে সে এই পাথরের ওপর দিয়ে হেঁটে যায়। তাদে ঘিরে সিংস্র জন্তুগুলো ছুটে যাচ্ছে, খুব কাছে থেকে ভয়ঙ্কর গলায ডেকে উঠছে হঠাৎ হঠাৎ। রিরা কিছু দেখতে পাচ্ছে না,অন্ধকারে হঠাৎ কোথা থেকে তার ওপরে কিছু ঝাঁপিয়ে পড়বে এরকম একটা আতঙ্কে সমস্ত স্নায়ু টানটান হয়ে আছে। যন্ত্রণা আর পরিশ্রমে তার সমস্ত শরীর অবসন্ন হয়ে আসতে চাইছে, প্রচণ্ড তৃষ্ণায় বুকটা ফেটে যেতে চাইছে, তার মাঝে সে মহাকাশযানের দিকে ছুটে যেতে লাগল।
অনলাইনে কিনুনঃ http://www.rokomari.com/book/31775
PDF ডাউনলোড
সাইজঃ ৮.৬৮ এমবি
Direct Download Now
লেখকের নামঃ মুহম্মদ জাফর ইকবাল
ঘরানাঃ বিজ্ঞান কল্পকাহিনী
রেটিং: 3.78/5 (goodreads)
5/5 (ব্যক্তিগত)
প্রকাশনীঃ অন্যপ্রকাশ
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ৯৬
প্রকাশকালঃ ২০০৪ (তাম্রলিপি প্রকাশ ২০১০)
মূল্যঃ ১৬০ টাকা (মুদ্রিত)
মানুষ আর নীলমানব দুই দলে বিভক্ত। নীলমানব মানুষের মর্যাদা পায় নাই। তাদেরকে একটা আলাদা প্রানী হিসেবে বিবেচনা করে মানুষ। বিজ্ঞান একাডেমী নীলমানবদের নিয়ে গবেষণা করতে চায়। ১৭ জন নীলমানব বন্দী করা সম্ভব হয়েছে। মহাকাশযানে করে তাদেরকে পৌঁছে দেওয়া হবে বিজ্ঞান একাডেমীর কাছে। নীলমানবেরা অসম্ভব সাহসী, অসম্ভব একরোখা। তারা সবাই একসাথে কাজ করে। অথচ তাদেরকে শীতল ঘরে না রেখে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে শুধুই বন্দী করে। তারা তাদের অসম্ভব বুদ্ধি দিয়ে মহাকাশযানে একটা যুদ্ধক্ষেত্র বানিয়ে ফেলে।
মানুষ 'রিরা' আর নীলমানব 'কুশান' বেঁচে থাকে। মহাকাশযানের কন্ট্রোল কখনো মানুষের হাতে আবার কখনো নীলমানবের হাতে। আস্তে আস্তে মহাকাশযানের মূল প্রসেসর কিংবা আপনার ধারণাকে সম্পূর্ণ ভুল প্রমাণিত করে শুরু হয় অবনীলের নতুন অধ্যায়। এক অচেনা অজানা গ্রহে হিংস্র প্রাণীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হয় জীবন টিকিয়ে রাখার জন্য। নতুন এ্যাডভেঞ্চার শুরু হয় সেখানে। ফিরে আসতে হবে মানব সভ্যতার মাঝে । কী হয় শেষ পর্যন্ত? জানতে হলে পড়তে হবে মুহম্মদ জাফর ইকবালের "অবনীল"।
মুহম্মদ জাফর ইকবালের বেশীরভাগ বইই শেষ হয় ভাল লাগা দিয়ে। কিন্তু আপনি এই বইটা শেষ পৃষ্ঠার আগের পৃষ্ঠা পড়ে হাহাকার করে উঠবেন। হয়তোবা চোখের কোণে অশ্রু চলে আসবে। শেষ পৃষ্ঠা পড়ে হয়তোবা সেই কষ্ট কিছুটা লাঘব হবে। কিংবা হবে না।
৯৬ পৃষ্ঠার এই বইটি আপনি একবার পড়তে শুরু করলে আর ছাড়তে পারবেন না। পরবর্তীতে কি ঘটছে এটা জানার জন্যই আপনি একটানা বইটি পড়তে বাধ্য হবেন।
ফ্ল্যাপে লেখা কিছু কখা
ভয়ঙ্কর হিংস্র শব্দ শুনতে পাচ্ছে সে। সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাসের মতো হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ প্রাণী ছুটে আসছে তাদের দিকে। রিয়া আর চিন্তা করতে পারছে না। কোনোভাবে সে উঠে দাঁড়াল, তারপর একপায়ে ভর দিয়ে ছুটে যেতে শুরু করল মহাকাশযানের দিকে।পায়ের নিচে শব্দ পাথর, অন্ধকারে হাতড়ে হাতড়ে সে এই পাথরের ওপর দিয়ে হেঁটে যায়। তাদে ঘিরে সিংস্র জন্তুগুলো ছুটে যাচ্ছে, খুব কাছে থেকে ভয়ঙ্কর গলায ডেকে উঠছে হঠাৎ হঠাৎ। রিরা কিছু দেখতে পাচ্ছে না,অন্ধকারে হঠাৎ কোথা থেকে তার ওপরে কিছু ঝাঁপিয়ে পড়বে এরকম একটা আতঙ্কে সমস্ত স্নায়ু টানটান হয়ে আছে। যন্ত্রণা আর পরিশ্রমে তার সমস্ত শরীর অবসন্ন হয়ে আসতে চাইছে, প্রচণ্ড তৃষ্ণায় বুকটা ফেটে যেতে চাইছে, তার মাঝে সে মহাকাশযানের দিকে ছুটে যেতে লাগল।
অনলাইনে কিনুনঃ http://www.rokomari.com/book/31775
PDF ডাউনলোড
সাইজঃ ৮.৬৮ এমবি
Direct Download Now
0 comments:
Post a Comment
প্রতিটি পোস্ট পড়ার পর নিজের মতামত যানাতে ভুলবেন না । তবে এমন কিছু মন্তব্য করবেন না যাতে লেখকের মনে আঘাত করে ।