আজকে আপনাদের জন্য উবুন্টু ও উইন্ডোজের মধ্যকার কিছু পার্থক্য নিয়ে উপস্থিত হয়েছি। এগুলো বিচার বিবেচনা করে আপনি নিজেই সিদ্ধান্ত নিবেন আপনি কোনটি গ্রহণ করবেন।
উইন্ডোজঃ
১। সহজলভ্য নয়। বংলাদেশী হিসেবে আসল উইন্ডোজের দাম ১৩,৫০০ (সাড়ে তের হাজার) টাকা। তবে মাত্র ৫০ টাকায়ও পাইরেসী করা উইন্ডোজ ওএস পাওয়া যায়। কিন্তু এতে কিছু কিছু ফাইল অনুপস্থিত থাকে।
২। যে কেউ সহজেই অন্যকারও কম্পিউটারের ক্ষতি করতে পারে। যেমনঃ ভাইরাস প্রবেশ করাতে পারে। ম্যালওয়্যার আছে এমন সফটওয়্যার ডাউনলোড দিতে পারে। হ্যাক করতে পারে। এছাড়াও এমন কিছু কাজ করতে পারে যা প্রকৃতপক্ষে কম্পিউটারের মালিকের অনুমতি ছাড়া করা অনুচিত।
৩। প্রচুর পরিমাণে ভাইরাস তৈরি করে। বিশেষ করে সর্টকাট ভাইরাস। এছাড়াও যেকোনো ভাবে সহজেই ভাইরাস প্রবেশ করতে পারে। এমনও কিছু ভাইরাস আছে যা এন্টি ভাইরাস দ্বারাও সহজে ধ্বংস হয়না।
৪। পুরানো কম্পিউটার বা পুরাতন নোটবুক বা পুরাতন ল্যাপটপে খুব ধীরগতি সম্পন্ন এবং অনেক সময় চলেনা। এছাড়াও উইন্ডোজের পুরানো ভার্সন গুলো ধীরগতিসম্পন্ন (যেমনঃ এক্স পি ইত্যাদি)।
৫। আপডেট দিতে টাকার প্রয়োজন হয়।
৬। কোনো নির্দিষ্ট জায়গায় সকল সফটওয়্যার পাওয়া যায়না।
৭। প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার সমূহ (যেমনঃ অফিস,অডিও-ভিডিও প্লেয়ার ইত্যাদি) আলাদা ভাবে ইন্সটল দিতে হয়।
৮। নিজের ইচ্ছামত অপারেটিং সিস্টেমকে চালানো যায়না। অর্থাৎ মাইক্রোসফট যেভাবে চায় সেভাবেই চালাতে হয় তাও আবার হাজার হাজার টাকা খরচ করে।
৯। সবচেয়ে বড় কথা উইন্ডোজ শুধুমাত্র টাকার জোরে নিজেদের অবস্থান ধরে রেখেছে।
২। যে কেউ সহজেই অন্যকারও কম্পিউটারের ক্ষতি করতে পারে। যেমনঃ ভাইরাস প্রবেশ করাতে পারে। ম্যালওয়্যার আছে এমন সফটওয়্যার ডাউনলোড দিতে পারে। হ্যাক করতে পারে। এছাড়াও এমন কিছু কাজ করতে পারে যা প্রকৃতপক্ষে কম্পিউটারের মালিকের অনুমতি ছাড়া করা অনুচিত।
৩। প্রচুর পরিমাণে ভাইরাস তৈরি করে। বিশেষ করে সর্টকাট ভাইরাস। এছাড়াও যেকোনো ভাবে সহজেই ভাইরাস প্রবেশ করতে পারে। এমনও কিছু ভাইরাস আছে যা এন্টি ভাইরাস দ্বারাও সহজে ধ্বংস হয়না।
৪। পুরানো কম্পিউটার বা পুরাতন নোটবুক বা পুরাতন ল্যাপটপে খুব ধীরগতি সম্পন্ন এবং অনেক সময় চলেনা। এছাড়াও উইন্ডোজের পুরানো ভার্সন গুলো ধীরগতিসম্পন্ন (যেমনঃ এক্স পি ইত্যাদি)।
৫। আপডেট দিতে টাকার প্রয়োজন হয়।
৬। কোনো নির্দিষ্ট জায়গায় সকল সফটওয়্যার পাওয়া যায়না।
৭। প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার সমূহ (যেমনঃ অফিস,অডিও-ভিডিও প্লেয়ার ইত্যাদি) আলাদা ভাবে ইন্সটল দিতে হয়।
৮। নিজের ইচ্ছামত অপারেটিং সিস্টেমকে চালানো যায়না। অর্থাৎ মাইক্রোসফট যেভাবে চায় সেভাবেই চালাতে হয় তাও আবার হাজার হাজার টাকা খরচ করে।
৯। সবচেয়ে বড় কথা উইন্ডোজ শুধুমাত্র টাকার জোরে নিজেদের অবস্থান ধরে রেখেছে।
উবুন্টুঃ
১। আসল উবুন্টু ওএস পাবেন একদম সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।
২। সম্পূর্ণ রূপে নিরাপদ। কেউ আপনার কম্পিউটারের ক্ষতি করতে পারবেনা। হ্যাক হবার সম্ভাবনা নেই। ম্যালওয়্যারের ঝামেলা নেই। আপনার অনুমতি ছাড়া কোনো সফটওয়্যার ইন্সটল করা যাবেনা।
৩। ভাইরাস তৈরি হয়না। কোনো প্রকার ভাইরাস প্রবেশ করতে পারেনা। এমনকি অ্যান্টি ভাইরাসের কোনো প্রয়োজন হয়না।
৪। যেকোনো কম্পিউটার, নোটবুক, ল্যাপটপে খুব ভালোভাবে চলতে পারে। উইন্ডোজের পুরাতন ভার্সন গুলো থেকে দ্রুততম। এছাড়াও বর্তমান ভার্সন গুলোর তুলনায় তুলনামূলকভাবে দ্রুততর।
৫। আপডেট দেওয়াও সম্পূর্ণ বিনামূল্য।
৬। উবুন্টু সফটওয়্যার ম্যানেজারে উবুন্টুর সকল সফটওয়্যার পাবেন যেমনটা অ্যান্ড্রয়েডের জন্য প্লে স্টোরে পাওয়া যায়। এছাড়াও আরও কিছু সফটওয়্যার আছে যেখানে উবুন্টুর সকল সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
৭। প্রয়োজনীয় সকল সফটওয়্যার ইন্সটল করা থাকে। আলাদা ভাবে ইন্সটল করতে হয়না।
৮। নিজের ইচ্ছামত অপারেটিং সিস্টেমের কোডিং করে চালাতে পারবেন। তবে সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই সকল প্রকার প্রোগ্রামিং সম্পর্কে জানতে হবে ও অভিজ্ঞ হতে হবে।
৯। টাকার জোরে নয় বরং নিজেদের সেবার মাধ্যমে মানুষের মন জয় করছে।
২। সম্পূর্ণ রূপে নিরাপদ। কেউ আপনার কম্পিউটারের ক্ষতি করতে পারবেনা। হ্যাক হবার সম্ভাবনা নেই। ম্যালওয়্যারের ঝামেলা নেই। আপনার অনুমতি ছাড়া কোনো সফটওয়্যার ইন্সটল করা যাবেনা।
৩। ভাইরাস তৈরি হয়না। কোনো প্রকার ভাইরাস প্রবেশ করতে পারেনা। এমনকি অ্যান্টি ভাইরাসের কোনো প্রয়োজন হয়না।
৪। যেকোনো কম্পিউটার, নোটবুক, ল্যাপটপে খুব ভালোভাবে চলতে পারে। উইন্ডোজের পুরাতন ভার্সন গুলো থেকে দ্রুততম। এছাড়াও বর্তমান ভার্সন গুলোর তুলনায় তুলনামূলকভাবে দ্রুততর।
৫। আপডেট দেওয়াও সম্পূর্ণ বিনামূল্য।
৬। উবুন্টু সফটওয়্যার ম্যানেজারে উবুন্টুর সকল সফটওয়্যার পাবেন যেমনটা অ্যান্ড্রয়েডের জন্য প্লে স্টোরে পাওয়া যায়। এছাড়াও আরও কিছু সফটওয়্যার আছে যেখানে উবুন্টুর সকল সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
৭। প্রয়োজনীয় সকল সফটওয়্যার ইন্সটল করা থাকে। আলাদা ভাবে ইন্সটল করতে হয়না।
৮। নিজের ইচ্ছামত অপারেটিং সিস্টেমের কোডিং করে চালাতে পারবেন। তবে সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই সকল প্রকার প্রোগ্রামিং সম্পর্কে জানতে হবে ও অভিজ্ঞ হতে হবে।
৯। টাকার জোরে নয় বরং নিজেদের সেবার মাধ্যমে মানুষের মন জয় করছে।
আশা করি এতক্ষনে বুঝে ফেলেছেন আপনার জন্য কোন আপারেটিং সিস্টেমটি গ্রহণযোগ্য।
একটা কথা মনে রাখবেন হুট করে উবুন্টুতে আসলেই আপনি জানতে পারবেন তা কিন্তু নয়। এজন্য অন্তত একমাস এর সাথে লেগে থাকতে হবে। তবেই আপনি সম্পূর্ণ ভাবে এর মজা নিতে পারবেন।
একটা কথা মনে রাখবেন হুট করে উবুন্টুতে আসলেই আপনি জানতে পারবেন তা কিন্তু নয়। এজন্য অন্তত একমাস এর সাথে লেগে থাকতে হবে। তবেই আপনি সম্পূর্ণ ভাবে এর মজা নিতে পারবেন।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ তুলনা টি ইন্টারনেট অবলম্বনে দেয়া হয়েছে, এটা একান্তই আমার নিজস্ব মতমত নয়।
বাংলা এক ছোট্ট ব্লগ আছে আমার সেখানে এটি প্রথম প্রকাশিত হয়।