Bdhuge | Technology Journey.
  • Home
  • Business
    • Internet
    • Market
    • Stock
  • Parent Category
    • Child Category 1
      • Sub Child Category 1
      • Sub Child Category 2
      • Sub Child Category 3
    • Child Category 2
    • Child Category 3
    • Child Category 4
  • Featured
  • Health
    • Childcare
    • Doctors
  • Home
  • Business
    • Internet
    • Market
    • Stock
  • Downloads
    • Dvd
    • Games
    • Software
      • Office
  • Parent Category
    • Child Category 1
      • Sub Child Category 1
      • Sub Child Category 2
      • Sub Child Category 3
    • Child Category 2
    • Child Category 3
    • Child Category 4
  • Featured
  • Health
    • Childcare
    • Doctors
  • Uncategorized
Showing posts with label অনলাইন আয়. Show all posts
Showing posts with label অনলাইন আয়. Show all posts

Tuesday, August 4, 2015

ওয়েবসাইট বা সফটওয়ার এর ভুল (BUG) খুজে বের করে আয় করুন।

 2:05 PM     অনলাইন আয়, কম্পিউটার প্রোগ্রামিং     No comments   


ওয়েব সিকিউরিটি

আপনি কি অনলাইন সিকিউরিটি স্পেশালিষ্ট কিংবা আপনার কি অনলাইন সিকিউরিটি নিয়ে কাজ করার ইচ্ছা আছে। আপনি যদি খুব ভাল মানের সিকিউরিটি স্পেশালিষ্ট হয়ে থাকেন তবে আয় করতে পারেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটের ভুল (bug) খুজে বের করে ।
অ্যাভাষ্ট : জনপ্রিয় একটি অ্যন্টিভাইরাস। অ্যাভাষ্ট ওয়েবসাইটে বাগ খুজে বের করে আপনি পেতে পারেন সর্বনিম্ন ৪০০ ডলার থেকে ১০০০০ ডলার পুরষ্কার। যে সকল ক্ষেত্রে অ্যাভাষ্ট পুরস্কার প্রদান করে থাকে । তা হচ্ছে Remote Code Execution. Local privilege escalation, Denial-of-service (DoS), Scanner bypass সহ অন্যান্য সিকিউরিটি ইস্যুতে । বিস্তারিত দেখুন : এভাষ্ট ওয়েবসাইট
কয়েনবেস : খুব ক্ষুদ্র ভুল থেকে শুরু করে রিমোট কোড এক্সিকিউশনের মত ভুলের জন্য আপনাকে পুরষ্কুত করবে কয়েন বেস । সর্বনিম্ন ১০০ ডলার থেকে শুরু করে ১০০০০ ডলার এর পুরষ্কার পেতে পারেন। বিস্তারিত দেখুন : কয়েনবেস
গুগল ক্রোম : শুধু মাত্র তথ্য চুরি করতে পারলেও পুরষ্কৃত করে গুগল ক্রোম। সর্বনিন্ম ৫০০ ডলার থেকে এই পুরষ্কার শুরু। সর্বোচ্চ ১৫০০০ ডলার। যেকোন ধরনের রিপোর্টের জন্য পুরষ্কৃত করে গুগল ক্রোম । বিস্তারিত দেখুন : গুগল ক্রোম
গুগল: ভুল ধরার জন্য সবচেয়ে বেশী পরিমান পেমেন্ট দিয়ে থাকে গুগল । ছোট খাট ভুল থেকে ৫০০ ইউএসডি থেকে ২০০০০ ইউএসডি পর্যন্ত প্রদান করে থাকে গুগল । যেসকল সাইটের ভুল ধরার জন্য গুগর পুরষ্কৃত করে থকে তাহচ্ছে google.com , blogger.com , youtube.com
বিস্তারিত দেখুন : গুগল রিওয়ার্ড প্রোগ্রাম
মাইক্রোসফট: প্রতিবছর নিদির্ষ্ট সময়ের জন্য ভুল ধরার প্রোগ্রাম রান করে থাকে মাইক্রোসফট। এই প্রজেক্টের আওতায় আপনি ভুল ধরতে পারলে আপনাকে দেওয়া হবে মোটা অংকের পুরষ্কার। প্রোজেক্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে : মাইক্রোসফট ওয়েবসাইট
এছাড়া আরও অসংথ্য প্রতিষ্ঠান ওয়েবসাইটের ভুল ধরার জন্য পুরষ্কৃত করে থাকে । যেমন ফেইসবুক, পেপাল, মজিলা সহ আরও অসংথ্য প্রতিষ্ঠান।
এছাড়াও সিকিউরিটি স্পেশালিষ্ট এর অনেক কাজ মার্কেট প্লেস এ পাওয়া যায়। কাজের তুলানায় মার্কেটপ্লেস এ সিকিউরিটি স্পেশালিষ্ট এর সংখ্যা অনেক কম। তাই আজই মনোযোগ দিন সিকিউরিটি স্পেশালিষ্ট হয়ে উঠুন।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

Saturday, August 1, 2015

ছোট কাজ করে ছোট টাকা উপার্জন

 9:08 PM     অনলাইন আয়, মাইক্রোওয়ার্কারস     No comments   

ছোট কাজ করে ছোট টাকা উপার্জন


  • microworkers.com: এই সাইটটি অনেক জনপ্রিয়। কাজ করার সাত দিনের মাঝে আপনার টাকা হয়ে যাবে। একাধিক একাউন্ট করা যাবে না। নয় ডলারের বেশি হলে পেপাল, পায়জা ও মানিবুকের্স দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন।
  • shorttask.com: এই সাইটটি কার্যক্রম অনেক ভালো। একাধিক একাউন্ট করা যাবে না। দশ ডলারের বেশি হলে পেপাল দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন।
  • minuteworkers.com: এই সাইটটি ভালো সাইট হিসাবে যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছে। রেফারেল দিলে পাচ সেন্ট পাবেন ও আপনার রেফারার যদি একটি কাজ সফলভাবে শেষ করেন তবে দশ সেন্ট পাবেন। দুই ডলারের বেশি হলে ১০% ফী দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন। তবে দশ ডলারের বেশি হলে কোনো ফী দিতে হবে না। পেপাল ও পায়জা দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন।
  • microtoilers.com: এই সাইটটিতে একাউন্ট করার সাথে সাথে এক ডলার পাবেন। এই সাইট এ রেফারেল এর বেবস্থা আছে। প্রথমবার টাকা তুলতে পচিশ ডলার বেশি হতে হবে। এরপর নয় ডলারের বেশি হলে পেপাল ও পায়জা দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন। (তবে এই সাইটটিতে আমি কখনো কাজ করিনি)
  • jobboy.com: এই সাইটটিতে একাউন্ট করার সাথে সাথে এক ডলার পাবেন। এই সাইট এ রেফারেল এর বেবস্থা আছে। দশ ডলারের বেশি হলে পেপাল ও পায়জা দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন।
  • microjob.co: এই সাইটটিতে আপনি নিজের প্রোফাইল তৈরী করে আপনার কাজের বর্ণনা দিতে পারবেন পাশাপাশি ছোট ছোট কাজ করে কিছু টাকা উপার্জন করতে পারবেন। পেপাল, পায়জা ও মানিবুকের্স দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন। কিন্তু টাকা পাঠাতে ত্রিশ কর্ম দিবস সময় নিয়ে থাকে।
  • centworkers.com: এই সাইটটিতে আপনি রেফারেল দিলে দশ সেন্ট পাবেন ও আপনার রেফারার যদি কাজ করে একশ ডলার উপার্জন করেন তবে এক ডলার পঞ্চাশ সেন্ট পাবেন। পাচ ডলারের বেশি হলে পেপাল, পায়জা ও মানিবুকের্স দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন।
  • pointdollars.com: এই সাইট এ রেফারেল এর বেবস্থা আছে। প্রথমবার টাকা তুলতে পচিশ ডলার বেশি হতে হবে। এরপর নয় ডলারের বেশি হলে পেপাল ও পায়জা দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন। (তবে এই সাইটটিতে আমি কখনো কাজ করিনি)
  • deshiworker.com: এটি একটি বাংলাদেশী সাইট। এর মান ঠিক রাখতে এডমিনগণ যথেষ্ট চেষ্টা করে যাচ্ছেন। যারা ইংলিশ একটু কম পারেন, তারা এই সাইটটিতে চেষ্টা করতে পারেন। এই সাইটটি সম্পর্কে বেশি কিছু বলছি না, কারণ সাইটটি বাংলায়। তাই কোনো কিছু বুঝতে অসুবিধা হবার কথা না।

একজনের কাছ থেকে শুনলাম Microworkers এর পুরানো একাউন্ট থেকে টাকা তোলা যায়, কিন্তু টাকা তোলার যে পিন দেয়, যারা এই পিন এখনো পান নাই। তাদের নাকি নতুন করে পিন দেওয়া বন্ধ আছে। সুতরাং টাকা তোলা যাবে না। এটি সাময়িক নাকি দীর্ঘ দিনের জন্য, তা জানি না। আর MinuteWorker সাইটটিও নাকি ঠিক মত টাকা তোলা যাচ্ছে না। তাই এই বিষয়টি যদি সত্যি হয়ে থাকে তবে সবাইকে বলবো, দয়া করে আপনারাও সতর্ক থাকবেন।
----www.freebanglatutorial.com
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

Friday, June 12, 2015

গ্রাফিক রিভার

 7:17 PM     অনলাইন আয়     No comments   

GraphicRiver.netকয়েক মাস পূর্বে আপনাদেরকে পাঁচটি মার্কেটপ্লেস নিয়ে গঠিত এনভাটো(Envato) নামক একটি অস্ট্রেলিয়ান প্রতিষ্ঠানের সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলাম। সেই লেখাতে ThemeForest.net নামক একটি মার্কেটপ্লেস নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছিলাম। যারা ওই লেখাটি পড়েননি তাদের জন্য বলছি, থিম ফরেস্ট মার্কেটপ্লেসে একজন ডিজাইনার ওয়েবসাইটের টেম্পলেট বা পূর্ণাঙ্গ ডিজাইন বিক্রি করে আয় করতে পারেন। যারা ওয়েবসাইট ডিজাইনিং এ দক্ষ তাদের জন্য থিম ফরেস্ট হতে পারে একটি চমৎকার আয়ের ক্ষেত্র। কিন্তু ডিজাইনিং এ নতুনরা থিম ফরেস্ট সাইটে খুব একটি সুবিধা করতে পারবেন না। এই সাইটে অনেক বিচার বিবেচনা করে একটি ডিজাইনকে সাইটে প্রকাশের অনুমতি দেয়া হয়। তবে নতুনদের হতাশ হবার কিছু নেই, তাদের জন্য এনভাটোর রয়েছে আরেকটি চমৎকার মার্কেটপ্লেস - গ্রাফিক রিভার (www.GraphicRiver.net)। এই গ্রাফিক রিভারের আদ্যোপান্ত নিয়ে এবারের প্রতিবেদন।

গ্রাফিক রিভার সাইটটি দেখতে হুবহু থিম ফরেস্ট সাইটের মত। প্রকৃতপক্ষে এনভাটোর সকল মার্কেটপ্লেসের বাহ্যিক দিক এবং আভ্যন্তরীণ নিয়ম-কানুন প্রায় একই রকম। পাঁচটি মার্কেটপ্লেসের যে কোন একটিতে রেজিষ্ট্রেশন করে সবগুলো সাইটের মেম্বার হওয়া যায়।গ্রাফিক রিভার মার্কেটপ্লেসটিকে নতুনদের জন্য উপযোগী বলছি তার একটি উল্লেখযোগ্য কারণ রয়েছে। এখানে আপনাকে সাইটের সম্পূর্ণ টেম্পলেট ডিজাইন করতে হবে না, বরং একটি সাইটের বিভিন্ন গ্রাফিক্স আলাদা আলাদা ভাবে তৈরি করে বিক্রি করতে পারবেন। গ্রাফিক্স বলতে এখানে বোঝানো হচ্ছে - ওয়েবসাইটের ব্যাকগ্রাউন্ড, ব্যানার, বাটন, আইকন, রেজিষ্ট্রেশন ও লগইন ফরম, বিজনেস কার্ড, নিউজলেটার ইত্যাদি আরো বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন।

GraphicRiver.net
একটি ডিজাইন তৈরি করে সাইটে জমা দেবার পর সাইটের কর্তৃপক্ষ ডিজাইনটি প্রথমে যাচাই বাছাই করে দেখে নেয় কাজটি মানসম্মত কিনা। ডিজাইনটি সাইটের নির্দেশমত তৈরি করা হলে, কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন বিষয় বিবেচনা করে ডিজাইনটির একটি দাম নির্ধারণ করে দেয়। ডিজাইনের ধরণ ও কাজের পরিমাণের উপর ভিত্তি করে দাম সর্বনিম্ন ১ ডলার থেকে শুরু করে ২০ ডলার পর্যন্ত হতে পারে। এরপর ডিজাইন বিক্রির ৪০% থেকে ৭০% অর্থ ডিজাইনারকে দেয়া হয়। নতুনদেরকে ৪০% অর্থ দেয়া হয় যা বিক্রি বাড়ার সাথে সাথে পর্যায়ক্রমে ৭০% এ উত্তীর্ণ হয়। প্রথম অবস্থায় দাম শুনতে কম মনে হলেও আসলে একটি ডিজাইন একাধিক ক্লায়েন্টের কাছে বিক্রির সুযোগ রয়েছে। তাই ১ ডলার মূল্যের একটি সামান্য ব্যানার যদি ৪০ থেকে ৫০ বার বিক্রি হয় তাহলে পরিশেষে মোট দাম নেহায়েত কম হয় না। এই ধরনের ছোটখাট কাজ করতে একজন নতুন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের এক দিনের বেশি লাগার কথা নয়।
সাইটের নেভিগেশন বা ব্যবহার পদ্ধতি অত্যন্ত সহজ, সরল এবং পরিকল্পিতভাবে সাজানো। সাইটের বামদিকের কলামের শুরুতেই রয়েছে বিভিন্ন বিভাগ যাতে ক্লিক করে ওই বিভাগের সকল ডিজাইন দেখা ও কেনা যায়। এখানে মূল বিভাগগুলো হচ্ছে - Graphics, Design Templates, Texture, Vectors, Add-ons, Isolated Objects এবং Icons । Graphics বিভাগে রয়েছে ব্যাকগ্রাউন্ড, বাটন, ফরম, ব্যানার এবং একটি ওয়েবসাইটকে সাজানোর বিভিন্ন উপকরণ। Design Templates বিভাগে রয়েছে বিজনেস কার্ড, একটি প্রতিষ্ঠানের পরিচয় বহণকারী স্টেশনারী উপকরণের টেম্পলেট, ফ্লাইয়ার, রেজ্যুমে, ব্রুশিয়র, নিউজলেটার ইত্যাদি। Texture বিভাগে পাওয়া যায় বিভিন্ন ধরনের বস্তু যেমন কাঠ, কাগজ, পাথর, প্রকৃতি, কনক্রিট, মেটাল, তরলবস্তু, ফেব্রিক ইত্যাদির ছবি। এই ছবিগুলো সাধারণত একটি ডিজাইন তৈরি করার সময় ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেইজ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। Vector বিভাগে পাওয়া যায় কার্টুন ক্যারেক্টার ও বিভিন্ন বস্তুর ভেক্টর ছবি যা সাধারণত এডোব ইল্যাস্ট্রেটর দিয়ে তৈরি করা হয়। Add-ons বিভাগে রয়েছে ফটোশপ এবং ইল্যাস্ট্রেটরের বিভিন্ন এ্যাকশন, ব্রাশ, স্টাইল, শেপ, টেক্সচার এবং পেটার্নের কালেকশন। Isolated Objects বিভাগে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার্য বস্তুর গ্রাফিক্স পাওয়া যায়। সর্বশেষ Icon বিভাগে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের নজরকাড়া আইকনের সমাহার যা কম্পিউটারের ডেস্কটপ সাজাতে বা একটি ওয়েবসাইটের ডিজাইনকে আকর্ষণীয় করতে ব্যবহৃত হয়। মোট কথা, গ্রাফিক রিভারসাইটের এই অসংখ্য বিভাগের মধ্য থেকে নিজের ইচ্ছেমত যেকোন ধরনের ডিজাইন তৈরি করে বিক্রি করা যায়।

ওয়েবসাইটের বামদিকের কলামে বিভাগের পর আরও যেসকল উল্লেখযোগ্য অংশ রয়েছে সেগুলো হল - Author Program, Referral Program, Asset Library, Forums এবং Blog । ডিজাইনার হিসেবে কাজ শুরু করার পূর্বে Author Program অংশে সাইটের নিয়ম কানুন ভালভাবে জেনে নিতে হবে। তারপর একটি ছোটখাট কুইজে অংশগ্রহণ করে তাতে উত্তীর্ণ হতে হবে। কুইজের উত্তরগুলো "হ্যাঁ" এবং "না" এর মধ্যেই সীমাবদ্ধ। নিয়মকানুন ভালভাবে পড়ে নিলে পাঁচ মিনিটের মধ্যেই সবগুলো প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেয়া সম্ভব। ডিজাইনার না হয়েও এই সাইট থেকে আয় করা সম্ভব, আর তা হচ্ছে Referral Program এর মাধ্যমে। এনভাটো মার্কেটপ্লেসের পাঁচটি সাইটের যে কোন একটিতে একজন নতুন ক্রেতাকে নিয়ে আসলে, ওই ক্রেতা সর্বপ্রথম যে পরিমাণ অর্থ সাইটে ডিপোজিট বা জমা করবে তার ৩০% আপনি পাবেন। কোন ডিজাইন কেনার পূর্বে এই সাইটে সর্বনিম্ন ২০ ডলার ডিপোজিট করতে হয়। অর্থাৎ একজন নতুন ক্রেতার মাধ্যমে আপনি সর্বনিম্ন ৬ ডলার থেকে ৩০ ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারেন।

একটি ডিজাইন তৈরি করার সময় ডিজাইনে যদি কোন ধরনের ছবি সংযোগের প্রয়োজন হয় তাহলে Asset Library থেকে তা বিনামূল্যে সংগ্রহ করতে পারবেন। এই সাইটে কপিরাইটের নিয়মকানুন খুব কড়াকড়িভাবে মেনে চলা হয়। তাই অন্য যে কোন সাইট থেকে ছবি সংগ্রহ করে তা ডিজাইনের সাথে সরাসরি সংযোগ করতে পারবেন না। এর জন্য হয় ছবিটি কিনতে হবে অথবা ছবির মালিকের যথাযথ অনুমতি সাপেক্ষে ব্যবহার করতে হবে। তবে সবচেয়ে ঝামেলাবিহীণ হচ্ছে সাইটির এ্যাসেট লাইব্রেরী থেকে ছবি সংগ্রহ করা।

সাইটের নিয়মকানুন এবং বিভিন্ন প্রয়োজনীয় তথ্য জানার জন্য Forums অংশে নিয়মিত ভিজিট করুন। আর এনভাটোর কর্তৃপক্ষ পরিচালিত ব্লগে পাবেন গ্রাফিক রিভারসম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, বিভিন্ন প্রতিযোগীতার খবর এবং প্রতিমাসে একটি গ্রাফিক্স বিনামূল্যে ডাউনলোডের সুযোগ। গ্রাফিক রিভার সাইটে এই মূহুর্তে আইকন তৈরির একটি প্রতিযোগীতা চলছে যাতে প্রথম ও দ্বিতীয় স্থান অধিকারীকে ২০০ ডলার করে পুরষ্কার দেয়া হবে।

ওয়েবসাইটে লগইন করার পর উপরের অংশে কয়েকটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ লিংক পাওয়া যায়, এগুলো হচ্ছে - Account, Bookmarks, Earning, Upload এবং Deposit । Account অংশটি আরো কয়েকটিভাগে বিভক্ত - Profile, Portfolio, Downloads, Earning, Statements এবং Edit । আপনার Profile এবং Portfolio অংশটি যেকোন মেম্বার দেখতে পারবে। Profile অংশে আপনি আপনার নিজের সম্পর্কে বিস্তারিত লিখবেন যাতে ক্লায়েন্ট আপনার ডিজাইনের পদ্ধতি সম্পর্কে ভাল ধারণা পেতে পারে। আপনি যে সকল ডিজাইন তৈরি করবেন তা Portfolio অংশে প্রদর্শন করা হবে। আপনি যদি অন্য কারো ডিজাইন কিনে থাকেন তাহলে Download অংশ থেকে তা ডাউনলোড করতে পারবেন। Earning অংশে কোন মাসে কত আয় করলেন তার বিস্তারিত বর্ণনা দেখতে পাবেন এবং এই অংশ থেকে আয়কৃত অর্থ উত্তোলন করতে পারবেন। Statement অংশে সাইট থেকে আপনার আয়/ব্যয়ের সম্পূর্ণ বিবরণ পাবেন।

ডিজাইন তৈরি করার নিয়ম:
গ্রাফিক রিভারের জন্য ডিজাইন তৈরি করার সময় অনেকগুলো বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। অন্যথায় কর্তৃপক্ষ ডিজাইনটি গ্রহণ করবে না। ফটোশপ বা ইল্যাস্ট্রেটরে কাজ করার সময় যেসব বিষয় খেয়াল রাখতে হবে তা হল -
  • ডিজাইনের প্রত্যেকটি উপাদানকে আলাদা আলাদা লেয়ারে তৈরি করুন।
  • দুই বা ততোধিক লেয়ারকে মার্জ বা এক লেয়ারে পরিণত করবেন না।
  • লেয়ারগুলোকে সুবিন্নস্ত রাখার জন্য গ্রুপ ব্যবহার করুন। ধরা যাক আপনি কয়েক ধরনের বাটনের একটি সেট তৈরি করছেন। এক্ষেত্রে একই ধরনের বাটনকে একই গ্রুপে রাখতে পারেন।
  • লেয়ারে বিভিন্ন ইফেক্ট ব্যবহার করলে তা কখনও রেস্টারাইজ করবেন না।
  • লেয়ার এবং গ্রুপের অর্থবহ নামকরণ করুন।
  • সকলের কম্পিউটারে থাকে এমন ফন্ট ব্যবহার করুন। যেমন - Arial, Tahoma, Times New Roman, Verdana ইত্যাদি। আর যদি অন্য কোন নতুন ফন্ট ব্যবহার করার প্রয়োজন পড়ে তাহলে ওই ফন্টটি কোন ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করা যাবে তা অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে। বিনামূল্যে ফন্ট সংগ্রহের জন্য www.dafont.com সাইটে ভিজিট করতে পারেন। বিনামূল্যে পাওয়া যায় ফন্টের ক্ষেত্রেও তার উৎস উল্লেখ করতে হবে।
  • কোন কারণে আপনার ডিজাইনটি যদি গ্রহণযোগ্য না হয়, তাহলে কর্তৃপক্ষ তার কারণ ইমেইলের মাধ্যমে আপনাকে জানাবে। এক্ষেত্রে সেই ভুলগুলো সংশোধন করে আবার ডিজাইনটি জমা দিতে পারবেন।
  • কোন ডিজাইন যদি সাইটের অন্য আরেকজনের ডিজাইনের সাথে মিলে যায় তাহলেও কর্তৃপক্ষ আপনার ডিজাইনটি গ্রহণ করবে না। তাই যে কোন ডিজাইন তৈরি করার সময় তাতে বৈচিত্র্য ও নতুনত্ব আনার চেষ্টা করুন।

ডিজাইন জমা দেবার নিয়ম:
ডিজাইন তৈরি করার পর তা জমা দিতে সাইটের উপরের অংশ থেকে Upload নামক লিংকে ক্লিক করুন। ডিজাইন জমা দেবার পূর্বে কুইজে অবশ্যই উত্ত্বীর্ণ হতে হবে। এরপর Upload অংশে প্রত্যেকটি বিভাগের জন্য Instructions, New BETA Upload এবং Old Style Upload নামক তিন ধরনের বাটন দেখতে পাবেন। প্রথমে Instruction অংশটি ভালভাবে পড়ে নিন এবং New BETA Upload বাটনে ক্লিক করে আপলোড শুরু করুন। এই অংশে আপলোড করতে সমস্যা হলে Old Style Upload বাটনে ক্লিক করুন। Upload করার নিয়মগুলো হচ্ছে নিম্নরূপ -
  • প্রথমেই ডিজাইনটির একটি ভাল নাম এবং তার বর্ণনা লিখুন। ডিজাইনটিতে কোন ছবি বা ফন্ট ব্যবহার করলে তা যে ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে তার পূর্ণাঙ্গ লিংক এখানে দিন।
  • এবার ফাইল আপলোডের পালা। সর্বমোট ৪ ধরনের ফাইল আপলোড করতে হবে। এগুলো হল -
    1. Image Preview: ডিজাইনটির ৫৯০ পিক্সেল প্রস্থের একটি JPG ছবি এই অংশে দিতে হবে। এক্ষেত্রে যে কোন উচ্চতা হতে পারে।
    2. Thumbnail: ডিজাইনটির ৮০ x ৮০ পিক্সেলের একটি ছোট JPG ছবি দিতে হবে।
    3. High Res JPG: ডিজাইনটির মূল মাপের একটি উঁচু রেজুলেশনের JPG ছবি দিতে হবে। Vector এর ক্ষেত্রে প্রস্থ সর্বনিম্ন ১২০০ পিক্সেল হতে হবে।
    4. Main File(s): এরপর ফটোশপ বা ইল্যাস্ট্রেটরের সকল ফাইলকে ZIP করে দিতে হবে। কোন ক্রেতা ডিজাইনটি কেনার পর এই ফাইলটিকেই ডাউনলোড করবে।
  • Category: ডিজাইটনটি সুনির্দিষ্ট কোন বিভাগে অন্তর্ভূক্ত তা উল্লেখ করুন।
  • Image Resolution: ডিজাইনটিকে কত রেজুলেশনে তৈরি করেছেন তা উল্লেখ করুন।
  • Layered?: ডিজাইনে বিভিন্ন লেয়ার থাকলে Yes সিলেক্ট করুন।
  • Minimum Application Version: ফটোশপ বা ইল্যাস্ট্রেটরের কোন ভার্সন ব্যবহার করেছেন তা উল্লেখ করুন। গ্রহণযোগ্য ভার্সনগুলো হচ্ছে - CS, CS2, CS3 ও CS4 ।
  • Tag অংশে ডিজাইনটির যথাযথ ট্যাগ বা বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করুন যা সার্চ করার সময় কাজে লাগবে।
  • Comments for the Reviewer: এই অংশটি হচ্ছে সাইটের কর্তৃপক্ষকে মেসেজ দেবার জন্য। আপনার তৈরিকৃত ডিজাইন সম্পর্কে কোন কিছু বলার থাকলে তা এই অংশের মাধ্যমে তাদেরকে জানাতে পারবেন।

GraphicRiver.net
সবশেষে আপলোড বাটনে ক্লিক করে কাজটি জমা দিন। জমা দেবার পর আপনার ডিজাইনটি কর্তৃপক্ষের লিস্টে কততম স্থানে রয়েছে তা দেখতে পাবেন। আপলোড করার এক থেকে দুই দিনের মধ্যে ডিজাইনটি যাচাই বাছাই করা হবে। ডিজাইনটি গ্রহণ বা বাতিল হলে তা আপনাকে ইমেইলের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে।

আয়ের অর্থ উত্তোলনের জন্য এই সাইটে তিনটি পদ্ধতি রয়েছে - Paypal, Moneybookers এবং International Money Transfer (SWIFT) । নূন্যতম আয় ৫০ ডলার হলেই Paypal ও Moneybookers দিয়ে উত্তোলন করতে পারবেন। তৃতীয় পদ্ধতির ক্ষেত্রে নূন্যতম আয় হতে হবে ৫০০ ডলার।

গ্রাফিক রিভার তথা এনভাটো মার্কেটপ্লেসে নিয়মকানুন কড়াকড়িভাবে মেনে চলার কারণে এই সাইটগুলোতে সবসময় উন্নতমানের ডিজাইন পাওয়া যায়। আর হয়ত একারনেই ক্রেতা এবং বিক্রেতা মিলে মার্কেটপ্লেসে দুই লক্ষের উপর ব্যবহারকারী রয়েছে। একটি ভাল ডিজাইন তৈরি করতে পারলে তার ফলাফল আপনি সাথে সাথেই পাবেন। মার্কেটপ্লেসে এমন অনেক ডিজাইনার রয়েছেন যাদের ডিজাইন জমা দেবার কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই বিক্রি একশ ছাড়িয়ে যায়। আর ডিজাইন শেখার অন্যতম উপায় হচ্ছে অন্যের ডিজাইন পর্যবেক্ষন করা। অন্য আরেকজনের ডিজাইন যদি দেখে দেখে হুবহু তৈরি করতে পারেন তাহলে ধরে নিবেন দক্ষ ডিজাইনার হতে খুব বেশি দিন বাকি নেই। এভাবে চর্চা করতে থাকলে ডিজাইনের নতুন নতুন আইডিয়া স্বাভাবিকভাবেই পেয়ে যাবেন।

লেখক - মোঃ জাকারিয়া চৌধুরী

বিঃদ্রঃ - এই লেখাটি "মাসিক কম্পিউটার জগৎ" ম্যাগাজিনের "সেপ্টেম্বর ২০০৯" সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছে।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

আউটসোর্সিং শুরু করার বই

 2:04 PM     অনলাইন আয়, বই     No comments   

আউটসোর্সিং শুরু করার বই
বর্তমানে আউটসোর্সিং বেশ জনপ্রিয় তরুণদের মধ্যে। আউটসোর্সিং এর কাজ করতে বেশ কিছু বিষয় জানা জরুরী। আউটসোর্সিংয়ের এমন সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিয়ে প্রকাশিত হয়েছে"আউটসোর্সিং: শুরুটা যেভাবে এবং শুরু করার পর" বইটি। বইটি লিখেছেন মো. আমিনুর রহমান। ১৯ অধ্যায়ের বইটিতে পূর্ণাঙ্গভাবে আউটসোর্সিংয়ের বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। রয়েছে প্রয়োজনীয় ছবি। অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১৩-তে বইটি প্রকাশিত হয়েছে।

ঘরে বসে বইটি পেতে:http://www.rokomari.com/book/61910


বইটি সম্পর্কে লেখকের বক্তব্য:
গত বছরের শুরুতে ‘আউটসোর্সিং: শুরুটা যেভাবে’ শিরোনামে আমার এই লেখাগুলো প্রথম আলোর কম্পিউটার প্রতিদিন বিভাগে ধারাবাহিক ভাবে ছাপা হয়েছিল। তখন বিপুল পরিমাণ পাঠকের সাড়া পেয়েছিলাম। অনেক পাঠক অনুরোধ করেছিল লেখাগুলো বই আকারে বের করার জন্য। কিন্তু সময় স্বল্পতার জন্য তখন আর বই বের করা হলো না। তারপর থেকেই প্রস্তুতি শুরু। তার সাথে নতুন আরও অনেক কিছু যোগ করে এবং আরও বিস্তারিত ভাবে এই বইটি লেখার চেষ্টা করেছি। এই বইটি পড়ে জানতে পারবেন আউটসোর্সিং শুরু করতে হবে কীভাবে, কোথায় কাজ পাওয়া যাবে, কোন কাজের কী যোগ্যতা লাগে, কীভাবে ওডেস্কে অ্যাকাউন্ট খুলবেন, কীভাবে জবে আবেদন করবেন, ইন্টারভিউ হয় কীভাবে, অর্থ উত্তোলন করবেন কীভাবে, কীভাবে কোম্পানি দিবেন, কোম্পানির পেমেন্ট মেথড ভেরিফাই করবেন, কনট্রাকটরকে হায়ার করবেন কীভাবে, কনট্রাকটরকে পেমেন্ট দিবেন কোথায় থেকে, সমস্যার সমাধান পাবেন কোথায়, সহজে কাজ পাওয়ার কিছু টিপস, ফ্রিল্যান্সিং সাইট চিনবার উপায় এবং কয়েকজন ফ্রিল্যান্সারের সফলতার গল্প।

বইটির ভূমিকায় লেখক বলেন:
আউটসোর্সিং শব্দটি হয়তো শুনেছেন। আউটসোর্সিং করে অনেকে লাখ লাখ টাকা আয় করে এ কথাও হয়তো শুনেছেন। কিন্তু বিষয়টি কী, কীভাবে, কী করতে হয় এসব কিছুই জানেন না। এ বিষয়ে অভিজ্ঞ কারও কাছে জিজ্ঞেস করলেন, ‘ভাই, আউটসোর্সিং কী জিনিস? এর মাধ্যমে নাকি মাসে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করা যায়?’ আপনার সে ভাই উত্তর দিলেন, ‘কেউ কেউ এর চেয়েও বেশি ইনকাম করেন। আপনি কম্পিউটারের কী কী জানেন?’ আপনি উত্তর দিলেন, ‘আমি তেমন কিছুই জানি না। এমএস ওয়ার্ড জানি, ফেসবুকে আমার একটা অ্যাকাউন্ট আছে, কম্পিউটারের প্রাথমিক জ্ঞান আছে এই আর কি?’ আপনার সে ভাই জানালেন, ‘আপনি কি মনে করেছেন ডলার ইনকাম করা এতোই সোজা? এখানে সারা বিশ্বের প্রোগ্রামারদের সাথে কম্পিটিশন দিয়ে জবে বিড করে কাজ পেতে হয়। আপনি যতটা সহজ ভাবছেন ততটা সহজ না।’ এ কথা শুনে আউটসোর্সিংয়ের প্রতি আপনার আগ্রহই নষ্ট হয়ে গেল, স্বপ্নটাও মরে গেল। আপনার ওই ভাই যদিও সত্যি কথাই বলেছেন তবু আপনার প্রশ্নের উত্তর এমনও হতে পারত, ‘আপনি কোনো আউটসোর্সিং সাইটে অ্যাকাউন্ট খুলে দেখতে পারেন। ওখানে ফেসবুকের বেশ কিছু কাজ পাওয়া যায়। যেমন ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট খুলে দেওয়া, ফেসবুকের ফ্যান পেইজে লাইক সংগ্রহ করে দেওয়া, ডেটা এন্ট্রিরও অনেক কাজ আছে। আপনি অল্প রেটে আবেদন করলে সহজেই কাজ পেয়ে যেতে পারেন। আপনি হয়তো শুরুতে বেশি ইনকাম করতে পারবেন না, তবে চেষ্টা চালিয়ে গেলে ধীরে ধীরে আপনার ইনকাম বাড়বে। তখন আপনি নিজেই বুঝে যাবেন কীভাবে, কী করতে হবে?’ এ ধরনের উত্তর শুনে আপনি অনেক উৎসাহিত হবেন।

এই বইয়ে আমি যতটুকু সম্ভব আউটসোর্সিং বিষয়টিকে সহজভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। বইটি পড়ে যদি পাঠকেরা উপকৃত হয় তাহলেই আমার পরিশ্রম সার্থক হবে।

সূচিপত্র 
আউটসোর্সিং
যে ধরনের কাজ পাওয়া যায়
কোন কাজের কী যোগ্যতা?
কাজ পাবেন যেখানে
কীভাবে ওডেস্কে অ্যাকাউন্ট খুলবেন?
কীভাবে জব খুঁজবেন?
কীভাবে জবে আবেদন করবেন?
ইন্টারভিউ নেয় কীভাবে?
কীভাবে জব করবেন?
কীভাবে অর্থ উত্তোলন করবেন?
ওডেস্কে কোম্পানি দেবেন কীভাবে?
কীভাবে কোম্পানির পেমেন্ট মেথড ভেরিফাই করবেন?
কীভাবে জব পোস্ট করবেন?
কনট্রাকটরকে হায়ার করবেন যেভাবে
কনট্রাকটরকে পেমেন্ট দেবেন কোথা থেকে?
সমস্যার সমাধান পাবেন যেখানে
সহজে কাজ পাওয়ার কিছু টিপস
ফ্রিল্যান্সিং সাইট চেনার উপায়
সফলতার গল্প

লেখক পরিচিতি 
মো. আমিনুর রহমান। লেখাপড়া করেছেন সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগে। বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয়বর্ষে পড়ার সময় থেকেই প্রথম আলোর কম্পিউটার প্রতিদিন বিভাগে লেখালেখি শুরু করেন, চলছে এখনো। তৃতীয়বর্ষে পড়ার সময় ডাক্তারদের জন্য তৈরি করেন ডক্টর প্রেসক্রিপশন নামের একটি সফ্টওয়্যার। সেটি নিয়ে ১৮-০৭-২০০৮ তারিখ প্রথম আলোর প্রজন্ম ডটকমে এবং ২১-০৭-২০০৮ তারিখ দৈনিক ইনকিলাবে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। কয়েকজন ডাক্তার এখনো এই সফ্টওয়্যারটি ব্যবহার করছেন। চতুর্থবর্ষে পড়ার সময় তৈরি করেন এসএমএসে টিকেট কাটার সফ্টওয়্যার। ২৩-১০-২০০৯ তারিখ প্রথম আলোর প্রজন্ম ডটকমে সেটি নিয়েও প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। তার মাস ছয়েক পর মোবাইল কোম্পানিগুলো এই ধরনের একটি সফ্টওয়্যার তৈরি করে ট্রেনের টিকেট কাটার জন্য ব্যবহার করেন।

গত বছরের শুরুতে ‘আউটসোর্সিং: শুরুটা যেভাবে’ শিরোনামে লেখকের এই লেখাগুলো প্রথম আলোর কম্পিউটার প্রতিদিন বিভাগে ধারাবাহিক ভাবে ছাপা হয়েছিল। অনেকটা শখের বসেই লেখালেখি করেন। পেশা তাঁর আউটসোর্সিং। ভালোবাসেন সমরেশ মজুমদার এবং সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বই পড়তে, সিনেমা দেখতে, আনিসুল হকের লেখা নাটক দেখতে এবং মুহম্মদ জাফর ইকবালের লেখা কলাম পড়তে।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

সাক্ষাৎকারঃ ওডেস্কের সেরা বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সার

 1:42 PM     অনলাইন আয়, সাক্ষাৎকার     No comments   


অনেক নতুন পাঠক ইমেইল পাঠিয়েছেন তারা কিভাবে শুরু করতে পারেন সে বিষয়ে কিছু গাইডলাইনের জন্য। এসংখ্যায় “ঘরে বসে আয়” বিভাগের পাঠকদের জন্য দেশের অন্যতম সেরা ফ্রিল্যান্সার সাঈদ ইসলাম তার অভিজ্ঞতার মূল্যবান কিছু টিপস আমার করা প্রশ্নের উত্তরের মাধ্যমে জানিয়েছেম।

ইন্টারনেটে আউটসোর্সিং কাজ পাওয়ার জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস ওডেস্ক(www.odesk.com) প্রকাশিত বিভিন্ন কাজে দক্ষ ব্যক্তিদের তালিকায় শীর্ষেআছে বাংলাদেশি মুক্ত পেশাজীবীরা (ফ্রিল্যান্সার)। কিছু দিন আগে  ওডেস্কপ্রকাশিত বিষয়ভিত্তিক সেরা দক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের তালিকা থেকে এ তথ্য জানাগেছে।

প্রকাশিত এ সেরা দক্ষ ও অভিজ্ঞ বিষয়ভিত্তিক ফ্রিল্যান্সারদের তালিকায়গ্লোবালাইজেশন বিভাগের তিনটিতে শীর্ষে আছেন বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সার সাঈদইসলাম। এর মধ্যে নেটওয়ার্ক অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের লিনাক্সএবং অ্যাসটারিস্ক ও সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট বিভাগের ভিওআইপিতে শীর্ষেআছেন তিনি।  তিনটি বিভাগে শীর্ষে থাকার পাশাপাশি এটুবিলিংয়ে ওফ্রিপিবিএক্সে দ্বিতীয়, ট্রিক্সবক্স ও জিমব্রাতে পঞ্চম স্থানে আছেন তিনি।
 
উল্লেখ্য ওডেস্কে তিন হাজার ৪০০ ঘণ্টার বেশি কাজ করা সাঈদ ইসলাম ২০১০সালের সেপ্টেম্বর মাসে ওডেস্কে থেকে কাজ নেয়া শুরু করেন, ২০১১ সালেরএপ্রিল মাসেই  তিনি ওডেস্কের স্পট লাইট কনট্রাক্টর তালিকায় জায়গা করেনেন।  ওডেস্কে তার এজেন্সি “বিগমাসটেক” বাংলদেশ থেকে সব থেকে বেশী উপার্জন করা এজেন্সি।

বিশ্বখ্যাত সার্চ ইঞ্জিন গুগল থেকে সিনিয়র সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার পদে চাকরিরসুযোগ পান সাইদ ইসলাম কিন্তু দেশের প্রতি ভালোবাসা ও দেশে নতুনদের শিখানোর জন্য গুগলের প্রস্তাব করা চাকরি ফিরিয়ে দেন। এ বিষয়ে তিনিবলেন, ‘এ সুযোগ পাওয়ার পর দেশের পাশাপাশি ভারতে কাজ করার সুযোগচেয়ে জানতে পারি, সেখানে গুগলের এ অফিস কার্যক্রম নেই। তাই আমারআর এ পদে যোগ দেওয়া হয়নি।’



#  ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং শুরু করতে কি কি প্রস্তুতি দরকার?
একটু মজা করে শুরু করি। ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে তেমন কোন প্রস্তুতির দরকার হয় না, পথে ঘাটে বিজ্ঞাপন দিলেই হয়। যেমন ধরা যাক ফ্রিল্যান্স ফটোগ্রাফার, ফ্রিল্যান্স পিএইচপি প্রোগ্রামার, ফ্রিল্যান্স কাঠমিস্ত্রী, ফ্রিল্যান্স ক্লিনার ইত্যাদি; তবে আউটসোর্সিং (ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং এক জিনিস নয়) এর কাজ শুরু করতে হলে কয়েকটা ব্যাপার মনে প্রাণে গেঁথে নিতে হবে যেগুলো হলঃ

  • ·         এটি শুনতে যতটা সহজ মনে হয় প্রকৃত পক্ষে তা নয়
    ·         আউটসোর্সিং এর কাজ করতে কোন প্রকার অর্থের প্রয়োজন হয় না শুধু মেধাই পুঁজি।
    ·         পূর্ণ ধারণা এবং আউটসোর্সিং এর উপযোগী এমন অন্তত একটি কাজের দক্ষতা থাকতে হবে।
    ·         আউটসোর্সিং আর আইটি একই জিনিস নয়, অর্থাৎ আইটি অভিজ্ঞতা না থাকলে যে এ কাজ করা যাবে না সেটা ভুল।
    ·         আউটসোর্সিং ব্যাপারটি কি এর উপর পর্যাপ্ত রিসার্চ করতে হবে।
    ·         শুরুতে এ ক্ষেত্র থেকে কত আয় করা যাবে তা নিয়ে চিন্তিত না হয়ে মানসম্পন্ন দক্ষতার দিকে মনযোগী হতে হবে।
    ·         অর্থ উপার্জন যে একটি সহজ কাজ নয় সেটি মনে রাখতে হবে।
    ·         ইংরেজিতে দখল থাকতে হবে
      
      # কোন ট্রেনিং এর প্রয়োজন আছে কিনা?

    সঠিক ভাবে রিসার্চ করলে কোন প্রকার ট্রেইনিং এর প্রয়োজন নেই তবে গাইড লাইন এর 
    প্রয়োজন হতে পারে তাদের জন্য যাদের আউটসোর্সিং এর উপযোগী কাজ এ দক্ষতা আছে কিন্তু 
    রিসার্চ এ সফল হয়নি।


    # ট্রেনিং ছাড়াও অনলাইনে শেখা যায় কিন্তু কোন কাজ গুলো?

      'শেখা' ব্যাপার টি সম্পূর্ণ নিজস্ব একটি ব্যাপার। আমার অভিজ্ঞতা অনুযায়ী ইন্টারনেট এর সাহায্য নিয়ে সব কাজই শেখা সম্ভব তবে সে ক্ষেত্রে ওই বিষয়ের উপর সঠিক ধারণা থাকতে হবে, যেমন সঠিক বাক্য গঠনের ক্ষেত্রে ব্যাকরণ জানা প্রয়োজন। ধারনায় ঘাটতি থাকলে অথবা ইন্টারনেট এর মাধ্যমে শিখতে অসফল হলে ট্রেইনিং এর সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। 


    #  স্কিল বাড়ানোর উপায়?
     
            * আত্মবিশ্বাস

           *  কৌতূহল

           *  আগ্রহ

           * চেষ্টা


      # কমপক্ষে কতটুকু স্কিলড হলে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারে একজন?

    নুন্যতম মধ্যমানের দক্ষতা প্রয়োজন।

      # ইদানিং ভুয়া ট্রেনিং সেন্টার এর কার্যক্রম লক্ষ করা যাচ্ছে, এদের বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ নেয়ার পরিকল্পনা আছে কি?

    ভুয়া ট্রেইনিং সেন্টার না বলে বলবো 'ট্রেইনিং সেন্টার নামক প্রতারণা মুলক বাণিজ্য'। আমি 
    ইতিমধ্যে প্রচারণার মাধ্যমে যতটুকু সম্ভব সচেতন করে আসছি তবে সরকার উপযুক্ত নীতিমালার
     মাধ্যমে পদক্ষেপ নিলে বেশী কার্যকর হবে। 

      # অনেকেই বলে অনলাইন থেকে শিখতে, কিন্তু প্রোগ্রামিং, ওয়েব ডেভেলাপমেন্ট, সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশন এইসব জটিল কাজগুলো আসলেই কি অনলাইন থেকে শিখতে পারা যায়?

    বিষয়টির উপর প্রাথমিক এবং সঠিক ধারনা থাকলে শেখা সম্ভব তবে এক্ষেত্রে ব্যক্তি অবশ্যই স্মার্ট 
    হতে হবে।

      # কোন কোন কাজগুলোর বর্তমানে চাহিদা বেশী?

    প্রথমত আমি বলবো ডেটা এন্ট্রি, যা অনেকেই একে এসইও বলে থাকে, এর চাহিদা অনেক বেশি,
     এরপর মূল এসইও এর কাজ ও ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে ইউনিক কিছু 
    কাজ জানা থাকলে ভাল; যেমন অ্যানিমেশন, থ্রিডি গ্রাফিক্স, ক্লাউড কম্পিউটিং, জনপ্রিয় ওপেন
     সোর্স প্রযুক্তি, ইত্যাদি। 

       # ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং এ ইংরেজী এর গুরুত্ব?

    মূলত ক্লায়েন্ট এর সাথে যোগাযোগের জন্য ইংরেজি জানা প্রয়োজন কারণ এটি কাজ পাবার সম্ভবনা বাড়িয়ে দেয়। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে, যে সকল কাজের সাথে ইংরেজির সম্পৃক্ততা আছে সেক্ষেত্রে ইংরেজি জানা খুবই প্রয়োজন। যেমন ধরা যাক আর্টিকেল রাইটিং অথবা কমেনটিং। এছাড়া ক্লায়েন্ট এর সাথে কি ভাবে যোগাযোগ অথবা কথা বলতে হবে সে ব্যাপারে অবশ্যই সঠিক ধারণা থাকতে হবে। এক দেশের গালি অন্য দেশের বুলি, কথাটি মনে রাখতে হবে।

    v  অনেকেই কাজ জানে কিন্তু মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ পায় না, শেষে অধৈয্য হয়ে এগুলো থেকে সরে দাঁড়ায়। একজন স্কিলড মানুষ কিভাবে তার মেধা কাজে লাগিয়ে কাজ পেতে পারে?
    পূর্বের মতো করে বলবঃ
    ·         আত্মবিশ্বাস
    ·         আগ্রহ
    ·         চেষ্টা, চেষ্টা এবং চেষ্টা

      # অনেকেই প্রথম কাজ পেতে অনেক সময় লাগে, আপনি নিজের কিভাবে প্রথম কাজ পেয়েছিলেন ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলুন।

    শুরুতে কাজ পেতে সময় লাগে কথাটির সাথে আমি একমত নই। সঠিক ভাবে আবেদন পদ্ধতি অনুসরণ করলে কাজ পেতে দেরি হবার কথা নয়। আমি প্রথমে আউটসোর্সিং ব্যাপারটি কিভাবে কাজ করে সেটির সম্পর্কে সঠিক ধারণা নিই। মার্কেট প্লেইস এ সুন্দর একটি প্রোফাইল তৈরি করি সাথে করে কিছু পরীক্ষা দিই যা আমার দক্ষতার সাথে সম্পৃক্ত। তারপর নিজের যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ পোস্ট এর তালিকার সাথে মিলিয়ে কাজ খুঁজতে থাকি। শুধু মাত্র পছন্দ মতো কাজ এর পোস্ট পড়ি এবং ক্লায়েন্ট এর প্রয়োজনটি বোঝার চেষ্টা করি। তারপর প্রোফেশনাল কভার লেটার লেখার পদ্ধতি অনুসরণ করে আমার দক্ষতা ও যোগ্যতার বর্ণনা দিয়ে আবেদন করি। প্রথম কাজটি সিস্টেম মাইগ্রেশন ভিত্তিক ছিল যেখানে আমি আবেদনের সময় কাজ সম্পৃক্ত একটি প্রস্তাবিত ড্রাফ্‌ট সিস্টেম নেটওয়ার্ক নকশা করে ক্লায়েন্ট কে পাঠিয়েছিলাম যেটা তাকে বিশেষ ভাবে আকর্ষণ করেছিল।

        # নতুনদের জন্য আপনার পক্ষ থেকে কোন সেমিনার বা কর্মশালার আয়োজন করা হয় কি?

    কর্ম ব্যাস্ততার ফাঁকে ফাঁকে আমার কর্মস্থল বিগমাসটেক এর অফিসে এ সাপ্তাহিক কিছু কর্মশালার আয়োজন করে থাকি। যেহেতু আমি ইনফরমেশন টেকনোলজির বিশেষ একটি ক্ষেত্রের সাথে জড়িত সেহেতু কম্পিউটার সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং এ শেষ বর্ষের অথবা সদ্য পাস করা ছাত্র/ছাত্রীদের জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চাকুরী, রেজুইমি, ইন্টারভিউ, আউটসোর্সিং, ওপেন সোর্স টেকনোলজি ও এর কর্মক্ষেত্র বিষয়ক সেমিনার ও কর্মশালা করে থাকি। এছাড়া অন্যান্য যারা আউটসোর্সিং এর কাজ করতে আগ্রহী কিন্তু জানে না কিভাবে বা কোথা থেকে শুরু করতে হয় তাদেরকে নিয়েও কর্মশালা করে থাকি।

       #  আপনি কি একাই কাজ গুলো করে থাকেন না কোন টিম রয়েছে আপনার?
    আমি সাধারণত যে ধরণের কাজ করে থাকি সেগুলোর জন্য বাংলাদেশে দক্ষ মানুষের বেশ অভাব। ছয় সদস্য বিশিষ্ট ছোট একটি টিম আছে যারা আমার প্রতিষ্ঠান বিগমাসটেকে কর্মরত। টিমের সদস্যদেরকে আমি নিয়মিত প্রশিক্ষণ দিয়ে যাচ্ছি এবং তাঁরা অসাধারণ কাজ করছে। এদের মধ্যে সুশান্ত রায়, কামরুন নাহার ও শাফরিনা এর না বললেই নয়। কাজের ধরণ বিশেষে বেশির ভাগ কাজই আমার নিজেকেই করতে হয় তারপরও আমার টিম আমাকে যথেষ্ট সহযোগিতা করে থাকে।

    # সবশেষে যারা ফ্রিল্যান্সিং মোটামোটি শুরু করেছে, তাদের জন্য কিছু টিপস দিন। কিভাবে তারা নিজের অবস্থান শক্ত করতে পারে? 

    কাজ জানা না থাকলে আগে কাজ শিখতে হবে এবং দক্ষতা নিশ্চিত করতে হবে, তারপর আউটসোর্সিং উপর পর্যাপ্ত রিসার্চ যা এই ক্ষেত্রটির উপর পূর্ণ ধারণা দিবে। শুরুতে কত অর্থ উপার্জন করা যাবে তা নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে প্রথম কাজটি কিভাবে পাওয়া যায় সেটির জন্য ধৈর্য সহকারে যথেষ্ট চেষ্টা করতে হবে।
    অনুকরণ না করে কাজ সম্পৃক্ত সফল কিছুকে অনুসরণের মাধ্যমে নিজের অবস্থান শক্ত করা সম্ভব বলে আমি বিশ্বাস করি।

    সাইদ ইসলামের সাথে যোগাযোগ করার ঠিকানাঃ
    Bigmastech Communications Limited
    Unit 5A House 88 Road 17A
    Banani Block E, Dhaka 1212
    Bangladesh
    Phone: +880-2-883-7900

    সবশেষে যারা বিভিন্ন ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে এখনও নিজের অবস্থান ঠিকমত গড়ে তুলতে পারেননি এবং নিজের স্কিল বাড়ানোর জন্য মনে করেন প্রশিক্ষন দরকার। তারা আমাদের দেশের কয়েকজন অন্যতম ফ্রিল্যান্সার দ্বারা আয়োজিত ফ্রি সেমিনার, প্রশিক্ষন, কর্মশালায় যোগ দিতে পারেন।
    নিচে কয়েকজন ফ্রিল্যান্সারদের নাম, ওদের প্রতিষ্ঠানের নাম ও ওয়েবসাইটের ঠিকানা দেয়া হলঃ
    জাকারিয়া চৌধুরী, সিলেট আইটি একাডেমী,http://www.sylhetitacademy.com 
     সাইদ ইসলাম, বিগমাসটেক ট্রেনিং সেন্টারhttp://www.training.bigmastech.com
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg
Older Posts Home

Popular Posts

  • ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
    আউটসোর্সিং এ থ্রিডি কাজের রয়েছে ব্যাপক সম্ভা বনা। যত দিন যাচ্ছে ভিডিও গেমস এবং থ্রিডি এনিমেটেড মুভিগুলো আরো বাস্তবসম্মত হয়ে উঠছে, যা খুব স...
  • পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
    বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং সাইট থেকে টাকা উত্তোলনের সহজ এবং ঝামেলামুক্ত পদ্ধতি হচ্ছে Payoneer সাইট কর্তৃক প্রদত্ত একটি ডেবিট মাস্টারকার...
  • প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।
    নিজের ভাষা কম্পিউটারকে বুঝানোর জন্যই পোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর উৎপত্তি। এ পর্যন্ত কয়েক হাজার পোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের উৎপত্তি হয়েছে। বিশ...
  • ইংলিশ ভোকাবুলারি শেখার দূর্দান্ত ১০ টিপস
    ইংরেজিতে শব্দ আমাদের সবারই কম বেশি জানা আছে। তারপরেও আমরা কোন জটিল বাক্য গঠন করার সময় কিংবা ইংরেজিতে কথা বলার সময় এই শব্দ কম জানার জন্য অনে...
  • আউটসোর্সিং এ আলফা ডিজিটাল টিমের সফলতা
    বর্তমানে ওডেস্ক ( www.oDesk.com ) মার্কেটপ্লেসে বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সররদের অবস্থান বেশ সন্তোষজনক। ওডেস্কে যে কয়জন ফ্রিল্যান্সার সফলতার সা...

Recent Posts

banner image

Categories

অনলাইন আয় আবিষ্কার উইন্ডোজ ১০ উইন্ডোজ ফোন উইন্ডোজ সফটওয়্যার এন্ড্রয়েড ফোন ওয়েবসাইট ডিজাইনিং ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কোয়ান্টাম কম্পিউটার গ্রাফিক্স ডিজাইন জাভা স্ক্রীপ্ট টিপস অ্যান্ড ট্রিকস ডাটা এন্ট্রি থিমস পাইথন প্রোগ্রামিং বই ব্লগস্পট সাইট ভিডিও এডিটিং মাইক্রোওয়ার্কারস মোবাইল ফোন রেন্ট-এ-কোডার লিনাক্স শিক্ষা সংক্রান্ত সংখ্যা পদ্ধতি সাক্ষাৎকার সি প্রোগ্রামিং হ্যাকিং

Blog Archive

Kategori

Kategori

Recent Comments

Featured Post

ডাউনলোড করে নিন অ্যাডোবি ফটোশপের সর্বশেষ ভার্সন “Adobe Photoshop CC” সম্পূর্ণ ফ্রি আজীবন মেয়াদসহ।

Formulir Kontak

Name

Email *

Message *

মোট পৃষ্ঠাদর্শন

Sparkline
  • Post Style
  • Feature
  • _Gadget
  • _Mobile
  • Pages
  • Categories
  • Buddypress
  • Forum
  • Home
  • About
  • Contact
  • Advertise
  • __DropDown 3
  • _ShortCodes
  • _SiteMap
  • _Error Page
  • Seo Services
  • Documentation
  • Download this template

Blog Archive

  • ▼  2015 ( 125 )
    • ▼  September ( 7 )
      • Lollipop Lockscreen Android L Premium [APK]
      • KK Launcher Prime Free Download
      • PicsPlay Pro 3.6.1 APK এখানে ! [LATEST]
      • Aurora 3D Text & Logo Maker (Portable Version)
      • CMD commands পরিচিতি
      • Slow Computer ফাস্ট করে নিন ১১টি টিপস দেখে।
      • ইংলিশ ভোকাবুলারি শেখার দূর্দান্ত ১০ টিপস
    • ►  August ( 34 )
    • ►  July ( 15 )
    • ►  June ( 44 )
    • ►  May ( 25 )

Recent

Comment

Label

  • অনলাইন আয়
  • আবিষ্কার
  • উইন্ডোজ ১০
  • উইন্ডোজ ফোন
  • উইন্ডোজ সফটওয়্যার
  • এন্ড্রয়েড ফোন
  • ওয়েবসাইট ডিজাইনিং
  • ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট
  • কম্পিউটার প্রোগ্রামিং
  • কোয়ান্টাম কম্পিউটার
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • জাভা স্ক্রীপ্ট
  • টিপস অ্যান্ড ট্রিকস
  • ডাটা এন্ট্রি
  • থিমস
  • পাইথন প্রোগ্রামিং
  • বই
  • ব্লগস্পট সাইট
  • ভিডিও এডিটিং
  • মাইক্রোওয়ার্কারস
  • মোবাইল ফোন
  • রেন্ট-এ-কোডার
  • লিনাক্স
  • শিক্ষা সংক্রান্ত
  • সংখ্যা পদ্ধতি
  • সাক্ষাৎকার
  • সি প্রোগ্রামিং
  • হ্যাকিং

Tags

অনলাইন আয় আবিষ্কার উইন্ডোজ ১০ উইন্ডোজ ফোন উইন্ডোজ সফটওয়্যার এন্ড্রয়েড ফোন ওয়েবসাইট ডিজাইনিং ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কোয়ান্টাম কম্পিউটার গ্রাফিক্স ডিজাইন জাভা স্ক্রীপ্ট টিপস অ্যান্ড ট্রিকস ডাটা এন্ট্রি থিমস পাইথন প্রোগ্রামিং বই ব্লগস্পট সাইট ভিডিও এডিটিং মাইক্রোওয়ার্কারস মোবাইল ফোন রেন্ট-এ-কোডার লিনাক্স শিক্ষা সংক্রান্ত সংখ্যা পদ্ধতি সাক্ষাৎকার সি প্রোগ্রামিং হ্যাকিং

Facebook

banner image

Flickr

banner image

Football

Popular Posts

  • ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
    ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
  • পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
    পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
  • প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।
    প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।

Sample Text

Copyright © Bdhuge | Technology Journey. | Powered by Blogger
Design by Hardeep Asrani | Blogger Theme by NewBloggerThemes.com | Distributed By blogger Templates