Bdhuge | Technology Journey.
  • Home
  • Business
    • Internet
    • Market
    • Stock
  • Parent Category
    • Child Category 1
      • Sub Child Category 1
      • Sub Child Category 2
      • Sub Child Category 3
    • Child Category 2
    • Child Category 3
    • Child Category 4
  • Featured
  • Health
    • Childcare
    • Doctors
  • Home
  • Business
    • Internet
    • Market
    • Stock
  • Downloads
    • Dvd
    • Games
    • Software
      • Office
  • Parent Category
    • Child Category 1
      • Sub Child Category 1
      • Sub Child Category 2
      • Sub Child Category 3
    • Child Category 2
    • Child Category 3
    • Child Category 4
  • Featured
  • Health
    • Childcare
    • Doctors
  • Uncategorized
Showing posts with label লিনাক্স. Show all posts
Showing posts with label লিনাক্স. Show all posts

Thursday, August 27, 2015

Windowa vs Ubuntu (OR Linux)

 2:45 PM     লিনাক্স     No comments   

windowa vs ubuntu
আজকে আপনাদের জন্য উবুন্টু ও উইন্ডোজের মধ্যকার কিছু পার্থক্য নিয়ে উপস্থিত হয়েছি। এগুলো বিচার বিবেচনা করে আপনি নিজেই সিদ্ধান্ত নিবেন আপনি কোনটি গ্রহণ করবেন।

উইন্ডোজঃ

১। সহজলভ্য নয়। বংলাদেশী হিসেবে আসল উইন্ডোজের দাম ১৩,৫০০ (সাড়ে তের হাজার) টাকা। তবে মাত্র ৫০ টাকায়ও পাইরেসী করা উইন্ডোজ ওএস পাওয়া যায়। কিন্তু এতে কিছু কিছু ফাইল অনুপস্থিত থাকে।
২। যে কেউ সহজেই অন্যকারও কম্পিউটারের ক্ষতি করতে পারে। যেমনঃ ভাইরাস প্রবেশ করাতে পারে। ম্যালওয়্যার আছে এমন সফটওয়্যার ডাউনলোড দিতে পারে। হ্যাক করতে পারে। এছাড়াও এমন কিছু কাজ করতে পারে যা প্রকৃতপক্ষে কম্পিউটারের মালিকের অনুমতি ছাড়া করা অনুচিত।
৩। প্রচুর পরিমাণে ভাইরাস তৈরি করে। বিশেষ করে সর্টকাট ভাইরাস। এছাড়াও যেকোনো ভাবে সহজেই ভাইরাস প্রবেশ করতে পারে। এমনও কিছু ভাইরাস আছে যা এন্টি ভাইরাস দ্বারাও সহজে ধ্বংস হয়না।
৪।  পুরানো কম্পিউটার বা পুরাতন নোটবুক বা পুরাতন ল্যাপটপে খুব ধীরগতি সম্পন্ন এবং অনেক সময় চলেনা। এছাড়াও উইন্ডোজের পুরানো ভার্সন গুলো ধীরগতিসম্পন্ন (যেমনঃ এক্স পি ইত্যাদি)।
৫। আপডেট দিতে টাকার প্রয়োজন হয়।
৬। কোনো নির্দিষ্ট জায়গায় সকল সফটওয়্যার পাওয়া যায়না।
৭। প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার সমূহ (যেমনঃ অফিস,অডিও-ভিডিও প্লেয়ার ইত্যাদি) আলাদা ভাবে ইন্সটল দিতে হয়।
৮। নিজের ইচ্ছামত অপারেটিং সিস্টেমকে চালানো যায়না। অর্থাৎ মাইক্রোসফট যেভাবে চায় সেভাবেই চালাতে হয় তাও আবার হাজার হাজার টাকা খরচ করে।
৯। সবচেয়ে বড় কথা উইন্ডোজ শুধুমাত্র টাকার জোরে নিজেদের অবস্থান ধরে রেখেছে।

উবুন্টুঃ

১। আসল উবুন্টু ওএস পাবেন একদম সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।
২। সম্পূর্ণ রূপে নিরাপদ। কেউ আপনার কম্পিউটারের ক্ষতি করতে পারবেনা। হ্যাক হবার সম্ভাবনা নেই। ম্যালওয়্যারের ঝামেলা নেই। আপনার অনুমতি ছাড়া কোনো সফটওয়্যার ইন্সটল করা যাবেনা।
৩। ভাইরাস তৈরি হয়না। কোনো প্রকার ভাইরাস প্রবেশ করতে পারেনা। এমনকি অ্যান্টি ভাইরাসের কোনো প্রয়োজন হয়না।
৪। যেকোনো কম্পিউটার, নোটবুক, ল্যাপটপে খুব ভালোভাবে চলতে পারে। উইন্ডোজের পুরাতন ভার্সন গুলো থেকে দ্রুততম। এছাড়াও বর্তমান ভার্সন গুলোর তুলনায় তুলনামূলকভাবে দ্রুততর।
৫। আপডেট দেওয়াও সম্পূর্ণ বিনামূল্য।
৬। উবুন্টু সফটওয়্যার ম্যানেজারে উবুন্টুর সকল সফটওয়্যার পাবেন যেমনটা অ্যান্ড্রয়েডের জন্য প্লে স্টোরে পাওয়া যায়। এছাড়াও আরও কিছু সফটওয়্যার আছে যেখানে উবুন্টুর সকল সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
৭। প্রয়োজনীয় সকল সফটওয়্যার ইন্সটল করা থাকে। আলাদা ভাবে ইন্সটল করতে হয়না।
৮। নিজের ইচ্ছামত অপারেটিং সিস্টেমের কোডিং করে চালাতে পারবেন। তবে সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই সকল প্রকার প্রোগ্রামিং সম্পর্কে জানতে হবে ও অভিজ্ঞ হতে হবে।
৯। টাকার জোরে নয় বরং নিজেদের সেবার মাধ্যমে মানুষের মন জয় করছে।
আশা করি এতক্ষনে বুঝে ফেলেছেন আপনার জন্য কোন আপারেটিং সিস্টেমটি গ্রহণযোগ্য।
একটা কথা মনে রাখবেন হুট করে উবুন্টুতে আসলেই আপনি জানতে পারবেন তা কিন্তু নয়। এজন্য অন্তত একমাস এর সাথে লেগে থাকতে হবে। তবেই আপনি সম্পূর্ণ ভাবে এর মজা নিতে পারবেন।

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ তুলনা টি ইন্টারনেট অবলম্বনে দেয়া হয়েছে, এটা একান্তই আমার নিজস্ব মতমত নয়।
বাংলা এক ছোট্ট ব্লগ আছে আমার সেখানে এটি প্রথম প্রকাশিত হয়।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

Friday, August 7, 2015

উবুন্টূঃ উইন্ডোজ বনাম উবুন্টু

 12:54 PM     লিনাক্স     No comments   

কেন উবুন্টূ ব্যবহার করবো ?

কেন উবুন্টূ ব্যবহার করবো ?

উবুন্টূ
ভালো প্রশ্ন।আমার উইন্ডোজ লাইফের সবচেয়ে বিরক্তিকর জিনিস হলো ভাইরাস এবং এর জন্য কখনো টাকা খরচ করে এন্টিভাইরাস এবং কখনো নেট প্যাকেজ খরচ করে এন্টিভাইরাস নামানো। মাঝে মাঝে গোটা উইন্ডোজ রি সেটাপ দেয়া।এবং নোড প্রোগ্রাম গুলো যেগুলো নেট থেকে ষ্ট্রিম ডাউনলোড এর মাধ্যমে সেটাপ দেয়া হয় সেগুলোর হারিয়ে যাওয়া(স্কাইপ,গুগল ক্রোম,ফেসবুক ভিডিও চ্যাট প্লাগিন)।তবে আসেন খুশির খবর শুনি
  • লিনাক্সের যেকোন ডিষ্ট্রো(ডিষ্ট্রিবিউশন) ব্যবহারের সময় আপনাকে এইসব ভাইরাস নিয়ে মোটেও চিন্তা করতে হবে না।বছর শেষে এ্যান্টিভাইরাস বাবদ ২০০০-২৫০০ টাকা লাভ।
ফ্রি সফটওয়্যার ফাউন্ডেশন ১৯৮৬ সালের প্রকাশিত সংজ্ঞা অনুযায়ী
ফ্রি সফটওয়্যার হচ্ছে একটি স্বাধীনতার বিষয়, মূল্যের বিষয় নয়। প্রথমত, সফটওয়্যারটির কপি পুনর্বিতরণ করার স্বাধীনতা, যার মাধ্যমে প্রতিবেশী বা বন্ধুবান্ধবরা এটি ব্যবহার করতে পারবে। দ্বিতীয়ত, প্রোগ্রামটির যেকোনো ধরনের পরিবর্তন করার স্বাধীনতা, যেন সফটওয়্যারটি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত না হয়ে এটিকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়, আর এর জন্য অবশ্যই সোর্স কোডে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
  • আপনি জেনে অনেক খুশি হবে যে উপরের সংজ্ঞা অনুযায়ী লিনাক্স কারনেল এবং এর সকল ডিষ্ট্রিবিউশন(ওপেন জিপিএল) একদম ফ্রী।তাই আপনাকে প্রায় ১০ হাজার টাকা খরচ করে উইন্ডোজ এর অরিজিনাল কপি সংগ্রহ করতে হবে না।অবশ্য আপনার যদি টাকা থাকে কিংবা বাধ্য হন তাহলে ভিন্ন কথা।
সেটাপ তো দিলেন।এখন কথা হলো কাজের জন্য তো হাজার টা সফট ওয়্যার দরকার।এতো সফট ওয়্যার খুঁজতে হবে।আপনি হয়তো এতোক্ষন এ গুগল এর হোম পেজ ওপেন ও করে ফেলেছেন।দাঁড়ান দাঁড়ান।এতো কষ্ট করার দরকার নাই।যেহেতু আমি উবুন্টূ নিয়ে কথা বলছি তাই উবুন্টুর আলোকেই সব বলবো।
উবুন্টু আপনাকে দিচ্ছে সিন্যাপ্টিক সফটওয়্যার রিপোজিটরী।যেখানে আপনি ভাবে অসংখ্য সফটওয়্যার।একদম……………ফ্রী।চোখে অবিশ্বাস নিয়ে তাকিয়ে আছেন?অবাক হবেন না।
দক্ষিন আফ্রিকার একটি প্রচলিত প্রবাদ উবুন্টু থেকে এর নামকরণ করা হয়েছে। এই শব্দের অর্থ হল “অপরের জন্য মানবতা”।এবং উবুন্টূর নির্মাতা প্রতিষ্টান ক্যানোনিক্যাল এবং ডেভোলপার গ্রুপ উবুন্টূ ফাউন্ডেশন এই উক্তি কে সামনে নিয়ে মাঠে নেমেছিল ২০ অক্টোবর, ২০০৪ এ।
  • আপনি যেহেতু বাংলা ব্লগে এ আসেন তাই এখনি তাড়াহুড়ো করে বাংলা দেখার জন্য সফটওয়্যার খোজার জন্য মাঠে নামবেন।ভাই,ক্ষ্রান্ত দেন।উবুন্টূতে ব্যবহার করা হয়েছে ইউনিকোড এনকোডিং,তাই কোন চিন্তা ছাড়াই বাংলা দেখতে পাবেন।
লিনাক্স কারনেল এ তৈরী ডেবিয়ান অপারেটিং সিষ্টেম এর ওপরে তৈরী উবুন্টূ।যদি আজকের বিশ্বের যে কোন কম্পিউটার বিশেষজ্ঞ কে জিজ্ঞেস করেন মাইক্রোসফট এর দূঃসপ্ন কাকে বলা হয়?উবুন্টুর নাম আসবে।
  • এখন আপনি ভাববেন গ্রাফিক্সের কাজের জন্য তো কিছু একটা দরকার।ফটোশপের তো আর উবুন্টু ভার্শন নেই।তাহলে?তাহলে সিন্যাপ্টিক সফটওয়্যার রিপোজিটরীতে গিয়ে গিম্প সেটাপ দিন।ফটোশপের চেয়ে কোন অংশে কম নয় এই ফ্রী সফট ওয়্যার টি।বরং অনেক বেশি হালকা।
উবুন্টুর প্রতিটা ভার্শন এর একটা নিজস্ব নাম থাকে।বর্তমান ভার্শন ১১.০৪ এর নামে ন্যাটি।
  • কিন্তু উবুন্টু চালাতে গিয়ে যদি কোন সমস্যা ফেস করি?উইন্ডোজ এ তো কিছু হলে পাশের বাড়ির রহিম করিম রে বললেই হেল্প পাই।হুম,চিন্তার বিষয়।সমস্যা নাই।চিন্তা করে নিজের চূল কমাবেন না।উবুন্তু এই ক্ষেত্রে উইন্ডোজ এর চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে।আছে উবুন্টু ফাউন্ডেশন এবং উবুন্টু ফোরাম ।আছে উবুন্টু গিকস।আপনি শুধু সমস্যা টা লিখে দিন।হাজার হাজার উবুন্টু বিশেষজ্ঞ ঝাপিয়ে পড়বে আপনার সাহায্যে।একদম ফ্রীতে।কয়েকটা হেল্প সাইটঃ ubuntuforums.orgwww.ubuntu.com/community ubuntugeek.com/forum/
আরো আছে।উবুন্টুর প্রতিটা ভার্শন এর জন্য উবুন্টূ ফাউন্ডেশন বাজারে আসার পরের ১৮ মাস ইউজার দের হেল্প সাপোর্ট দেন।
  • তো ভাই আমি তো গান শুনি।ড্রাইভার কোথায় পাবো অডিওর জন্য?কোথাও যেতে হবে না। আপনার কাজের যাবতীয় ড্রাইভার উবুন্টুর ভেতরেই দেয়া আছে।সেটাপ দিন আর ফূল ভলিয়মে গান শুনুন[অবশ্যই কাউকে বিরক্ত করে নয়]
এটি উবুন্টুর একটা অনন্য সৃষ্টী।আপনার কোন ড্রাইভার দরকার নেই।দরকার নেই কোণ মাদারবোর্ড এর সাথে আসা ড্রাইভার ডিস্ক।সাধারন অডিও ড্রাইভার থেকে শুরু করে,ব্লুটুথ,গ্রাফিক্স পর্যন্ত সব আছে উবুন্টুর ভেতরে।চালিয়ে যান।আরো অনেক কিছু আসা বাকিরে ভাই।
  • এতো প্যাঁচাল তো পারলেন?কিন্তু আমার অফিসের কাজের কি হবে?চিন্তা নাই।আছে লিব্রে অফিস।উবুন্টু ১১.০৪থেকে পরে সব গুলি ভার্শন এ আছে লিব্রে অফিস।আগের গুলোতে আছে ওপেন অফিস।এটাতে মাইক্রোসফট অফিসের যাবতীয় কাজ করার পাশাপাশি সরাসরি পিডিএফ ডকুমেন্ট তৈরী করা যায়।তাও আবার কোন প্লাগিন ছাড়া।একদম ফ্রী।
উবুন্টু ১১.০৪ এ কি কি আছে সেটা জেনে নিন এক দফাঃ
লিনাক্স কার্নেলঃ ২.৬.৩৪ পাইথনঃ ২.৭.২ গনোম ডেস্কটপ এনভার্মেণ্টঃ ২.৩২.১ ফায়ারফক্সঃ ৪ গিম্পঃ ২.৬.১১
পরের ভার্শন মানে আমার প্রিয় ভার্শন উবুন্টু ১১.১০ এ আছেঃ
লিনাক্স কার্নেলঃ৩.০ পাইথনঃ ২.৭.২ গনোম ডেস্কটপ এনভার্মেণ্টঃ৩.২ ফায়ারফক্সঃ ৭
এটাতে অবশ্য গিম্প আগে থেকে দেয়া নেই।আপনাকে সেটাপ করে নিতে হবে।
আর কি কি আছে?
জিজ্ঞেস করেন কি নাই?
  • আপনার সকল ধরনের চ্যাট এর জন্য আছে এম্প্যাথি।ফেসবুক থেকে শুরু করে দূনিয়ার যাবতীয় সোশ্যাল নেটওয়ার্ক এবং কমিনিটি চ্যাট ক্লায়েন্ট এটা।বিন্দাস চ্যাট করে।আর হ্যা,চ্যাটের ইমোটিকন গুলো মজার
  • ফায়ারওয়াল?উইন্ডোজ ফায়ার ওয়ালের বাপ এটা।যদি হ্যাকার হন তো উবুন্টু তে দৌড় দেন।সেফ এ থাকবেন
  • এ্যাডোবি ফাশ টা সেটাপ দিয়ে ইউটিউবে ভিডিও দেখুন বিন্দাস।ফ্লাশ প্লেয়ার এর উবুন্টু ভার্শন আছে
  • ক্রোম ব্যবহার করে অভ্যস্ত?সেটাও আছে।
  • আছে “লাইফ এরা” যেটা দিয়ে আপনি পড়তে পারবেন সমস্ত বড় বড় নিউজ নেটওয়ার্কের নিউজ,ব্রাউজার ছাড়াই আর এস এস ফীড এর মাধ্যমে
  • আছে শট ওয়েল,আপনার ছবি গুলো দেখুন বিন্দাস।ক্যামেরা থেকে সহজ এ ছবি ইম্পোর্ট করার জন্য এটা আমার দেখা সেরা টূলস
  • ফোন দিয়ে নেট চালান?সমস্যা নেই আছে ব্লুম্যান।নোকিয়া পিসি স্যূট ছাড়াই পারবেন নেট চালাতে ব্লুটুথ দিয়ে।
  • আপনার সমস্ত ফাইল এনক্রিপ্টেড অবস্থায় থাকবে।
  • বুটে একটা পাসওয়ার্ড দিলে কারো বাপের সাধ্য নাই আপনার পিসি তে বসে
  • ফিসিং কারীদের সর্বনাশ হলো উবুন্টু।পিসি ফিশিং কাজ করে না
  • আপনার পিসির হার্ডওয়্যারে কোণ সমস্যা না থাকলে সর্বোচ্চ ৮ সেকেন্ডে চালু হবে উবুন্টু।
এবার আমার প্রিয় একটা ফিচার।আপনি চান আপনার কিছু জরূরী ডাটার ব্যাকাপ নিতে।কিন্তু কোন ফাইল শেয়ারে রাখতে চান না।কি করবেন?ডিস্কে নিলে নষ্ট হতে পারে,পেন ড্রাইভ হারিয়ে যেতে পারে।হার্ডডিস্ক ক্রাশ করতে পারে।আছে উবুন্টু ওয়ান।ক্লাউড সার্ভিস।আপনাকে ১ জিবি স্পেস দিবে বিলকুল ফ্রী।পিসি তে বসে একটা এ্যাকাউন্ট খুলুন।ডাটা আপলোড দিন।যদি পিসি অথবা হার্ডড্রাইভ নষ্ট হয়ে যায়,ব্রাউজার থেকে কিংবা অন্য উবুন্টু পিসি থেকে এ্যাকাউন্ট খোলার সময় দেয়া ইউজার নেম পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করুন এবং আপনার ডাটা ফেরত নিয়ে আসুন।কোন আলাদা সফট ওয়্যার দরকার নেই ফাইল আপলোড অথবা ডাউনলোড এর জন্য।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

উবান্টু তে এ কিভাবে বাংলা লিখবেন

 12:41 PM     লিনাক্স     No comments   



উবান্টু
তে বাংলা
কম্পিউটিং এর জন্য ইউনিজয়
আলাদা ভাবে ইনস্টল করতে হবেনা।
এটি ইনস্টল আবস্থায় আছে বাংলা
লিখার জন্য আপনাকে যা করতে
হবে তা হল IBus Preferences অপেন
করার জন্য ক্লিক করুন System
> Preferences > IBus Preferences
মেসেজ
আসবে আইবাস ডিমন 'IBus daemon is not
started. Do you want to start it now?' এই
মেসেজ আসলে Yes প্রেস
করুন।
এবার
মেসেজ আসবে IBus has been started! If you can
not use IBus, Please add below lines in $HOME/.Bashrc, and relogin
your desktop.
export
GTK_IM_MODULE=ibus
export
XMODIFIERS=@im=ibus
export
QT_IM_MODULE=ibus
এই
মেসেজ আসলে Ok প্রেস
করুন।
এবার
IBus Preferences উইনডোটি
আপেন হবে এখান থেকে Input Method
ট্যাব এ ক্লিক করুন।
এখন Select an input method ক্লিক
করুন যে লিস্ট আসবে তাথেকে
Bengali থেকে unijoy
সিলেক্ট করুন। তারপত
Add বাটন ক্লিক
করুন। দেখতে পাবেন Input Method এ
English – ispell এর সাথে
Bengali – unijoy. এবার
Bengali – unijoy
সিলেক্ট
করে Up বাটনে
সিলেক্ট করুন। এবার উইনডো
টি ক্লোজ করে দিন। পেনেলের
ডানদিকে একটি কি-বোড
আইকন দেখতে পেলে বুঝবেন IBus
Preferences কাজ
করছে। এবার কি-বোড
পরিবর্তনের জন্য অর্থাত বাংলা
লেখার জন্য Control
+ Space কি
চাপুন পুনরায় ইংরেজী লেখার
জন্য Control
+ Space চাপুন।
প্রতিবার
উবুন্টু চালু হবার পর আপনাকে
IBus
Preferences চালু
করতে হবে। Startup
Applications এ
IBus
Preferences রেখে
দিলে কম্পিউটার চালু হবার
সাথে সাথে তা নিজে থেকে চালু
হবে। স্টাটআপ এপ্লিকেশনে তা
রাখার জন্য ক্লিক করুন System
> Preferences > Startup Applications. এবার
যে উইনডোটি আপেন হবে তা আপেন
আবস্থায় ক্লিক করুন
System > Preferences তারপর IBus
Preferences কে মাউস দ্বারা
ক্লিক করে ধরে রাখুন এবং এই
অবস্থায় ড্রাগ করে Additional
startup programs: এর ভিতর ছেড়ে
দিন। এখন থেকে প্রতিবার
কম্পিউটার চালু হবার সাথে
সাথে তা চালু হবে।
আথবা Add বাটন
ক্লিক করুন এতে যে উইনডো অপেন
হবে তাতে
Name: এর ঘরে লিখুন
IBus daemon
Command: এর ঘরে লিখুন
/usr/bin/ibus-daemon -d
Comment: এর ঘরে লিখুন
start IBus daemon when Gnome starts
তারপর Add বাটনে
ক্লিক করুন এড হয়ে গেলে ক্লোজ
বাটন ক্লিক করে খুলা উইনডোটি
বন্দ করে দিন। এখন থেকে প্রতি
বার আপনার কম্পিউটার চালু
হবার পর IBus নিজেথেকেই
চালু হবে।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

লিনাক্স নিয়ে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন…………

 12:35 PM     লিনাক্স     No comments   

লিনাক্স নিয়ে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন…………

কেন লিনাক্স বিশ্বব্যাপী এত জনপ্রিয়, কারা এর ব্যবহারকারী !
বাংলাদেশে এখন পাইরেটেড উইন্ডোজের ছড়াছড়ি। লিনাক্স তো দূরের কথা কম্পিউটারের যে আরও কোনো অপারেটিং সিস্টেম থাকে তা হয়তো অনেকেরই অজানা। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে নতুনদের কাছে লিনাক্সের চেয়ে উইন্ডোজ ব্যবহার করাই অনেকসহজ মনে হয়। কিন্তু লিনাক্স ব্যবহারের পদ্ধতি একবার শিখতে পারলে পরবর্তীতে তা ব্যবহার করা একদমই সহজ হয়ে যায়। ব্যাক্তিগতভাবে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এর ব্যবহার বেশি হলেও বড় বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা কর্মক্ষেত্রে লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমই বেশি ব্যবহৃত হয়। লিনাক্সের বহুমুখী ব্যবহারের সুযোগ থাকায় খুব দ্রুতই এর ব্যবহার ও জনপ্রিয়তা তুঙ্গে উঠেছে।
কি অবাক হচ্ছেন? ভাবছেন কেন লিনাক্স বেশি ব্যবহৃত হয়?
ব্যবসা ক্ষেত্রে লিনাক্স ব্যবহারের অন্যতম কারণ হলো এর নিরাপত্তা ব্যবস্থা অনেক শক্তিশালী। লিনাক্সে কোনো ভাইরাস আক্রমণের ভয় নেই। আর এই অপারেটিং সিস্টেমটি খুব সহজেই নিজেদের যে কোনো কাজের জন্য মডিফাই করে নেয়া যায়।
এখন আসুন দেখে নেওয়া যাক বিশ্বের কিছু প্রতিষ্ঠান যারা সকলেই লিনাক্স ব্যবহার করছে:
  1. গুগল: অবাক হওয়ার কিছু নেই। ইন্টারনেট জায়ান্ট গুগল তাদের সকল কাজকর্ম লিনাক্সের মাধ্যমেই পরিচালনা করে। গুগলের ইঞ্জিনিয়াররা লিনাক্সের একটি জনপ্রিয় ডিস্ট্রো কাস্টমাইজ করে গুবুন্টু হিসেবে ব্যবহার করছে। এভাবেই গুগলের সকল সেবাগুবুন্টুর মাধ্যমেই পরিচালিত হয়।
  2. উইকিপিডিয়া: অনলাইনের সবচেয়ে জনপ্রিয় এনসাইক্লোপিডিয়া (উইকিপিডিয়া) ২০০৮ সাল থেকে উবুন্টু ব্যবহার করে আসছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তারা লিনাক্সের আরেকটি জনপ্রিয় ডিস্ট্রো রেড হ্যাট ব্যবহার করে থাকে। তবে এডমিনিস্ট্রেশন এর অংশগুলোতে উবুন্টুই ব্যবহার করা হচ্ছে।
  3. ইউএস প্রতিরক্ষা ব্যাবস্থা: লিনাক্স ডট কম-এ প্রদত্ত তথ্য অনুসারে ইউএস প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাতেই সবচেয়ে ব্যাপক আকারে রেড হ্যাট লিনাক্স ব্যবহৃত হচ্ছে। লিনাক্স যেভাবে খুশি চালানো যায় বলেই বিশাল ইউএস প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ক্ষেত্রটি সুচারুরূপে পরিচালিত হচ্ছে। এর কোনো একটি ছোট ত্রুটিও অনেক বড় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
  4. ইউএসএ নেভি ও সাবমেরিন: FreeSoftwareMagazine.com এর তথ্যানুসারে ইউএসএ নেভি এবং নিউক্লিয়ার সাবমেরিনেও লিনাক্স ব্যবহৃত হচ্ছে।
  5. স্পেন: লিনাক্সের সবচেয়ে বড় সাপোর্টার দেশ হিসেবে স্পেন বহুল পরিচিত। স্পেনে ২০০২ সাল থেকে সকলের কাছে লিনাক্স পৌঁছে দেয়ার জন্য স্পেন সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়। স্পেনের সকল সরকারি প্রতিষ্ঠানেই লিনাক্স ব্যবহৃত হচ্ছে। এছাড়া জনগনের মাঝে লিনাক্স পৌঁছে দেয়ার পদক্ষেপ হিসেবে, সকল সরকারি কর্মচারিদের লিনাক্স সিডি প্রদানের পাশাপাশি ম্যাগাজিন, এমনকি খবরের কাগজের সাথেও লিনাক্সের সিডি দেওয়া হতো। আর সে কারণেই স্পেনে লিনাক্স ব্যবহারকারীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।
  6. ফ্রান্স সংসদ: ফ্রান্সের বিশাল সংসদ ভবনের সকল কম্পিউটারেই ২০০৬ সাল থেকে লিনাক্স ব্যবহৃত হচ্ছে। তারা সকলকে ওপেনসোর্স সফটওয়্যার ব্যবহারে উৎসাহিত করে যাচ্ছে। এসব কম্পিউটারে বেশিরভাগ সফটওয়্যারই ওপেনসোর্স। ওয়েব ব্রাউজার হিসেবেও তারা ওপেনসোর্স ফায়ারফক্সকেই বেছে নিয়েছে। এছাড়া তারা ই-মেইলের জন্য ওপেনসোর্স ই-মেইল ক্লায়েন্টও ব্যবহার করছে।
  7. চিনের ইন্ডাস্ট্রিয়াল ও কমার্শিয়াল ব্যাংক: চীনের সবচেয়ে বড় এই ব্যাংকে ২০০৫ সাল থেকে লিনাক্স ব্যবহার করা শুরু হয় এবং ২০০৮ সালের আগেই তারা প্রতিটি ব্রাঞ্চেই লিনাক্স ব্যবহার শুরু করে।
  8. বড় বড় স্কুল কলেজ: রাশিয়ায় ২০০৭ সালে ঘোষনা দেয়া হয় যে, সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে লিনাক্স চালানো বাধ্যতামূলক। কারণ বাংলাদেশের মতোই এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রায় সবগুলোতেই পাইরেটেড উইন্ডোজ চালানো হতো। এরপর ধীরে ধীরে সকলশিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই লিনাক্স ব্যবহার শুরু হয়। জার্মানির সকল ইউনিভার্সিটি গুলোকে ২০০৭ সালেই লিনাক্সের আওতায় আনা হয়। সুইজারল্যান্ডে আরও আগে ২০০৫ সাল থেকেই সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে লিনাক্স ব্যবহৃত হচ্ছে। আমাদের পার্শবর্তী দেশ ভারত এর অধিকাংশ প্রদেশেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে লিনাক্স ব্যবহৃত হচ্ছে। পাকিস্থানেও একই অবস্থা। সারা বিশ্বব্যাপি পরিচালিত ‘একজন শিশুর জন্য একটি ল্যাপটপ’ প্রোগ্রামটিতেও লিনাক্স ব্যবহার করা হয়েছে।
  9. এমাজন: ইন্টারনেটে বইপত্র ও ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রী বিক্রয়ের বড় প্লাটফর্ম এমাজন ডট কম ২০০১ সালের পর থেকে লিনাক্স ব্যবহার শুরু করে। শুধুমাত্র ২০০৪ সালে লিনাক্সের কারণে এই কোম্পানির ১৭ মিলিয়ন ডলার সাশ্রয় হয়। বর্তমানে এমাজন.কমের সকল কম্পিউটারেই লিনাক্স ব্যবহৃত হচ্ছে।
  10. প্যানাসনিক: ইলেক্ট্রনিক্স পণ্যর বাজারে জনপ্রিয় প্যানাসনিক কোম্পানিও তাদের কাজের জন্য লিনাক্স ব্যবহার করে। লিনাক্স ব্যবহারের পূর্বে কোম্পানিটিতে উইন্ডোজ ব্যবহার করা হতো। তবে উইন্ডোজকে যে কোনো কাজের জন্য কাস্টমাইজ করা যায় না বলে, সেই উইন্ডোজের জন্যই এই কোম্পানিকে বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়েছিল। এরপর তারা লিনাক্স ব্যবহার শুরু করে এবং তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী লিনাক্সের একটি কাস্টমাইজ সংস্করন তৈরি করে তা আজও সফলতার সাথে ব্যবহার করে আসছে।
উপরে শুধুমাত্র কয়েকটি জনপ্রিয় ও বড় সেক্টরে লিনাক্সের ব্যবহারের উদাহরণ দেয়া হয়েছে। এরকম আরও অনেক বড় বড় কোম্পানি আছে যেগুলোতে লিনাক্স ব্যবহৃত হচ্ছে। পাশাপাশি ছোট ছোট কর্মক্ষেত্রগুলো তো থাকছেই। বাংলাদেশেও অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠান সহ ছোট প্রতিষ্ঠান গুলোতেও লিনাক্সের ব্যবহার শুরু হয়েছে। তাই বাংলাদেশে রয়েছে দক্ষ লিনাক্স অপারেটরদের জন্য অফুরন্ত কাজের সূযোগ। এছাড়া অন্য কাজের পাশাপাশি লিনাক্স শেখার মাধ্যমেও নিজের কাজের পরিধিটাকে বৃদ্ধি করা যায়।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg
Older Posts Home

Popular Posts

  • ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
    আউটসোর্সিং এ থ্রিডি কাজের রয়েছে ব্যাপক সম্ভা বনা। যত দিন যাচ্ছে ভিডিও গেমস এবং থ্রিডি এনিমেটেড মুভিগুলো আরো বাস্তবসম্মত হয়ে উঠছে, যা খুব স...
  • পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
    বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং সাইট থেকে টাকা উত্তোলনের সহজ এবং ঝামেলামুক্ত পদ্ধতি হচ্ছে Payoneer সাইট কর্তৃক প্রদত্ত একটি ডেবিট মাস্টারকার...
  • প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।
    নিজের ভাষা কম্পিউটারকে বুঝানোর জন্যই পোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর উৎপত্তি। এ পর্যন্ত কয়েক হাজার পোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের উৎপত্তি হয়েছে। বিশ...
  • ইংলিশ ভোকাবুলারি শেখার দূর্দান্ত ১০ টিপস
    ইংরেজিতে শব্দ আমাদের সবারই কম বেশি জানা আছে। তারপরেও আমরা কোন জটিল বাক্য গঠন করার সময় কিংবা ইংরেজিতে কথা বলার সময় এই শব্দ কম জানার জন্য অনে...
  • আউটসোর্সিং এ আলফা ডিজিটাল টিমের সফলতা
    বর্তমানে ওডেস্ক ( www.oDesk.com ) মার্কেটপ্লেসে বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সররদের অবস্থান বেশ সন্তোষজনক। ওডেস্কে যে কয়জন ফ্রিল্যান্সার সফলতার সা...

Recent Posts

banner image

Categories

অনলাইন আয় আবিষ্কার উইন্ডোজ ১০ উইন্ডোজ ফোন উইন্ডোজ সফটওয়্যার এন্ড্রয়েড ফোন ওয়েবসাইট ডিজাইনিং ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কোয়ান্টাম কম্পিউটার গ্রাফিক্স ডিজাইন জাভা স্ক্রীপ্ট টিপস অ্যান্ড ট্রিকস ডাটা এন্ট্রি থিমস পাইথন প্রোগ্রামিং বই ব্লগস্পট সাইট ভিডিও এডিটিং মাইক্রোওয়ার্কারস মোবাইল ফোন রেন্ট-এ-কোডার লিনাক্স শিক্ষা সংক্রান্ত সংখ্যা পদ্ধতি সাক্ষাৎকার সি প্রোগ্রামিং হ্যাকিং

Blog Archive

Kategori

Kategori

Recent Comments

Featured Post

ডাউনলোড করে নিন অ্যাডোবি ফটোশপের সর্বশেষ ভার্সন “Adobe Photoshop CC” সম্পূর্ণ ফ্রি আজীবন মেয়াদসহ।

Formulir Kontak

Name

Email *

Message *

মোট পৃষ্ঠাদর্শন

Sparkline
  • Post Style
  • Feature
  • _Gadget
  • _Mobile
  • Pages
  • Categories
  • Buddypress
  • Forum
  • Home
  • About
  • Contact
  • Advertise
  • __DropDown 3
  • _ShortCodes
  • _SiteMap
  • _Error Page
  • Seo Services
  • Documentation
  • Download this template

Blog Archive

  • ▼  2015 ( 125 )
    • ▼  September ( 7 )
      • Lollipop Lockscreen Android L Premium [APK]
      • KK Launcher Prime Free Download
      • PicsPlay Pro 3.6.1 APK এখানে ! [LATEST]
      • Aurora 3D Text & Logo Maker (Portable Version)
      • CMD commands পরিচিতি
      • Slow Computer ফাস্ট করে নিন ১১টি টিপস দেখে।
      • ইংলিশ ভোকাবুলারি শেখার দূর্দান্ত ১০ টিপস
    • ►  August ( 34 )
    • ►  July ( 15 )
    • ►  June ( 44 )
    • ►  May ( 25 )

Recent

Comment

Label

  • অনলাইন আয়
  • আবিষ্কার
  • উইন্ডোজ ১০
  • উইন্ডোজ ফোন
  • উইন্ডোজ সফটওয়্যার
  • এন্ড্রয়েড ফোন
  • ওয়েবসাইট ডিজাইনিং
  • ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট
  • কম্পিউটার প্রোগ্রামিং
  • কোয়ান্টাম কম্পিউটার
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • জাভা স্ক্রীপ্ট
  • টিপস অ্যান্ড ট্রিকস
  • ডাটা এন্ট্রি
  • থিমস
  • পাইথন প্রোগ্রামিং
  • বই
  • ব্লগস্পট সাইট
  • ভিডিও এডিটিং
  • মাইক্রোওয়ার্কারস
  • মোবাইল ফোন
  • রেন্ট-এ-কোডার
  • লিনাক্স
  • শিক্ষা সংক্রান্ত
  • সংখ্যা পদ্ধতি
  • সাক্ষাৎকার
  • সি প্রোগ্রামিং
  • হ্যাকিং

Tags

অনলাইন আয় আবিষ্কার উইন্ডোজ ১০ উইন্ডোজ ফোন উইন্ডোজ সফটওয়্যার এন্ড্রয়েড ফোন ওয়েবসাইট ডিজাইনিং ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কোয়ান্টাম কম্পিউটার গ্রাফিক্স ডিজাইন জাভা স্ক্রীপ্ট টিপস অ্যান্ড ট্রিকস ডাটা এন্ট্রি থিমস পাইথন প্রোগ্রামিং বই ব্লগস্পট সাইট ভিডিও এডিটিং মাইক্রোওয়ার্কারস মোবাইল ফোন রেন্ট-এ-কোডার লিনাক্স শিক্ষা সংক্রান্ত সংখ্যা পদ্ধতি সাক্ষাৎকার সি প্রোগ্রামিং হ্যাকিং

Facebook

banner image

Flickr

banner image

Football

Popular Posts

  • ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
    ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
  • পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
    পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
  • প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।
    প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।

Sample Text

Copyright © Bdhuge | Technology Journey. | Powered by Blogger
Design by Hardeep Asrani | Blogger Theme by NewBloggerThemes.com | Distributed By blogger Templates