Bdhuge | Technology Journey.
  • Home
  • Business
    • Internet
    • Market
    • Stock
  • Parent Category
    • Child Category 1
      • Sub Child Category 1
      • Sub Child Category 2
      • Sub Child Category 3
    • Child Category 2
    • Child Category 3
    • Child Category 4
  • Featured
  • Health
    • Childcare
    • Doctors
  • Home
  • Business
    • Internet
    • Market
    • Stock
  • Downloads
    • Dvd
    • Games
    • Software
      • Office
  • Parent Category
    • Child Category 1
      • Sub Child Category 1
      • Sub Child Category 2
      • Sub Child Category 3
    • Child Category 2
    • Child Category 3
    • Child Category 4
  • Featured
  • Health
    • Childcare
    • Doctors
  • Uncategorized
Showing posts with label ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট. Show all posts
Showing posts with label ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট. Show all posts

Tuesday, August 4, 2015

কোডিং শিখার জন্য সেরা ১০ টি ওয়েবসাইট।

 1:53 PM     ওয়েবসাইট ডিজাইনিং, ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট     No comments   

কোডিং এর সেরা ওয়েবসাইট
কোডিং এর সেরা ওয়েবসাইট
কোডিং বা প্রোগ্রমিং ছিল একটি সময় সেরাদের বিষয়।বিলগেটস এর মত ব্যাক্তিরা একসময় কোডিং দিয়ে পৃথিবী রাজত্ব করেছেন। বর্তমানে সকলের ই এই সুযোগ আছে কোডিং শিখার, প্রোগ্রামার হওয়ার। এমনকি চাইলে নিদির্ষ্ট সেক্টরে হতে পারে সেরাদের সেরা। আপনি কি প্রোগ্রামিং বা কোডিং এ সেরা হতে চান ? তাহলে জেনে নিন কোডিং শিখার সেরা ১০ টি ওয়েবসাইট সম্পর্কে।
কোড একাডেমী
ওয়েবসাইট : www.codecademy.com
কোড একাডেমী নিঃসন্দেহে একটি অসাধারণ ওয়েবসাইটে কোডিং শিখার জন্য । কোড একাডেমীর অন্যন্য সাধারণ ইন্টাফেইস, অসাধারণ পাঠ পরিকল্পনা এই সাইটটিকে সেরাদের তালিকায় নিয়ে এসেছে । কোড একাডেমী আপনাকে যেসকল কোর্স প্রদান করবে তা হচ্ছে ওয়েব বেসিক, পিএইচপি, জাভাস্ক্রিপ্ট, জে কুয়্যেরি, পাইথন, রুবি এবং এপিআই। কোড একাডেমীর কোর্সের একটি অংশ কোন কোডটি কিভাবে কাজ করে তা জানাবে , অন্য একটি অংশে আপনি অনুশীলন এর সুযোগ পাবেন।
কোড এভেন্জার
ওয়েবসাইট : www.codeavengers.com
কোডিং এর প্রতি ভালবাসা তৈরী করবে কোড এভেন্জার। যদিও এই সাইটটি শুধুমাত্র এইচটিএমএল৫, সিএসএস৩ এবং জাভাস্ক্রিপ্ট কোর্স সরবরাহ করে কিন্তু প্রতিটি পাঠ্যসুচি এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যাতে কোডিং বিরক্তির কারণ না হয়ে উঠে। প্রতিটি অধ্যায়ের শেষে ছোট খাট গেইমসএর ব্যবস্থা রাখা হয়েছে যা চাপ কমাবে এবং আপনাকে আরও দ্রুত এগিয়ে যেতে সহায়তা করবে ।কোড একাডেমীর কোডগুলো খুব বেশী দীর্ঘায়িত করা হয় নি এবং নতুনদের জন্য অপ্রযোজনীয় ব্যাখা রাখা হয় নি ।
কোড স্কুল 
ওয়েবসাইট : www.codeschool.com
কোড একাডেমী বা কোড এভেন্জারে পাঠ শেষ করার পর আপনি যদি আপনার কোডিং দক্ষতাকে আরও বৃদ্ধি করতে চান কোড স্কুল আপনাকে পরিপুর্ণ সহায়তা করবে। কোড স্কুল বাস্তব জ্ঞান ও আপনাকে করে তুলবে আরও দক্ষ।
কোড স্কুলের পাঠ্যক্রম ৪ টি ভাগে বিভক্ত।
ক. রুবি
খ. জাভাস্ক্রিপ্ট
গ. এইচটিএমএল, সিএসএস
ঘ. আইওএস
ট্রি-হাউস
ওয়েবসাইট : teamtreehouse.com
ট্রি-হাউসের কোর্সগুলোতে ল্যাংগুয়েজের চেযে প্রজেক্টকে বেশী গুরুত্বদেয়। নতুনদের জন্য এই ওয়েবসাইটটি অসাধারণ। যেমন,ওয়েবসাইট কোর্সের অংশ হিসাবে এখানে থাকছে রেস্পন্সিভ ওয়েবসাইট তৈরী, ডাইনামিক ওয়েবসাইট এমনকি ওয়ার্ডপ্রেস থিম তৈরী ও শিখানো হবে যা খুবই বাস্তব জ্ঞান সম্মত ও কার্যকরী। এই কোর্সগুলোর জন্য আপনার খরচ হবে ২৫ ডলার থেকে ৪৯ ডলার।
ইউডাসিটি
ওয়েবসাইট :www.udacity.com
যারা খুব বেশী পড়তে ভালবাসেন না কিন্তু প্রফেশনালদের থেকে শুনতে ভালবাসেন তাদের জন্য ইউডাসিটি অন্যন্য। এখানে কোন একটি বিষয় আলোচনা করার পর কুইজ দেওয়া হবে যা আপনার দক্ষতাকে করে তুলবে আরও সমৃদ্ধ। ইউডাসিটি অন্যান্য সাইটের চেয়ে অনেক বেশী ভিডিও প্রদান করবে যা বাস্তব প্রযোগমুলক । কোডিং শুরু করার জন্য ইউডাসিটি ভাল নয় বরং ভার্চুয়াল বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে ইউডাসিটি অন্যন্য।
কোড এইচএস
ওয়েবসাইট : codehs.com
উপরে যেসকল ওয়েবসাইট সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে তা অধিকাংশই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং কম্পিউটার বিষয়ক। কিন্তু কোড এইচএস সম্পুর্ণ আলাদা। এই সাইটটি খুবই সাধারণ এবং মজার গেইমস প্রোগ্রামিং সাইট। এখানে কুইজের মাধ্যমে বিভিন্ন জাভাস্ক্রিপ্ট, অ্যানিমেশন, ডাটা স্ট্রাকচার, গেইম ডিজাইন পাজল গেইমস এর মাধ্যমে বিভিন্ন বিষয় শেখানো হয়।
এই সাইটের মুল সুবিধা হচ্ছে আপনাকে চিন্তা করতে হবে একজন দক্ষ প্রোগ্রামারের মত। যেমন একটি কুকুরকে সরানোর জন্য কিভাবে কোডিং করতে হবে, কিভাবে প্রোগ্রামিং এর মাধ্যমে সাধারণ বিষয়গুলো সমাধান করতে হবে ইত্যাদি । এই সাইটের সদস্য পদের জন্য আপনাকে প্রতিমাসে ২৫ ডলার ব্যয় করতে হবে ।
খান একাডেমী
এয়েবসাইট : www.khanacademy.org
এই সাইটটি কোডএইচএস এর মত নয় বরং নোভিস এবং নতুনদের জন্য এই সাইটটি ব্যতিক্রম। আপনি যদি ড্রয়িং, এনিমেশন এই ধরনের কিছু শিখতে চান তবে এই সাইটটি ব্যবহার করতে পারেন। কোন নিদির্ষ্ট প্রোগ্রামিং এর উপর এই সাইটটি নয় বরং অধিকাংশ প্রোগ্রামিং টুলস ব্যবহার করা হয়েছে এই সাইটে।
স্ক্রাচ ২
ওয়েবসাইট : scratch.mit.edu
ছোটদের জন্য যাদের ইংরেজীতে ভাল দক্সতা নেই তারা এই সাইটটি ব্যবহার করতে পারেন। কোন নিদিষ্টর্ প্রোগ্রামিং এর উপর নয় বরং ভিজুয়াল ব্লক এর মাধ্যমে এই সাইটে বিভিন্ন বিষয় শিখানো হয়। ভিজুয়াল প্রোগ্রামিং প্রোগ্রামিং ব্লকের মাধ্যমে ছোটরা অনেক বড় প্রোগ্রামিং সমস্যাকে একটির পর একটি ছোট ছোট অংশে ভাগ করে সমাধান করা শিখতে পারে।
এসকিউএলজু
ওয়েবসাইট: sqlzoo.net
স্ট্রাকচার্ড কুয়্যেরি ল্যাঙ্গুয়েজ (এসকিউএল) এক ল্যাংগুযেজ যা ডাটাবেসে ডাটা সংরক্ষন ও পরবর্তী ব্যবহাররের জন্য ব্যবহৃত হয়। আপনার ক্লান্তি ও বিরক্তি দুর করার জন্য এসকিউএলজু সুন্দর ইউজার ইন্টারফেসের মাধ্যমে এসকিউএল এর বিভিন্ন অংশ শিখতে সাহায্য করবে। এই সাইটে বিভিন্ন ধরনের কুইজ ছোট ছোট সমস্য সমাধানের মাধ্যমে আস্তে আস্তে একধাপ থেকে অন্য ধাপে নিয়ে যাবে ।
উপরোক্ত ওয়েবসাইট গুলো ছাড়াও অংসথ্য ওয়েবসাইট আছে যার মাধ্যমে আপনি কোডিং শিখে হতে পারেন সফল প্রোগ্রামার। উল্লেখযোগ্য হচ্ছে w3schools, ওয়েবকোচবিডি ইত্যাদি ।
আরও দেখুন ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষা
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষা।

 1:51 PM     ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট     No comments   

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামিং
ওয়েব প্রোগ্রামিং
যদি প্রশ্ন করা হয় একক প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ হিসাবে ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য সবচেয়ে ভাল কোনটি ?? উত্তর হবে কোন প্রোগ্রামিং ভাষাই একক ভাষা হিসাবে সবচেয়ে ভাল নয় বরং একজন ওয়েব ডেভেলপার তার প্রজেক্টের জন্য বিভিন্ন ফাংশন ও ফিচার অনুসারে সুবিধাজনকটি বেছে নিবেন।
আগের পোষ্টে আমরা কোডিং শিখার সেরা সাইট গুলো নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। একজন ওয়েব ডেভেলপার এর কোন ওয়েবসাইট তৈরীর জন্য তিনটি বিষয় মাথায় রাথা উচিত। একটি হচ্ছে ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্টিং যা মুলত সাইটের ব্যবহারকারীর ওয়েব ব্রাউজার এ প্রদর্শন করে, সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং যা মুলত ওয়েবসার্ভারের সাথে যুক্ত এবং ডাটাবেজ টেকনোলজি যা সার্ভারে সব ধরনের তথ্য জমা ও প্রক্রিয়াজাত করে ওয়েবসাইটকে সুন্দরভাবে ম্যানেজ করতে সহায়তা করে।
কিছু মৌলিক প্রোগ্রামিং এর ভাষা সবসময়ই ব্যবহৃত হয় বিশেষ করে ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্টিং বা সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং এর জন্য। ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য জনপ্রিয় ভাষাগুলো নিয়ে এখানে আলোচনা করা হল।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট করার জন্য আপনাকে যা অবশ্যই জানতে হবে তা হচ্ছে এইচটিএমএল ও সিএসএস। ইন্টারনেটে প্রায় সকল ওয়েবসাইটেই এইচটিএমএল ও সিএসএস ব্যবহৃত হয়েছে।
এইচটিএমএল
এইচটিএমএলকে যেকোন ওয়েবসাইটের মেরুদন্ড বলা হয়। এইচটিএমএল হচ্ছে হাইপারটেক্সট মার্ক আপ ল্যাংগুয়েজ যা যেকোন ওয়েব পেইজের গঠন তৈরী করে। ওয়েব পেইজের বিভিন্ন উপাদান যেমন টাইটেল, হেডিং, টেক্সট, লিংক ইত্যাদি এইচটিএমএল এর অন্তর্ভুক্ত।
সিএসএস
সিএসএস (ক্যাসক্যাডিং স্টাইল শীট) যা ওয়েব পেইজের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধির জন্য ব্যবহৃত হয়।এইচটিএমএল ও সিএসএস এর সম্বন্বয়ে ওয়েব ডিজাইনাররা ওয়েব ডিজাইন করে থাকেন । রঙ, লে-আউট ফন্ট প্রভৃতি উপাদান সমুহ সিএসএস এর মাধ্যমে নির্মান করা হয়।
এইচটিএমএল সিএসএস এর সম্বন্বয়ে বিভিন্ন ধরনের স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট তৈরী করা হয় । স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট বলতে বুঝায় সে সকল ওয়েবসাইট যা সকল ব্যবহারকারীর জন্য একই দেখায় ।
যখন আরও একটু জটিল ওয়েবসাইট তৈরী করতে হবে তখন অবশ্যাই ক্লায়েন্ট সাইড ও সার্ভার সাইডেড প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজগুলো জানতে হবে ।
ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্টিং
ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্টিং এর মধ্যে এইচটিএমএল সিএসএস অন্তর্ভুক্ত যা মুলত ওয়েব ব্রাউজার এর মাধ্যমে ব্যবহার কারীকে প্রদর্শন করে। অর্থ্যাৎ ওয়েব ব্রাউজার ওয়েবসার্ভার থেকে এই ফাইলগুলো ডাউনলোড করে নেয় এবং স্ট্যাটিক ওয়েব পেইজ হিসাবে ব্যবহারকারীকে প্রদর্শন করে। ওয়েব পেইজ ডাউনলোড হওয়ার পর যদি ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় কিন্তু পেইজটি যদি খোলা থাকে আপনি ওয়েব পেইজটি দেখতে পারবেন । জাভাস্ক্রিপ্ট ও অ্যাকশন স্ক্রিপ্ট ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্টিং এর মধ্যে অন্যতম।
জাভাস্ক্রিপ্ট
জাভাস্ক্রিপ্ট একটি স্ক্রিপ্টিং ল্যাংগয়েজ যার মাধ্যমে অ্যানিমেশন, গেইমস, অ্যাপস এবং অন্যান্য ডাইনামিক ইফেক্টগুলো তৈরী করা হয়। এইচটিএমএল সিএসএস এর পর সবচেয়ে ওয়েব পেইজে সবচেয় বেশী ব্যবহৃত হয় জাভা স্ক্রিপ্ট। কিছু কিছু জাভাস্ক্রিপ্ট এইচটিএমএল সিএসএস এর মত ইন্টারনেটের সংযোগ ব্যাতীতও কাজ করতে পারে।
অ্যাকশন স্ক্রিপ্ট 
অ্যাকশন স্ক্রিপ্ট মুলত অ্যাডোব ফ্লাশ এ ব্যবহৃত হয়। বিভিন্ন ধরনের ইন্টারনেট অ্যাপ্লিকেশন যেমন ফ্লাশ অ্যানিমেশন , অডিও ভিডিও ওয়েব পেইজে ব্যবহার করার জন্য অ্যাকশন স্ক্রিপ্ট ব্যবহৃত হয়।
জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহার করবেন নাকি অ্যাকশন স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করবেন তা সম্পুর্ণ আপনার উপর নির্ভল করে। কিন্তু আপনি যদি জনপ্রিয় অ্যাডোব ফ্লাশ প্লেয়ারের মাধ্যমৈ মাল্টিমিডিয়া অ্যাপ্লিকেশনগুলো ওয়েবপেইজে দেখাতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই অ্যাকশনস্ক্রিপ্ট ব্যবহার করতে হবে ।
সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং
সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং ল্যাংগুয়েজ মুলত ওয়েব সার্ভার থেকে তথ্যসমুহ ওয়েব ব্রাউজারে স্থানান্তর করে থাকে । সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্ট ওয়েব সার্ভার এ সবকিছু প্রক্রিয়াকরণ করে এবং প্রক্রিয়াকরণ শেষে ওয়েব ব্রাউজার এ তা প্রদর্শন করে ।
পিএইচপি
প্রায় ৭৫ শতার্শ ওয়েব সার্ভার এ পিএইচপি ব্যবহৃত হয়। সার্ভার সাইড স্কিপ্টিং এর জন্য ব্যবহৃত প্রোগ্রামিং ভাষাগুলোর মধ্যে গুলোর মধ্যে পিএইচপি সবচেয়ে বেশী জনপ্রিয়। পিএইচপির এই বহুল ব্যবহৃত হওয়ার অন্যতম কারণ এটি ওপেন সোর্স, অনলাইনে বিভিন্ন প্রকার টিউটোরিয়াল এবং বিভিন্ন প্লাটফর্মে কাজ করা ।
জাভা
ডব্লিউথ্রিটেক এর গবেষনা অনুসারে অনেক বড় ওয়েবসাইড যেখানে ভিজিটরের পরিমান অনেক বেশী সেই সকল ওয়েবসাইটে সার্ভার সাইডেড প্রোগ্রামিং ভাষা হিসাব্ জাভা সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত হয়। স্যামস ক্লাব, অ্যামাজন , অ্যাপল অ্যাপসস্টোর জাভা ভিত্তিক ওয়েব ফ্রেমওয়ার্কে তৈরী । জাভার জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ হিসাবে চিহ্নিত করা হয় জাভা ভিত্তিক ফ্রেমওয়ার্কগুলো অন্যান্য প্রোগ্রামিং ফ্রেমওয়ার্ক এ কাজ করে। জেএসপি, জাভাসার্ভলেটস ওয়েব অবজেক্টস এ জাভা বহুল ব্যবহৃত হয়েছে।
পাইথন 
পাইথন উচ্চ মানের প্রোগ্রামিং ভাষা । ওয়েব ডেভেলপাররা খুব অন্যান্য প্রোগ্রামিং এর ভাষার তুলানায় কম সংখ্যাক কোডিং এর কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন । পাইথনের বিশাল লাইব্রেরি আপনাকে ছোট এবং সহজ কোডিং এর মাধ্যমে নিদির্ষ্ট কাজ সম্পুর্ণ করতে সহায়তা করবে । জাভার মত পাইথন ও অনেক বেশী ভিজিটর সমৃদ্ধ সাইটের জন্য বেশী ব্যবহার করা হয়। শপজিলা, ইয়াহু ম্যাপ, ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিস এর মত সাইটগুলোতে পাইথন ব্যবহার করা হয়েছে।
রুবি
পাইথন এবং রুবির অনেকটুকু মিল আছে। ছোট এবং সহজ কোডের মাধ্যমে প্রোগ্রামিং করার জন্য রুবি ব্যবহার করতে পারেন। রুবি এবং অন্যান্য প্রোগ্রামিং ভাষার মুল পার্খক্য সিনট্যাক্স এ। একই কাজ রুবি প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করে অনেকভাবে করতে পারবেন । ওপেন সোর্স প্লাটফর্ম হিসাবে রুবির সাহায্যে আপনি ডাইনামিক ওয়েবসাইট খুব সহজে তৈরী করতে পারবেন । হুলু, টুইটার ইত্যাদি ওয়েবসাইট রুবি ও রেইল ব্যবহার করে তৈরী করা হয়েছে।
আপনার পছন্দের ভাষাটি নির্বাচন করে আপনি ওযেব ডেভেলপমেন্ট করতে পারেন । এখানে শুধু জনপ্রিয় ওয়েব প্রোগ্রামিং ভাষার কয়েকটি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও আরও অসংখ্য প্রোগ্রামিং ভাষা আছে ।
আপনি কি ধরনের ডাটাবেস ব্যবহার করবেন , সার্ভার প্লাটফর্ম, সার্ভার সফটওয়্যার, বাজেটের উপর নির্ভর করে আপনার প্রোগ্রামিং ভাষা নির্বাচন আলাদা হতে পারে।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

Friday, June 12, 2015

ওয়েব ডেভেলপারদের জন্য কয়েকটি তথ্য

 7:46 PM     ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট     No comments   

ওয়েব ডেভেলপারদের জন্য কয়েকটি তথ্য


অনলাইনে যতধরনের কাজ পাওয়া যায় তার মধ্য সবচেয়ে বেশি কাজ হচ্ছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট নিয়ে। ওয়েবসাইট তৈরি, পরিবর্তন, পরিবর্ধন, ওয়েসাইট ক্লোন, টেম্পলেট বা ওয়েবসাইটের জন্য ডিজাইন তৈরি করা, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা SEO ইত্যাদি এর মধ্যে অন্তর্ভূক্ত। ওয়েবসাইট তৈরি করা ক্ষেত্রে স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ হিসেবে সবচাইতে বেশি ব্যবহৃত হয় PHP এবং ডাটাবেইজ হিসেবে MySQL । PHP অত্যন্ত সহজ একটি ল্যাঙ্গুয়েজ যা এক থেকে দুই সপ্তাহের মধ্যে শেখা সম্ভব। এ নিয়ে বাজরে প্রচুর বই পাওয়া যায়। আর Google-এ সার্চ করে আপনি প্রচুর কোড, টিউটরিয়াল, ওপেনসোর্স স্ক্রিপ্ট পেয়ে যাবেন। PHP এবং MySQL এর সাথে সাথে আপনাকে HTML, Javascript, CSS, XML ইত্যাদি বিষয়ের উপরও ভাল জ্ঞান থাকতে হবে। এজন্য আপনিwww.w3schools.com সাইটের সাহায্য নিতে পারেন।

PHP এবং MySQL শেখার পর এবার নিজে কয়েকটি ওয়েবসাইট তৈরি করুন। সাইটের আইডিয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট পর্যবেক্ষণ করুন এবং এক বা একাধিক ওয়েবসাইটের ক্লোন করার চেষ্টা করুন। এতে আপনি একটি ওয়েবসাইটে কি কি ফিচার থাকতে পারে সে সম্পর্কে একটি পরিষ্কার ধারণা পাবেন। ফ্রিল্যান্সিং সাইটে আপনি পূর্ব কাজের অভিজ্ঞতা হিসেবে এই কাজগুলো উল্লেখ করতে পারেন এবং ক্লায়েন্টকে আপনার তৈরিকৃত ওয়েবসাইটগুলোর স্ক্রিনশট দেখাতে পারেন।

অনেক ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ নতুন ওয়েবসাইট তৈরি না করে ক্লায়েন্টরা বিভিন্ন ধরনের ওপেন সোর্স স্ক্রিপ্ট পছন্দ করে। জনপ্রিয় কয়েকটি স্ক্রিপ্ট হচ্ছে osCommerce, ZenCart, Joomla, Drupal, Wordpress ইত্যাদি। এই স্ক্রিপগুলোকে পরিবর্তন করা, নতুন মডিউল বা ফিচার যোগ করা, ডিজাইন পরিবর্তন করা ইত্যাদি নিয়ে অসংখ্য কাজ পাওয়া যায়। আপনি শুধুমাত্র এরকম এক বা একাধিক স্ক্রিপ্ট নিয়ে কাজ করতে পারেন। এমন অনেক সফটওয়্যার ফার্ম আছে যারা কেবলমাত্র Joomla বা osCommerce এর উপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

এনভাটো - ডিজাইন কেনাবেচার মার্কেটপ্লেস

 7:38 PM     ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট     No comments   

এনভাটো - ডিজাইন কেনাবেচার মার্কেটপ্লেস


এনভাটো (www.Envato.com) হচ্ছে একটি অস্ট্রেলিয়া ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান যা অনেকগুলো মার্কেটপ্লেস এবং কয়েকটি টিউটোরিয়াল ওয়েবসাইট নিয়ে গঠিত। এনভাটোর প্রত্যেকটি ওয়েবসাইট ই অত্যন্তআকর্ষণীয় এবং উন্নত বৈশিষ্ট্যে পরিপূর্ণ। ২০০৬ সালে একটি লিভিং রুম থেকে যাত্রা শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি আজ দেড় লক্ষ ব্যবহারকারী নিয়ে সগৌরবে এগিয়ে চলেছে। পুরো প্রতিষ্ঠানটিই গঠিত হয়েছে ইমেইল এবং স্কাইপ সফটওয়্যারের সাহায্যে যোগাযোগের মাধ্যমে, যাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে উন্নতমানের সার্ভিস প্রদান, ইন্টারনেটে বিভিন্ন কমিউনিটি তৈরি এবং নিরবিচ্ছিন্নভাবে মানসম্মত কনটেন্ট প্রদান করা।

এনভাটো মার্কেটপ্লেস FlashDen, AudioJungle, 
VideoHive, ThemeForest এবংGraphicRiver নামক পাঁচটি সাইট নিয়ে গঠিত। প্রত্যেকটি সাইটের গঠন এবং ব্যবহার পদ্ধতি একই রকম। যেকোন একটি সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করে অন্য সকল সাইটে একই ব্যবহারকারী একাউন্ট দিয়ে প্রবেশ করা যায়। যে কেউ ইচ্ছে করলেই এই এনভাটো মার্কেটপ্লেসে রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবে এবং তাদের যে কোন সাইট থেকে আয় করতে পারবে। এই লেখাটি www.ThemeForest.net সাইটের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে।


থিমফরেস্ট সাইটটি ওয়েবসাইট ডিজাইন বা টেম্পলেট ক্রয়-বিক্রির জন্য বিশেষভাবে গঠিত। সবগুলো টেম্পলেট মূল পাঁচটি ভাগে বিভক্ত। এগুলো হচ্ছে HTML টেম্পলেট, Wordpress, PSD টেম্পলেট, Joomla এবং অন্যান্য। সাধারণত ফটোশপ দিয়ে ওয়েবসাইটের টেম্পলেটগুলো তৈরি করা হয়, যা "কম্পিউটার জগৎ" এর গত সংখ্যায় বিস্তারিত আলোচনা করা হয়ে
ছে। এনভাটো মার্কেটপ্লেসে যারা ডিজাইন বা অন্যান্য প্রোগ্রামের ফাইল বিক্রি করে তাদের প্রত্যেককে Author বা লেখক হিসেবে উল্লেখ করা হয়। সাইটগুলোর লেখক হতে হলে প্রথমে ছোটখাট একটি কুইজে অংশগ্রহণ করতে হয়। প্রকৃতপক্ষে এটি হচ্ছে সাইটের সকল নিয়মকানুন সম্পর্কে অবগত হওয়া এবং তাতে সম্মতি জ্ঞাপন করা।

যেভাবে মার্কেটপ্লেসটি কাজ করে
একজন লেখক হিসেবে প্রথমে আপনি আপনার ইচ্ছেমত যেকোন ধরনের একটি ওয়েবসাইটের টেম্পলেট তৈরি করবেন। কাজ শেষে 
টেম্পলেটের ফাইলটি একটি ফর্মের সাহায্য সাইটে আপলোড করবেন। এরপর সাইটের কর্তৃপক্ষ ফাইলটি যাচাই করে দেখবে এটি যথাযথ কাজ করে কিনা এবং থিম বা টেম্পলেট লাইব্রেরীতে অন্তর্ভুক্তির জন্য উপযুক্ত কিনা। আপনার টেম্পলেটটি গ্রহণযোগ্য হলে সাইটের কর্তৃপক্ষ এটির জন্য উপযুক্ত একটি মূল্য নির্ধারণ করে সাইটে আপলোড করবে। আর যদি কাজটি গ্রহনযোগ্য না হয় তাহলে কর্তৃপক্ষ আপনাকে টেম্পলেটটি পরিবর্তন করার যথাযথ দিকনির্দেশনা দিবে অথবা সাইটের জন্য একদমই অনুপযুক্ত কিনা তা ইমেইলের মাধ্যমে জানাবে।

আপনার টেম্পলেটটি বিক্রির জন্য সাইটে স্থান পেলে, প্রত্যেকবার এটি বিক্রির উপর একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ আপনাকে দেয়া হবে। আপনি যদি আপনার কাজ এক্সক্লুসিভভাবে এই সাইটে বিক্রির জন্য সম্মত হন তাহলে প্রতিটি 
টেম্পলেটের মূল্যের ৪০% অর্থ আপনাকে দেয়া হবে। অর্থাৎ থিমফরেস্ট সাইটে বিক্রির জন্য আপলোড করা কোন টেম্পলেট অন্য কোথাও পুনরায় বিক্রি করতে পারবেন না। আপনার টেম্পলেটগুলো যত অধিক মাত্রায় বিক্রি হবে, আয়ের পরিমাণও তত বেশি বাড়তে থাকবে। এভাবে একজন এক্সক্লুসিভ ব্যবহারকারীকে পর্যায়ক্রমে তার টেম্পলেটের মূল্যের ৭০% অর্থ প্রদান করা হয়। অন্যদিকে নন-এক্সক্লুসিভ ব্যবহারকারী হিসেবে সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করলে আপনার তৈরিকৃত একই টেম্পলেট অন্য যেকোন সাইটে বিক্রি করতে পারবেন। তবে থিমফরেস্ট সাইটে আপনার টেম্পলেটের জন্য ২৫% অর্থ প্রদান করা হবে। তাই এক্সক্লুসিভ ব্যবহারকারী হিসেবে সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করাই বেশি লাভজনক।

এই সাইটে PSD ফরমেটে টেম্পলেটগুলোর মূল্য ৫ থেকে ১০ ডলার পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়। HTML এবং CSS সহকারে তৈরি করা ওয়েবসাইটের 
টেম্পলেটের জন্য সর্বোচ্চ ২০ ডলার নির্ধারণ করা হয়। অন্যদিকে Joomla এবং Wordpress এর টেম্পলেটগুলো সর্বোচ্চ ৪৫ ডলারে বিক্রি হয়ে থাকে। টেম্পলেটের মান এবং ক্রেতার চাহিদার উপর নির্ভর করে এক একটি টেম্পলেট সাধারণত ২০ থেকে ৩০ বার পর্যন্ত বিক্রি হয়ে থাকে। একইটেম্পলেট একশত বারের উপর বিক্রি হয়েছে এমন নজিরও নেহায়েত কম নয়। ফলে একইটেম্পলেট থেকে সময়ের সাথে সাথে আয় বাড়তে থাকে। ধরা যাক, আপনি একটি সাধারণ ওয়েবসাইটের টেম্পলেট এক্সক্লুসিভ ব্যবহারকারী হিসেবে তৈরি করেছেন, যার মূল্য ১০ ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ প্রত্যেকবার টেম্পলেটটি কোন ক্রেতা সাইট থেকে কিনলে আপনি পাবেন ৪ ডলার। সময়ের সাথে সাথে একটি টেম্পলেট থেকেই ৮০ থেকে ১০০ ডলার বা তার চেয়ে অধিক আয় করা সম্ভব।

অর্থ উত্তোলনের পদ্ধতি
এনভাটো মার্কেটপ্লেসের যেকোন সাইট থেকে আয় করা অর্থ তিনটি পদ্ধতিতে উত্তোলন করা যায়। এগুলো হচ্ছে Paypal, Moneybookers এবং ব্যাংক ট্রান্সফার। আমাদের দেশে যেহেতু পেপাল সাপোর্ট নেই তাই সাইটগুলো থেকে অন্য দুটি পদ্ধতির যেকোন একটি দিয়ে অর্থ উত্তোলন করা যায়। মানিবুকারস দি
য়ে অর্থ উত্তোলন করতে সর্বনিম্ন মোট আয় ৫০ ডলার হতে হবে। আর ব্যাংক ট্রান্সফারের জন্য কমপক্ষে ৫০০ ডলার আয় করতে হবে। 


অনেকে
ই হয়ত জানেন না যে, মানিবুকারস পেপালের মতই একটি সার্ভিস যা ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এটি দিয়ে একদিকে যেরকম বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইট থেকে নিরাপদে এবং কম খরচে অর্থ সরাসরি আপনার ব্যাংক একাউন্টে নিয়ে আসতে পারবেন, তেমনি এর পেমেন্ট গেটওয়ে ব্যবহার করে আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকে পণ্য ও সার্ভিস বিক্রি করতে পারবেন। আশা করা যায় বাংলাদেশীদের জন্য ই-কমার্স সাইট তৈরির যে প্রধান প্রতিবন্ধকতা ছিল তা মানিবুকারসের কল্যাণে বহুলাংশে দূর হবে।
 
টেম্পলেট আপলোড করার পদ্ধতি
থিমফরেস্ট সাইটে একটি টেম্পলেট গ্রহণযোগ্য হতে হলে ফাইলগুলোকে একটি নির্দিষ্ট ফরমেটে সাজাতে হবে এবং ডিজাইনের গুণগত মান যাতে সাইটের নির্দেশমত হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। 
টেম্পলেটের ধরন (PSD, HTML, Wordpress, Joomla ইত্যাদি) এর উপর ভিত্তি করে এর আলাদা ফরমেট ও নির্দেশাবলী রয়েছে। তাই আপলোড করার পূর্বে নির্দেশনাগুলো ভালভাবে দেখে নেয়া প্রয়োজন। সাধারণভাবে সকল ফাইলের ক্ষেত্রে যে কাজগুলো করতে হবে তা হচ্ছে,
  • ডিজাইনের ৮০x৮০ পিক্সেলের একটি থাম্বনেইল ছবি যুক্ত করতে হবে।
  • ডিজাইনের একটি প্রিভিউ ছবি যুক্ত করতে হবে যার সর্বোচ্চ প্রস্থ হবে ১২০০ পিক্সেল।
  • মূল কাজটিকে একটি Zip ফাইলে প্রয়োজনীয় সাহায্যকারী নির্দেশনা দিয়ে যুক্ত করতে হবে, যা পরিশেষে একজন ক্রেতা টেম্পলেটটি কেনার পর ডাউলোড করবে।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে Zip ফাইলে যুক্ত কাজটিকে যতটা সম্ভব পরিবর্তনযোগ্য করে তৈরি করতে হবে। উদাহরণসরূপ ফটোশপের লেয়ারগুলো যাতে আলাদা আলাদা থাকে এবং লেখাগুলো যাতে পরির্তনযোগ্য হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

কপিরাইট সংক্রান্ত বিষয়
এনভাটো মার্কেটপ্লেসে আপনি সেই সকল ফাইল বিক্রি করতে পারবেন যা আপনি নিজে তৈরি করেছেন। অন্য একটি ডিজাইনকে পরিবর্তন করে বা অন্য কোন সাইট থেকে ডিজাইন কিনে তা এই সাইটে বিক্রি করতে পারবেন না। এই মার্কেটপ্লেসে কোন ফাইল বিক্রি করার অর্থ হচ্ছে আপনি সম্মত হচ্ছেন যে, যারা আপনার ফাইলটি ক্রয় করবে তারা এর পূর্ণ কপিরাইট অর্জন করে নিজের কাজে ব্যবহার করতে পারবে। কোন কারণে কপিরাইট লংঙ্ঘিত হলে এনভাটো কর্তৃপক্ষ সাইটে আপনার একাউন্ট বন্ধ করে দিবে এবং অনেক ক্ষেত্রে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। তাই সাইটের রেজিষ্ট্রেশন করার পূর্বে ভালভাবে তাদের কপিরাইট সংক্রান্ত নির্দেশগুলো পড়ে নিন।


অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস সাইটেও ওয়েবসাইট ডিজাইন বা টেম্পলেট তৈরি করার অসংখ্য কাজ পাওয়া যায়। সেই সাইটগুলো থেকে এনভাটো-এর সাইটগুলোর মূল পার্থক্য হচ্ছে - অন্যান্য সাইটে একজন ক্রেতা তার ওয়েবসাইটের ডিজাইনের জন্য প্রজেক্ট তৈরি করে এবং বিড করার জন্য ফ্রিল্যান্সারদেরকে আবেদন জানায়। ফ্রিল্যান্সাররা সেই প্রজেক্টে বিড করে এবং পরিশেষে একজন ফ্রিল্যান্সার সেই কাজটি করার সুযোগ লাভ করে। যা নতুনদের জন্য প্রথম কাজ পাওয়াটা অনেকটা সময়সাপেক্ষ এবং অনেকক্ষেত্রে হতাশাজনক। অন্যদিকে এনভাটো মার্কেটপ্লেসে কোন ধরনের বিড করা এবং ক্রেতার অনুগ্রহের দিকে তাকিয়ে থাকতে হয় না। রেজিষ্ট্রেশন করার সাথে সাথেই আপনি কাজ শুরু করে দিতে পারেন। আপনার টেম্পলেটটি সাইটে স্থান পাবার প্রথম দিন থেকেই বিক্রি শুরু হয়ে যাবে। তবে এখানে উল্লেখ্য যে, এই সাইটে উন্নতমানের ডিজাইনগুলোকেই প্রাধান্য দেয়া হয়। তাই দক্ষ ওয়েবসাইট ডিজাইনারের জন্য এটি একটি উপযুক্ত মার্কেটপ্লেস।


Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট টুলস

 7:32 PM     ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট     No comments   

এই সংখ্যায় একজন ফ্রিল্যান্সার ওয়েবসাইট ডেভেলপারের প্রাত্যহিক কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার্য সফটওয়্যার নিয়ে আলোচনা করা হল। ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট করতে অসংখ্য সাহায্যকারী সফটওয়্যার পাওয়া যায়। তারমধ্যে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের কেবলমাত্র একটি সফটওয়্যার নিয়ে এখানে আলোচনা করা হল। উল্ল্যেখিত প্রত্যেকটি সফটওয়্যারই ওপেন সোর্স এবং ইন্টারনেট থেকে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে সংগ্রহ করা যায়।

অপারেটিং সিস্টেম: উবুন্টু
ubuntuওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্টের জন্য লিনাক্স হচ্ছে আদর্শ একটি অপারেটিং সিস্টেম। এর নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা, ভাইরাসের প্রভাব থেকে মুক্ত, উন্নতমানের সফটওয়্যারের বিনামূল্যে প্রাপ্যতা ইত্যাদি বৈশিষ্ট্যের জন্য লিনাক্স অত্যন্ত জনপ্রিয়। ইন্টারনেটে বেশিরভাগ সার্ভার লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম দিয়ে চালানো হয়। তাই নিজের কম্পিউটারে সার্ভারের আমেজ পেতে ওয়েব ডেভেলপাররা মূলত লিনাক্স ব্যবহার করে থাকে। লিনাক্সের রয়েছে শত শত সংস্করণ, যার মধ্যে উবুন্টু হচ্ছে বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি অপারেটিং সিস্টেম। বলা বাহুল্য, উবুন্টু ওয়েব ডেভেলপার ছাড়াও সাধারণ ব্যবহারকারীদের কাছে সমান জনপ্রিয়। অপারেটিং সিস্টেমটিwww.ubuntu.com সাইট থেকে ডাউনলোড করে ইন্সটল করা যায়, অথবাshipit.ubuntu.com এ গিয়ে আবেদন করলে উবুন্টুর একটি সিডি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে আবেদনকারীর ঠিকানায় পাঠিয়ে দেয়া হয়।

ওয়েবসাইট ব্রাউজার: ফায়ারফক্স
Firefoxওয়েবসাইট ডেভেলপারদের কাছে মজিলা ফায়ারফক্স (Firefox) ব্রাউজার প্রথম পছন্দ। দ্রুত এবং নিরাপদ ব্রাউজার হিসেবে ফায়রাফক্স দিনে দিনে অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। ফায়ারফক্সের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটিকে ব্যবহারকারীর নিজের ইচ্ছে মত পরিবর্তন করা যায়। ফায়ারফক্সের ওয়েবসাইট থেকে Add-ons বা অতিরিক্ত সফটওয়্যার ইন্সটল করে এটিকে একটি শক্তিশালী ওয়েব ডেভেলপমেন্ট টুলে পরিণত করা যায়। যা দিয়ে একটি ওয়েবসাইটে HTML, CSS, Javascript এর বিভিন্ন সমস্যা খুব সহজে এবং সাথে সাথে সমাধান করা যায়। ওয়েব ডেভেলপমেন্টে সাহায্যকারী কয়েকটি উল্লেখযোগ্য Add-ons হচ্ছে - Firebug, Web Developer, FireFTP, Console², ColorZilla ইত্যাদি।

কোড এডিটর: জীনি
Geanyপ্রোগ্রামিং করার জন্য জীনি (Geany) হচ্ছে খুবই ছোট এবং হালকা একটি IDE বা কোড এডিটর। এটি খুব দ্রুত কাজ করে, ফলে যে কোন গতির কম্পিউটারে জীনিকে সহজেই চালানো যায়। এর বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে - সিনট্যাক্স হাইলাইটিং অর্থাৎ কোডকে বিভিন্ন রঙের ফন্টে দেখার ব্যবস্থা , কোড ফোল্ডিং বা বড় কোডকে সংক্ষিপ্ত আকারে দেখা, অটো কমপ্লিশন বা বিভিন্ন ভেরিয়েবল সয়ংক্রিয়ভাবে লেখা, কোডকে কম্পাইল এবং এক্সিকিউট করার ব্যবস্থা, সাধারণ প্রজেক্ট ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি। www.geany.org সাইট থেকে লিনাক্স এবং উইন্ডোজ উভয় প্লাটফরমের জন্য জীনি ডাউনলোড করা যায়।

এফটিপি ক্লায়েন্ট: ফাইলজিলা
Filezillaএকটি ওয়েবসাইট তৈরি করার পর তা সার্ভারে অপলোড করতে প্রয়োজন একটি এফটিপি (FTP) ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার। নেটে অনেক ধরনের এফটিপি ক্লায়েন্ট পাওয়া যায়, যার মধ্য Filezilla নিঃসন্দেহে একটি চমৎকার সফটওয়্যার। এর ইন্টারফেস বা বাহ্যিক চেহারা বেশ সহজ সরল এবং উন্নতমানের। ফাইলজিলার গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটি সার্ভারের সাথে একসাথে সর্বোচ্চ ১০ টি সংযোগ স্থাপন করতে পারে, ফলে ফাইল আদান-প্রদান হয় দ্রুতগতিতে। উইন্ডোজ, ম্যাক ও লিনাক্সের চালু হতে সক্ষম এই সফটওয়্যারটি পাওয়া যাবে www.filezilla-project.org সাইট থেকে। উবুন্টু ব্যবহারকারীরা সাইন্যাপটিক প্যাকেজ ম্যানেজার সফটওয়্যার থেকে সরাসরি এটি ইন্সটল করতে পারবেন।

সাবভার্সন ক্লায়েন্ট: রেপিড এসভিএন
সাবভার্সন (Subversion) হচ্ছে একটি জনপ্রিয় ভার্সন কন্ট্রোল সিস্টেম। একই প্রজেক্টে যখন একাধিক প্রোগ্রামার কাজ করে তখন সাবভার্সন ব্যবহার করে কাজ করাটা অপরিহার্য হয়ে উঠে। এই পদ্ধতিতে মূল প্রজেক্টটি একটি সার্ভারে জমা থাকে। কাজ শুরু করতে প্রত্যেক প্রোগ্রামার সার্ভার থেকে প্রজেক্টের একটি কপি নিজের কম্পিউটারে নিয়ে আসে এবং কাজ শেষ হলে তা সার্ভারে জমা দেয়। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে একজনের কোড দিয়ে অন্য আরেকজনের কোড প্রতিস্থাপন হবার কোন সম্ভাবনা থাকে না। প্রয়োজনবোধে পূর্ববর্তী যে কোন ভার্সনের কোডকে ফেরত পাওয়া যায়। এই সাবভার্সনকে গ্রাফিক্যাল ইন্টারফেসের মাধ্যমে ব্যবহার করতে একটি চমৎকার ক্লায়েন্ট সফটওয়্যার হচ্ছে রেপিড এসভিএন (RapidSVN)। নতুনদের জন্য এটি একদিকে যে রকম সহজ ইন্টারফেস প্রদান করে, অন্যদিকে অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীদেকে সাবভার্সনের সকল ফিচার ব্যবহারের সুযোগ করে দেয়। www.rapidsvn.org সাইট থেকে সকল অপারেটিং সিস্টেমের জন্য রেপিড এসভিএন ডাউনলোড করা যায়।

ডিফ ও মার্জ: মেল্ড
Diff-&-Merge
মেল্ড (Meld) হচ্ছে একটি ভিজুয়্যাল ডিফ ও মার্জ (Diff & Merge) সফটওয়্যার। অর্থাৎ এই সফটওয়্যার দিয়ে দুটি একই ধরনের ফাইলের পার্থক্যগুলো দেখা যায় এবং প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করা যায়। এটিকে রেপিড এসভিএন সফটওয়্যারের সাথেও সংযুক্ত করা যায়। একই ফাইলকে দুইজন প্রোগ্রামার পরিবর্তন করলে এই সফটওয়্যারটি খুব সহজেই প্রত্যেকের কোডকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করে দেয়। এই পদ্ধতিতে সাবভার্সনের কনফ্লিক্টকে সহজেই সমাধান করা যায়।

ভার্চুয়াল মেশিন: ভার্চুয়ালবক্স
VirtualBoxলিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমে যারা কাজ করেন তাদের জন্য অত্যন্ত সাহায্যকারী একটি সফটওয়্যার হচ্ছে ভার্চুয়ালবক্স (VirtualBox) নামক এই ভার্চুয়াল মেশিন সফটওয়্যারটি। এর মাধ্যমে যে কোন অপারেটিং সিস্টেমকে লিনাক্সের মধ্যেই চালানো যায়। প্রায় সময় দেখা যায় একই ওয়েবসাইটকে ভিন্ন ভিন্ন ব্রাউজার ভিন্ন ভিন্ন ভাবে প্রদর্শন করে। তাই ওয়েবসাইট তৈরি করার পর তা সকল জনপ্রিয় ব্রাউজারে দেখে নেয়া অত্যন্ত জরুরী। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ফায়ারফক্স কোন রকমের ঝামেলা ছাড়াই একটি ওয়েবসাইটকে প্রদর্শন করে। কিন্তু ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে CSS ও Javascript এর কোডকে সঠিকভাবে প্রদর্শন করতে বেশ ঝামেলা পোহাতে হয়। ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার যেহেতু লিনাক্সে চালু হয় না তাই ভার্চুয়ালবক্সের মাধ্যমে উইন্ডোজ ইন্সটল করে তাতে ওয়েবসাইট পরীক্ষা করে দেখা যায়।

ইমেইজ এডিটর: গিম্প
Gimpআমাদের দেশে ইমেইজ এডিটিং সফটওয়্যার বলতে সবাই ফটোশপকেই বোঝে। অথচ ফটোশপের বিকল্প অত্যন্ত শক্তিশালী সফটওয়্যার হচ্ছে গিম্প (Gimp)। এটি উবুন্টু লিনাক্সের সাথে ইন্সটলকৃত সফটওয়্যার হিসেবে পাওয়া যায়। উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরা www.gimp.org সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে পারবেন। একটি আধুনিক ইমেইজ এডিটিং সফটওয়্যারে যে সকল ফিচার থাকা প্রয়োজন তার সবই গিম্পে রয়েছে। ইন্টারনেটে গিম্পের অসংখ্য টিউটোরিয়াল রয়েছে যা দিয়ে একজন নতুন ব্যবহারকারী সহজেই শিখতে পারবে।

বিঃদ্রঃ - এই লেখাটি "মাসিক কম্পিউটার জগৎ" ম্যাগাজিনের জুন ২০০৯ সংখ্যায় প্রকাশিত।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg
Older Posts Home

Popular Posts

  • ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
    আউটসোর্সিং এ থ্রিডি কাজের রয়েছে ব্যাপক সম্ভা বনা। যত দিন যাচ্ছে ভিডিও গেমস এবং থ্রিডি এনিমেটেড মুভিগুলো আরো বাস্তবসম্মত হয়ে উঠছে, যা খুব স...
  • পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
    বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং সাইট থেকে টাকা উত্তোলনের সহজ এবং ঝামেলামুক্ত পদ্ধতি হচ্ছে Payoneer সাইট কর্তৃক প্রদত্ত একটি ডেবিট মাস্টারকার...
  • প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।
    নিজের ভাষা কম্পিউটারকে বুঝানোর জন্যই পোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর উৎপত্তি। এ পর্যন্ত কয়েক হাজার পোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের উৎপত্তি হয়েছে। বিশ...
  • ইংলিশ ভোকাবুলারি শেখার দূর্দান্ত ১০ টিপস
    ইংরেজিতে শব্দ আমাদের সবারই কম বেশি জানা আছে। তারপরেও আমরা কোন জটিল বাক্য গঠন করার সময় কিংবা ইংরেজিতে কথা বলার সময় এই শব্দ কম জানার জন্য অনে...
  • আউটসোর্সিং এ আলফা ডিজিটাল টিমের সফলতা
    বর্তমানে ওডেস্ক ( www.oDesk.com ) মার্কেটপ্লেসে বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সররদের অবস্থান বেশ সন্তোষজনক। ওডেস্কে যে কয়জন ফ্রিল্যান্সার সফলতার সা...

Recent Posts

banner image

Categories

অনলাইন আয় আবিষ্কার উইন্ডোজ ১০ উইন্ডোজ ফোন উইন্ডোজ সফটওয়্যার এন্ড্রয়েড ফোন ওয়েবসাইট ডিজাইনিং ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কোয়ান্টাম কম্পিউটার গ্রাফিক্স ডিজাইন জাভা স্ক্রীপ্ট টিপস অ্যান্ড ট্রিকস ডাটা এন্ট্রি থিমস পাইথন প্রোগ্রামিং বই ব্লগস্পট সাইট ভিডিও এডিটিং মাইক্রোওয়ার্কারস মোবাইল ফোন রেন্ট-এ-কোডার লিনাক্স শিক্ষা সংক্রান্ত সংখ্যা পদ্ধতি সাক্ষাৎকার সি প্রোগ্রামিং হ্যাকিং

Blog Archive

Kategori

Kategori

Recent Comments

Featured Post

ডাউনলোড করে নিন অ্যাডোবি ফটোশপের সর্বশেষ ভার্সন “Adobe Photoshop CC” সম্পূর্ণ ফ্রি আজীবন মেয়াদসহ।

Formulir Kontak

Name

Email *

Message *

মোট পৃষ্ঠাদর্শন

Sparkline
  • Post Style
  • Feature
  • _Gadget
  • _Mobile
  • Pages
  • Categories
  • Buddypress
  • Forum
  • Home
  • About
  • Contact
  • Advertise
  • __DropDown 3
  • _ShortCodes
  • _SiteMap
  • _Error Page
  • Seo Services
  • Documentation
  • Download this template

Blog Archive

  • ▼  2015 ( 125 )
    • ▼  September ( 7 )
      • Lollipop Lockscreen Android L Premium [APK]
      • KK Launcher Prime Free Download
      • PicsPlay Pro 3.6.1 APK এখানে ! [LATEST]
      • Aurora 3D Text & Logo Maker (Portable Version)
      • CMD commands পরিচিতি
      • Slow Computer ফাস্ট করে নিন ১১টি টিপস দেখে।
      • ইংলিশ ভোকাবুলারি শেখার দূর্দান্ত ১০ টিপস
    • ►  August ( 34 )
    • ►  July ( 15 )
    • ►  June ( 44 )
    • ►  May ( 25 )

Recent

Comment

Label

  • অনলাইন আয়
  • আবিষ্কার
  • উইন্ডোজ ১০
  • উইন্ডোজ ফোন
  • উইন্ডোজ সফটওয়্যার
  • এন্ড্রয়েড ফোন
  • ওয়েবসাইট ডিজাইনিং
  • ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট
  • কম্পিউটার প্রোগ্রামিং
  • কোয়ান্টাম কম্পিউটার
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • জাভা স্ক্রীপ্ট
  • টিপস অ্যান্ড ট্রিকস
  • ডাটা এন্ট্রি
  • থিমস
  • পাইথন প্রোগ্রামিং
  • বই
  • ব্লগস্পট সাইট
  • ভিডিও এডিটিং
  • মাইক্রোওয়ার্কারস
  • মোবাইল ফোন
  • রেন্ট-এ-কোডার
  • লিনাক্স
  • শিক্ষা সংক্রান্ত
  • সংখ্যা পদ্ধতি
  • সাক্ষাৎকার
  • সি প্রোগ্রামিং
  • হ্যাকিং

Tags

অনলাইন আয় আবিষ্কার উইন্ডোজ ১০ উইন্ডোজ ফোন উইন্ডোজ সফটওয়্যার এন্ড্রয়েড ফোন ওয়েবসাইট ডিজাইনিং ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কোয়ান্টাম কম্পিউটার গ্রাফিক্স ডিজাইন জাভা স্ক্রীপ্ট টিপস অ্যান্ড ট্রিকস ডাটা এন্ট্রি থিমস পাইথন প্রোগ্রামিং বই ব্লগস্পট সাইট ভিডিও এডিটিং মাইক্রোওয়ার্কারস মোবাইল ফোন রেন্ট-এ-কোডার লিনাক্স শিক্ষা সংক্রান্ত সংখ্যা পদ্ধতি সাক্ষাৎকার সি প্রোগ্রামিং হ্যাকিং

Facebook

banner image

Flickr

banner image

Football

Popular Posts

  • ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
    ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
  • পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
    পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
  • প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।
    প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।

Sample Text

Copyright © Bdhuge | Technology Journey. | Powered by Blogger
Design by Hardeep Asrani | Blogger Theme by NewBloggerThemes.com | Distributed By blogger Templates