Bdhuge | Technology Journey.
  • Home
  • Business
    • Internet
    • Market
    • Stock
  • Parent Category
    • Child Category 1
      • Sub Child Category 1
      • Sub Child Category 2
      • Sub Child Category 3
    • Child Category 2
    • Child Category 3
    • Child Category 4
  • Featured
  • Health
    • Childcare
    • Doctors
  • Home
  • Business
    • Internet
    • Market
    • Stock
  • Downloads
    • Dvd
    • Games
    • Software
      • Office
  • Parent Category
    • Child Category 1
      • Sub Child Category 1
      • Sub Child Category 2
      • Sub Child Category 3
    • Child Category 2
    • Child Category 3
    • Child Category 4
  • Featured
  • Health
    • Childcare
    • Doctors
  • Uncategorized
Showing posts with label রেন্ট-এ-কোডার. Show all posts
Showing posts with label রেন্ট-এ-কোডার. Show all posts

Friday, June 12, 2015

রেন্ট-এ-কোডার পরিচিতি

 8:24 PM     রেন্ট-এ-কোডার     No comments   

রেন্ট-এ-কোডার হচ্ছে ইন্টারনেট ভিত্তিক মার্কেটপ্লেস যেখানে প্রোগ্রামারদেরকে স্বাধীনভাবে কাজের সুযোগ করে দেয়। এই সাইটে প্রোগ্রামিং এর পাশাপাশি গ্রাফিক্স ডিজাইন, রাইটিং, ডাটা এন্ট্রি, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO), গেম ডেভেলপমেন্ট সহ অসংখ্য ধরনের কাজ পাওয়া যায়। অতীতে কম্পিউটার ভিত্তিক ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য একটি প্রতিষ্ঠানকে তাদের লোকাল বা আঞ্চলিক সার্ভিসের উপর নির্ভর করতে হত। এতে সার্ভিসের গুণগত মান ভাল হত না এবং আনেক ক্ষেত্রে সার্ভিস চার্জ অনেক বেশি হত। বর্তমানে রেন্ট-এ-কোডারের মত সাইটগুলো আউটসোর্সিং-এর যে সুযোগ করে দিয়েছে তাতে ক্লায়েন্টরা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে বাছাই করে তুলনামূলকভাবে কম খরচে ভাল লোক দিয়ে কাজ করিয়ে নিতে পারছে। অন্যদিকে প্রোগ্রামার, ডিজাইনার, অপারেটর এবং অন্যান্য প্রোফেশনালরা তাদের ঘরে বসে বৈদিশিক মূদ্রা অর্জন করতে পারছে।

রেন্ট-এ-কোডারে দুই ধরনের ব্যবহারকারী আছে। যারা এই সাইটে প্রজেক্ট পোস্ট করে তাদেরকে বলা হয় বায়ার (Buyer) এবং যারা এই কাজগুলো সম্পন্ন করে তাদেরকে বলা হয় কোডার (Coder)। বলা বাহুল্য, এই সাইটে কোডার বলতে কেবলমাত্র প্রোগ্রামারই নয় বরং সকল ফ্রিল্যান্সারকেই বোঝায়। এ পর্যন্ত প্রায় ২,১৭,০০০ কোডার রেজিস্ট্রেশন করেছে এবং প্রতিদিনই এই সংখ্যা বাড়ছে।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

রেন্ট-এ-কোডারে রেজিষ্ট্রেশনের ধাপসমূহ

 8:23 PM     রেন্ট-এ-কোডার     No comments   

রেন্ট-এ-কোডার সাইটটিতে রেজিষ্ট্রেশন করার সময় আপনার ব্যাক্তিগত তথ্য সঠিকভাবে দিতে হবে। কোডার বা ফ্রিল্যান্সার হিসেবে রেজিষ্ট্রেশনের ধাপগুলো হল:

১. একাউন্ট তৈরি করা:
সাইটের প্রথম পৃষ্ঠার নিচের অংশ থেকে Login নামক লিংকটিতে ক্লিক করুন। লগইন পৃষ্ঠা থেকে Create your free account লিংকটি ক্লিক করুন। এই অংশে আপনার ইমেইল ঠিকানা দিতে হবে। সাইটটি তখন আপনাকে একটি ইমেইল পাঠাবে। ইমেইলে প্রদত্ত লিংকে ক্লিক করে সাইটটিতে প্রবেশ করুন এবং আপনার আইডি নিশ্চিত করুন।

২. ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান:
সঠিকভাবে একাউন্ট তৈরি করার পর আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করতে হবে। ইউজার ইনফরমেশন পৃষ্ঠায় আপনাকে নিম্নলিখিত তথ্য প্রদান করতে হবে:
  • স্ক্রিন নেইম: এই অংশে আপনার কোম্পানির নাম, আপনার পুরো নাম বা অন্য কোন শব্দ ব্যবহার করতে পারেন। সাইটের সকল ক্ষেত্রে এই নামটি আপনার পরিচয় বহন করবে।
  • পাসওয়ার্ড: এই অংশে একটি পাসওয়ার্ড দিন যা প্রতিবার সাইটে লগইন করার সময় ব্যবহার করতে হবে।
  • বিলিং তথ্য: বিলিং এর বিভিন্ন টেক্সটবক্সগুলোতে আপনার নাম এবং পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা প্রদান করুন। ব্যক্তিগতভাবে সাইটে কাজ করতে চাইলে "বিলিং কোম্পানি" ঘরটি খালি রাখুন। পরবর্তীতে চেকের মধ্যমে টাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে বিলিং অংশে দেয়া ঠিকানায় আপনাকে চেক পাঠানো হবে।
টাকা উত্তোলনের উপায়:
এই ধাপে আপনাকে টাকা উত্তোলনের যেকোন একটি পদ্ধতি নির্ধারণ করতে হবে:

Snail Mail Check
এই পদ্ধতিতে খরচ তুলনামূলকভাবে কম। প্রতিবার টাকা উত্তোলনে খরচ পড়বে মাত্র ১০ ডলার যা চেকের মাধ্যমে আপনার ঠিকানায় পাঠানো হবে। তবে এটি একটি সময়সাপেক্ষ পদ্ধতি। সাইটে রেজিষ্ট্রেশনের সময় ঝামেলা এড়াতে প্রাথমিভাবে এই পদ্ধতিটি আপনি সিলেক্ট করতে পারেন। পরবর্তীতে যে কোন সময় অন্য পদ্ধতিতে পরিবর্তন করতে পারবেন।

Bank to Bank Wire Transfer
টাকা উত্তোলনের একটি নির্ভরযোগ্য ও নিরাপদ উপায় হচ্ছে ওয়্যার ট্রান্সফার। এই পদ্ধতিতে মাস শেষে ৩ থেকে ৫ দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ টাকা বাংলাদেশে আপনার ব্যাংক একাউন্টে সরাসরি এসে জমা হয়ে যাবে। তবে এই পদ্ধতিতে চার্জ একটু বেশি - প্রতিবার টাকা উত্তোলনে মোট ৫৫ ডলার খরচ পড়বে। এই পদ্ধতিতে টাকা উত্তোলন করতে হলে আপনাকে নিম্নে উল্লেখিত তথ্যগুলো সাইটে প্রদান করতে হবে (চিত্র - ১):
  • US Bank Name: যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত একটি ব্যাংকের নাম যা মধ্যবর্তী হিসেবে কাজ করবে। এজন্য আপনি আপনার ব্যাংক এ গিয়ে জেনে নিন তারা ওই দেশের কোন কোন ব্যাংক এর মাধ্যমে টাকা আদান-প্রদান করে থাকে।
  • US Bank ABA Routing #: যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত ওই ব্যংকের Routing নাম্বার যা আপনি ব্যাংকটির ওয়েবসাইট এ পেয়ে যেতে পারেন। ব্যাংক এর সাইটে না পেলে Google এ সার্চ করে দেখতে পারেন অথবা আপনার ব্যাংক থেকেও সংগ্রহ করতে পারেন।
  • Beneficiary Bank: দেশে অবস্থিত আপনার ব্যাংকের নাম এবং ঠিকানা।
  • SWIFT address: আপানার ব্যাংকের SWIFT কোড।
  • Beneficiary Name: আপনার নাম অর্থাৎ ব্যাংকে যে নামে আপনার একাউন্ট আছে সেই নাম।
  • Beneficiary Account: আপনার ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার।
  • Beneficiary Bank Branch: আপনার ব্যাংকের শাখা এবং ঠিকানা।


Payoneer Debit Card
উপরের দুটি পদ্ধতি থেকে সবচাইতে দ্রুত পদ্ধতি হচ্ছে Payoneer Debit Card (চিত্র - ২)। সম্প্রতি প্রায় সকল ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলো এই MasterCard সার্ভিসটি চালু করেছে। এই পদ্ধতিতে মাস শেষে আপনি টাকা খুবই দ্রুত পৃথিবীর যেকোন স্থান থেকে ATM এর মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারেন। এজন্য এককালীন খরচ পড়বে ২০ ডলার আর মাসিক খরচ পড়বে সর্বমোট ১০ ডলারের মত। ATM থেকে প্রতিবার টাকা উত্তোলনের জন্য খরচ পড়বে ২.১৫ ডলার। এজন্য প্রথমে রেন্ট-এ-কোডারের মাধ্যমে Payoneer সাইটে একটি একাউন্ট করতে হবে। তারপর ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে আপনার ঠিকানায় একটি MasterCard পৌছে যাবে। কার্ডটি হাতে পাবার পর নির্দেশনা অনুযায়ী কার্ডটি সচল করতে হবে এবং ৪ সংখ্যার একটি গোপন পিন নাম্বার দিতে হবে। পরবর্তীতে এই নাম্বারের মাধ্যমে যেকোন ATM থেকে (যেগুলো এই কার্ডটি সাপোর্ট করবে) টাকা সহজেই উত্তোলন করতে পারবেন। কার্ডটি সফলভাবে সচল করার পর রেন্ট-এ-কোডার সাইটের My Pay Options অংশে এসে কার্ডটির প্রাপ্তি স্বীকার করতে হবে। এরপর প্রতি মাস শেষে বা মাসের মাঝামাঝি সময়ে রেন্ট-এ-কোডার স্বয়ংক্রিয়ভাবে কার্ডে টাকা লোড করবে। 


৪. ইমেইল এলার্ট এবং অন্যান্য তথ্য:
প্রতিদিন নতুন নতুন কাজের তথ্য, বায়ারের রিপ্লাই এবং সাইটের অন্যান্য তথ্য ইমেইলের মাধ্যমে পেতে চাইলে এই পৃষ্ঠায় ঠিক করে দিন। এই পৃষ্ঠার নিচের অংশে ইচ্ছে করলে আপনি আপনার ফোন নাম্বার, বায়ারের সাথে চ্যাট করার জন্য ম্যাসেঞ্জারের আইডি দিতে পারেন। সাধারণত আপনি কখনই আপনার ফোন নাম্বার এবং ইমেইল ঠিকানা বায়ারকে দিতে পারবেন না। তবে কাজের মূল্য ৫০০ ডলারের উপর হলে সাইটি নিজে থেকেই এই তথ্যগুলো বায়ারকে জানাবে। তখন আপনি বায়ারের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবেন। তবে সবচেয়ে নিরাপদ হল সাইটের ম্যাসেজ সিস্টেমের মাধ্যমে বায়ারের সাথে যোগাযোগ করা।

৫. নির্দিষ্ট ধরনের প্রজেক্ট ফিল্টার করা:
আপনি যে ধরনের প্রজেক্টে কাজ করতে চান তা এই ধাপে ঠিক করে দিতে হবে। প্রোগ্রামিং, গ্রাফিক্সের বা অন্য যে বিষয়ে আপনি কাজ করতে চান তা সিলেক্ট করুন, ফলে নতুন প্রজেক্টের পৃষ্ঠায় শুধুমাত্র আপনার কাঙ্খিত প্রজেক্টগুলোই দেখতে পাবেন। এই ধাপে আপনি প্রজেক্টের বিভিন্ন মূল্যের উপর ভিত্তি করে আরেকটি ফিল্টার করতে পারবেন (চিত্র - ৩)। সাইটে ১০০ ডলার থেকে শুরু করে ৫০,০০০ ডলারের প্রজেক্ট বিভাগ আছে। প্রাথমিকভাবে ১০০ ডলারের প্রজেক্ট বিভাগ সিলেক্ট করুন, পরবর্তীতে সাইটে আপনার কাজের অভিজ্ঞতা বাড়ার সাথে সাথে বেশি মূল্যের প্রজেক্টগুলো ফিল্টার করতে পারেন।


৬. রেজ্যুমে তৈরি করা:
এই ধাপে আপনার একটি রেজ্যুমে তৈরি করে নিন। এই পৃষ্ঠায় আপনি দুটি টেক্সবক্স পাবেন। প্রথমটিতে আপনার বা আপনার কোম্পানির বিস্তারিত তথ্য দিন। দ্বিতীয় বক্সে যে বিষয়গুলোতে আপনার অভিজ্ঞতা আছে তা উল্লেখ করুন। এই তথ্যগুলো আপনার প্রোফাইল পৃষ্ঠায় সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। বায়ার এই তথ্যের উপর ভিত্তি করে আপনাকে কাজ দিবে। তাই রেজ্যুমে যথাসম্ভব আকর্ষণীয় এবং তথ্যবহুল রাখতে লক্ষ্য রাখবেন। প্রয়োজনে অন্যান্য কোডারের প্রোফাইল থেকে আইডিয়া নিতে পারেন। তবে কখনই আপনার ইমেইল ঠিকানা, ফোন নাম্বার বা অন্য কোন তথ্য যা দিয়ে বায়ার আপনার সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারে, তা উল্লেখ করতে পারবেন না। এই পৃষ্ঠায় আপনি আপনার ছবি বা আপনার কোম্পানির লোগো দিতে পারবেন।

Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

রেন্ট-এ-কোডারে বিড রিকুয়েস্টের বিভিন্ন তথ্য

 8:21 PM     রেন্ট-এ-কোডার     No comments   

রেন্ট-এ-কোডার সাইটে একটি প্রজেক্টের মূল পৃষ্ঠায় (Bid Request) বিভিন্ন ধরনের তথ্য থাকে। সফলভাবে বিড আবেদন করার জন্য এই তথ্যগুলো ভালভাবে জানা খুবই জরুরী। নিচে বিস্তারিত বর্ণনা করা হল:
  • Posted by: এই অংশে বায়ারের স্ক্রিন নাম ও অন্য কোডার প্রদত্ত বায়ারের গড় রেটিং দেখায়। স্ক্রিন নামের লিংকে ক্লিক করে বায়ার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে।
  • Approved on: এই প্রজেক্টটি যে তারিখে রেন্ট-এ-কোডারে পোস্ট করা হয়েছে তা দেখাবে।
  • Deadline: এই প্রজেক্টটি সম্পন্ন করতে সর্ব্বোচ্চ সময়সীমা।
  • Phase: একটি প্রজেক্ট কয়েকটি পর্যায়ে বিভক্ত - বিড করা, কাজ শুরু করা, কাজ জমা দেয়া, শতভাগ মূল্য পরিশোধ ইত্যাদি। এই অংশে প্রজেক্টের সর্বশেষ অবস্থা দেখাবে।
  • Pay Type: বায়ার দুই ধরনের পদ্ধতিতে আপনাকে মূল্য পরিশোধ করতে পারে - সম্পূর্ণ প্রজেক্টের জন্য নির্দিষ্ট মূল্য অথবা আপনার প্রতি ঘন্টা কাজের জন্য। এই সাইটে বেশিরভাগ কাজ পাওয়া যায় সম্পূর্ণ প্রজেক্ট হিসেবে।
  • Max Accepted Bid: এই প্রজেক্টে বিড করতে আপনি সর্বোচ্চ যে পরিমাণ মূল্য উল্লেখ করতে পারেন। অন্যভাবে বলতে গেলে বায়ারের সর্বোচ্চ বাজেট এই অংশে দেখা যাবে।
  • Expert Guarantee: অনেক প্রজেক্টের ক্ষেত্রে এই অংশটি আপনি দেখতে পাবেন, যেখানে বায়ার একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ মূল্য উল্লেখ করে দেয় (প্রজেক্টের মূল্যের ১০% বা ২০%)। যার মানে হচ্ছে এই প্রজেক্টটি শুরু করার সময় ওই নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ সাইটে সিকিউরিটি হিসেবে জমা করতে হবে। যদি ডেডলাইনে উল্লেখিত সময়ের মধ্যে আপনি কাজটি জমা দিতে ব্যর্থ হন তাহলে এই পরিমাণ অর্থদন্ড আপনাকে দিতে হবে। সময়মত কাজ জমা দিলে সম্পূর্ণ মূল্য আপনি ফেরত পাবেন। অনেক ক্ষেত্রে দেখা গেছে, কোডার ডেডলাইনের পূর্বে কাজ জমা দেবার অঙ্গীকার করে, কিন্তু পরবর্তীতে ঠিক সময়ে কাজ জমা দেয় না। এই পদ্ধতিটি বায়ারকে সিরিয়াস এবং দক্ষ কোডার নির্বাচনে সাহায্য করে।
  • Project Type: এই অংশে প্রজেক্টের ধরন উল্লেখ করা থাকে - ক্ষুদ্র, মাঝারি বা বড়, যার মূল্য ১০০ ডলারের কম থেকে শুরু করে ৫০,০০০ ডলার পর্যন্ত হতে পারে। ধরা যাক, কোন একটি প্রজেক্টের ধরন হচ্ছে ক্ষুদ্র (১০০ ডলার বা তার চেয়ে বেশি) এবং বিডের সর্বোচ্চ সীমা হচ্ছে ৫০০ ডলার। এক্ষেত্রে একজন কোডারকে ১০০ ডলার থেকে ৫০০ ডলারের মধ্যে বিড করতে হবে। এরপর বায়ার সিদ্ধান্ত নিবে কাকে কাজটি দিবে।
  • Bidding Type: একটি বিড রিক্যুয়েস্ট কয়েক ধরনের হতে পারে - সবার জন্য উন্মুক্ত, নির্দিষ্ট কয়েক জনের জন্য উন্মুক্ত বা শুধুমাত্র একজন কোডারের জন্য উন্মুক্ত। সবার জন্য উন্মুক্ত (Open Auction) প্রজেক্টের ক্ষেত্রে যে কোন কোডার বিড করতে পারবে। অন্যান্য ক্ষেত্রে বায়ার ঠিক করে দেয় কোন কোন কোডার এই প্রজেক্টের জন্য বিড করতে পারবে।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

রেন্ট-এ-কোডারে বিড করার পদ্ধতি

 8:21 PM     রেন্ট-এ-কোডার     No comments   

রেন্ট-এ-কোডার সাইটে বিড রিক্যুয়েস্ট পৃষ্ঠায় প্রজেক্টটি সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা থাকে। বিড করার পূর্বে সম্পূর্ণ তথ্য ভালভাবে পড়ে নিন এবং কাজটি আপনি করতে পারবেন কিনা তা নিশ্চিত হোন। অনেক ক্ষেত্রে বায়ার অতিরিক্ত ফাইলের মাধ্যমে প্রজেক্ট সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করে থাকে। বিড করার পূর্বে ফাইলটি অবশ্যই ডাউনলোড করে দেখে নিন এবং ক্লায়েন্টের চাহিদা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নিন। এই পৃষ্ঠার সর্বশেষ অংশে আপনি বিড করার জন্য অথবা বায়ারকে আপনার মতামত জানানোর জন্য একটি অংশ পাবেন। এই অংশের মধ্যে আছে -
  • Bid Amount: এই প্রজেক্টটি আপনি কত ডলারে সম্পন্ন করতে ইচ্ছুক তা উল্লেখ করুন। আপনি যদি বায়ারের চাহিদা সম্পর্কে নিশ্চিত না হোন অথবা আরো তথ্য জানার জন্য বায়ারের সাথে যোগাযোগ করতে চান তাহলে এই ঘরটি খালি রাখুন। এই ঘরে মূল্য উল্লেখ করলে আপনার ম্যাসেজটি একটি বিড হিসেবে গণ্য হবে এবং খালি রাখলে মন্তব্য হিসেবে গণ্য হবে।
  • Expert Guarantee: প্রজেক্টের শুরুতে যদি বায়ার একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ মূল্য নিরাপত্ত্বার জন্য জমা দিতে বলে তাহলে সেই পরিমাণ মূল্য (শতকরা হিসেবে) এখানে উল্লেখ করুন। অন্যক্ষেত্রে এই ঘরটি খালি রাখুন, তা না হলে অযথা ঝামেলায় পড়বেন।
  • Comment: এই অংশে প্রজেক্ট সম্পর্কে আপনার মন্তব্য, প্রশ্ন, পরিকল্পনা পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করুন। সাথে সাথে আপনার নিজের সম্পর্কে কিছু তথ্য, পূর্ব কাজের অভিজ্ঞতা উল্লেখ করতে পারেন। তবে প্রজেক্ট সম্পর্কিত সামঞ্জস্যপূর্ণ মন্তব্য, আপনার মানসিক দৃঢ়তা, সঠিক সময়ে কাজ দেবার অঙ্গীকার ইত্যাদি কাজ পাবার ক্ষেত্রে বেশি ভূমিকা পালন করে থাকে। মন্তব্যের সাথে আপনার ফোন নাম্বার, ইমেইল ঠিকানা ইত্যাদি প্রদান থেকে বিরত থাকুন। 
  • Attachment: বায়ারের সুবিধার জন্য মন্তব্যের সাথে আপনি অতিরিক্ত কোন ফাইল, অতীতে কোন প্রজেক্টের স্ক্রিনশট ইত্যাদি জিপ ফাইল আকারে আপলোড করতে পারবেন। তবে কখনই পূর্বে তৈরিকৃত কোন প্রজেক্ট বা প্রজেক্টের অংশবিশেষ আপলোড করতে পারবেন না।
  • Make Bid / Comment: সর্বশেষে এই বাটনটি ক্লিক করে আপনার বিড অথবা মন্তব্য প্রদান সম্পন্ন করুন।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড

 8:19 PM     রেন্ট-এ-কোডার     No comments   


বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং সাইট থেকে টাকা উত্তোলনের সহজ এবং ঝামেলামুক্ত পদ্ধতি হচ্ছে Payoneer সাইট কর্তৃক প্রদত্ত একটি ডেবিট মাস্টারকার্ড। এই পদ্ধতিতে মাস শেষে আপনি টাকা খুবই দ্রুত পৃথিবীর যেকোন স্থান থেকে ATM এর মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারেন। এজন্য এককালীন খরচ পড়বে ২০ ডলার আর সাইটির মাসিক ব্যবস্থাপনা ফি ৩ ডলার। ATM থেকে প্রতিবার টাকা উত্তোলনের জন্য খরচ পড়বে ২.১৫ ডলার + উত্তোলনকৃত অর্থের ৩%। এই কার্ড দিয়ে টাকা উত্তোলনের পাশাপাশি অনলাইনে কেনাকাটাও করতে পারবেন। এমনকি এর মাধ্যমে বিদেশে অবস্থিত আপনার কোন আত্মীয় বা বন্ধুবান্ধব তাদের মাস্টারকার্ড বা ভিসা কার্ড থেকে আপনাকে টাকা পাঠাতে পারবে।

পেওনার সাইট থেকে সরাসরি এই কার্ডের জন্য আবেদন করা যায় না। এটি পেতে হলে ফ্রিল্যান্সিং যে কোন একটি সাইট (রেন্ট-এ-কোডার, গেট-এ-ফ্রিল্যান্সার বা ওডেস্ক)-এ আপনার একটি একাউন্ট থাকতে হবে। নিচে রেন্ট-এ-কোডার সাইট থেকে কিভাবে মাস্টারকার্ডটি পাওয়ার ধাপসমূহ পর্যায়ক্রমে বর্ণনা করা হল -

১) রেন্ট-এ-কোডারে লগইন করে ডান দিকের কলাম থেকে My Pay Options সিলেক্ট করুন। পরবর্তী পৃষ্ঠা থেকে Payoneer Prepaid Mastercard অপশনটি সিলেক্ট করে Next বাটনে ক্লিক করুন। এরপর দুটি অপশন দেখতে পাবেন, প্রথমটি (I have not yet registered ...) সিলেক্ট করে Next বাটনে ক্লিক করুন।

২) আপনি এখন চলে আসবেন পেওনারের সাইটে, এখান থেকে Get Your Prepaid Mastercard Now! বাটনটি ক্লিক করুন।

৩) কার্ডটি অর্ডার করার জন্য তিনটি বাটন দেখতে পাবনে। পর্যায়ক্রমে প্রত্যেকটি ক্লিক করুন এবং আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সঠিক ভাবে পূরণ করুন।

৪) প্রথম ধাপে আপনার নাম, জন্ম তারিখ, ইমেইল, আপনার ঠিকানা ইত্যাদি তথ্য দিন। ইমেইলের ক্ষেত্রে অবশ্যই রেন্ট-এ-কোডার সাইটে যে ইমেইল দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করেছেন সেটি দিতে হবে। আপনা ঠিকানা লেখার সময় বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন - , /) ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারবেন না, কেবলমাত্র বর্ণ এবং সংখ্যা দিয়ে ঠিকানা লিখতে হবে।

৫) দ্বিতীয় ধাপে আপনার ইউজার নাম (এখানে আপনার ইমেইল ঠিকানাটি দিন), পাসওয়ার্ড ইত্যাদি দিন।

৬) তৃতীয় ধাপে আপনার পাসপোর্ট বা জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য দিন।

৭) "I agree to the ..." নামক তিনটি চেকবক্স সিলেক্ট করে Finish বাটনে ক্লিক করুন।

অর্ডারটি সঠিকভাবে সম্পন্ন হলে আপনি একটি নিশ্চিতকরণ ইমেইল পাবেন।  তারপর ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে আপনার ঠিকানায় একটি MasterCard পৌছে যাবে। কার্ডটি হাতে পাবার পর নির্দেশনা অনুযায়ী কার্ডটি সচল করতে হবে এবং যে কোন চারটি সংখ্যার একটি গোপন পিন নাম্বার দিতে হবে। পরবর্তীতে এই নাম্বারের মাধ্যমে যেকোন ATM থেকে (যেগুলো এই কার্ডটি সাপোর্ট করবে) টাকা সহজেই উত্তোলন করতে পারবেন।

কার্ডটি সফলভাবে সচল করার পর রেন্ট-এ-কোডার সাইটের My Pay Options > Payoneer Prepaid Mastercard অংশে এসে কার্ডটির প্রাপ্তি স্বীকার করতে হবে (নিচের ছবিটি লক্ষ করুন)। এরপর প্রতি মাস শেষে বা মাসের মাঝামাঝি সময়ে রেন্ট-এ-কোডার স্বয়ংক্রিয়ভাবে কার্ডে টাকা লোড করবে।

Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

ভি-ওয়ার্কার: নতুন রূপে রেন্ট-এ-কোডার

 8:16 PM     রেন্ট-এ-কোডার     No comments   

রেন্ট-এ-কোডারফ্রিল্যান্সিং জগতে রেন্ট-এ-কোডার (RentACoder) বহুল পরিচিত একটি নাম। বিশেষ করে প্রোগ্রামারদের কাছে এটি অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি মার্কেটপ্লেস। গত জুন মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে রেন্ট-এ-কোডারের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ভি-ওয়ার্কার (vWorker) বা ভার্চুয়াল ওয়ার্কার। সাইটের নতুন ঠিকানা হচ্ছেwww.vWorker.com। নামের পাশাপাশি সাইটের লোগো, ডিজাইন এবং আভ্যন্তরীণ বৈশিষ্ট্যে আনা হয়েছে নানা উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন।

২০০১ সালে রেন্ট-এ-কোডার যখন প্রতিষ্ঠিত হয় তখন তাদের মূল লক্ষ্য ছিল প্রোগ্রামার বা কোডারদের জন্য একটি মার্কেটপ্লেসের ব্যবস্থা করা। ২০১০ সালে এসে সাইটটি এখন আর কেবলমাত্র কোডারদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং তা গ্রাফিক্স ডিজাইনার, লেখক, অনুবাদক, ডাটা এন্ট্রি অপারেটর এবং আরো অসংখ্য পেশাজীবিদের মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে। তাই আজ সেই সকল ফ্রিল্যান্সারদেরকে আর কোডার (Coder) না বলে ওয়ার্কার(Worker) হিসেবে অভিহিত করা হয়। ঠিক একইভাবে ক্রেতাদের (Buyer) নাম পরিবর্তন করে তাদেরকে এমপ্লয়ার (Employer) হিসেবে ডাকা হয়।

রেন্ট-এ-কোডার
সাইটের নতুন ডিজাইনটি অত্যন্ত দৃষ্টিন্দন হয়েছে এবং তা ওয়েব ২.০ ধারা অনুযায়ী তৈরি করা হয়েছে। পূর্বে সকল লিংক যেখানে বাম দিকের কলামে ছিল সেগুলোকে উপরে Employers, Workers এবং Affiliates মেন্যুতে নিয়ে আসা হয়েছে। সাইটে নতুন ৭১ টি প্রজেক্টের বিভাগ যুক্ত করা হয়েছে। পছন্দের বিভাগের নতুন নতুন প্রজেক্ট দেখতে হলে Project Filter নামক একটি সেটিং ঠিক করে নিতে হবে। এজন্য লগইন করার পর উপরের মেন্যুতে এই ক্রম অনুযায়ী ক্লিক করতে হবে - Workers > My Account > My registration/settings > My filters। যাদের নতুন মেন্যুটি পছন্দ হয়নি তারা ইচ্ছে করলে পূর্বের মত একটি কলামে সকল লিংক দেখতে পারবেন। এজন্য Workers > My Account > Site layout > Move menu তে ক্লিক করতে হবে।

অনেকেই হয়ত জানেন না যে এই সাইটে oDesk বা অন্যন্য সাইটের মত ঘন্টা হিসেবে কাজের জন্য Pay-for-time নামক একটি আলাদা পেমেন্ট পদ্ধতি রয়েছে। নতুন সাইটে এই পদ্ধতিতেও অনেকগুলো পরিবর্তন আনা হয়েছে। যার মধ্য উল্লেখযোগ্য হচ্ছে এমপ্লয়ারদের কাছে পদ্ধতিটিকে আরো গুরুত্বপূর্ণভাবে উপস্থাপন করা, ওয়েবক্যামকে ‌ঐচ্ছিক করা এবং আরো নানা পরিবর্তন। যার উদ্দেশ্য হচ্ছে সাইটে এই ধরনের কাজের সংখ্যা বৃদ্ধি করা।

ঘন্টা হিসেবে কাজ করার জন্য AccuTimeCard নাম একটি টাইমকার্ড সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয়। সফটওয়্যারটি সাইটের যেকোন পৃষ্ঠার নিচে একটি লিংকের মাধ্যমে পাওয়া যায়। প্রজেক্ট চলাকালীন সময়ে এই সফটয়্যারটি চালু করে রাখতে হয় যা একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর ওয়ার্কারের ডেস্কটপের ছবি এমপ্লয়ারকে পাঠাতে থাকে। আরো নিশ্চয়তার জন্য সফটওয়্যারটি ওয়ার্কারের ওয়েবক্যাম থেকেও ছবি পাঠাতে পারে। Pay-for-time পদ্ধতিতে কাজের প্রক্রিয়া হচ্ছে নিম্নরূপ -

১) প্রথমে এমপ্লয়ার একজন ওয়ার্কারকে তার প্রজেক্টে কাজ করার জন্য নির্ধারণ করবে এবং প্রজেক্টের টাকা সাইটে জমা রাখবে, যা এস্ক্রো (Escrow) নামে পরিচিত।

২) কাজ শুরু করার পূর্বে ওয়ার্কার তার কম্পিউটারে টাইমকার্ড সফটওয়্যারটি চালু করবে, যাকে Punch in বলা হয়।রেন্ট-এ-কোডার
৩) সফটওয়্যারটি একটি নির্দিষ্ট সময় পরপর ওয়ার্কারের ওয়েবক্যামের ছবি এবং ডেস্কটপের স্ক্রীণশট এমপ্লয়ারকে পাঠাবে, ফলে ওই সময় ওয়ার্কার কোন কোন কাজ করেছে তা এমপ্লয়ার নিশ্চিতভাবে জানতে পারবে।
রেন্ট-এ-কোডার
৪) কাজ চলাকালীন সময়ে এমপ্লয়ার এবং ওয়ার্কার উভয়েই কাজের সাপ্তাহিক এবং দৈনিক অবস্থা দেখতে পারবে।
রেন্ট-এ-কোডার
৫) কাজ করার পূর্বে ওয়ার্কার যদি কখনও টাইমকার্ড চালু করতে ভুলে যায় তাহলে পরে একটি মেন্যুয়াল এন্ট্রি দেয়া যাবে। তবে এমপ্লয়ার ইচ্ছে করলে সেই সময়টি গ্রহণ নাও করতে পারে।

৬) এভাবে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ওয়ার্কার কাজ করতে পারবে। টাইমকার্ডে উল্লেখিত সময় শেষ হবার পর কাজ যাচাই করার জন্য এমপ্লয়ার ৩ দিন সময় পাবে। এই সময়ের মধ্যে কাজ যাচাই না করলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে গ্রহণ হয়ে যাবে। এরপর এস্ক্রোতে জমা থাকা টাকা ওয়ার্কারের একাউন্টে চলে আসবে।

৭) এমপ্লয়ার যদি মনে করে ওয়ার্কার কাজ না করে শুধু শুধু সময় নষ্ট করেছে সেক্ষেত্রে সে সাইটের কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ করতে পারবে, যা Arbitration নামে পরিচিত। সাইটের কর্তৃপক্ষ অভিযোগের সত্যতা পেলে এমপ্লয়ারকে টাকা ফেরত দিয়ে দিবে এবং ওয়ার্কারকে একটি বাজে রেটিং দিবে।


সাইট থেকে অর্থ উত্তোলনের ক্ষেত্রে একটি ছোট পরিবর্তন করা হয়েছে। যারা ইতিমধ্যে Payoneer কর্তৃক ডেবিট মাস্টারকার্ড ব্যবহার করছেন, তাদেরকে নতুন সাইটের জন্য নতুন লোগো সম্বলিত একটি কার্ড সরবরাহ করা হয়েছে। কার্ডটিতে রেন্ট-এ-কোডার শব্দের পরিবর্তে ভি-ওয়ার্কার ব্যবহার করা হয়েছে।

রেন্ট-এ-কোডার
ভি-ওয়ার্কার সাইটের এই নতুন পরিবর্তনগুলো নিঃসন্দেহে একটি চমৎকার উদ্দ্যোগ। তবে বিড করার পদ্ধতি, কাজ জমা দেবার পদ্ধতি, অর্থ উত্তোলনের ক্ষেত্রে তেমন কোন পরিবর্তন আনা হয় নি। সাইটের এই বিষয়গুলো নিয়ে এর আগে “কম্পিউটার জগৎ” এ “রেন্ট-এ-কোডার” শিরোনামে আলোচনা করা হয়েছে, যা এই লিংকে পাওয়া যাবে। ভি-ওয়ার্ক সাইটে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সাইটকে উন্নত করার কাজ চলছে এবং পর্যায়ক্রমে আরো ৫০০ টি নতুন পরিবর্তন আনা হবে।


লেখক - মোঃ জাকারিয়া চৌধুরী
বিঃদ্রঃ - এই লেখাটি "মাসিক কম্পিউটার জগৎ" ম্যাগাজিনের "জুলাই ২০১০" সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছে।

Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg
Older Posts Home

Popular Posts

  • ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
    আউটসোর্সিং এ থ্রিডি কাজের রয়েছে ব্যাপক সম্ভা বনা। যত দিন যাচ্ছে ভিডিও গেমস এবং থ্রিডি এনিমেটেড মুভিগুলো আরো বাস্তবসম্মত হয়ে উঠছে, যা খুব স...
  • পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
    বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং সাইট থেকে টাকা উত্তোলনের সহজ এবং ঝামেলামুক্ত পদ্ধতি হচ্ছে Payoneer সাইট কর্তৃক প্রদত্ত একটি ডেবিট মাস্টারকার...
  • প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।
    নিজের ভাষা কম্পিউটারকে বুঝানোর জন্যই পোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর উৎপত্তি। এ পর্যন্ত কয়েক হাজার পোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের উৎপত্তি হয়েছে। বিশ...
  • ইংলিশ ভোকাবুলারি শেখার দূর্দান্ত ১০ টিপস
    ইংরেজিতে শব্দ আমাদের সবারই কম বেশি জানা আছে। তারপরেও আমরা কোন জটিল বাক্য গঠন করার সময় কিংবা ইংরেজিতে কথা বলার সময় এই শব্দ কম জানার জন্য অনে...
  • আউটসোর্সিং এ আলফা ডিজিটাল টিমের সফলতা
    বর্তমানে ওডেস্ক ( www.oDesk.com ) মার্কেটপ্লেসে বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সররদের অবস্থান বেশ সন্তোষজনক। ওডেস্কে যে কয়জন ফ্রিল্যান্সার সফলতার সা...

Recent Posts

banner image

Categories

অনলাইন আয় আবিষ্কার উইন্ডোজ ১০ উইন্ডোজ ফোন উইন্ডোজ সফটওয়্যার এন্ড্রয়েড ফোন ওয়েবসাইট ডিজাইনিং ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কোয়ান্টাম কম্পিউটার গ্রাফিক্স ডিজাইন জাভা স্ক্রীপ্ট টিপস অ্যান্ড ট্রিকস ডাটা এন্ট্রি থিমস পাইথন প্রোগ্রামিং বই ব্লগস্পট সাইট ভিডিও এডিটিং মাইক্রোওয়ার্কারস মোবাইল ফোন রেন্ট-এ-কোডার লিনাক্স শিক্ষা সংক্রান্ত সংখ্যা পদ্ধতি সাক্ষাৎকার সি প্রোগ্রামিং হ্যাকিং

Blog Archive

Kategori

Kategori

Recent Comments

Featured Post

ডাউনলোড করে নিন অ্যাডোবি ফটোশপের সর্বশেষ ভার্সন “Adobe Photoshop CC” সম্পূর্ণ ফ্রি আজীবন মেয়াদসহ।

Formulir Kontak

Name

Email *

Message *

মোট পৃষ্ঠাদর্শন

Sparkline
  • Post Style
  • Feature
  • _Gadget
  • _Mobile
  • Pages
  • Categories
  • Buddypress
  • Forum
  • Home
  • About
  • Contact
  • Advertise
  • __DropDown 3
  • _ShortCodes
  • _SiteMap
  • _Error Page
  • Seo Services
  • Documentation
  • Download this template

Blog Archive

  • ▼  2015 ( 125 )
    • ▼  September ( 7 )
      • Lollipop Lockscreen Android L Premium [APK]
      • KK Launcher Prime Free Download
      • PicsPlay Pro 3.6.1 APK এখানে ! [LATEST]
      • Aurora 3D Text & Logo Maker (Portable Version)
      • CMD commands পরিচিতি
      • Slow Computer ফাস্ট করে নিন ১১টি টিপস দেখে।
      • ইংলিশ ভোকাবুলারি শেখার দূর্দান্ত ১০ টিপস
    • ►  August ( 34 )
    • ►  July ( 15 )
    • ►  June ( 44 )
    • ►  May ( 25 )

Recent

Comment

Label

  • অনলাইন আয়
  • আবিষ্কার
  • উইন্ডোজ ১০
  • উইন্ডোজ ফোন
  • উইন্ডোজ সফটওয়্যার
  • এন্ড্রয়েড ফোন
  • ওয়েবসাইট ডিজাইনিং
  • ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট
  • কম্পিউটার প্রোগ্রামিং
  • কোয়ান্টাম কম্পিউটার
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • জাভা স্ক্রীপ্ট
  • টিপস অ্যান্ড ট্রিকস
  • ডাটা এন্ট্রি
  • থিমস
  • পাইথন প্রোগ্রামিং
  • বই
  • ব্লগস্পট সাইট
  • ভিডিও এডিটিং
  • মাইক্রোওয়ার্কারস
  • মোবাইল ফোন
  • রেন্ট-এ-কোডার
  • লিনাক্স
  • শিক্ষা সংক্রান্ত
  • সংখ্যা পদ্ধতি
  • সাক্ষাৎকার
  • সি প্রোগ্রামিং
  • হ্যাকিং

Tags

অনলাইন আয় আবিষ্কার উইন্ডোজ ১০ উইন্ডোজ ফোন উইন্ডোজ সফটওয়্যার এন্ড্রয়েড ফোন ওয়েবসাইট ডিজাইনিং ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কোয়ান্টাম কম্পিউটার গ্রাফিক্স ডিজাইন জাভা স্ক্রীপ্ট টিপস অ্যান্ড ট্রিকস ডাটা এন্ট্রি থিমস পাইথন প্রোগ্রামিং বই ব্লগস্পট সাইট ভিডিও এডিটিং মাইক্রোওয়ার্কারস মোবাইল ফোন রেন্ট-এ-কোডার লিনাক্স শিক্ষা সংক্রান্ত সংখ্যা পদ্ধতি সাক্ষাৎকার সি প্রোগ্রামিং হ্যাকিং

Facebook

banner image

Flickr

banner image

Football

Popular Posts

  • ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
    ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
  • পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
    পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
  • প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।
    প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।

Sample Text

Copyright © Bdhuge | Technology Journey. | Powered by Blogger
Design by Hardeep Asrani | Blogger Theme by NewBloggerThemes.com | Distributed By blogger Templates