Bdhuge | Technology Journey.
  • Home
  • Business
    • Internet
    • Market
    • Stock
  • Parent Category
    • Child Category 1
      • Sub Child Category 1
      • Sub Child Category 2
      • Sub Child Category 3
    • Child Category 2
    • Child Category 3
    • Child Category 4
  • Featured
  • Health
    • Childcare
    • Doctors
  • Home
  • Business
    • Internet
    • Market
    • Stock
  • Downloads
    • Dvd
    • Games
    • Software
      • Office
  • Parent Category
    • Child Category 1
      • Sub Child Category 1
      • Sub Child Category 2
      • Sub Child Category 3
    • Child Category 2
    • Child Category 3
    • Child Category 4
  • Featured
  • Health
    • Childcare
    • Doctors
  • Uncategorized

Sunday, June 14, 2015

ডাউনলোড করে নিন সহজ সরল শক্তিশালী ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার Wondershare Video Editor Pro!

 9:59 PM     ভিডিও এডিটিং     No comments   

ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার Wondershare Video Editor Pro!
Wondershare এর সফটওয়্যার গুলোর সাথে আমরা অনেকেই পরিচিত। এদের অসাধারণ কিছু সফটওয়্যার এর মধ্যে রয়েছে Wondershare Video Player,Wondershare Video Converter এবং আরও অনেক কিছু। তো আজকে যে সফটওয়্যারটির কথা বলছি, সেটি Wondershare এর এক অসাধারণ ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার, নাম Wondershare Video Editor.
বেসিক ভিডিও এডিটিং এর জন্য আমরা এক্সপি-ভিস্তা যুগে ব্যবহার করতাম, Windows Media Player। কিন্তু মাইক্রোসফট পরবর্তীতে উইন্ডোজ ৭, উইন্ডোজ ৮/৮.১ ভার্সন গুলতে এটি রিমুভ করে দিয়েছে, আলাদা ভাবে Windows Essential ডাউনলোড করে ইন্সটল করতে হয়।(Windows Essential এর ভেতর Windows 7/8/8.1 এর জন্য Windows Movie Maker 2012 ইনক্লুড করা হয়েছে। )কিন্তু ডাউনলোড যখন করতেই হবে, তখন আরও উন্নত মানের সফটওয়্যার ডাউনলোড করা-ই বুদ্ধিমানের কাজ।
Wondershare ভিডিও এডিটর দিয়ে শুধু মাত্র বেসিক ভিডিও এডিটিং-ই নয়,  professional-looking  ভিডিও-ও আপনি বানাতে পারবেন।

তো দেখে নেই, কি কি সুবিধা এরঃ

  • Picture-in-Picture:
  • Scene Detection:
  • Green Screen
  • Split Screen
  • Auto Enhance
  • Face off
  • Close-up

সহজ ইন্টারফেস 

 

এছাড়া রয়েছে- 

ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার Wondershare Video Editor Pro!

সিস্টেম Requirements:    

সাপোরটেড অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ এক্সপি,ভিস্তা,৭/৮
সাপোরটেড প্রসেসর Intel/AMD 1GHz অথবা ততোধিক
RAM কমপক্ষে ৫১২ মেগাবাইট

এবার ডাউনলোড এর পালাঃ(Crack+File)

(৮৬ এমবি প্রায়)

link dead হলেঃ

  • প্রথমে ফাইল ডাউনলোড করে Extract করুন।
  • ইন্সটল করুন Wondershare Full Version.exe।
  • আনচেক করুন “Join the User Experience Improvement Program”.
  • Crack ফোল্ডার ওপেন করুন।
  • Crack রান   করুন
  • এনজয়।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

Saturday, June 13, 2015

বাজারে অাসছে এক জাদুকরী ইয়ারফোন

 11:30 AM     মোবাইল ফোন     No comments   

white-passport
কনসার্টে গেছেন, কিন্তু ড্রামের বাড়িটা বুকে এসে বিঁধছে। অথবা আশপাশের হট্টগোলের জন্য প্রিয় গায়ক-গায়িকার গান শুনতে পাচ্ছেন না। বাসে ঘুমোতে ঘুমোতে যাবেন ঠিক করেছিলেন কিন্তু আচমকা কোনও শিশু চিৎকার করে উঠল। রেস্তোরাঁয় আশপাশের চেঁচামেচির কারণে প্রিয়জনের কথায় মন দিতে পারছেন না। পাশের ফ্ল্যাটের লোকটা যখন যাবতীয় ম্যানার ভুলে বারান্দায় দাঁড়িয়ে মোবাইলফোনে চেঁচিয়ে কথা বলতে থাকে, তখন নিশ্চয় অাপনার মনে হয়, ইশ! লোকটার মুখটা যদি মিউট করে দেওয়া যেত!
প্রযুক্তি এনে দিল এসবের সমাধান। এবার চারপাশের শব্দ নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন আপনার মোবাইল ফোন দিয়েই! কার কথা কত জোরে শুনবেন, আশপাশের শব্দ আদৌও কানে ঢোকাবেন কি না, তা ঠিক করে দিতে পারবেন আপনি নিজেই। দরকার হবে শুধু একজোড়া ইয়ারপ্লাগের। যা তৈরি করেছে ডপলার ল্যাব।
এখনও বাজারে মিলবে না এ শব্দটি। তবে বানানোর পথে অনেকটা এগিয়েছে ডপলার ল্যাব। আপাতত চলছে কিস্টার্টার ক্যাম্পেইন। মানে যথাযথ সহায়তা পেলেই বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাবে প্রতিষ্ঠানটি।
কীভাবে কাজ করবে? প্রথমত এতে আছে একজোড়া ব্লুটুথ ইয়ারফোন। কানের সঙ্গে আরামসে জুড়ে যাবে ওটা। ওই ইয়ারফোনের বাইরেই আছে সাউন্ড রিসিভার। আশপাশের শব্দ তাৎক্ষণিকভাবে গ্রহণ করবে ওটা। এরপর সংকেত চলে যাবে স্মার্টফোনে। স্মার্টফোনে প্রসেস হওয়ার পর তা আবার আসবে ইয়ারফোনে। প্রক্রিয়াটা ঘটবে দ্রুত। সময় নেবে মাত্র ৩০ মাইক্রোসেকেন্ড। চোখের পলক ফেলার ১০ হাজার ভাগের এক ভাগ সময়। তাই ব্যবহারকারীর মনে হবে তিনি যা শুনছেন লাইভই শুনছেন। তবে সেটা নিজের মতো করে!
ইয়ারফোনটা কানে পরলে শুরুতে যেসব সমস্যার কথা বলা হয়েছে, সমাধান মিলবে তার সবকটারই। সামনে কেউ উঁচু স্বরে কথা বলতে থাকলে, কানে ইয়ারফোন গুঁজে নিজের মোবাইলেই কমিয়ে দিতে পারবেন বক্তার কথার ভলিউম। আবার চাইলে কথাবার্তা বা শব্দের মধ্যে যোগ করতে পারবেন ইফেক্টও!
আপাতত যারা কিকস্টার্টার প্রজেক্টে ১৭৯ ডলার করে জমা দিচ্ছেন, তাদের ১০০০ জনই পাবেন পণ্যটির প্রথম শিপমেন্ট। আবার ১৯৯ ডলার করে দিলে সঙ্গে মিলবে একটা টি-শার্ট। প্রতিষ্ঠানটি আশা করছে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই পণ্যটি বাজারে আসবে। দাম পড়বে প্রায় আড়াইশ ডলার।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

Friday, June 12, 2015

ব্লগস্পট সাইট থাকলে টিউনটা পড়ুন

 9:41 PM     ব্লগস্পট সাইট     No comments   

আপনাদের আজ আমি বেশ ভালো আর ভেবে চিন্তে বের করা একটা গুরুত্বপূর্ণ জিনিস শেখাবো। আর সেটা হলো ব্লগস্পটে সাইন আপ যোগ করা!
আপনারা হয়তো জানেন ব্লগস্পটে সইন আপ অপশন যোগ করা যায় না। কিন্তু আসলেই কি তাই? না, প্রকৃতপক্ষে একটা অর্ধ-ম্যানুয়াল ব্যবস্থা আছে।
তো মূল টিউনে যাওয়ার আগে একবার ডেমো দেখে আসুন।

ডেমো দেখতে 

তো, আশা করি অভিজ্ঞরা ডেমো দেখেই বুঝে গেছেন এটা কিভাবে করবেন। আর একটা কথা বলে নিই, এটা গুগল ফর্মে তৈরি। এবার বোধহয় অনেকেই বুঝতে পারছেন আমি কি পদ্ধতি ব্যবহার করেছি। যদি না বুঝেন তাহলে বাকি অংশ আপনারই জন্য। কয়েক ধাপে বুঝিয়ে দিচ্ছি।

প্রথম অংশ

১।  mail.google.com এ যান এবং লগ ইন করুন।
২। https://drive.google.com/drive/my-drive এ যান।
৩। এবার নিউ বাটনে ক্লিক করে মোর-এ যান এবং Google Forms ক্লিক করুন।
৪। এবার Question Title এ লিখুন নাম, ইমেইল বা বয়স।
৫। হেল্প টেক্সট হবে অনেকটা এরকম: আসল এবং প্রকৃৃত নাম লিখুন।
৬। Question Tipe এ গিয়ে প্রশ্নের ধরণ ঠিক করুন। যেমন: নাম আর ই-মেইলের ক্ষেত্রে  TEXT, বয়সের ক্ষেত্রে Date
৭। ডান এর পাশে দেখুন Required Question নামের একটা অপশন আছে। ওটাই টিক দেওয়া ঘর যদি পূরণ করা না হয় তবে ফর্ম সেন্ড হবে না। অর্থাৎ রেজিস্টারের জন্য বাধ্যতামূলক ঘর হলে এখানে টিক দিন।
৮। ডান দিন।
৯। আরো ঘর যোগ করতে এড আইটেম ক্লিক করুন।
১০। ফর্ম তৈরি শেষে উপরে আপনার ডান হাতের দিকে সেন্ড ফর্ম অপশনে ক্লিক করুন।
১১। Embed অপশনে যান।
১২। কোডটি কপি করুন।
১৩। Done ক্লিক করুন।

 দ্বিতীয় অংশ

১৪। http://www.blogger.com এ যান।
১৫। আপনার ব্লগে প্রবেশ করুন।
১৬। New Page ক্রিয়েট করুন।
১৭। এবার উপরে কোন কিছু লিখতে চাইলে লিখুন। যেমন-
আপনারা যদি এই সাইটে লিখতে চান তবে এই ফর্মটি পূরণ করুন। ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনার জিমেইল আইডিতে একটি রিকুয়েস্ট পাঠানো হবে যদি আপনি সকল শর্ত পূরণ করেন। সেটি কনফার্ম করলে আপনি লেখার অনুমতি পাবেন।
১৮। এবার Compose আর HTML হতে HTML নির্বাচন করুন।
১৯। কোডটি পেস্ট করুন।
২০। এবার পেজটি সেভ করুন।
২১। পেজটি মেনুবারে যোগ করুন।

তৃতীয় অংশ

২২। দৈনিক একবার করে https://drive.google.com/drive/my-drive এ যান।
২৩। ফর্ম টাইটেল(Responses) অপশনে গিয়ে দেখুন কেউ ফর্ম সাবমিট করেছে কিনা।
২৪। করলে আপনার ব্লগের সেটিংসে যান।
২৫। Permissions অপশনে গিয়ে তার ইমেইল আইডি যোগ করুন।
২৬। যাকে যোগ করলেন সে ইমেইল থেকে রিকুয়েস্টটি একসেপ্ট করলে কেবল টিউন করতে পারবে। কোন এডিট করতে পারবে না।
কোন সমস্যা হলে টিউমেন্ট করবেন।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

রেন্ট-এ-কোডার পরিচিতি

 8:24 PM     রেন্ট-এ-কোডার     No comments   

রেন্ট-এ-কোডার হচ্ছে ইন্টারনেট ভিত্তিক মার্কেটপ্লেস যেখানে প্রোগ্রামারদেরকে স্বাধীনভাবে কাজের সুযোগ করে দেয়। এই সাইটে প্রোগ্রামিং এর পাশাপাশি গ্রাফিক্স ডিজাইন, রাইটিং, ডাটা এন্ট্রি, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO), গেম ডেভেলপমেন্ট সহ অসংখ্য ধরনের কাজ পাওয়া যায়। অতীতে কম্পিউটার ভিত্তিক ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য একটি প্রতিষ্ঠানকে তাদের লোকাল বা আঞ্চলিক সার্ভিসের উপর নির্ভর করতে হত। এতে সার্ভিসের গুণগত মান ভাল হত না এবং আনেক ক্ষেত্রে সার্ভিস চার্জ অনেক বেশি হত। বর্তমানে রেন্ট-এ-কোডারের মত সাইটগুলো আউটসোর্সিং-এর যে সুযোগ করে দিয়েছে তাতে ক্লায়েন্টরা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে বাছাই করে তুলনামূলকভাবে কম খরচে ভাল লোক দিয়ে কাজ করিয়ে নিতে পারছে। অন্যদিকে প্রোগ্রামার, ডিজাইনার, অপারেটর এবং অন্যান্য প্রোফেশনালরা তাদের ঘরে বসে বৈদিশিক মূদ্রা অর্জন করতে পারছে।

রেন্ট-এ-কোডারে দুই ধরনের ব্যবহারকারী আছে। যারা এই সাইটে প্রজেক্ট পোস্ট করে তাদেরকে বলা হয় বায়ার (Buyer) এবং যারা এই কাজগুলো সম্পন্ন করে তাদেরকে বলা হয় কোডার (Coder)। বলা বাহুল্য, এই সাইটে কোডার বলতে কেবলমাত্র প্রোগ্রামারই নয় বরং সকল ফ্রিল্যান্সারকেই বোঝায়। এ পর্যন্ত প্রায় ২,১৭,০০০ কোডার রেজিস্ট্রেশন করেছে এবং প্রতিদিনই এই সংখ্যা বাড়ছে।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

রেন্ট-এ-কোডারে রেজিষ্ট্রেশনের ধাপসমূহ

 8:23 PM     রেন্ট-এ-কোডার     No comments   

রেন্ট-এ-কোডার সাইটটিতে রেজিষ্ট্রেশন করার সময় আপনার ব্যাক্তিগত তথ্য সঠিকভাবে দিতে হবে। কোডার বা ফ্রিল্যান্সার হিসেবে রেজিষ্ট্রেশনের ধাপগুলো হল:

১. একাউন্ট তৈরি করা:
সাইটের প্রথম পৃষ্ঠার নিচের অংশ থেকে Login নামক লিংকটিতে ক্লিক করুন। লগইন পৃষ্ঠা থেকে Create your free account লিংকটি ক্লিক করুন। এই অংশে আপনার ইমেইল ঠিকানা দিতে হবে। সাইটটি তখন আপনাকে একটি ইমেইল পাঠাবে। ইমেইলে প্রদত্ত লিংকে ক্লিক করে সাইটটিতে প্রবেশ করুন এবং আপনার আইডি নিশ্চিত করুন।

২. ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান:
সঠিকভাবে একাউন্ট তৈরি করার পর আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করতে হবে। ইউজার ইনফরমেশন পৃষ্ঠায় আপনাকে নিম্নলিখিত তথ্য প্রদান করতে হবে:
  • স্ক্রিন নেইম: এই অংশে আপনার কোম্পানির নাম, আপনার পুরো নাম বা অন্য কোন শব্দ ব্যবহার করতে পারেন। সাইটের সকল ক্ষেত্রে এই নামটি আপনার পরিচয় বহন করবে।
  • পাসওয়ার্ড: এই অংশে একটি পাসওয়ার্ড দিন যা প্রতিবার সাইটে লগইন করার সময় ব্যবহার করতে হবে।
  • বিলিং তথ্য: বিলিং এর বিভিন্ন টেক্সটবক্সগুলোতে আপনার নাম এবং পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা প্রদান করুন। ব্যক্তিগতভাবে সাইটে কাজ করতে চাইলে "বিলিং কোম্পানি" ঘরটি খালি রাখুন। পরবর্তীতে চেকের মধ্যমে টাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে বিলিং অংশে দেয়া ঠিকানায় আপনাকে চেক পাঠানো হবে।
টাকা উত্তোলনের উপায়:
এই ধাপে আপনাকে টাকা উত্তোলনের যেকোন একটি পদ্ধতি নির্ধারণ করতে হবে:

Snail Mail Check
এই পদ্ধতিতে খরচ তুলনামূলকভাবে কম। প্রতিবার টাকা উত্তোলনে খরচ পড়বে মাত্র ১০ ডলার যা চেকের মাধ্যমে আপনার ঠিকানায় পাঠানো হবে। তবে এটি একটি সময়সাপেক্ষ পদ্ধতি। সাইটে রেজিষ্ট্রেশনের সময় ঝামেলা এড়াতে প্রাথমিভাবে এই পদ্ধতিটি আপনি সিলেক্ট করতে পারেন। পরবর্তীতে যে কোন সময় অন্য পদ্ধতিতে পরিবর্তন করতে পারবেন।

Bank to Bank Wire Transfer
টাকা উত্তোলনের একটি নির্ভরযোগ্য ও নিরাপদ উপায় হচ্ছে ওয়্যার ট্রান্সফার। এই পদ্ধতিতে মাস শেষে ৩ থেকে ৫ দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ টাকা বাংলাদেশে আপনার ব্যাংক একাউন্টে সরাসরি এসে জমা হয়ে যাবে। তবে এই পদ্ধতিতে চার্জ একটু বেশি - প্রতিবার টাকা উত্তোলনে মোট ৫৫ ডলার খরচ পড়বে। এই পদ্ধতিতে টাকা উত্তোলন করতে হলে আপনাকে নিম্নে উল্লেখিত তথ্যগুলো সাইটে প্রদান করতে হবে (চিত্র - ১):
  • US Bank Name: যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত একটি ব্যাংকের নাম যা মধ্যবর্তী হিসেবে কাজ করবে। এজন্য আপনি আপনার ব্যাংক এ গিয়ে জেনে নিন তারা ওই দেশের কোন কোন ব্যাংক এর মাধ্যমে টাকা আদান-প্রদান করে থাকে।
  • US Bank ABA Routing #: যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত ওই ব্যংকের Routing নাম্বার যা আপনি ব্যাংকটির ওয়েবসাইট এ পেয়ে যেতে পারেন। ব্যাংক এর সাইটে না পেলে Google এ সার্চ করে দেখতে পারেন অথবা আপনার ব্যাংক থেকেও সংগ্রহ করতে পারেন।
  • Beneficiary Bank: দেশে অবস্থিত আপনার ব্যাংকের নাম এবং ঠিকানা।
  • SWIFT address: আপানার ব্যাংকের SWIFT কোড।
  • Beneficiary Name: আপনার নাম অর্থাৎ ব্যাংকে যে নামে আপনার একাউন্ট আছে সেই নাম।
  • Beneficiary Account: আপনার ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার।
  • Beneficiary Bank Branch: আপনার ব্যাংকের শাখা এবং ঠিকানা।


Payoneer Debit Card
উপরের দুটি পদ্ধতি থেকে সবচাইতে দ্রুত পদ্ধতি হচ্ছে Payoneer Debit Card (চিত্র - ২)। সম্প্রতি প্রায় সকল ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলো এই MasterCard সার্ভিসটি চালু করেছে। এই পদ্ধতিতে মাস শেষে আপনি টাকা খুবই দ্রুত পৃথিবীর যেকোন স্থান থেকে ATM এর মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারেন। এজন্য এককালীন খরচ পড়বে ২০ ডলার আর মাসিক খরচ পড়বে সর্বমোট ১০ ডলারের মত। ATM থেকে প্রতিবার টাকা উত্তোলনের জন্য খরচ পড়বে ২.১৫ ডলার। এজন্য প্রথমে রেন্ট-এ-কোডারের মাধ্যমে Payoneer সাইটে একটি একাউন্ট করতে হবে। তারপর ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে আপনার ঠিকানায় একটি MasterCard পৌছে যাবে। কার্ডটি হাতে পাবার পর নির্দেশনা অনুযায়ী কার্ডটি সচল করতে হবে এবং ৪ সংখ্যার একটি গোপন পিন নাম্বার দিতে হবে। পরবর্তীতে এই নাম্বারের মাধ্যমে যেকোন ATM থেকে (যেগুলো এই কার্ডটি সাপোর্ট করবে) টাকা সহজেই উত্তোলন করতে পারবেন। কার্ডটি সফলভাবে সচল করার পর রেন্ট-এ-কোডার সাইটের My Pay Options অংশে এসে কার্ডটির প্রাপ্তি স্বীকার করতে হবে। এরপর প্রতি মাস শেষে বা মাসের মাঝামাঝি সময়ে রেন্ট-এ-কোডার স্বয়ংক্রিয়ভাবে কার্ডে টাকা লোড করবে। 


৪. ইমেইল এলার্ট এবং অন্যান্য তথ্য:
প্রতিদিন নতুন নতুন কাজের তথ্য, বায়ারের রিপ্লাই এবং সাইটের অন্যান্য তথ্য ইমেইলের মাধ্যমে পেতে চাইলে এই পৃষ্ঠায় ঠিক করে দিন। এই পৃষ্ঠার নিচের অংশে ইচ্ছে করলে আপনি আপনার ফোন নাম্বার, বায়ারের সাথে চ্যাট করার জন্য ম্যাসেঞ্জারের আইডি দিতে পারেন। সাধারণত আপনি কখনই আপনার ফোন নাম্বার এবং ইমেইল ঠিকানা বায়ারকে দিতে পারবেন না। তবে কাজের মূল্য ৫০০ ডলারের উপর হলে সাইটি নিজে থেকেই এই তথ্যগুলো বায়ারকে জানাবে। তখন আপনি বায়ারের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবেন। তবে সবচেয়ে নিরাপদ হল সাইটের ম্যাসেজ সিস্টেমের মাধ্যমে বায়ারের সাথে যোগাযোগ করা।

৫. নির্দিষ্ট ধরনের প্রজেক্ট ফিল্টার করা:
আপনি যে ধরনের প্রজেক্টে কাজ করতে চান তা এই ধাপে ঠিক করে দিতে হবে। প্রোগ্রামিং, গ্রাফিক্সের বা অন্য যে বিষয়ে আপনি কাজ করতে চান তা সিলেক্ট করুন, ফলে নতুন প্রজেক্টের পৃষ্ঠায় শুধুমাত্র আপনার কাঙ্খিত প্রজেক্টগুলোই দেখতে পাবেন। এই ধাপে আপনি প্রজেক্টের বিভিন্ন মূল্যের উপর ভিত্তি করে আরেকটি ফিল্টার করতে পারবেন (চিত্র - ৩)। সাইটে ১০০ ডলার থেকে শুরু করে ৫০,০০০ ডলারের প্রজেক্ট বিভাগ আছে। প্রাথমিকভাবে ১০০ ডলারের প্রজেক্ট বিভাগ সিলেক্ট করুন, পরবর্তীতে সাইটে আপনার কাজের অভিজ্ঞতা বাড়ার সাথে সাথে বেশি মূল্যের প্রজেক্টগুলো ফিল্টার করতে পারেন।


৬. রেজ্যুমে তৈরি করা:
এই ধাপে আপনার একটি রেজ্যুমে তৈরি করে নিন। এই পৃষ্ঠায় আপনি দুটি টেক্সবক্স পাবেন। প্রথমটিতে আপনার বা আপনার কোম্পানির বিস্তারিত তথ্য দিন। দ্বিতীয় বক্সে যে বিষয়গুলোতে আপনার অভিজ্ঞতা আছে তা উল্লেখ করুন। এই তথ্যগুলো আপনার প্রোফাইল পৃষ্ঠায় সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। বায়ার এই তথ্যের উপর ভিত্তি করে আপনাকে কাজ দিবে। তাই রেজ্যুমে যথাসম্ভব আকর্ষণীয় এবং তথ্যবহুল রাখতে লক্ষ্য রাখবেন। প্রয়োজনে অন্যান্য কোডারের প্রোফাইল থেকে আইডিয়া নিতে পারেন। তবে কখনই আপনার ইমেইল ঠিকানা, ফোন নাম্বার বা অন্য কোন তথ্য যা দিয়ে বায়ার আপনার সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারে, তা উল্লেখ করতে পারবেন না। এই পৃষ্ঠায় আপনি আপনার ছবি বা আপনার কোম্পানির লোগো দিতে পারবেন।

Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

রেন্ট-এ-কোডারে বিড রিকুয়েস্টের বিভিন্ন তথ্য

 8:21 PM     রেন্ট-এ-কোডার     No comments   

রেন্ট-এ-কোডার সাইটে একটি প্রজেক্টের মূল পৃষ্ঠায় (Bid Request) বিভিন্ন ধরনের তথ্য থাকে। সফলভাবে বিড আবেদন করার জন্য এই তথ্যগুলো ভালভাবে জানা খুবই জরুরী। নিচে বিস্তারিত বর্ণনা করা হল:
  • Posted by: এই অংশে বায়ারের স্ক্রিন নাম ও অন্য কোডার প্রদত্ত বায়ারের গড় রেটিং দেখায়। স্ক্রিন নামের লিংকে ক্লিক করে বায়ার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে।
  • Approved on: এই প্রজেক্টটি যে তারিখে রেন্ট-এ-কোডারে পোস্ট করা হয়েছে তা দেখাবে।
  • Deadline: এই প্রজেক্টটি সম্পন্ন করতে সর্ব্বোচ্চ সময়সীমা।
  • Phase: একটি প্রজেক্ট কয়েকটি পর্যায়ে বিভক্ত - বিড করা, কাজ শুরু করা, কাজ জমা দেয়া, শতভাগ মূল্য পরিশোধ ইত্যাদি। এই অংশে প্রজেক্টের সর্বশেষ অবস্থা দেখাবে।
  • Pay Type: বায়ার দুই ধরনের পদ্ধতিতে আপনাকে মূল্য পরিশোধ করতে পারে - সম্পূর্ণ প্রজেক্টের জন্য নির্দিষ্ট মূল্য অথবা আপনার প্রতি ঘন্টা কাজের জন্য। এই সাইটে বেশিরভাগ কাজ পাওয়া যায় সম্পূর্ণ প্রজেক্ট হিসেবে।
  • Max Accepted Bid: এই প্রজেক্টে বিড করতে আপনি সর্বোচ্চ যে পরিমাণ মূল্য উল্লেখ করতে পারেন। অন্যভাবে বলতে গেলে বায়ারের সর্বোচ্চ বাজেট এই অংশে দেখা যাবে।
  • Expert Guarantee: অনেক প্রজেক্টের ক্ষেত্রে এই অংশটি আপনি দেখতে পাবেন, যেখানে বায়ার একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ মূল্য উল্লেখ করে দেয় (প্রজেক্টের মূল্যের ১০% বা ২০%)। যার মানে হচ্ছে এই প্রজেক্টটি শুরু করার সময় ওই নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ সাইটে সিকিউরিটি হিসেবে জমা করতে হবে। যদি ডেডলাইনে উল্লেখিত সময়ের মধ্যে আপনি কাজটি জমা দিতে ব্যর্থ হন তাহলে এই পরিমাণ অর্থদন্ড আপনাকে দিতে হবে। সময়মত কাজ জমা দিলে সম্পূর্ণ মূল্য আপনি ফেরত পাবেন। অনেক ক্ষেত্রে দেখা গেছে, কোডার ডেডলাইনের পূর্বে কাজ জমা দেবার অঙ্গীকার করে, কিন্তু পরবর্তীতে ঠিক সময়ে কাজ জমা দেয় না। এই পদ্ধতিটি বায়ারকে সিরিয়াস এবং দক্ষ কোডার নির্বাচনে সাহায্য করে।
  • Project Type: এই অংশে প্রজেক্টের ধরন উল্লেখ করা থাকে - ক্ষুদ্র, মাঝারি বা বড়, যার মূল্য ১০০ ডলারের কম থেকে শুরু করে ৫০,০০০ ডলার পর্যন্ত হতে পারে। ধরা যাক, কোন একটি প্রজেক্টের ধরন হচ্ছে ক্ষুদ্র (১০০ ডলার বা তার চেয়ে বেশি) এবং বিডের সর্বোচ্চ সীমা হচ্ছে ৫০০ ডলার। এক্ষেত্রে একজন কোডারকে ১০০ ডলার থেকে ৫০০ ডলারের মধ্যে বিড করতে হবে। এরপর বায়ার সিদ্ধান্ত নিবে কাকে কাজটি দিবে।
  • Bidding Type: একটি বিড রিক্যুয়েস্ট কয়েক ধরনের হতে পারে - সবার জন্য উন্মুক্ত, নির্দিষ্ট কয়েক জনের জন্য উন্মুক্ত বা শুধুমাত্র একজন কোডারের জন্য উন্মুক্ত। সবার জন্য উন্মুক্ত (Open Auction) প্রজেক্টের ক্ষেত্রে যে কোন কোডার বিড করতে পারবে। অন্যান্য ক্ষেত্রে বায়ার ঠিক করে দেয় কোন কোন কোডার এই প্রজেক্টের জন্য বিড করতে পারবে।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

রেন্ট-এ-কোডারে বিড করার পদ্ধতি

 8:21 PM     রেন্ট-এ-কোডার     No comments   

রেন্ট-এ-কোডার সাইটে বিড রিক্যুয়েস্ট পৃষ্ঠায় প্রজেক্টটি সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা থাকে। বিড করার পূর্বে সম্পূর্ণ তথ্য ভালভাবে পড়ে নিন এবং কাজটি আপনি করতে পারবেন কিনা তা নিশ্চিত হোন। অনেক ক্ষেত্রে বায়ার অতিরিক্ত ফাইলের মাধ্যমে প্রজেক্ট সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করে থাকে। বিড করার পূর্বে ফাইলটি অবশ্যই ডাউনলোড করে দেখে নিন এবং ক্লায়েন্টের চাহিদা সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নিন। এই পৃষ্ঠার সর্বশেষ অংশে আপনি বিড করার জন্য অথবা বায়ারকে আপনার মতামত জানানোর জন্য একটি অংশ পাবেন। এই অংশের মধ্যে আছে -
  • Bid Amount: এই প্রজেক্টটি আপনি কত ডলারে সম্পন্ন করতে ইচ্ছুক তা উল্লেখ করুন। আপনি যদি বায়ারের চাহিদা সম্পর্কে নিশ্চিত না হোন অথবা আরো তথ্য জানার জন্য বায়ারের সাথে যোগাযোগ করতে চান তাহলে এই ঘরটি খালি রাখুন। এই ঘরে মূল্য উল্লেখ করলে আপনার ম্যাসেজটি একটি বিড হিসেবে গণ্য হবে এবং খালি রাখলে মন্তব্য হিসেবে গণ্য হবে।
  • Expert Guarantee: প্রজেক্টের শুরুতে যদি বায়ার একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ মূল্য নিরাপত্ত্বার জন্য জমা দিতে বলে তাহলে সেই পরিমাণ মূল্য (শতকরা হিসেবে) এখানে উল্লেখ করুন। অন্যক্ষেত্রে এই ঘরটি খালি রাখুন, তা না হলে অযথা ঝামেলায় পড়বেন।
  • Comment: এই অংশে প্রজেক্ট সম্পর্কে আপনার মন্তব্য, প্রশ্ন, পরিকল্পনা পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করুন। সাথে সাথে আপনার নিজের সম্পর্কে কিছু তথ্য, পূর্ব কাজের অভিজ্ঞতা উল্লেখ করতে পারেন। তবে প্রজেক্ট সম্পর্কিত সামঞ্জস্যপূর্ণ মন্তব্য, আপনার মানসিক দৃঢ়তা, সঠিক সময়ে কাজ দেবার অঙ্গীকার ইত্যাদি কাজ পাবার ক্ষেত্রে বেশি ভূমিকা পালন করে থাকে। মন্তব্যের সাথে আপনার ফোন নাম্বার, ইমেইল ঠিকানা ইত্যাদি প্রদান থেকে বিরত থাকুন। 
  • Attachment: বায়ারের সুবিধার জন্য মন্তব্যের সাথে আপনি অতিরিক্ত কোন ফাইল, অতীতে কোন প্রজেক্টের স্ক্রিনশট ইত্যাদি জিপ ফাইল আকারে আপলোড করতে পারবেন। তবে কখনই পূর্বে তৈরিকৃত কোন প্রজেক্ট বা প্রজেক্টের অংশবিশেষ আপলোড করতে পারবেন না।
  • Make Bid / Comment: সর্বশেষে এই বাটনটি ক্লিক করে আপনার বিড অথবা মন্তব্য প্রদান সম্পন্ন করুন।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড

 8:19 PM     রেন্ট-এ-কোডার     No comments   


বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং সাইট থেকে টাকা উত্তোলনের সহজ এবং ঝামেলামুক্ত পদ্ধতি হচ্ছে Payoneer সাইট কর্তৃক প্রদত্ত একটি ডেবিট মাস্টারকার্ড। এই পদ্ধতিতে মাস শেষে আপনি টাকা খুবই দ্রুত পৃথিবীর যেকোন স্থান থেকে ATM এর মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারেন। এজন্য এককালীন খরচ পড়বে ২০ ডলার আর সাইটির মাসিক ব্যবস্থাপনা ফি ৩ ডলার। ATM থেকে প্রতিবার টাকা উত্তোলনের জন্য খরচ পড়বে ২.১৫ ডলার + উত্তোলনকৃত অর্থের ৩%। এই কার্ড দিয়ে টাকা উত্তোলনের পাশাপাশি অনলাইনে কেনাকাটাও করতে পারবেন। এমনকি এর মাধ্যমে বিদেশে অবস্থিত আপনার কোন আত্মীয় বা বন্ধুবান্ধব তাদের মাস্টারকার্ড বা ভিসা কার্ড থেকে আপনাকে টাকা পাঠাতে পারবে।

পেওনার সাইট থেকে সরাসরি এই কার্ডের জন্য আবেদন করা যায় না। এটি পেতে হলে ফ্রিল্যান্সিং যে কোন একটি সাইট (রেন্ট-এ-কোডার, গেট-এ-ফ্রিল্যান্সার বা ওডেস্ক)-এ আপনার একটি একাউন্ট থাকতে হবে। নিচে রেন্ট-এ-কোডার সাইট থেকে কিভাবে মাস্টারকার্ডটি পাওয়ার ধাপসমূহ পর্যায়ক্রমে বর্ণনা করা হল -

১) রেন্ট-এ-কোডারে লগইন করে ডান দিকের কলাম থেকে My Pay Options সিলেক্ট করুন। পরবর্তী পৃষ্ঠা থেকে Payoneer Prepaid Mastercard অপশনটি সিলেক্ট করে Next বাটনে ক্লিক করুন। এরপর দুটি অপশন দেখতে পাবেন, প্রথমটি (I have not yet registered ...) সিলেক্ট করে Next বাটনে ক্লিক করুন।

২) আপনি এখন চলে আসবেন পেওনারের সাইটে, এখান থেকে Get Your Prepaid Mastercard Now! বাটনটি ক্লিক করুন।

৩) কার্ডটি অর্ডার করার জন্য তিনটি বাটন দেখতে পাবনে। পর্যায়ক্রমে প্রত্যেকটি ক্লিক করুন এবং আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সঠিক ভাবে পূরণ করুন।

৪) প্রথম ধাপে আপনার নাম, জন্ম তারিখ, ইমেইল, আপনার ঠিকানা ইত্যাদি তথ্য দিন। ইমেইলের ক্ষেত্রে অবশ্যই রেন্ট-এ-কোডার সাইটে যে ইমেইল দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করেছেন সেটি দিতে হবে। আপনা ঠিকানা লেখার সময় বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন - , /) ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারবেন না, কেবলমাত্র বর্ণ এবং সংখ্যা দিয়ে ঠিকানা লিখতে হবে।

৫) দ্বিতীয় ধাপে আপনার ইউজার নাম (এখানে আপনার ইমেইল ঠিকানাটি দিন), পাসওয়ার্ড ইত্যাদি দিন।

৬) তৃতীয় ধাপে আপনার পাসপোর্ট বা জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য দিন।

৭) "I agree to the ..." নামক তিনটি চেকবক্স সিলেক্ট করে Finish বাটনে ক্লিক করুন।

অর্ডারটি সঠিকভাবে সম্পন্ন হলে আপনি একটি নিশ্চিতকরণ ইমেইল পাবেন।  তারপর ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে আপনার ঠিকানায় একটি MasterCard পৌছে যাবে। কার্ডটি হাতে পাবার পর নির্দেশনা অনুযায়ী কার্ডটি সচল করতে হবে এবং যে কোন চারটি সংখ্যার একটি গোপন পিন নাম্বার দিতে হবে। পরবর্তীতে এই নাম্বারের মাধ্যমে যেকোন ATM থেকে (যেগুলো এই কার্ডটি সাপোর্ট করবে) টাকা সহজেই উত্তোলন করতে পারবেন।

কার্ডটি সফলভাবে সচল করার পর রেন্ট-এ-কোডার সাইটের My Pay Options > Payoneer Prepaid Mastercard অংশে এসে কার্ডটির প্রাপ্তি স্বীকার করতে হবে (নিচের ছবিটি লক্ষ করুন)। এরপর প্রতি মাস শেষে বা মাসের মাঝামাঝি সময়ে রেন্ট-এ-কোডার স্বয়ংক্রিয়ভাবে কার্ডে টাকা লোড করবে।

Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

ভি-ওয়ার্কার: নতুন রূপে রেন্ট-এ-কোডার

 8:16 PM     রেন্ট-এ-কোডার     No comments   

রেন্ট-এ-কোডারফ্রিল্যান্সিং জগতে রেন্ট-এ-কোডার (RentACoder) বহুল পরিচিত একটি নাম। বিশেষ করে প্রোগ্রামারদের কাছে এটি অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি মার্কেটপ্লেস। গত জুন মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে রেন্ট-এ-কোডারের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে ভি-ওয়ার্কার (vWorker) বা ভার্চুয়াল ওয়ার্কার। সাইটের নতুন ঠিকানা হচ্ছেwww.vWorker.com। নামের পাশাপাশি সাইটের লোগো, ডিজাইন এবং আভ্যন্তরীণ বৈশিষ্ট্যে আনা হয়েছে নানা উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন।

২০০১ সালে রেন্ট-এ-কোডার যখন প্রতিষ্ঠিত হয় তখন তাদের মূল লক্ষ্য ছিল প্রোগ্রামার বা কোডারদের জন্য একটি মার্কেটপ্লেসের ব্যবস্থা করা। ২০১০ সালে এসে সাইটটি এখন আর কেবলমাত্র কোডারদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং তা গ্রাফিক্স ডিজাইনার, লেখক, অনুবাদক, ডাটা এন্ট্রি অপারেটর এবং আরো অসংখ্য পেশাজীবিদের মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে। তাই আজ সেই সকল ফ্রিল্যান্সারদেরকে আর কোডার (Coder) না বলে ওয়ার্কার(Worker) হিসেবে অভিহিত করা হয়। ঠিক একইভাবে ক্রেতাদের (Buyer) নাম পরিবর্তন করে তাদেরকে এমপ্লয়ার (Employer) হিসেবে ডাকা হয়।

রেন্ট-এ-কোডার
সাইটের নতুন ডিজাইনটি অত্যন্ত দৃষ্টিন্দন হয়েছে এবং তা ওয়েব ২.০ ধারা অনুযায়ী তৈরি করা হয়েছে। পূর্বে সকল লিংক যেখানে বাম দিকের কলামে ছিল সেগুলোকে উপরে Employers, Workers এবং Affiliates মেন্যুতে নিয়ে আসা হয়েছে। সাইটে নতুন ৭১ টি প্রজেক্টের বিভাগ যুক্ত করা হয়েছে। পছন্দের বিভাগের নতুন নতুন প্রজেক্ট দেখতে হলে Project Filter নামক একটি সেটিং ঠিক করে নিতে হবে। এজন্য লগইন করার পর উপরের মেন্যুতে এই ক্রম অনুযায়ী ক্লিক করতে হবে - Workers > My Account > My registration/settings > My filters। যাদের নতুন মেন্যুটি পছন্দ হয়নি তারা ইচ্ছে করলে পূর্বের মত একটি কলামে সকল লিংক দেখতে পারবেন। এজন্য Workers > My Account > Site layout > Move menu তে ক্লিক করতে হবে।

অনেকেই হয়ত জানেন না যে এই সাইটে oDesk বা অন্যন্য সাইটের মত ঘন্টা হিসেবে কাজের জন্য Pay-for-time নামক একটি আলাদা পেমেন্ট পদ্ধতি রয়েছে। নতুন সাইটে এই পদ্ধতিতেও অনেকগুলো পরিবর্তন আনা হয়েছে। যার মধ্য উল্লেখযোগ্য হচ্ছে এমপ্লয়ারদের কাছে পদ্ধতিটিকে আরো গুরুত্বপূর্ণভাবে উপস্থাপন করা, ওয়েবক্যামকে ‌ঐচ্ছিক করা এবং আরো নানা পরিবর্তন। যার উদ্দেশ্য হচ্ছে সাইটে এই ধরনের কাজের সংখ্যা বৃদ্ধি করা।

ঘন্টা হিসেবে কাজ করার জন্য AccuTimeCard নাম একটি টাইমকার্ড সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয়। সফটওয়্যারটি সাইটের যেকোন পৃষ্ঠার নিচে একটি লিংকের মাধ্যমে পাওয়া যায়। প্রজেক্ট চলাকালীন সময়ে এই সফটয়্যারটি চালু করে রাখতে হয় যা একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর ওয়ার্কারের ডেস্কটপের ছবি এমপ্লয়ারকে পাঠাতে থাকে। আরো নিশ্চয়তার জন্য সফটওয়্যারটি ওয়ার্কারের ওয়েবক্যাম থেকেও ছবি পাঠাতে পারে। Pay-for-time পদ্ধতিতে কাজের প্রক্রিয়া হচ্ছে নিম্নরূপ -

১) প্রথমে এমপ্লয়ার একজন ওয়ার্কারকে তার প্রজেক্টে কাজ করার জন্য নির্ধারণ করবে এবং প্রজেক্টের টাকা সাইটে জমা রাখবে, যা এস্ক্রো (Escrow) নামে পরিচিত।

২) কাজ শুরু করার পূর্বে ওয়ার্কার তার কম্পিউটারে টাইমকার্ড সফটওয়্যারটি চালু করবে, যাকে Punch in বলা হয়।রেন্ট-এ-কোডার
৩) সফটওয়্যারটি একটি নির্দিষ্ট সময় পরপর ওয়ার্কারের ওয়েবক্যামের ছবি এবং ডেস্কটপের স্ক্রীণশট এমপ্লয়ারকে পাঠাবে, ফলে ওই সময় ওয়ার্কার কোন কোন কাজ করেছে তা এমপ্লয়ার নিশ্চিতভাবে জানতে পারবে।
রেন্ট-এ-কোডার
৪) কাজ চলাকালীন সময়ে এমপ্লয়ার এবং ওয়ার্কার উভয়েই কাজের সাপ্তাহিক এবং দৈনিক অবস্থা দেখতে পারবে।
রেন্ট-এ-কোডার
৫) কাজ করার পূর্বে ওয়ার্কার যদি কখনও টাইমকার্ড চালু করতে ভুলে যায় তাহলে পরে একটি মেন্যুয়াল এন্ট্রি দেয়া যাবে। তবে এমপ্লয়ার ইচ্ছে করলে সেই সময়টি গ্রহণ নাও করতে পারে।

৬) এভাবে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ওয়ার্কার কাজ করতে পারবে। টাইমকার্ডে উল্লেখিত সময় শেষ হবার পর কাজ যাচাই করার জন্য এমপ্লয়ার ৩ দিন সময় পাবে। এই সময়ের মধ্যে কাজ যাচাই না করলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে গ্রহণ হয়ে যাবে। এরপর এস্ক্রোতে জমা থাকা টাকা ওয়ার্কারের একাউন্টে চলে আসবে।

৭) এমপ্লয়ার যদি মনে করে ওয়ার্কার কাজ না করে শুধু শুধু সময় নষ্ট করেছে সেক্ষেত্রে সে সাইটের কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ করতে পারবে, যা Arbitration নামে পরিচিত। সাইটের কর্তৃপক্ষ অভিযোগের সত্যতা পেলে এমপ্লয়ারকে টাকা ফেরত দিয়ে দিবে এবং ওয়ার্কারকে একটি বাজে রেটিং দিবে।


সাইট থেকে অর্থ উত্তোলনের ক্ষেত্রে একটি ছোট পরিবর্তন করা হয়েছে। যারা ইতিমধ্যে Payoneer কর্তৃক ডেবিট মাস্টারকার্ড ব্যবহার করছেন, তাদেরকে নতুন সাইটের জন্য নতুন লোগো সম্বলিত একটি কার্ড সরবরাহ করা হয়েছে। কার্ডটিতে রেন্ট-এ-কোডার শব্দের পরিবর্তে ভি-ওয়ার্কার ব্যবহার করা হয়েছে।

রেন্ট-এ-কোডার
ভি-ওয়ার্কার সাইটের এই নতুন পরিবর্তনগুলো নিঃসন্দেহে একটি চমৎকার উদ্দ্যোগ। তবে বিড করার পদ্ধতি, কাজ জমা দেবার পদ্ধতি, অর্থ উত্তোলনের ক্ষেত্রে তেমন কোন পরিবর্তন আনা হয় নি। সাইটের এই বিষয়গুলো নিয়ে এর আগে “কম্পিউটার জগৎ” এ “রেন্ট-এ-কোডার” শিরোনামে আলোচনা করা হয়েছে, যা এই লিংকে পাওয়া যাবে। ভি-ওয়ার্ক সাইটে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী সাইটকে উন্নত করার কাজ চলছে এবং পর্যায়ক্রমে আরো ৫০০ টি নতুন পরিবর্তন আনা হবে।


লেখক - মোঃ জাকারিয়া চৌধুরী
বিঃদ্রঃ - এই লেখাটি "মাসিক কম্পিউটার জগৎ" ম্যাগাজিনের "জুলাই ২০১০" সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছে।

Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

আউটসোর্সিং এ আলফা ডিজিটাল টিমের সফলতা

 8:13 PM     সাক্ষাৎকার     No comments   

আলফা ডিজিটালবর্তমানে ওডেস্ক (www.oDesk.com) মার্কেটপ্লেসে বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সররদের অবস্থান বেশ সন্তোষজনক। ওডেস্কে যে কয়জন ফ্রিল্যান্সার সফলতার সাথে কাজ করছেন তাদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে "আলফা ডিজিটাল" নামক একটি টিম। বর্তমানে এই টিমের সদস্য সংখ্যা ৫০ এর কাছাকাছি। কয়েকমাস আগেও এই গ্রুপটি ওডেস্কের শীর্ষ দশের মধ্যে সপ্তম স্থানে অবস্থান করছিল। গত বছরের এপ্রিলে গঠিত হয়ে মাত্র এক বছরে তারা এ পর্যন্ত ৩১৮ টি প্রজেক্ট সম্পন্ন করেছে এবং মোট ১৩ হাজার ঘন্টার উপর কাজ করেছে। এই মূহুর্তে তারা একসাথে ৭৫ টি প্রজেক্টে কাজ করছে। এই টিমের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক হচ্ছেন মামুনুর রশিদ নামক একজন ফ্রিল্যান্সার। ওডেস্কে এই সফলতা নিয়ে কথা বলেছিলাম তার সাথে। জানিয়েছেন এই সফলতার পেছনের সকল প্রচেষ্টার কথা।

মামুনুর রশিদ পড়ালেখা করেছেন ঢাকায় অবস্থিত একটি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে। জন্মসূত্রে বরিশালের ছেলে। বর্তমানে বাবার চাকুরীর সুবাদে এখন খুলনায় বসবাস করছেন। সেখানে বসেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে এত বড় একটা টিম পরিচালনা করছেন। মামুনুর রশিদের কম্পিউটারের সাথে পরিচয় ২০০১ সালে, S.S.C পরীক্ষার পর থেকে। নিজের আগ্রহ এবং বাবার উৎসাহে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়ালেখা করেছেন। পড়ালেখা শেষ করে ঢাকায় একটি প্রতিষ্ঠানে এবং পরবর্তীতে খুলনায় একটি আঞ্চলিক পত্রিকায় কিছুদিন কাজও করেছেন।

ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং সম্পর্কে প্রথম জানতে পারেন একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকার ফিচার থেকে। এরপর www.odesk.com, www.freelancer.com এবংwww.rentacoder.com এ একাউন্ট তৈরি করে নেন। কিন্তু প্রথম অবস্থায় অনেক বিড (Bid) করার পরও কাজ না পাবার কারণে ফ্রিল্যান্সিং আর করা হয় নি। বছর দেড়েক পরে "কম্পিউটার জগৎ" ম্যাগাজিনে ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে একটা লেখা পড়ে এ বিষয়ে পুনরায় আগ্রহী হয়ে ওঠেন। এবারে নিজের একটি ভাল প্রোফাইল তৈরি করেন এবং এলোমেলোভাবে বিড না করে প্রতিটি প্রজেক্ট ভালভাবে বুঝে বিড করা শুরু করেন। ৪ দিন পর এক সাথে দুটি প্রজেক্ট পেয়ে যান। প্রথম প্রথম ডাটা এন্ট্রি দিয়ে শুরু করেছিলেন। বর্তমানে Project Manager, Wordpress, Magento Shopping Cart, X-Cart Shopping Cart, Zen Cart Shopping Cart এর কাজ গুলো করে থাকেন। কাজ করার সময় সততা, কাজ এর গুনগত মান এবং ডেড লাইন এর দিকে যথাসম্ভব সর্তক থাকেন।

জানতে চেয়েছিলাম ওডেস্কে টিম কেন তৈরি করলেন। জানালেন ওডেস্কে কাজ শুরু করার মাত্র ২ মাস পর প্রচুর পরিমান কাজ পেতে শুরু করেন, যা একার পক্ষে সম্পন্ন করা অসম্ভব হয়ে গেল। প্রথম দিকে ক্লায়েন্টদের ফিরিয়ে দিতেন, কিন্তু পরে টিম করার কথা ভাবলেন।

সবচেয়ে মজার বিষয় হল টিমের সদস্যদের সবাইকে অনলাইন থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। এক্ষেত্রে চ্যাট করার জন্য ইয়াহু এবং স্কাইপ সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকেন। আর সদস্যদের সাথে মোবাইল ফোনে কথা বলার জন্য সিটিসেল ব্যবহার করে থাকেন। প্রজেক্টের নির্দেশাবলী বোঝানোর জন্য টিম ভিউয়ার সফটওয়্যার ব্যবহার করেন। সকল সদস্য ও সকল প্রজেক্ট পরিচালনা করার জন্য টিমে একজন ম্যানেজার এবং চারজন সুপারভাইজার রয়েছে। অনলাইন থেকে নতুন অদক্ষ সদস্য সংগ্রহ করা হয় এবং তাদের ট্রেনিং দিয়ে দক্ষ করে তোলা হয়। অবশ্য এর জন্য তাদের কাছ থেকে কোন প্রকার টাকা নেওয়া হয় না। বর্তমানে "আলফা ডিজিটাল" টিম ২৫-৩০ জন ক্লায়েন্টের সাথে নিয়মিত কাজ করছে। কাজের মধ্যে রয়েছে Data Entry, Personal Assistant, Web Research, Email Response Handling, Advertising, Email Marketing, Social Media Marketing, Search Engine Optimization, Search Engine Marketing, Social Media Marketing, Market Research And Surveys, Web Design এবং Wordpress।


বিষয়গুলো সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানার জন্য ফোনে কথা বলেছিলাম মামুনুর রশিদের সাথে। এই কথোপোকথনগুলো নিচে উপস্থাপন করা হল -

মামুনুর রশিদেরজাকারিয়া: প্রথমে আমাকে ওডেস্কের টিম তৈরির প্রক্রিয়া সম্পর্কে একটু বলুন। যে কোন ব্যবহারকারী কি আপনাদের মত এরকম একটি টিম গঠন করে কাজ করতে পারবে?
মামুন: ওডেস্কে দুইভাবে কাজ করা যায়। একটি হচ্ছে স্বতন্ত্রভাবে এবং একটি হচ্ছে কোম্পানী তৈরির মাধ্যমে। ওডেস্কে স্বতন্ত্রভাবে একাউন্ট তৈরি করার পর কোম্পানী তৈরির জন্য একটা অপশন পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে কোম্পানির একটি নাম এবং আইডি দিতে হয় যা কখনও পরিবর্তন করা যায় না। কোম্পানির অধীনে আবার বেশ কয়েকটি টিম তৈরি করা যায়। যেমন আমাদের "আলফা ডিজিটাল" কোম্পানীর অধীনে ৫ টি টিম রয়েছে - আলফা ডাটা, আলফা ওয়েব, আলফা ডিজাইন, আলফা এসইও ইত্যাদি।

জাকারিয়া: টিমের সদস্যের ম্যানেজ করার জন্য কোন সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয়?
মামুন: ওডেস্ককে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ব্যবস্থা বলতে পারেন, অনেকটা অফিস ম্যানেজমেন্ট করার মত। আমাদের কাজ করার জন্য "ওডেস্ক টিম সফটওয়্যার" নামক নির্দিষ্ট একটা সফটওয়্যার চালু করে কাজ করতে হয়। সফটওয়্যারের আকার অত্যন্ত ছোট, ৪২২ কিলোবাইটের মত।

জাকারিয়া: ওডেস্কে টিমের জন্য বিড কিভাবে করতে হয়? টিমের পক্ষ থেকে এটা কি আপনি করে থাকেন নাকি সদস্যরা নিজেরাই বিড করে থাকে?
মামুন: এখানে একটা কথা উল্লেখ করা প্রয়োজন, যখন একজন নতুন সদস্য আমার টিমে যোগ দেয়, তখন তাদের আইডির সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ আমার কাছে চলে আসে। তাদের কাছে নিয়ন্ত্রণ থাকে শুধু বিড করা আর কাজ করা। সাথে প্রোফাইলের নাম বা এধরনের বিষয় পরিবর্তন করতে পারে, এছাড়া আর কিছুই করতে পারে না। এমনকি কাজের মূল্য পর্যন্ত আমার উপর নির্ভর করে। তাদের ব্যালেন্সও আমার কাছে আসে। কাজ করার জন্য জন্য একজন সদস্য নিজেও বিড করতে পারে এবং আমিও তাদের জন্য বিড করতে পারি।

জাকারিয়া: যখন একটা নতুন কাজ পেলেন তখন সেই কাজটা কি তারা নিজেরাই শুরু করে দিতে পারে?
মামুন: একটা কাজ যখন কোন সদস্য পায় তখন সে নিজেই বায়ার (Buyer) কে ইমেইল করে কাজের বিস্তারিত তথ্য জানার চেষ্টা করে। ক্লায়েন্টের কাছ থেকে যখন উত্তর আসে তখন সে নিজে বুঝতে চেষ্টা করে। বুঝতে পারলে কাজ শুরু করে দেয় আর না পারলে আমার কাছে পাঠিয়ে দেয়। এরপর আমি তাকে কাজটি বুঝিয়ে দেই।

জাকারিয়া: টিমের ব্যবস্থাপনা কি শুধু আপনি একাই করছেন?
মামুন: টিমের ব্যবস্থাপনা করার জন্য আমাদের একজন ম্যানেজার ‌এবং চারজন সুপারভাইজার রয়েছেন। টিমের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে আমি ইচ্ছে করলে কাউকে ম্যানেজার করে দিতে পারে। আমাদের টিমের ম্যানেজারের হাতে একাউন্ট অংশটা বাদে একজন ফ্রিল্যান্সারকে নিয়োগ দেয়া থেকে শুরু করে সকল ক্ষমতাই আছে।

জাকারিয়া: এবার কি কি কাজ করছেন সে সম্পর্কে যদি একটু ধারণা দিতেন, যেমন কোন ধরনের ডাটা এন্ট্রি কাজ করে থাকেন ইত্যাদি?
মামুন: আমরা এই মূহুর্তে একটি ইকমার্স সাইটের কাজ করছি। এদের সাথে প্রায় ছমাসের মত কাজ করছি। আমাদের ১২ জন মেম্বার এই প্রজেক্টে কাজ করছে। আমরা বিভিন্ন প্রডাক্টের নাম, ছবি, মূল্য, বর্ণনা ইত্যাদি সাইটের Admin Panel এ যোগ করে দেই। ডাটা এন্ট্রি কাজের রেট কখনও ঘন্টায় ১ থেকে ১.৫ ডলারের বেশী পাওয়া যায় না।

আরেক ধরনের কাজ করি সেটা হচ্ছে ওয়েব রিসার্চ। এ ক্ষেত্রে ২ থেকে ৪ ডলার প্রতি ঘন্টায় পাওয়া যায়। এ ধরনের কাজের উদাহরণ হচ্ছে, মনে করুন আপনি হোস্টিং ব্যবসা করবেন। এক্ষেত্রে আপনি হয়ত অন্যান্য হোস্টিং কোম্পানীর বিভিন্ন প্লানের মূল্য জানতে চাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে আমরা ইন্টারনেটে এই রিসার্চটা করে প্রতিদ্ধন্দী কোম্পানীর মূল্য বের করে দেই।

আমরা ইমেইল মার্কেটিং এর কাজও করে থাকি। এক্ষেত্রে একটি বিশেষ সফওয়্যার কিনে ব্যবহার করতে হয়। এটা সবার কাছে থাকে না বলে সবাই এই কাজগুলো করতে পারে না। ইমেইল মার্কেটিং এর পাশাপাশি SEO Optimization, SEO Marketing, Personal Assistance এর কাজও করে থাকি। Personal Assistance এর নির্দিষ্ট কোন ক্ষেত্র নাই। এক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট যা বলে তাই করতে হয়।

জাকারিয়া: এবার আসি পেমেন্টের ব্যাপারে। টিমের সদস্যদেরকে কতটুকু অর্থ দেয়া হয়? আপনারা কি কোন কমিশন রাখেন?
মামুন: হ্যাঁ আমরা এক্ষেত্রে ১৫% কমিশন রাখি। মূলত একজন সদস্য যখন আমাদের এখানে যোগ দেয় তখন তাকে আমরা ট্রেনিং দিয়ে তৈরি করে নেই। ট্রেনিংটা বিনামূল্যে করিয়ে থাকি। এরপর সে যখন ওডেস্কে একটা কাজ করে তখন সেখান থেকে ১৫% কমিশন রেখে বাকিটা তাকে দিয়ে দেয়া হয়।

জাকারিয়া: সদস্যরা প্রতিমাসে গড়ে কত টাকা আয় করে?
মামুন: এটা কাজের উপর নির্ভর করে। কেউ কেউ হয়ত মাসে মাত্র ৫৫ টাকা আয় করে আর কারো কারো ক্ষেত্রে মাসে বাইশ/তেইশ হাজার টাকা ছাড়িয়ে যায়। যে প্রতিদিন ৬ ঘন্টা করে কাজ করে তার আয় ৮-১০ হাজারের মত হয়ে যায়। আর যার কাজের রেট প্রতি ঘন্টায় ২ ডলার, তার জন্য অনায়াসে ২০ হাজার টাকা চলে আসে। আমাদের টিমের প্রতি সপ্তাহে আয় থাকে প্রায় ৫০০ ডলার এবং মাসে আমরা কমপক্ষে ২,০০০ ডলার আয় করি।

জাকারিয়া: পেমেন্টের হিসেব নিকাশ কি সব আপনার মাধ্যমেই হয়ে থাকে?
মামুন: একজন সদস্য কত রেটে কাজ করছে বা কত আয় করছে তা দেখতে পারে না। আসলে তাদের দিক থেকে এটা অনেকটা একটা কোম্পানীতে কাজ করার মত হয়ে থাকে। কোম্পানীতে কাজ করবে, নির্দিষ্ট পরিমাণ বেতন পাবে। কিন্তু আমি যেটা করি, টিমে স্বচ্ছতা থাকার জন্য প্রতিমাসে বিলের যে PDF ফাইল পাই, তা মেইল করে সবাইকে পাঠিয়ে দেই। তখন সবাই দেখতে পারে কে কত ঘন্টা কাজ করেছে, কত রেটে কাজ করেছে, মোট কত আয় করেছে ইত্যাদি। তবে ওডেস্ক এটা করতে কখনও অনুমতি দেয় না।

জাকারিয়া: আপনাদের গ্রুপে যোগ দিতে হলে নূন্যতম কি কি জানতে হবে?
মামুন: কম্পিউটারের বেসিক কাজগুলো এবং ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে পারলেই যথেষ্ঠ। আসলে আমরা যে সকল সদস্য নেই তারা Notepad কি তাই অনেক সময় জানে না। একজনকে আমি বলেছিলাম আপনি Notepad চালু করেন। সে বলল, ভাই আমার কম্পিউটারে Notepad ইন্সটল করা নাই। সে পরবর্তীতে আমাদের সুপারভাইজার পদে নিয়োগ পেয়েছে। তাকে সেভাবে দক্ষ করে নেয়া হয়েছে।

আমার টিমে যোগ দেয়ার কয়েকটা শর্ত আছে -
১) ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট থাকতে হবে। কারণ মাসের ৭-১০ তারিখ ডাচ বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে সদস্যদের টাকা দেয়া হয়।
২) সিটিসেল মোবাইল সংযোগ থাকতে হবে, কম খরচে কথা বলার জন্য। আমাদের দেশে ইন্টারনেটের স্পীড যদি আরেকটু বেশি থাকত তাহলে আমরা অনায়াসেই ভয়েস কন্ফারেন্স করতে পারতাম।
৩) যে কোন আদেশ বিনা বাক্যে পালন করতে হবে।

জাকারিয়া: প্রশিক্ষণটা কিভাবে দিয়ে থাকেন?
মামুন: আমাদের বেশিরভাগ প্রশিক্ষণ হয়ে থাকে ভিডিও টিউটোরিয়ালের মাধ্যমে। আমাদের কয়েকটি ভিডিও টিউটোরিয়াল আছে যাতে কিভাবে বিড করতে হবে, কিভাবে প্রোফাইল সাজাতে হবে ইত্যাদি বর্ণনা করা আছে। বিড করার পর বায়ারের সাথে যোগাযোগের উপর কয়েকটা টিউটোরিয়াল রয়েছে। টিউটোরিয়ালগুলো আমাদের নিজস্ব সার্ভারে আপলোড করা আছে, আমরা তাদেরকে লিংকগুলো দিয়ে দেই। টিউটোরিয়ালগুলো বাংলাতে আমি নিজেই তৈরি করেছি। নতুন কাজের ক্ষেত্রে টিউটোরিয়াল তৈরি করা হয় না, সেক্ষেত্রে ফোনে তাদেরকে বুঝিয়ে দেই। সাথে টিম ভিউয়ার সফটওয়্যার দিয়ে দেখিয়ে দেই কোথায় কোথায় ক্লিক করে কাজ করতে হবে।

জাকারিয়া: তাদেরকে ইংরেজিটা কতটুকু জানতে হয় বা না জানলে হয় কি না?
মামুন: আসলে তাদেরকে ইংরেজি না জানলেও চলে। টিমের মাধ্যমে কাজ করার সুবিধা হচ্ছে নির্দেশনা বোঝার কোন ঝামেলা হয় না। ক্লায়েন্ট ইমেইল পাবার পর আমাকে ফোন করলে আমি সাথে সাথে তা বুঝিয়ে দেই। আর বিড করার জন্য তাদেরকে একটা কভার লেটার তৈরি করে দেই।

জাকারিয়া: আপনাদের টিমে মেয়েদের কাজের পারফর্মেন্স কি রকম?
মামুন: বর্তমানে ৪ জন মেয়ে আমাদের সাথে সক্রিয়ভাবে কাজ করছেন। পুরুষদের চেয়ে মেয়েরা খুব সৎভাবে এখানে কাজ করেন।

জাকারিয়া: টিমের অন্যান্য সদস্যদের সম্পর্কে একটু বলুন।
মামুন: টিমে বেশিরভাগ ফ্রিল্যান্সারই শিক্ষার্থী। ফলে পরীক্ষা চলাকালীন সময় আমরাদেরকে কম প্রজেক্টে কাজ করতে হয়। তখন প্রায় মাসখানেকের মত বিড করা বন্ধ করে দেই। টিমে ফুলটাইম ফ্রিল্যান্সার রয়েছেন পাঁচজন। আমার যে ম্যানেজার উনার বাড়ি হল নারায়নগঞ্জে। গ্রাফিক্স ডিজাইনার মিরপুর থেকে কাজ করেন। বেশিরভাগ সদস্যই ঢাকাতে অবস্থিত, আমিই শুধুমাত্র খুলনাতে।

জাকারিয়া: আপনাদের এত বড় টিমের নিজেদের মধ্যে আলোচনা করার জন্য কোন ফোরাম কি আছে?
মামুন: এজন্য গুগল গ্রুপে "আলফা ডিজিটাল প্রজেক্ট" নামে আমাদের একটা গ্রুপ আছে। এটা একটা প্রাইভেট গ্রুপ যাতে যে কেউ যোগ দিতে পারে না। প্রজেক্টগুলো আমরা এই গ্রুপের মাধ্যমে ব্যবস্থাপনা করে থাকি।

জাকারিয়া: টিম পরিচালনার পাশাপাশি আপনি কি অন্য কোন কাজ করছেন?
মামুন: না না, এই সকল কাজ করেই আর সময় পাই না।

জাকারিয়া: টিমের মাধ্যমে কাজ করার সময় কোন ধরনের সমস্যা হয় কি?
মামুন: আমি প্রায় সময় একটা সমস্যায় পড়ি, তা হচ্ছে কেউ যখন কোন ভুল করে তখন তাকে অনলাইনে শাস্তি দেয়ার কোন উপায় থাকে না। সর্বোচ্চ ফোনে দুইটা বকা দেয়া যায়। আরেকটা সমস্যা হচ্ছে, অদক্ষ লোক নিয়ে কাজ করার সময় এরা কিছুদিন পর নিজে আলাদাভাবে কাজ করা শুরু করে দেয়। সেক্ষেত্রে টিমটা আর বড় হয় না। সবার মধ্যে একতা থাকলে শীর্ষ অবস্থানটা অনায়াসে ধরে রাখা যেত। কিছুদিন আগেও আমরা ওডেস্কের শীর্ষ দশে ছিলাম, এখন আমাদের স্কোর অনেক কমে গেছে। টিমে সবাইতো আর সৎভাবে কাজ করে না। যেমন একটা প্রজেক্টে বায়ার বলেছিল আপাতত কাজ বন্ধ রাখতে, তার সার্ভারে একটা কাজ চলছে। তখন টিমের একজন ওডেস্কের টিম সফটওয়্যারটি প্রায় ৫ ঘন্টা চালিয়ে রেখে বায়ারকে বলেছিল সে কাজ করেছে এবং সে অনুযায়ী বিল করে দেয়। আসলে তখন সে কোন কাজই করেনি। ওই কাজে ১২ জন মেম্বার কাজ করত, বায়ার তখন সবাইকে ৫ এর মধ্য ১ ফিডব্যাক দিয়ে দেয়। এখন চিন্তা করেন ১২ জনের ফিডব্যাক যদি ১ করে পড়ে তাহলে কোম্পানীর প্রোফাইল কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়। তখন আমাদের গড় ফিডব্যাক ২ এর কাছাকাছি চলে আসে। এরপর দীর্ঘ ৩ মাস কাজ করতে করতে এখন ৩.৭৮ এ উঠে এসেছে।

ওডেস্কে দুই ধরনের কাজ পাওয়া যায় - Fixed এবং Hourly Job। ওডেস্কে কাজের সমস্যার মধ্যে আরেকটা হচ্ছে এখানে Fixed Job প্রজেক্টে টাকা পাবার গ্যারান্টি পাওয়া যায় না। অনেক বায়ার আছে যারা মধুর মধুর কথা বলে Fixed Job প্রজেক্টগুলো করায়। কাজ শেষে আর টাকা দেয় না। গত মাসে এভাবে আমি ৭৫০ ডলার লোকসান করেছি। ওডেস্কে Fixed Job কাজ না করে শুধুমাত্র Hourly Job গুলো করা উচিৎ। এই সাইটে অন্যান্য সাইটের মত Escrow তে টাকা জমা রাখার সুবিধা নেই। এটা নতুনদের খেয়াল রাখা উচিৎ।

জাকারিয়া: টিমে কাজ করার ক্ষেত্রে মজা কিরকম?
মামুন: মজা তো অনেক। আসলে এই লাইনে কাজ করতে এসে অনেক অনেক সম্মান পেয়েছি, যেটা আমি আমার চাকুরী জীবনে পাইনি। এইটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় পাওয়া, টাকা পয়সা পাই বা না পাই। আমাদের সম্পন্ন করা সকল প্রজেক্টের মধ্যে সেরা এবং আনন্দদায়ক প্রজেক্ট হলো- "টেলিকমিনেকেশন সার্ভে"। এই প্রজেক্ট এ আমরা নরওয়ের এক বায়ারের হয়ে বাংলাদেশের সকল মোবাইল কোম্পানীর উপর সার্ভে করেছিলাম। গ্রামীন ফোন, বাংলালিঙ্ক, ওয়ারিদ, সিটিসেল, একটেল এবং টেলিটক কোম্পানীর মধ্যে কার কল রেট কেমন, কে কি কি সুবিধা দিচ্ছে, কে কে ইন্টারনেট সুবিধা দেয়, কোন কোম্পানীর শতকরা গ্রাহক কত, কার কভারেজ কেমন - এই সকল বিষয় এর উপর আমরা রিপোর্ট করি। এই প্রজেক্টে আমরা ৪ মাসের অধিক সময় কাজ করি। সেই বায়ার বাংলাদেশে অনেক বড় একটা ব্যবসা শুরু করতে চেয়েছিল। এখন তারা ফিলিপাইন এ কাজ করছে।

জাকারিয়া: ওডেস্কে টিম নিয়ে আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কি?
মামুন: এই টিমকে আমি অনেক বড় করব। ওডেস্কে একটা টিম আছে যারা প্রায় ১১ লক্ষ ঘন্টা কাজ করে ফেলেছে। সেখানে আমরা মাত্র ১৩ হাজার ঘন্টা কাজ করেছি। ওরা অবশ্য ২০০১ সাল থেকে ওডেস্কে কাজ করছে। আমরা এক বছরে এই অবস্থানে এসেছি। আমার পরিকল্পনা হচ্ছে আমরাও এরকম একটা পর্যায়ে যাব, ওডেস্কের মধ্যে শক্ত একটা অবস্থান।

"আলফা ডিজিটাল" টিমের ওডেস্ক প্রোফাইলের ঠিকানা হচ্ছে www.alphadigital.tk।


দৃষ্টি আকর্ষণ - "আলফা ডিজিটাল" টিমে এই মূহুর্তে আর কোন নতুন মেম্বার নেয়া হচ্ছে না। টিম মেম্বারদের সাথে যোগাযোগ করতে নিচের গ্রুপে যোগদান করতে পারেন।
http://groups.google.com/group/odesk-bangladesh



লেখক - মোঃ জাকারিয়া চৌধুরী
বিঃদ্রঃ - এই লেখাটি "মাসিক কম্পিউটার জগৎ" ম্যাগাজিনের "মে ২০১০" সংখ্যায় প্রকাশিত হয়েছে।

Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg
Newer Posts Older Posts Home

Popular Posts

  • ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
    আউটসোর্সিং এ থ্রিডি কাজের রয়েছে ব্যাপক সম্ভা বনা। যত দিন যাচ্ছে ভিডিও গেমস এবং থ্রিডি এনিমেটেড মুভিগুলো আরো বাস্তবসম্মত হয়ে উঠছে, যা খুব স...
  • পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
    বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং সাইট থেকে টাকা উত্তোলনের সহজ এবং ঝামেলামুক্ত পদ্ধতি হচ্ছে Payoneer সাইট কর্তৃক প্রদত্ত একটি ডেবিট মাস্টারকার...
  • প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।
    নিজের ভাষা কম্পিউটারকে বুঝানোর জন্যই পোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর উৎপত্তি। এ পর্যন্ত কয়েক হাজার পোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের উৎপত্তি হয়েছে। বিশ...
  • ইংলিশ ভোকাবুলারি শেখার দূর্দান্ত ১০ টিপস
    ইংরেজিতে শব্দ আমাদের সবারই কম বেশি জানা আছে। তারপরেও আমরা কোন জটিল বাক্য গঠন করার সময় কিংবা ইংরেজিতে কথা বলার সময় এই শব্দ কম জানার জন্য অনে...
  • আউটসোর্সিং এ আলফা ডিজিটাল টিমের সফলতা
    বর্তমানে ওডেস্ক ( www.oDesk.com ) মার্কেটপ্লেসে বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সররদের অবস্থান বেশ সন্তোষজনক। ওডেস্কে যে কয়জন ফ্রিল্যান্সার সফলতার সা...

Recent Posts

banner image

Categories

অনলাইন আয় আবিষ্কার উইন্ডোজ ১০ উইন্ডোজ ফোন উইন্ডোজ সফটওয়্যার এন্ড্রয়েড ফোন ওয়েবসাইট ডিজাইনিং ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কোয়ান্টাম কম্পিউটার গ্রাফিক্স ডিজাইন জাভা স্ক্রীপ্ট টিপস অ্যান্ড ট্রিকস ডাটা এন্ট্রি থিমস পাইথন প্রোগ্রামিং বই ব্লগস্পট সাইট ভিডিও এডিটিং মাইক্রোওয়ার্কারস মোবাইল ফোন রেন্ট-এ-কোডার লিনাক্স শিক্ষা সংক্রান্ত সংখ্যা পদ্ধতি সাক্ষাৎকার সি প্রোগ্রামিং হ্যাকিং

Blog Archive

Kategori

Kategori

Recent Comments

Featured Post

ডাউনলোড করে নিন অ্যাডোবি ফটোশপের সর্বশেষ ভার্সন “Adobe Photoshop CC” সম্পূর্ণ ফ্রি আজীবন মেয়াদসহ।

Formulir Kontak

Name

Email *

Message *

মোট পৃষ্ঠাদর্শন

Sparkline
  • Post Style
  • Feature
  • _Gadget
  • _Mobile
  • Pages
  • Categories
  • Buddypress
  • Forum
  • Home
  • About
  • Contact
  • Advertise
  • __DropDown 3
  • _ShortCodes
  • _SiteMap
  • _Error Page
  • Seo Services
  • Documentation
  • Download this template

Blog Archive

  • ▼  2015 ( 125 )
    • ▼  September ( 7 )
      • Lollipop Lockscreen Android L Premium [APK]
      • KK Launcher Prime Free Download
      • PicsPlay Pro 3.6.1 APK এখানে ! [LATEST]
      • Aurora 3D Text & Logo Maker (Portable Version)
      • CMD commands পরিচিতি
      • Slow Computer ফাস্ট করে নিন ১১টি টিপস দেখে।
      • ইংলিশ ভোকাবুলারি শেখার দূর্দান্ত ১০ টিপস
    • ►  August ( 34 )
    • ►  July ( 15 )
    • ►  June ( 44 )
    • ►  May ( 25 )

Recent

Comment

Label

  • অনলাইন আয়
  • আবিষ্কার
  • উইন্ডোজ ১০
  • উইন্ডোজ ফোন
  • উইন্ডোজ সফটওয়্যার
  • এন্ড্রয়েড ফোন
  • ওয়েবসাইট ডিজাইনিং
  • ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট
  • কম্পিউটার প্রোগ্রামিং
  • কোয়ান্টাম কম্পিউটার
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • জাভা স্ক্রীপ্ট
  • টিপস অ্যান্ড ট্রিকস
  • ডাটা এন্ট্রি
  • থিমস
  • পাইথন প্রোগ্রামিং
  • বই
  • ব্লগস্পট সাইট
  • ভিডিও এডিটিং
  • মাইক্রোওয়ার্কারস
  • মোবাইল ফোন
  • রেন্ট-এ-কোডার
  • লিনাক্স
  • শিক্ষা সংক্রান্ত
  • সংখ্যা পদ্ধতি
  • সাক্ষাৎকার
  • সি প্রোগ্রামিং
  • হ্যাকিং

Tags

অনলাইন আয় আবিষ্কার উইন্ডোজ ১০ উইন্ডোজ ফোন উইন্ডোজ সফটওয়্যার এন্ড্রয়েড ফোন ওয়েবসাইট ডিজাইনিং ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কোয়ান্টাম কম্পিউটার গ্রাফিক্স ডিজাইন জাভা স্ক্রীপ্ট টিপস অ্যান্ড ট্রিকস ডাটা এন্ট্রি থিমস পাইথন প্রোগ্রামিং বই ব্লগস্পট সাইট ভিডিও এডিটিং মাইক্রোওয়ার্কারস মোবাইল ফোন রেন্ট-এ-কোডার লিনাক্স শিক্ষা সংক্রান্ত সংখ্যা পদ্ধতি সাক্ষাৎকার সি প্রোগ্রামিং হ্যাকিং

Facebook

banner image

Flickr

banner image

Football

Popular Posts

  • ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
    ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
  • পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
    পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
  • প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।
    প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।

Sample Text

Copyright © Bdhuge | Technology Journey. | Powered by Blogger
Design by Hardeep Asrani | Blogger Theme by NewBloggerThemes.com | Distributed By blogger Templates