Bdhuge | Technology Journey.
  • Home
  • Business
    • Internet
    • Market
    • Stock
  • Parent Category
    • Child Category 1
      • Sub Child Category 1
      • Sub Child Category 2
      • Sub Child Category 3
    • Child Category 2
    • Child Category 3
    • Child Category 4
  • Featured
  • Health
    • Childcare
    • Doctors
  • Home
  • Business
    • Internet
    • Market
    • Stock
  • Downloads
    • Dvd
    • Games
    • Software
      • Office
  • Parent Category
    • Child Category 1
      • Sub Child Category 1
      • Sub Child Category 2
      • Sub Child Category 3
    • Child Category 2
    • Child Category 3
    • Child Category 4
  • Featured
  • Health
    • Childcare
    • Doctors
  • Uncategorized

Thursday, July 23, 2015

“কুয়াশা” সিরিজের সকল বই ডাউনলোড লিংক।

 12:32 PM     বই     No comments   

প্রথমেই কুয়াশা সিরিজের সংক্ষিপ্ত
পরিচিতি জানা যাক:-
কুয়াশা সিরিজের বই
কুয়াশা, আসল নাম ড. মনসুর আলি।
বাংলাদেশের তথা পৃথিবীর
সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী ও
আবিষ্কারকদের একজন। তার মত
ক্ষুরধার বুদ্ধির আর ফিজিক্যালি ও
সাইকোলজিক্যালি পাওয়ারফুল মানুষ খুব কমই আছে। বিজ্ঞানের
বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্টের
ফান্ডিং-এর জন্য বিভিন্ন অসৎ
রাস্তা অবলম্বন করা এবং সবসময়
এক্সপেরিমেন্ট-সংক্রান্ত আইনের
বিধিনিষেধের গন্ডির মধ্যে আবদ্ধ না থাকার দরুন সে বাংলাদেশের
তথা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মোস্ট
ওয়ান্টেড ক্রিমিনালদের একজন
(think Masud Rana's arch-
nemesis Kabir Choudhury but
NOT as a bad guy)। বাংলাদেশের সবচেয়ে নামকরা
তুখোড় গোয়েন্দা শহীদ খানের
সাথে এই কারণেই বিভিন্ন কেইসে
কুয়াশার সাথে ঠোকাঠুকি লাগে,
তবে তারা একে অপরের শত্রু নয়,
অনেকটা বন্ধুর মতই যারা আইনের এপার-ওপারের মানুষ। শহীদ
খানের স্ত্রী মহুয়া হল কুয়াশার
ছোট বোন (কুয়াশা-১ দ্রষ্টব্য), আর
শহীদ খানের পার্টনার ইন
ইনভেস্টিগেশন হল আশৈশব বন্ধু
কামাল আহমেদ। পুলিশ বিভাগের দুঁদে গোয়েন্দা অফিসার মি.
সিম্পসন-এর সবচেয়ে বড় শত্রু হল
কুয়াশা, যে যেকোন মূল্যে কুয়াশাকে
ধরতে বদ্ধপরিকর, কিন্তু প্রতিটা
কাহিনীতেই শেষে কুয়াশা অতীব-
ইনজিনিয়াস পদ্ধতিতে বুদ্ধিমত্তার সাথে পুলিশকে বোকা
বানিয়ে নিজের উদ্দেশ্য জয় করে
ফেলে। প্রায় সমস্ত কাহিনীই হল
বিভিন্ন রহস্য নিয়ে বেশির ভাগ
সময় হয় শহীদ খানের নয়তো
কুয়াশার দৃষ্টিকোণ থেকে, অথবা কোন সায়েন্টিফিক
এক্সপেরিমেন্ট-সংক্রান্ত ব্যাপার
নিয়ে যেখানে অতি অতি
ডেঞ্জারাস ও সাইকোটিক সব
সায়েন্টিস্ট / ক্রিমিনাল
ইত্যাদিদের ঠেকানোর জন্য কুয়াশা-শহীদ একসাথে কাজ করে।
প্লেইন অ্যাণ্ড সিম্পল, কুয়াশা হল
একজন পার্ফেক্ট এন্টি-হিরো, আর
তার এমনই ব্যক্তিত্ব ও ক্ষমতা যে
পারলে সে মাসুদ রানাকেও পকেটে
ভরে রাখে! (ok that was a joke, but still not much of a stretch)
কুয়াশা সিরিজে মিস্ট্রি-সায়েন্স
ফিকশন-অ্যাডভেঞ্চার-অ্যাকশন-
থ্রিলার-ক্রিয়েচার ফিচার-
সাইকোপ্যাথ কোন কিছুরই অভাব
নাই। দ্য পার্ফেক্ট ফুলটুস এন্টারটেইনমেন্ট!
কুয়াশা সিরিজের বইয়ের লিংক
সমুহ:-
☼ কুয়াশা ভলিউম ১ (কুয়াশা - ১,২,৩)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ২ (কুয়াশা - ৪,৫,৬)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ৩ (কুয়াশা - ৭,৮,৯)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ৪ (কুয়াশা -
১০,১১,১২)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ৫ (কুয়াশা-১৩)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ৬ (কুয়াশা - ১৬, ১৭,
১৮)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ৭ (কুয়াশা - ১৯, ২০,
২১)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ৮ (কুয়াশা -
২২,২৩,২৪)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ৯ (কুয়াশা - ২৫, ২৬,
২৭)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ১০ (কুয়াশা -
২৮,২৯,৩০)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ১১ (কুয়াশা –
৩১,৩২,৩৩)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ১২ (কুয়াশা –
৩৪,৩৫,৩৬)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ১৩ (কুয়াশা –
৩৭,৩৮,৩৯)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ১৪ (কুয়াশা –
৪০,৪১,৪২)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ১৫ (কুয়শা –
৪৩,৪৪,৪৫)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ১৬ (কুয়াশা ৪৬, ৪৭,
৪৮)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ১৭ (কুয়শা -
৪৯,৫০,৫১)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ১৮ (কুয়াশা –
৫২,৫৩,৫৪)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ১৯ (কুয়াশা
৫৫,৫৬,৫৭)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ২০ (কুয়াশা
৫৮,৫৯,৬০)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ২১ (কুয়াশা -
৬১,৬২,৬৩)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ২২ (কুয়াশা –
৬৪,৬৫,৬৬)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ২৩ (কুয়াশা –
৬৭,৬৮,৬৯)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ২৪ (কুয়াশা -
৭০,৭১,৭২)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ভলিউম ২৫ (কুয়াশা –
৭৩,৭৪)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা – ৭৫ (হাঙর)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা – ৭৬ (গুপ্তধন)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা ৭৭ (কিলার) (শেখ আবদুল
হাকিম)
• Link 1 • Link 2
☼ কুয়াশা - ৭৮ (হলুদ মৃত্যু) (শেখ
আবদুল হাকিম)
• Link 1 • Link 2
☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼☼
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

Wednesday, July 22, 2015

Number System (সংখ্যা পদ্ধতি) (Binary, Octal, Decimal And Hexadecimal) PART – 2

 1:40 PM     সংখ্যা পদ্ধতি     No comments   

Number System (সংখ্যা পদ্ধতি) (Binary, Octal, Decimal And Hexadecimal) PART – 1


4 Number System Conversion:

7. Binary To Octal:

প্রথমে Binary Digit কে কতগুল গ্রুপ এ এমন ভাবে বিভক্ত করতে হবে যাতে প্রতিটি গ্রুপ এ 3 টি করে Symbol / Number থাকে (3 টি করে গ্রুপ করার কারন হল Octal = 8 = 2^3) এবং এই গ্রুপিং ডান থেকে শুরু করে বাম দিকে যাবে। যদি গ্রুপ করার সময় সবার শেষে একটা মাত্র Digit থাকে তাহলে তার আগে যতগুল 0 বসালে 3 টি Member হবে ঠিক তত গুল 0 বসাতে হবে। তারপর প্রতিটি গ্রুপ কে Octal Digit এ Convert করতে হবে। অতপর সবগুল Digit একত্রিত করলে Octal Number এ পরিনত হবে।

যেমনঃ

8. Octal To Binary :

প্রথমে প্রতিটি Octal Digit কে Binary তে এমন ভাবে Convert করুন যাতে প্রতিটি Binary তে 3 টি করে Digit থাকে। আর যদি না হয় তাহলে Binary Number টির আগে 0 বসিয়ে নিন। (যেমন Octal Number 3 কে যদি আমি Binary Number এ Convert করি তাহলে পাব 11। কিন্তু আমাদের সর্ত হল 3 টি Digit থাকতে হবে। সুতরাং একে 011 লিখতে হবে।) অতপর সবগুল Binary Number একত্রিত করে লিখলে তা Binary Number এ Convert হয়ে যাবে।

যেমনঃ

9. Binary To Hexadecimal:

প্রথমে Binary Digit কে কতগুল গ্রুপ এ এমন ভাবে বিভক্ত করতে হবে যাতে প্রতিটি গ্রুপ এ 4 টি করে Symbol / Number থাকে (4 টি করে গ্রুপ করার কারন হল Hexadecimal = 16 = 2^4) এবং এই গ্রুপিং ডান থেকে শুরু করে বাম দিকে যাবে। যদি গ্রুপ করার সময় সবার শেষে একটা মাত্র Digit থাকে তাহলে তার আগে যতগুল 0 বসালে 4 টি Member হবে ঠিক তত গুল 0 বসাতে হবে। তারপর প্রতিটি গ্রুপ কে Octal Digit এ Convert করতে হবে। অতপর সবগুল Digit একত্রিত করলে Octal Number এ পরিনত হবে।

যেমনঃ


10. Hexadecimal To Binary:

প্রথমে প্রতিটি Hexadecimal Digit কে Binary তে এমন ভাবে Convert করুন যাতে প্রতিটি Binary তে 4 টি করে Digit থাকে। আর যদি না হয় তাহলে Binary Number টির আগে 0 বসিয়ে নিন। (যেমন Hexadecimal Number 3 কে যদি আমি Binary Number এ Convert করি তাহলে পাব 11। কিন্তু আমাদের সর্ত হল 4 টি Digit থাকতে হবে। সুতরাং একে 0011 লিখতে হবে।) অতপর সবগুল Binary Number একত্রিত করে লিখলে তা Binary Number এ Convert হয়ে যাবে।

যেমনঃ


11. Hexadecimal To Octal:

প্রথমে Hexadecimal Number কে Binary তে Convert করুন And Then ওই Binary Number কে Octal এ Convert করুন।

12. Octal To Hexadecimal:

প্রথমে Octal Number কে Binary তে Convert করুন And Then ওই Binary Number কে Hexadecimal এ Convert করুন।

4 Number System Conversion (Fraction (দশমিক Number)):

1. Decimal To Binary:

দশমিক  Decimal Number কে Binary Number এ Convert করতে হলে দশমিকের আগের Number টি কে ওই আগের পন্থায় 2 ধারা ভাগ করে Binary Number এ Convert করতে হবে। কিন্তু দশমিকের পরের Number টিকে 2 ধারা গুন করতে হবে এবং প্রতিটি গুন করার পর যে Result আসবে তার দশমিক এর আগের Number টি কে Note করে রাখতে হবে প্রতিবার। যেমন মনে করুন .25 কে Binary Number এ Convert করতে চান। So .25 * 2 = 0.50, So এখানে দশমিক এর আগের Number 0, So 0 টি Note করে রাখুন। আবার 0.50 * 2 = 1.00 (2 দিয়ে গুন করতে করতে যদি এক সময় দশমিক এর পর সব Digit 0 থাকলে 2 দিয়ে গুন করা বন্ধ করে দিতে হবে মানে আপনি Result পেয়ে গেছেন।) এখানে দশমিক এর আগের Number 1, So 1 টি Note করে রাখুন. এখন উল্ট ভাবে না পর্যায় ক্রমিক অনুসারে লিখলে .25 টি Binary Number এ Convert হয়ে যাবে। অর্থাৎ Decimal Number 0.25 = 0.01। আর যদি দেখেন যে দশমিক Number কে গুন করতেছেন ত করতেছেন কিন্তু শেষ হয়না মানে দশমিক এর পর Number আশে ই (Infinity Fraction) তাহলে 3 বা 4 বা 5 টি দশমিক এর আগের Number / Digit নিয়ে এ আপনি Conversion শেষ করতে পারেন।

বি. দ্র. Answer টি কে পুনরায় Decimal Number এ Convert করলে কখন ই Exactly Same Answer পাবেন না। Number টি কাছা কাছি থাকবে।

যেমনঃ


2. Binary To Decimal:

দশমিক  Binary Number কে Decimal Number এ Convert করতে হলে দশমিকের আগের Number টি কে ওই আগের পন্থায় 2^n ধারা গুন করে Decimal Number এ Convert করতে হবে। কিন্তু দশমিকের পরের প্রতিটি Digit গুল কে টিকে 2^-n (যেখানে -n = -(ওই Digit এর Base / স্থান) ধারা গুন করতে হবে (0 থেকে Count হবে না -1 থেকে Count হবে এবং ডান থেকে বামের দিকে) এবং গুন করার পর প্রতিটি Result গুলকে যোগ করতে হবে। যেমন মনে করুন 0.01 কে Decimal Number এ Convert করতে চান। এখন 0 কে Decimal তে Convert করে Result আসবে 0.  So .0 * 2^-1 + 1 * 2^- 2 = 0.50 মানে আপনি Result পেয়ে গেছেন।

যেমনঃ


3. Decimal To Octal:

দশমিক  Decimal Number কে Octal Number এ Convert করতে হলে দশমিকের আগের Number টি কে ওই আগের পন্থায় 8 ধারা ভাগ করে Octal Number এ Convert করতে হবে। কিন্তু দশমিকের পরের Number টিকে 8 ধারা গুন করতে হবে এবং প্রতিটি গুন করার পর যে Result আসবে তার দশমিক এর আগের Number টি কে Note করে রাখতে হবে প্রতিবার। যেমন মনে করুন .25 কে Octal Number এ Convert করতে চান। So .25 * 8 = 2, So এখানে দশমিক এর আগের Number 2 (8 দিয়ে গুন করতে করতে যদি এক সময় দশমিক এর পর সব Digit 0 থাকলে 8 দিয়ে গুন করা বন্ধ করে দিতে হবে মানে আপনি Result পেয়ে গেছেন।) এখানে দশমিক এর আগের Number 2, So 2 টি Note করে রাখুন. এখন উল্ট ভাবে না পর্যায় ক্রমিক অনুসারে লিখলে .25 টি Octal Number এ Convert হয়ে যাবে। অর্থাৎ Decimal Number 0.25 = 0.2। আর যদি দেখেন যে দশমিক Number কে গুন করতেছেন ত করতেছেন কিন্তু শেষ হয়না মানে দশমিক এর পর Number আশে ই (Infinity Fraction) তাহলে 3 বা 4 বা 5 টি দশমিক এর আগের Number / Digit নিয়ে এ আপনি Conversion শেষ করতে পারেন।

বি. দ্র. Answer টি কে পুনরায় Decimal Number এ Convert করলে কখন ই Exactly Same Answer পাবেন না। Number টি কাছা কাছি থাকবে।

যেমনঃ Decimal (0.169148123) = Octal (0.126465124607)


4. Octal To Decimal:

দশমিক  Octal Number কে Decimal Number এ Convert করতে হলে দশমিকের আগের Number টি কে ওই আগের পন্থায় 8^n ধারা গুন করে Decimal Number এ Convert করতে হবে। কিন্তু দশমিকের পরের প্রতিটি Digit গুল কে টিকে 8^-n (যেখানে -n = -(ওই Digit এর Base / স্থান) ধারা গুন করতে হবে (0 থেকে Count হবে না -1 থেকে Count হবে এবং ডান থেকে বামের দিকে) এবং গুন করার পর প্রতিটি Result গুলকে যোগ করতে হবে। যেমন মনে করুন 0.2 কে Decimal Number এ Convert করতে চান। এখন 0 কে Decimal তে Convert করে Result আসবে 0.  So .2 * 8^-1 = 0.25 মানে আপনি Result পেয়ে গেছেন।

যেমনঃ


5. Decimal To Hexadecimal:

দশমিক  Decimal Number কে Hexadecimal Number এ Convert করতে হলে দশমিকের আগের Number টি কে ওই আগের পন্থায় 16 ধারা ভাগ করে Hexadecimal Number এ Convert করতে হবে। কিন্তু দশমিকের পরের Number টিকে 16 ধারা গুন করতে হবে এবং প্রতিটি গুন করার পর যে Result আসবে তার দশমিক এর আগের Number টি কে Note করে রাখতে হবে প্রতিবার। যেমন মনে করুন .25 কে Hexadecimal Number এ Convert করতে চান। So .25 * 16 = 4, So এখানে দশমিক এর আগের Number 4 (16 দিয়ে গুন করতে করতে যদি এক সময় দশমিক এর পর সব Digit 0 থাকলে 16 দিয়ে গুন করা বন্ধ করে দিতে হবে মানে আপনি Result পেয়ে গেছেন।) এখানে দশমিক এর আগের Number 4, So 4 টি Note করে রাখুন. এখন উল্ট ভাবে না, পর্যায় ক্রমিক অনুসারে লিখলে .25 টি Octal Number এ Convert হয়ে যাবে। অর্থাৎ Decimal Number 0.25 = 0.4। আর যদি দেখেন যে দশমিক Number কে গুন করতেছেন ত করতেছেন কিন্তু শেষ হয়না মানে দশমিক এর পর Number আশে ই (Infinity Fraction) তাহলে 3 বা 4 বা 5 টি দশমিক এর আগের Number / Digit নিয়ে এ আপনি Conversion শেষ করতে পারেন।

বি. দ্র. Answer টি কে পুনরায় Decimal Number এ Convert করলে কখন ই Exactly Same Answer পাবেন না। Number টি কাছা কাছি থাকবে।

যেমনঃ


6. Hexadecimal To Decimal:

দশমিক  Hexadecimal Number কে Decimal Number এ Convert করতে হলে দশমিকের আগের Number টি কে ওই আগের পন্থায় 16^n ধারা গুন করে Decimal Number এ Convert করতে হবে। কিন্তু দশমিকের পরের প্রতিটি Digit গুল কে টিকে 16^-n (যেখানে -n = -(ওই Digit এর Base / স্থান) ধারা গুন করতে হবে (0 থেকে Count হবে না -1 থেকে Count হবে এবং ডান থেকে বামের দিকে) এবং গুন করার পর প্রতিটি Result গুলকে যোগ করতে হবে। যেমন মনে করুন 0.4 কে Decimal Number এ Convert করতে চান। এখন 0 কে Decimal তে Convert করে Result আসবে 0.  So .4 * 16^-1 = 0.25 মানে আপনি Result পেয়ে গেছেন।

যেমনঃ


7. Binary To Octal:
এই ক্ষেত্রে কোন ভিন্নতা নেই। আগের মত ই দশমিক এর আগের Digit গুল কে যেমন ভাবে বিভক্ত করেছেন ঠিক তেমনি দশমিক এর পরের Digit গুল কে একই ভাবে বিভক্ত করতে হবে কিন্তু ডান থেকে শুরু করে বাম দিকের দিকে নয়। এখন হবে বাম দিক থেকে শুরু করে ডান দিকের দিকে। যদি দরকার পরে Extra 0 Add করুন কিন্তু Number এর আগে নয়, পরে।

যেমনঃ


8. Octal To Binary:
আগের মতন ই করবেন। দশমিক এর আগে যেভাবে করবেন দশমিক এর পরেও ঠিক একই ভাবে করবেন। কোন পরিবর্তন নেই।

যেমনঃ


9. Binary To Hexadecimal:

এই ক্ষেত্রে কোন ভিন্নতা নেই। আগের মত ই দশমিক এর আগের Digit গুল কে যেমন ভাবে বিভক্ত করেছেন ঠিক তেমনি দশমিক এর পরের Digit গুল কে একই ভাবে বিভক্ত করতে হবে কিন্তু ডান থেকে শুরু করে বাম দিকের দিকে নয়। এখন হবে বাম দিক থেকে শুরু করে ডান দিকের দিকে। যদি দরকার পরে Extra 0 Add করুন কিন্তু Number এর আগে নয়, পরে।
যেমনঃ



10. Hexadecimal To Binary:

আগের মতন ই করবেন। দশমিক এর আগে যেভাবে করবেন দশমিক এর পরেও ঠিক একই ভাবে করবেন। কোন পরিবর্তন নেই।
যেমনঃ


11. Hexadecimal To Octal:

প্রথমে Hexadecimal Number কে Binary তে Convert করুন And Then ওই Binary Number কে Octal এ Convert করুন।

12. Octal To Hexadecimal:

প্রথমে Octal Number কে Binary তে Convert করুন And Then ওই Binary Number কে Hexadecimal এ Convert করুন।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

Number System (সংখ্যা পদ্ধতি) (Binary, Octal, Decimal And Hexadecimal) PART – 1

 1:33 PM     সংখ্যা পদ্ধতি     No comments   

আমি আজকে Number System নিয়ে আলোচনা করব। So শুরু করা যাক।
Number System:
Number System বা সংখ্যা পদ্ধতি কে বিভিন্ন ভাবে সংজ্ঞায়িত করা যায়। তবে Basically কোন সংখ্যা লেখা, উপস্থাপন বা একই Number কে ভিন্ন উপায়ে / ভিন্ন ভাবে উপস্থাপ্ন করার পদ্ধতিকেই সংখ্যা পদ্ধতি বলে। যেমনঃ
Number System এর প্রকারভেদঃ
Number System কে দুই ভাবে ভাগ করা যায়।
1. Positional Number System
2. Non-Positional Number System
আমরা এইখানে Positional Number System নিয়ে আলোচনা করব।
1. Positional Number System:
এই প্রকার Number System এর ক্ষত্রে কতগুলি চিহ্ন ও সংখ্যা ব্যবহৃত হয়। অনেকগুলি সংখ্যা পরপর একত্রিত হয়ে একটি সঠিক মানের সংখ্যা গঠন করে এবং প্রত্যেকটি সংখ্যার মান তার অবস্থানের ওপর নির্ভর করে। যেমন- 234 এই সংখ্যাটি 2,3 ও 4 দ্বারা গঠিত। এই সংখ্যাটিকে 324,432,342 ইত্যদি ভাবে লিখতে পারি। এতে সংখ্যাটির মানের পরিবর্তন হয়।
 নাম্বার সিস্টেমে অঙ্কের অবস্থান পরিবর্তন করলেই সংখ্যাটির মানের পরিবর্তন হয় তাকে Positional Number System (পজিশনাল নাম্বার সিস্টেম) বলে।  
বর্তমানে প্রায় সমস্ত গনার কাজে Positional Number System ব্যবহার করা হয়।
Positional Number System এ 4 ধরনের Number System রয়েছে।
1. Decimal Number System
2. Binary Number System
3. Hexadecimal Number System
4. Octal Number System
1. Decimal Number:
"Decimal" Word টি এসেছে Latin Word "decem" থেকে। এই Number System এর Base (ভিত্তি) b = 10। কারন এই Number System এ 10 টি Symbol (Number) রয়েছে। যদি আমরা 0 থেকে গননা শুরু করি তাহলে 0 - 9 পর্যন্ত 10 টি Number / Symbol রয়েছে।
Decimal Number System = {0, 1, 2, 3, 4, 5, 6, 7, 8, 9}
যেমনঃ 598, 568, 12, 10, 110 E.T.C.
2. Binary Number System:
"Binary" Word টি এসেছে Latin Word "Bini" থেকে। এই Number System এর Base (ভিত্তি) b = 2। কারন এই Number System এ 2 টি Symbol (Number) রয়েছে। যদি আমরা 0 থেকে গননা শুরু করি তাহলে 0 And 1 কেবল 2 টি Number / Symbol রয়েছে।
Binary Number System = {0, 1}
যেমনঃ 101, 10, 1001, 110011 E.T.C.
3. Hexadecimal Number System:
"Hexadecimal" Word টি এসেছে Greek Word"hex" এবং Latin Word "decem" থেকে। এই Number System এর Base (ভিত্তি) b = 16। কারন এই Number System এ 16 টি Symbol (Number + Latter) রয়েছে। যদি আমরা 0 থেকে গননা শুরু করি তাহলে 0 and 9 পর্যন্ত 10 টি এবং Latter A থেকে F পর্যন্ত 6 টি মোট (10 + 6) = 16 টি Number / Symbol রয়েছে।
Binary Number System = {0, 1, 2, 3, 4, 5, 6, 7, 8, 9, A, B, C, D, E, F}
যেমনঃ 12E, 2EC5, 59C, 559 E.T.C.
4. Octal Number System:
"Octal" Word টি এসেছে Latin Word "Octo" থেকে। এই Number System এর Base (ভিত্তি) b = 8। কারন এই Number System এ 8 টি Symbol (Number) রয়েছে। যদি আমরা 0 থেকে গননা শুরু করি তাহলে 0 - 7 পর্যন্ত 8 টি Number / Symbol রয়েছে।
Decimal Number System = {0, 1, 2, 3, 4, 5, 6, 7}
যেমনঃ 57, 66, 12, 10, 110 E.T.C.
এখন আপনাদের মনে একটা Question জাগতে পারে যে 4 টা Number System এর Example গুলা ত দেখতে একই রকম দেখা যায় আবার কোন কোন Example ত হুবুহু এক। যেমনঃ 101, 10, 110, এই গুলা 4 টি Number System এ ই আছে। এখন আমি বুঝব কিভাবে কোনটা কোন Number System এর Example।
Answer: আসলে এই জন্য ই Number এর সাথে এর Base লিখা Example লিখা হয়। যেমনঃ (101)2, (1001)10, (56)10, (567)8, (5966)10, (5966)16
Overview Of 4 Number System:
  
4 Number System Conversion:

1. Decimal To Binary:
Decimal থেকে Binary তে Convert করতে হলে প্রথমে Decimal Number কে 2 দিয়ে ভাগ করে ভাগফল ও ভাগশেষ বের করতে হবে। এবং এই একই পদ্ধতি Use করে প্রতিবার ভাগফলকে 2 দিয়ে ভাগ করে ভাগশেষ বের করতে হবে এবং ওই ভাগশেষ গুলা সব একত্র করে Reverse / উলটো করে লিখলে ই Binary Number হয়ে যাবে।
Example:

2. Binary To Decimal:
Binary থেকে Decimal তে Convert করতে হলে প্রথমে Binary Number এর Digit গুল Count করে (Count অব্যশই 0 থেকে Count হবে এবং বাম দিক থেকে ডান দিকে Count হবে।) প্রতিটি Digit কে 2^n ধারা গুন করতে হবে যেখানে n = ওই Digit এর Base. অতপর সব Number গুল যোগ করতে হবে।
Example:

3. Decimal To Octal:
Decimal থেকে Octal তে Convert করতে হলে প্রথমে Decimal Number কে 8 দিয়ে ভাগ করে ভাগফল ও ভাগশেষ বের করতে হবে। এবং এই একই পদ্ধতি Use করে প্রতিবার ভাগফলকে 8 দিয়ে ভাগ করে ভাগশেষ বের করতে হবে এবং ওই ভাগশেষ গুলা সব একত্র করে Reverse / উলটো করে লিখলে ই Octal Number হয়ে যাবে।
Example:
4. Octal To Decimal:
Octal থেকে Decimal তে Convert করতে হলে প্রথমে Octal Number এর Digit গুল Count করে (Count অব্যশই 0 থেকে Count হবে এবং বাম দিক থেকে ডান দিকে Count হবে।) প্রতিটি Digit কে 8^n ধারা গুন করতে হবে যেখানে n = ওই Digit এর Base.
Example:

5. Decimal To Hexadecimal:
Decimal থেকে Octal তে Convert করতে হলে প্রথমে Decimal Number কে 16 দিয়ে ভাগ করে ভাগফল ও ভাগশেষ বের করতে হবে। এবং এই একই পদ্ধতি Use করে প্রতিবার ভাগফলকে 16 দিয়ে ভাগ করে ভাগশেষ বের করতে হবে এবং ওই ভাগশেষ গুলা সব একত্র করে Reverse / উলটো করে লিখলে ই Hexadecimal Number হয়ে যাবে।
Example:

6. Hexadecimal To Decimal:
Hexadecimal থেকে Decimal তে Convert করতে হলে প্রথমে Hexadecimal Number এর Digit গুল Count করে (Count অব্যশই 0 থেকে Count হবে এবং বাম দিক থেকে ডান দিকে Count হবে।) প্রতিটি Digit কে 16^n ধারা গুন করতে হবে যেখানে n = ওই Digit এর Base.
Example:
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

তিন গোয়েন্দা সিরিজের ভলিউম 127

 1:26 PM     বই     No comments   

প্রথমে তিন গোয়েন্দা সম্পকে কিছু জেনে নেয়া যাক।
তিন গোয়েন্দা বাংলাদেশের সেবা প্রকাশনী হতে প্রকাশিত জনপ্রিয়[১] একটি কিশোর গোয়েন্দা কাহিনী সিরিজ। এমনকি দৈনিক প্রথম আলো পরিচালিত একটি জরিপে বেরিয়ে এসেছে যে, বাংলাদেশের কিশোর-কিশোরীদের পঠিত গল্পের বইয়ের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় বই হচ্ছে 'তিন গোয়েন্দা', আর প্রিয় চরিত্রের মধ্যে আছে যথাক্রমে কিশোর পাশা, রবিন মিলফোর্ড আর মুসা আমান। জরিপে ৪৫০ জনের মধ্যে ৮১ জনই (১৮%) তিন গোয়েন্দার পক্ষে মত দিয়েছে।[২]
১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দের আগস্ট মাস থেকে বিদেশী কাহিনী অবলম্বনে শুরু হয় এই সিরিজটি। প্রথম থেকই রকিব হাসানই এই বিখ্যাত সিরিজটি লেখার কাজ করেন। রকিব হাসান একটানা ১৬০টি কাহিনী লেখেন। পরবর্তিতে শামসুদ্দীন নওয়াব এটি লেখার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।[৩]শামসুদ্দীন নওয়াব মূলত একজন ঘোস্ট রাইটার। 'তিন গোয়েন্দা' তিনজন কিশোর গোয়েন্দার গল্প।

এর আগে আপনাদের সাথে ভলিউম 1/1 এবং ভলিউম 6 শেয়ার করেছিলাম। তাই আপনাদের জন্য আজ আজ এই সিরিজের ভলিউম 127 নিয়ে এলাম [এক ভলিউমে ৩ টি গল্প]
বইটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

Thursday, July 16, 2015

হুমায়ূন আহমেদের আত্মকাহিনী ও প্রায় সব বই ডাউনলোড করে নিন।

 5:58 PM     বই     No comments   

বিঃ দ্রঃ হুমায়ূন আহমেদের পরিচয় পর্ব উইকিপিডিয়া থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে।
 হুমায়ূন আহমেদের আত্মকাহিনী ও প্রায় সব বই ডাউনলোড করে নিন
হুমায়ূন আহমেদ (১৩ নভেম্বর, ১৯৪৮ — ১৯ জুলাই, ২০১২) বিংশ শতাব্দীর বাঙালি জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিকদের মধ্যে অন্যতম। তাঁকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী শ্রেষ্ঠ লেখক গণ্য করা হয়। তিনি একাধারে ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, নাট্যকার এবং গীতিকার। বলা হয় আধুনিক বাংলা কল্পবিজ্ঞান সাহিত্যের তিনি পথিকৃৎ। নাটক ও চলচ্চিত্র পরিচালক হিসাবেও তিনি সমাদৃত। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা দুই শতাধিক। বাংলা কথাসাহিত্যে তিনি সংলাপপ্রধান নতুন শৈলীর জনক। তাঁর বেশ কিছু গ্রন্থ পৃথিবীর নানা ভাষায় অনূদিত হয়েছে, বেশ কিছু গ্রন্থ স্কুল-কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচীর অন্তর্ভুক্ত। সত্তর দশকের শেষভাগে থেকে শুরু করে মৃত্যু অবধি তিনি ছিলেন বাংলা গল্প-উপন্যাসের অপ্রতিদ্বন্দ্বী কারিগর। এই কালপর্বে তাঁর গল্প-উপন্যাসের জনপ্রিয়তা ছিল তুলনারহিত। তাঁর সৃষ্ট হিমু ও মিসির আলি চরিত্রগুলি বাংলাদেশের যুবকশ্রেণীকে গভীরভাবে উদ্বেলিত করেছে। তাঁর নির্মিত চলচ্চিত্রসমূহ পেয়েছে অসামান্য দর্শকপ্রিয়তা। তবে তাঁর টেলিভিশন নাটকগুলি ছিল সর্বাধিক জনপ্রিয়। সংখ্যায় বেশী না হলেও তাঁর রচিত গানগুলিো সবিশেষ জনপ্রিয়তা লাভ করে। তাঁর অন্যতম উপন্যাস হলো নন্দিত নরকে, মধ্যাহ্ন, জোছনা ও জননীর গল্প, মাতাল হাওয়া ইত্যাদি। তাঁর নির্মিত কয়েকটি চলচ্চিত্র হলো দুই দুয়ারী, শ্রাবণ মেঘের দিন, ঘেঁটুপুত্র কমলা ইত্যাদি।
তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক হিসাবে দীর্ঘকাল কর্মরত ছিলেন। লেখালিখি এবং চলচ্চিত্র নির্মাণের স্বার্থে তিনি অধ্যাপনা ছেড়ে দেন। ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানী সেনাবাহিনী তাঁকে আটক করে এবং নির্যাতনের পর হত্যার জন্য গুলি চালায়। তিনি অলৌকিকভাবে বেঁচে যান।

জন্ম ও ছেলেবেলা

হুমায়ূন আহমেদ ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দের ১৩ই নভেম্বর তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের ময়মনসিংহ জেলার অন্তর্গত নেত্রকোণা মহুকুমার কেন্দুয়ার কুতুবপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ফয়জুর রহমান আহমদ এবং মা আয়েশা ফয়েজ। তাঁর পিতা একজন পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন এবং তিনি ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তৎকালীন পিরোজপুর মহকুমার এসডিপিও (ইংরেজী: SDPO - Sub-Divisional Police Officer) হিসেবে কর্তব্যরত অবস্থায় শহীদ হন। তাঁর বাবা পত্র-পত্রিকায় লেখালিখি করতেন। বগুড়া থাকার সময় তিনি একটি গ্রন্থও প্রকাশ করেছিলেন। গ্রন্থের নাম দ্বীপ নেভা যার ঘরে। তাঁর মা'র লেখালিখির অভ্যাস না-থাকলেও একটি আত্ম জীবনী গ্রন্থ রচনা করেছেন যার নাম জীবন যে রকম। তাঁর অনুজ মুহম্মদ জাফর ইকবাল দেশের একজন বিজ্ঞান শিক্ষক এবং কথাসাহিত্যিক; সর্বকনিষ্ঠ ভ্রাতা আহসান হাবীব রম্য সাহিত্যিক এবং কার্টুনিস্ট।
ছোটকালে হুমায়ূন আহমেদের নাম রাখা হয়েছিল ছিল শামসুর রহমান; ডাকনাম কাজল। তাঁর পিতা নিজের নাম ফয়জুর রহমানের সাথে মিল রেখে ছেলের নাম রাখেন শামসুর রহমান। পরবর্তীতে তিনি নিজেই নাম পরিবর্তন করে হুমায়ূন আহমেদ রাখেন। হুমায়ূন আহমেদের ভাষায়, তাঁর পিতা ছেলে-মেয়েদের নাম পরিবর্তন করতে পছন্দ করতেন। ১৯৬২-৬৪ সালে চট্টগ্রামে থাকাকালে হুমায়ুন আহমেদের নাম ছিল বাচ্চু। তাঁর ছোট ভাই মুহম্মদ জাফর ইকবালের নাম আগে ছিল বাবুল এবং ছোটবোন সুফিয়ার নাম ছিল শেফালি।
হুমায়ূন আহমেদের আত্মকাহিনী ও প্রায় সব বই ডাউনলোড করে নিন

সাহিত্যকৃতি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জীবনে একটি নাতিদীর্ঘ উপন্যাস রচনার মধ্য দিয়ে হুমায়ূন আহমেদের সাহিত্য জীবনের শুরু। এই উপন্যাসটির নাম নন্দিত নরকে। ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে উপন্যাসটি প্রকাশ করা সম্ভব হয়নি। ১৯৭২-এ কবি-সাহিত্যিক আহমদ ছফার উদ্যোগে উপন্যাসটি খান ব্রাদার্স কর্তৃক গ্রন্থাকারে প্রথম প্রকাশিত হয়। প্রখ্যাত বাংলা ভাষাশাস্ত্র পণ্ডিত আহমদ শরীফ স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে এ গ্রন্থটির ভূমিকা লিখে দিলে বাংলাদেশের সাহিত্যামোদী মহলে কৌতূহল সৃষ্টি হয়। শঙ্খনীল কারাগার তাঁর ২য় গ্রন্থ। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি দুই শতাধিক গল্পগ্রন্থ ও উপন্যাস রচনা করেছেন। তাঁর রচনার প্রধান কয়েকটি বৈশিষ্ট্যের মধ্যে অন্যতম হলো 'গল্প-সমৃদ্ধি'। এছাড়া তিনি অনায়াসে ও বিশ্বাসযোগ্যভাবে অতিবাস্তব ঘটনাবলীর অবতারণা করেন যাকে একরূপ যাদু বাস্তবতা হিসেবে গণ্য করা যায়। তাঁর গল্প ও উপন্যাস সংলাপপ্রধান। তাঁর বর্ণনা পরিমিত এবং সামান্য পরিসরে কয়েকটি মাত্র বাক্যের মাধ্যমে চরিত্র চিত্রণের অদৃষ্টপূর্ব প্রতিভা তাঁর রয়েছে। যদিও সমাজসচেতনতার অভাব নেই তবু লক্ষ্যণীয় যে তাঁর রচনায় রাজনৈতিক প্রণোদনা অনুপস্থিত। সকল রচনাতেই একটি প্রগাঢ় শুভবোধ ক্রিয়াশীল থাকে; ফলে 'নেতিবাচক' চরিত্রও তাঁর লেখনীতে লাভ করে দরদী রূপায়ণ। এ বিষয়ে তিনি মার্কিন লেখক স্টেইনবেক দ্বারা প্রভাবিত। অনেক রচনার মধ্যে তাঁর ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা এবং উপলব্ধির প্রচ্ছাপ লক্ষ্য করা যায়। ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে রচিত উপন্যাস মধ্যাহ্ন তাঁর অন্যতম শ্রেষ্ঠ রচনা হিসেবে পরিগণিত। এছাড়া জোছনা ও জননীর গল্প আরেকটি বড় মাপের রচনা, যা কি-না ১৯৭১-এ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ অবলম্বন করে রচিত। তবে সাধারণত তিনি সমসাময়িক ঘটনাবলী নিয়ে লিখে থাকেন।

পুরস্কার

হুমায়ুন আহমেদ তাঁর অসংখ্য বহুমাত্রিক সৃষ্টির জন্য নানা পুরস্কারে ভূষিত হন। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্যগুলি হলোঃ
• বাংলা একাডেমী পুরস্কার (১৯৮১)
• শিশু একাডেমী পুরস্কার
• একুশে পদক (১৯৯৪)
• জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (শ্রেষ্ঠ কাহিনী ১৯৯৪, শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র ১৯৯৪, শ্রেষ্ঠ সংলাপ ১৯৯৪)
• লেখক শিবির পুরস্কার (১৯৭৩)
• মাইকেল মধুসুদন পদক (১৯৮৭)
• বাচশাস পুরস্কার (১৯৮৮)
• হুমায়ূন কাদির স্মৃতি পুরস্কার (১৯৯০)
• জয়নুল আবেদীন স্বর্ণপদক
হুমায়ূন আহমেদের আত্মকাহিনী ও প্রায় সব বই ডাউনলোড করে নিন

ক্যান্সার ও মৃত্যু

২০১১-এর সেপ্টেম্বের মাসে সিঙ্গাপুরে ডাক্তারী চিকিৎসার সময় তাঁর দেহে মলাশয়ের ক্যান্সার ধরা পড়ে। তিনি নিউইয়র্কের মেমোরিয়াল স্লোয়ান-কেটরিং ক্যান্সার সেন্টারে চিকিৎসা গ্রহণ করেন। তবে টিউমার বাইরে ছড়িয়ে না-পড়ায় সহজে তাঁর চিকিৎসা প্রাথমিকভাবে সম্ভব হলেও অল্প সময়ের মাঝেই তা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। ১২ দফায় তাঁকে কেমোথেরাপি দেওয়া হয়েছিল। অস্ত্রোপচারের পর তাঁর কিছুটা শারীরিক উন্নতি হলেও, শেষ মুহূর্তে শরীরে অজ্ঞাত ভাইরাস আক্রমণ করায় তার অবস্থা দ্রুত অবনতির দিকে যায়। কৃত্রিমভাবে লাইভ সাপোর্টে রাখার পর ১৯ জুলাই ২০১২ তারিখে হুমায়ূন আহমেদ মৃত্যুবরণ করেন। মলাশয়ের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘ নয় মাস চিকিৎসাধীন থাকার পর ২০১২ সালের ১৯ জুলাই-এ স্থানীয় সময় ১১:২০ মিনিটে নিউ ইয়র্কের বেলেভ্যু হসপিটালে এই নন্দিত লেখক মৃত্যুবরণ করেন। তাকে নুহাশ পল্লীতে দাফন করা হয়। তাঁর মৃত্যুতে সারা বাংলাদেশে সকল শ্রেণীর মানুষের মধ্যে অভূতপূর্ব আহাজারির সৃষ্টি হয়। তাঁর মৃত্যুর ফলে বাংলা সাহিত্য ও চলচ্চিত্র অঙ্গনে এক শূন্যতার সৃষ্টি হয়।

ডাউনলোড করে নিন বই সমূহঃ

হুমায়ূন আহমেদের আত্মকাহিনী ও প্রায় সব বই ডাউনলোড করে নিন

১৯৭১
অন্ধকারের গান
আজ আমি কোথাও যাবো না
আজ দুপুরে তোমার নিমন্ত্রণ
আজ হিমুর বিয়ে
অচিনপুর
অদ্ভুত সব গল্প
অমানুষ
আমার আছে জল
আমি এবং আমরা
আমি ই মিসির আলী
অন্ধকারের গান
আঙ্গুল কাটা জাগলু
অনন্ত নক্ষত্র বিধি
অন্যভুবন
অন্যদিন
অপ্রায়অহ্ন
আশাবরী
অন্যঘর
বাদল দিনের দ্বিতীয় কদম ফুল
বাদশা নামদার
বাঘবন্দি মিসির আলি
বলপয়েন্ট
বাসর
ভয়
বিপদ
বহুব্রিতি
ব্রিহন্নলা
বৃষ্টি বিলাস
চাঁদের আলোয় কয়েকজন যুবক
ছায়াব্রিতি
চোখে আমার তৃষ্ণা
চলে যায় বসন্তেরদিন
দারুচিনি
দেবী
দিঘীর জলাকার
দ্বিতীয় মানব
দরজার ওপাশে
দুই দুয়ারী
এবং হিমু
এই শুভ্র এই
একাত্তরের চিঠি
একী কাণ্ড
একটি হিমু কয়েকটি জিনজিন পোকা
একজন অতিমানবী
এলেবেলে ১
এলেবেলে ২
ফিহা সমীকরণ
জাংসন
হারতান ইসকাপন
হিমু
হিমু এবং একটি রাশিয়ান পরী
হিমু মামা
হিমু রিমান্ডে
হিমুর আছে জল
ইরিনা
জেল সাহেবের পিটিশন
যদিও সন্ধ্যা
তোমাদের এই নগরে
তোমাকে

লাইক দিতে পারেনঃ Facebook
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

যে কোন ডকুমেন্ট স্ক্যান করুন আপনার উইন্ডোজ ফোন ও অ্যান্ড্রয়েড ফোন দিয়ে।

 5:31 PM     উইন্ডোজ ফোন, এন্ড্রয়েড ফোন     No comments   


ডকুমেন্ট স্ক্যান করতে ডিভাইস হিসেবে সাধারণত ‘স্ক্যানার’ ব্যবহার করা হয়।উইন্ডোজ ফোন ও অ্যানড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের স্মার্টফোন দিয়েও এ কাজ করা যাবে। এ জন্য ফোনে থাকতে হবে অ্যাপ ‘ক্যামস্ক্যানার’ ও ক্যামেরা। মোবাইল ক্যামেরা দিয়ে তোলা ছবি ক্যামস্ক্যানের সাহায্যে স্ক্যান কপিতে রূপান্তরিত হবে।

তোলা ছবির সঙ্গে এভাবে স্ক্যান হওয়া ডকুমেন্টের প্রধান পার্থক্য হচ্ছে এটি স্মার্ট ক্রপিং এবং অটো ইমেজের মান বাড়াবে। স্ক্যান করা ইমেজের টেক্সট ও গ্রাফিক্সের রেজল্যুশনের মানও অনেক বাড়াতে পারবে।
মোবাইলে থাকা হাজারো ডকুমেন্ট থেকে ‘ওসিআর’-এর মাধ্যমে পিডিএফ ফাইল থেকে সার্চ করা কিওয়ার্ডের ফলাফলও দেখাতে পারবে এটি। ডকুমেন্টের নাম এডিট, ওয়াটার মার্ক যুক্ত করা ও মোবাইল ফোন থেকেই ডকুমেন্ট সম্পর্কে টিকাও যুক্ত করা যাবে। ফাইল লক করে রাখা যাবে পাসওয়ার্ড দিয়ে।

ক্যামস্ক্যানারের সাইটে লগ ইন করা থাকলে ফাইলগুলো ক্লাউডেও সংরক্ষিত থাকবে। পরবর্তীকালে এসব ফাইল স্মার্টফোন, ট্যাবলেট ও কম্পিউটার থেকে ব্যবহার করা যাবে। ক্লাউড সার্ভিস যেমন Box.com, Google Drive, Dropbox-এও কাজ করবে এটি।
ক্যামস্ক্যানারের ফুল ভার্সন ব্যবহার করতে হলে আপনাকে লাইসেন্স কিনতে হবে। গুগল প্লে স্টোরে যার দাম ১.৯৯ ডলার। আমি আপনাদের লাইসেন্স টি দিব ফ্রীতে।

অ্যান্ড্রয়েড

ক্যামস্ক্যানার ডাউনলোড লিঙ্ক –  এখানে ক্লিক করুন। 

লাইসেন্স ডাউনলোড লিঙ্ক –    এখানে ক্লিক করুন।

ডাউনলোড হয়ে গেলে প্রথমে ক্যামস্ক্যানার ইন্সটল করুন। তারপর লাইসেন্সটি ইন্সটল করে ক্যামস্ক্যানারকে ফুল ভার্সন করে নিন।

উইন্ডোজ ফোন

ক্যামস্ক্যানার ডাউনলোড লিঙ্ক –  এখানে ক্লিক করুন। 
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

Friday, July 10, 2015

গ্রাফিং ক্যালকুলেটর

 10:35 AM     এন্ড্রয়েড ফোন, শিক্ষা সংক্রান্ত     No comments   

গ্রাফিং ক্যালকুলেটর একটি অসাধারন সফটওয়ার যার মাধ্যমে আপনি বিজগানিতিক অনেক সমস্যার সমাধান করতে পারবেন যেটা আপনার স্কুল, কলেজ বা আপনার যে কোন কঠির সমস্যাকে সহজে সমাধান করে দেবে। এই সফটওয়ারটি আপনি আপনার হাতে থাকা এনড্রোএইড বা এনড্রোএড সাপর্ট করে এমন ডিভাইসে ব্যবহার করতে পারেন এবং পেতে পারেন গানিতিক সমস্যা এবং তার চিত্র ভিত্তিক ফলাফল।
এটা কিভাবে কাজ করে?
এই এপলিকেশনটি অনেক ভাবে আপনার গানিতিক সমস্যাকে সমাধান করবে। এখানে বিভিন্ন ধরনের ফাংশন দ্বারা আপনি নিমিশেই অনেক জটিল সমস্যার সমাধান করে ফেলতে পারেন যেমন; চিত্রের সাহায্যে যে কোন ভ্যালু আপনি এড করতে পারেন, রুটের সমস্যা সমাধান করতে পারেন, ম্যাট্রিক্স নিমিশেই সমাধান করেত পারেন, আরো অনেক কিছুই করা যায় এই এপলিকেশন দিয়ে। যদি আপনি জ্যামিতিক সমস্যার সমাধান করতে চান তাও সম্ভব। এর মধ্যে এতো ফাংশন আছে যা আপনি আগে কোন গ্রাফিক ক্যলকুলেটরে পাননি; এটা হলফ করে বলতে পরি। 4
কিভাবে পেতে পারেন?
Error View This Picture - OurNet24.Ga
আপনি গুগোল স্টোর থেকে এটা সংগ্রহ করতে পারেন যেটা ফ্রি ভার্সন কিন্তু আপগ্রেট করতে হলে আপনার পকেট থেকে $5.99 গুনতে হবে, এখানে আমার কিছুই করার নেই, শুধু ব্যবহার করে দেখতে পারের যে এটা কতটা কার্যকর। আপনি যদি টিচার হন বা ম্যাথের স্টুডেন তবে আপনি বুঝতে পারবেন যে কত জরুরী তবে আপনি চাইলে একই নাম দিয়ে অনেককে এই সফ্টওয়ারটি ব্যবহার আপগ্রেড করিয়ে দিতে পারেন। কিন্তু এর জন্য আপনার নেট কানেকশন থাকে হবে।
বিভিন্ন ফাংশন গুলো কি ভাবে কাজ করে?Error View This Picture - OurNet24.Ga
আপনি যেকোন সাইন্টিফিক সমস্যার সমাধান করতে পারেন খুবই সহজে। এর মধ্যে সব ফাংশন আছে যা একটি সাইন্টিফিক ক্যালটুলেটরে থাকে যেমন: ফাংশন কি বা বিভিন্ন মান। আপনি নিমিশের মধ্যেই পার্সেন্টজ করতে পারেন এমনকি আপনি যদি সামান্য সময়ের জন্য কাজ থেকে অবসার নেয়ার প্রয়োজন মনে করেন তবে এটা অটোম্যটিক্যালি আপনার কাজকে সেভ করে আর আপনি যখন কাজে ফিরে আসবেন তখন ছোয়া মাত্রই চালু হয়ে যাবে।
Error View This Picture - OurNet24.Ga
এই গ্রাফিং ক্যালকুলেটরটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ফাংশন যুক্ত করছে যার মধ্যে একটি হলো ডাটা এবং গ্রাফিক একই সাথে প্রদর্শন করবে। আপনি বুঝতে পারবেন ফলাফল দেখে যে অংক ঠিক আছে কি না। আপনি চাইলে জুম করেও দেখতে পরেন।আপনি চাইলে ফাংশন টেবিল, গ্রাফ এড করতে পারেন, আবার তাৎক্ষনিক বা পরে মুছেও ফেলতে পারেন সুবিধা মত খুবই সহজে।
আপনি এর মাধ্যমে ফ্রাকশন করতে পারেন, ছোট-খাটো ক্যালকুলেট করতে পারেন যেটা সাধারণ আমাদের মোবাইলে বিল্টইন ক্যালকুলেটরের চেয়ে সহজতম পদ্ধতিকে এবং অনেকে দ্রুত। আপনি জ্যামিতিক সমস্যাগুলো বিভিন্ন লাইনে করে দেখতে পারনে বা বীজ গনিতিক সমস্যা গুলোর একই পেজে এড করতে পারেন এবং দেখতে পারেন পুরো সংখ্যার ফলাফল যেটা সাধারন ক্যালকুলেটর করতে পারে না। Long division, quadratic এবং linear equations গুলো খুব সহজেই করতে পারেন আপনি যখন চান তখনই।
আপনি এই এ্যপটিকে পার্সোনালাইজ করতে পারেন
আপনি একটি সমস্যার সমাধান করে সেটাকে নিজস্ব পদ্ধতিকে সেভ বা অন্য কোন ফাংশনের সাথে চালু করতে পারেন এমন কি অনেকগুলো সমস্যার সমাধানও একই সাথে সেভ করতে পারেন।
কিভাবে ব্যাবাহার করবেন?
আপনি যে ধরনের সমস্যার সমাধান করতে চান সেটি চালু করে সাধারন ভাবেই সমাধারন করার চেস্ট করুন। যদি আপনার কার্সার সরাতে হয় তবে আপনি আপনার আঙ্গুলের সাহায্যে যেখানে নিতে হবে সেখানে নিয়ে যেতে পারেন। এটা খুবাই সহজেই আপনি করতে পারবেন এর জন্য আপনাকে বিশেষজ্ঞ হতে হবে না, সাধারণ ব্যাবাহারকারী হলেও সম্ভব।
ইন্টার বাটনের দ্বারা আপনি বিভিন্ন ধরনের এক্সপ্রেশন দেখতে পারবেন একই পেজে; আর এই ক্যালকুলেটর আপনাকে খু্ব সহজেই সেটা করতে দেবে এবং তা আপনি স্কৃনে দেখতে পারবেন বিভিন্ন লাইনে। যদি আপনি ক্লিয়ার বাটন চাপেন তাহলে আপনি ব্লক করে পুরো পেজটিকে ক্লিয়ার করতে পারেন এমন কি যদি আপনি চান শুধু লাইন ক্লিয়ার করতে সেটাও সম্ভব। শধু আপনাকে ১ বা ২ সেকেন্ড অপেক্ষা করতে হবে কাজ সম্পন্ন করার জন্য।
Error View This Picture - OurNet24.Ga
তাহলে আর দেরি কেন? এক্ষুনি ডাউনলোড করে নিন Download Now খেকে যদি আপগ্রেট করার প্রয়েজন হয় তবে সেটাও করুন, কেননা মূল্যবান জিনিষের পূর্ণ স্বাধ নিতে হলে মূল্য দিতে হয়।
Play Stor
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg
Newer Posts Older Posts Home

Popular Posts

  • ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
    আউটসোর্সিং এ থ্রিডি কাজের রয়েছে ব্যাপক সম্ভা বনা। যত দিন যাচ্ছে ভিডিও গেমস এবং থ্রিডি এনিমেটেড মুভিগুলো আরো বাস্তবসম্মত হয়ে উঠছে, যা খুব স...
  • পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
    বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং সাইট থেকে টাকা উত্তোলনের সহজ এবং ঝামেলামুক্ত পদ্ধতি হচ্ছে Payoneer সাইট কর্তৃক প্রদত্ত একটি ডেবিট মাস্টারকার...
  • প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।
    নিজের ভাষা কম্পিউটারকে বুঝানোর জন্যই পোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর উৎপত্তি। এ পর্যন্ত কয়েক হাজার পোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের উৎপত্তি হয়েছে। বিশ...
  • ইংলিশ ভোকাবুলারি শেখার দূর্দান্ত ১০ টিপস
    ইংরেজিতে শব্দ আমাদের সবারই কম বেশি জানা আছে। তারপরেও আমরা কোন জটিল বাক্য গঠন করার সময় কিংবা ইংরেজিতে কথা বলার সময় এই শব্দ কম জানার জন্য অনে...
  • আউটসোর্সিং এ আলফা ডিজিটাল টিমের সফলতা
    বর্তমানে ওডেস্ক ( www.oDesk.com ) মার্কেটপ্লেসে বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সররদের অবস্থান বেশ সন্তোষজনক। ওডেস্কে যে কয়জন ফ্রিল্যান্সার সফলতার সা...

Recent Posts

banner image

Categories

অনলাইন আয় আবিষ্কার উইন্ডোজ ১০ উইন্ডোজ ফোন উইন্ডোজ সফটওয়্যার এন্ড্রয়েড ফোন ওয়েবসাইট ডিজাইনিং ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কোয়ান্টাম কম্পিউটার গ্রাফিক্স ডিজাইন জাভা স্ক্রীপ্ট টিপস অ্যান্ড ট্রিকস ডাটা এন্ট্রি থিমস পাইথন প্রোগ্রামিং বই ব্লগস্পট সাইট ভিডিও এডিটিং মাইক্রোওয়ার্কারস মোবাইল ফোন রেন্ট-এ-কোডার লিনাক্স শিক্ষা সংক্রান্ত সংখ্যা পদ্ধতি সাক্ষাৎকার সি প্রোগ্রামিং হ্যাকিং

Blog Archive

Kategori

Kategori

Recent Comments

Featured Post

ডাউনলোড করে নিন অ্যাডোবি ফটোশপের সর্বশেষ ভার্সন “Adobe Photoshop CC” সম্পূর্ণ ফ্রি আজীবন মেয়াদসহ।

Formulir Kontak

Name

Email *

Message *

মোট পৃষ্ঠাদর্শন

Sparkline
  • Post Style
  • Feature
  • _Gadget
  • _Mobile
  • Pages
  • Categories
  • Buddypress
  • Forum
  • Home
  • About
  • Contact
  • Advertise
  • __DropDown 3
  • _ShortCodes
  • _SiteMap
  • _Error Page
  • Seo Services
  • Documentation
  • Download this template

Blog Archive

  • ▼  2015 ( 125 )
    • ▼  September ( 7 )
      • Lollipop Lockscreen Android L Premium [APK]
      • KK Launcher Prime Free Download
      • PicsPlay Pro 3.6.1 APK এখানে ! [LATEST]
      • Aurora 3D Text & Logo Maker (Portable Version)
      • CMD commands পরিচিতি
      • Slow Computer ফাস্ট করে নিন ১১টি টিপস দেখে।
      • ইংলিশ ভোকাবুলারি শেখার দূর্দান্ত ১০ টিপস
    • ►  August ( 34 )
    • ►  July ( 15 )
    • ►  June ( 44 )
    • ►  May ( 25 )

Recent

Comment

Label

  • অনলাইন আয়
  • আবিষ্কার
  • উইন্ডোজ ১০
  • উইন্ডোজ ফোন
  • উইন্ডোজ সফটওয়্যার
  • এন্ড্রয়েড ফোন
  • ওয়েবসাইট ডিজাইনিং
  • ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট
  • কম্পিউটার প্রোগ্রামিং
  • কোয়ান্টাম কম্পিউটার
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • জাভা স্ক্রীপ্ট
  • টিপস অ্যান্ড ট্রিকস
  • ডাটা এন্ট্রি
  • থিমস
  • পাইথন প্রোগ্রামিং
  • বই
  • ব্লগস্পট সাইট
  • ভিডিও এডিটিং
  • মাইক্রোওয়ার্কারস
  • মোবাইল ফোন
  • রেন্ট-এ-কোডার
  • লিনাক্স
  • শিক্ষা সংক্রান্ত
  • সংখ্যা পদ্ধতি
  • সাক্ষাৎকার
  • সি প্রোগ্রামিং
  • হ্যাকিং

Tags

অনলাইন আয় আবিষ্কার উইন্ডোজ ১০ উইন্ডোজ ফোন উইন্ডোজ সফটওয়্যার এন্ড্রয়েড ফোন ওয়েবসাইট ডিজাইনিং ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কোয়ান্টাম কম্পিউটার গ্রাফিক্স ডিজাইন জাভা স্ক্রীপ্ট টিপস অ্যান্ড ট্রিকস ডাটা এন্ট্রি থিমস পাইথন প্রোগ্রামিং বই ব্লগস্পট সাইট ভিডিও এডিটিং মাইক্রোওয়ার্কারস মোবাইল ফোন রেন্ট-এ-কোডার লিনাক্স শিক্ষা সংক্রান্ত সংখ্যা পদ্ধতি সাক্ষাৎকার সি প্রোগ্রামিং হ্যাকিং

Facebook

banner image

Flickr

banner image

Football

Popular Posts

  • ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
    ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
  • পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
    পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
  • প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।
    প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।

Sample Text

Copyright © Bdhuge | Technology Journey. | Powered by Blogger
Design by Hardeep Asrani | Blogger Theme by NewBloggerThemes.com | Distributed By blogger Templates