Bdhuge | Technology Journey.
  • Home
  • Business
    • Internet
    • Market
    • Stock
  • Parent Category
    • Child Category 1
      • Sub Child Category 1
      • Sub Child Category 2
      • Sub Child Category 3
    • Child Category 2
    • Child Category 3
    • Child Category 4
  • Featured
  • Health
    • Childcare
    • Doctors
  • Home
  • Business
    • Internet
    • Market
    • Stock
  • Downloads
    • Dvd
    • Games
    • Software
      • Office
  • Parent Category
    • Child Category 1
      • Sub Child Category 1
      • Sub Child Category 2
      • Sub Child Category 3
    • Child Category 2
    • Child Category 3
    • Child Category 4
  • Featured
  • Health
    • Childcare
    • Doctors
  • Uncategorized

Tuesday, August 4, 2015

ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষা।

 1:51 PM     ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট     No comments   

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামিং
ওয়েব প্রোগ্রামিং
যদি প্রশ্ন করা হয় একক প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ হিসাবে ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য সবচেয়ে ভাল কোনটি ?? উত্তর হবে কোন প্রোগ্রামিং ভাষাই একক ভাষা হিসাবে সবচেয়ে ভাল নয় বরং একজন ওয়েব ডেভেলপার তার প্রজেক্টের জন্য বিভিন্ন ফাংশন ও ফিচার অনুসারে সুবিধাজনকটি বেছে নিবেন।
আগের পোষ্টে আমরা কোডিং শিখার সেরা সাইট গুলো নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। একজন ওয়েব ডেভেলপার এর কোন ওয়েবসাইট তৈরীর জন্য তিনটি বিষয় মাথায় রাথা উচিত। একটি হচ্ছে ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্টিং যা মুলত সাইটের ব্যবহারকারীর ওয়েব ব্রাউজার এ প্রদর্শন করে, সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং যা মুলত ওয়েবসার্ভারের সাথে যুক্ত এবং ডাটাবেজ টেকনোলজি যা সার্ভারে সব ধরনের তথ্য জমা ও প্রক্রিয়াজাত করে ওয়েবসাইটকে সুন্দরভাবে ম্যানেজ করতে সহায়তা করে।
কিছু মৌলিক প্রোগ্রামিং এর ভাষা সবসময়ই ব্যবহৃত হয় বিশেষ করে ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্টিং বা সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং এর জন্য। ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য জনপ্রিয় ভাষাগুলো নিয়ে এখানে আলোচনা করা হল।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট করার জন্য আপনাকে যা অবশ্যই জানতে হবে তা হচ্ছে এইচটিএমএল ও সিএসএস। ইন্টারনেটে প্রায় সকল ওয়েবসাইটেই এইচটিএমএল ও সিএসএস ব্যবহৃত হয়েছে।
এইচটিএমএল
এইচটিএমএলকে যেকোন ওয়েবসাইটের মেরুদন্ড বলা হয়। এইচটিএমএল হচ্ছে হাইপারটেক্সট মার্ক আপ ল্যাংগুয়েজ যা যেকোন ওয়েব পেইজের গঠন তৈরী করে। ওয়েব পেইজের বিভিন্ন উপাদান যেমন টাইটেল, হেডিং, টেক্সট, লিংক ইত্যাদি এইচটিএমএল এর অন্তর্ভুক্ত।
সিএসএস
সিএসএস (ক্যাসক্যাডিং স্টাইল শীট) যা ওয়েব পেইজের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধির জন্য ব্যবহৃত হয়।এইচটিএমএল ও সিএসএস এর সম্বন্বয়ে ওয়েব ডিজাইনাররা ওয়েব ডিজাইন করে থাকেন । রঙ, লে-আউট ফন্ট প্রভৃতি উপাদান সমুহ সিএসএস এর মাধ্যমে নির্মান করা হয়।
এইচটিএমএল সিএসএস এর সম্বন্বয়ে বিভিন্ন ধরনের স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট তৈরী করা হয় । স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট বলতে বুঝায় সে সকল ওয়েবসাইট যা সকল ব্যবহারকারীর জন্য একই দেখায় ।
যখন আরও একটু জটিল ওয়েবসাইট তৈরী করতে হবে তখন অবশ্যাই ক্লায়েন্ট সাইড ও সার্ভার সাইডেড প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজগুলো জানতে হবে ।
ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্টিং
ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্টিং এর মধ্যে এইচটিএমএল সিএসএস অন্তর্ভুক্ত যা মুলত ওয়েব ব্রাউজার এর মাধ্যমে ব্যবহার কারীকে প্রদর্শন করে। অর্থ্যাৎ ওয়েব ব্রাউজার ওয়েবসার্ভার থেকে এই ফাইলগুলো ডাউনলোড করে নেয় এবং স্ট্যাটিক ওয়েব পেইজ হিসাবে ব্যবহারকারীকে প্রদর্শন করে। ওয়েব পেইজ ডাউনলোড হওয়ার পর যদি ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় কিন্তু পেইজটি যদি খোলা থাকে আপনি ওয়েব পেইজটি দেখতে পারবেন । জাভাস্ক্রিপ্ট ও অ্যাকশন স্ক্রিপ্ট ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্টিং এর মধ্যে অন্যতম।
জাভাস্ক্রিপ্ট
জাভাস্ক্রিপ্ট একটি স্ক্রিপ্টিং ল্যাংগয়েজ যার মাধ্যমে অ্যানিমেশন, গেইমস, অ্যাপস এবং অন্যান্য ডাইনামিক ইফেক্টগুলো তৈরী করা হয়। এইচটিএমএল সিএসএস এর পর সবচেয়ে ওয়েব পেইজে সবচেয় বেশী ব্যবহৃত হয় জাভা স্ক্রিপ্ট। কিছু কিছু জাভাস্ক্রিপ্ট এইচটিএমএল সিএসএস এর মত ইন্টারনেটের সংযোগ ব্যাতীতও কাজ করতে পারে।
অ্যাকশন স্ক্রিপ্ট 
অ্যাকশন স্ক্রিপ্ট মুলত অ্যাডোব ফ্লাশ এ ব্যবহৃত হয়। বিভিন্ন ধরনের ইন্টারনেট অ্যাপ্লিকেশন যেমন ফ্লাশ অ্যানিমেশন , অডিও ভিডিও ওয়েব পেইজে ব্যবহার করার জন্য অ্যাকশন স্ক্রিপ্ট ব্যবহৃত হয়।
জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহার করবেন নাকি অ্যাকশন স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করবেন তা সম্পুর্ণ আপনার উপর নির্ভল করে। কিন্তু আপনি যদি জনপ্রিয় অ্যাডোব ফ্লাশ প্লেয়ারের মাধ্যমৈ মাল্টিমিডিয়া অ্যাপ্লিকেশনগুলো ওয়েবপেইজে দেখাতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই অ্যাকশনস্ক্রিপ্ট ব্যবহার করতে হবে ।
সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং
সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং ল্যাংগুয়েজ মুলত ওয়েব সার্ভার থেকে তথ্যসমুহ ওয়েব ব্রাউজারে স্থানান্তর করে থাকে । সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্ট ওয়েব সার্ভার এ সবকিছু প্রক্রিয়াকরণ করে এবং প্রক্রিয়াকরণ শেষে ওয়েব ব্রাউজার এ তা প্রদর্শন করে ।
পিএইচপি
প্রায় ৭৫ শতার্শ ওয়েব সার্ভার এ পিএইচপি ব্যবহৃত হয়। সার্ভার সাইড স্কিপ্টিং এর জন্য ব্যবহৃত প্রোগ্রামিং ভাষাগুলোর মধ্যে গুলোর মধ্যে পিএইচপি সবচেয়ে বেশী জনপ্রিয়। পিএইচপির এই বহুল ব্যবহৃত হওয়ার অন্যতম কারণ এটি ওপেন সোর্স, অনলাইনে বিভিন্ন প্রকার টিউটোরিয়াল এবং বিভিন্ন প্লাটফর্মে কাজ করা ।
জাভা
ডব্লিউথ্রিটেক এর গবেষনা অনুসারে অনেক বড় ওয়েবসাইড যেখানে ভিজিটরের পরিমান অনেক বেশী সেই সকল ওয়েবসাইটে সার্ভার সাইডেড প্রোগ্রামিং ভাষা হিসাব্ জাভা সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত হয়। স্যামস ক্লাব, অ্যামাজন , অ্যাপল অ্যাপসস্টোর জাভা ভিত্তিক ওয়েব ফ্রেমওয়ার্কে তৈরী । জাভার জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ হিসাবে চিহ্নিত করা হয় জাভা ভিত্তিক ফ্রেমওয়ার্কগুলো অন্যান্য প্রোগ্রামিং ফ্রেমওয়ার্ক এ কাজ করে। জেএসপি, জাভাসার্ভলেটস ওয়েব অবজেক্টস এ জাভা বহুল ব্যবহৃত হয়েছে।
পাইথন 
পাইথন উচ্চ মানের প্রোগ্রামিং ভাষা । ওয়েব ডেভেলপাররা খুব অন্যান্য প্রোগ্রামিং এর ভাষার তুলানায় কম সংখ্যাক কোডিং এর কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন । পাইথনের বিশাল লাইব্রেরি আপনাকে ছোট এবং সহজ কোডিং এর মাধ্যমে নিদির্ষ্ট কাজ সম্পুর্ণ করতে সহায়তা করবে । জাভার মত পাইথন ও অনেক বেশী ভিজিটর সমৃদ্ধ সাইটের জন্য বেশী ব্যবহার করা হয়। শপজিলা, ইয়াহু ম্যাপ, ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিস এর মত সাইটগুলোতে পাইথন ব্যবহার করা হয়েছে।
রুবি
পাইথন এবং রুবির অনেকটুকু মিল আছে। ছোট এবং সহজ কোডের মাধ্যমে প্রোগ্রামিং করার জন্য রুবি ব্যবহার করতে পারেন। রুবি এবং অন্যান্য প্রোগ্রামিং ভাষার মুল পার্খক্য সিনট্যাক্স এ। একই কাজ রুবি প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করে অনেকভাবে করতে পারবেন । ওপেন সোর্স প্লাটফর্ম হিসাবে রুবির সাহায্যে আপনি ডাইনামিক ওয়েবসাইট খুব সহজে তৈরী করতে পারবেন । হুলু, টুইটার ইত্যাদি ওয়েবসাইট রুবি ও রেইল ব্যবহার করে তৈরী করা হয়েছে।
আপনার পছন্দের ভাষাটি নির্বাচন করে আপনি ওযেব ডেভেলপমেন্ট করতে পারেন । এখানে শুধু জনপ্রিয় ওয়েব প্রোগ্রামিং ভাষার কয়েকটি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও আরও অসংখ্য প্রোগ্রামিং ভাষা আছে ।
আপনি কি ধরনের ডাটাবেস ব্যবহার করবেন , সার্ভার প্লাটফর্ম, সার্ভার সফটওয়্যার, বাজেটের উপর নির্ভর করে আপনার প্রোগ্রামিং ভাষা নির্বাচন আলাদা হতে পারে।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

সেরা গ্রাফিক্স ডিজাইন সফটওয়্যার।

 1:44 PM     উইন্ডোজ সফটওয়্যার, গ্রাফিক্স ডিজাইন     No comments   

ভেক্টর গ্রাফিক্স ডিজাইন
ভেক্টর গ্রাফিক্স ডিজাইন
বর্তমান প্রেক্ষাপটে গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের ভুমিকা অনেক বেশী।ভিজিটিং কার্ড থেকে শুরু করে লোগো ডিজাইন , ব্যানার ডিজাইন পর্যন্ত এমনকি ওয়েবসাইটের ডিজাইন করার জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইন অত্যাবশ্যকীয়। আমরা অনেকেই গ্রাফিক্স ডিজাইন সফটওযার বলতে অ্যাডোব ফটোশপকে বুঝে থাকি। ফটোশপ ব্যাতীত আরও অসংখ্য সফটওয়ার আছে।
ভেক্টর আর্টের প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার
এসভিজি এডিট
ডাউনলোড লিংক : এসভিজি এডিট
Scalable Vector Graphics (SVG) ভেক্টর গ্রাফিক্স এর একটি অনন্য ফরম্যট যার মাধ্যমে আপনি ভেক্টর ড্রয়িং তৈরী করতে পারবেন প্রোগ্রামিং এর মাধ্যমৈ । আপনি যদি খুব দ্রুত এসভিজি ফাইল তৈরী করতে চান বা যে কোন এসভিজি ফাইলকে এডিট করতে চান তবে তাহলে আপনি খুব কমসংখ্যক অনলাইন এডিটর পাবেন যা অ্যাডোব ইলাষ্ট্রাটর এর মত কাজ করবে । এই অতি অল্প সংথ্যক প্রোগ্রামের মধ্যে এসভিজি এডিট অন্যতম।
এসভিজি এডিট এইচটিএমএল ৫ , সিএসএস৩ এবং জাভাস্ক্রিপ্টের সমন্বয়ে তৈরী। কোন প্রকোর সার্ভার সাইড প্রোগ্রামিং এর প্রয়োজন নেই। বরং এটি অপেন সোর্স সফটওয়্যার, আপনি এই কোডগুলো ডাউনলোড,মডিফাই এমনকি নিজের পছন্দ মত ভার্সন তৈরী করতে পারবেন ।
ইংকস্কেপ
ডাউনলোড লিংক : ইংকস্কেপ
অনেকগুলো অপশনস এর মধ্যে ইংকস্কেপ শুধু এসভিজি প্রাথমিক ফরম্যাট হিসাবে এসভিজি ফরম্যাটকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে । এই উচ্চমানের এডিটরটি বিভিন্ন অপশন প্রদান করে যা অন্যান্য অ্যাপস এর ক্ষেত্রে যেমন – আলফা, ব্লেন্ডিং , ক্লোনড অবজেক্ট, মার্কারস এর মধ্যে পাবেন না।
বিভিন্ন কালার মোড এবং ইলাষ্ট্রেটর থেকে সহজ ইন্টারফেস , ইলাস্ট্রেটর থেকে ফাইল ইমপোর্ট , যেকোন ধরনের শৈল্পিক কাজের জন্য ইংকস্কেপ অতুলনীয়।
লিনাক্স এবং উইন্ডোসের জন্য এই সফটওয়ারটি তাদের সেবা প্রদান করছে।
সেরিফ ড্রপ্লাস স্টার্টার এডিশন
ডাউনলোড লিংক : সেরিফ ড্র প্লাস স্টার্টার এডিশন
প্রথম দৃষ্টিতে আপনার সফটওয়ারটি দেখ মনে হতে পারে এই সফটওয়্যারটি প্রফেশনালদের জন্য নয়। আপনি জেনে অবাক হবেন এই সফটওয়ারটি দিয়ে প্রফেশনাল কাজ করা যায়। ড্র প্লাসের অসংথ্য ফিচার যা তাকে অ্যাডোব ইলাষ্ট্রেটর এর চেয়েও অন্যন্য করে তুলেছে। যেমন ৩ডি ফিচার যেখানে আপনি যেকোন ধরনের ৩ডি আর্ট ড্রয়িং করতে পারবেন ।
প্যানটো কালার প্রোফাইল,সিএমওয়াইকে সহ অন্যন্য ফিচারগুলো ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই আপনার ছবিকে করে তুলতে পারবেন আরও প্রাণবন্ত।
ছবি এডিটিং সফটওয়্যার
গ্রাফিক্স এডিটিং সফটওয়্যার
গ্রাফিক্স এডিটিং সফটওয়্যার
পিক্সলার
ডাউনলোড লিংক : পিক্সলার
এটি মুলত অ্যান্ড্রয়েড ও অ্যাপলের জন্য ব্যবহৃত সফটওয়্যার। বলা চলে পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাইন ফটো এডিটর।প্রায় ৬০০ এর চেযে বেশী ইফেক্ট, ওভারলে, বর্ডার সহ অসাধারণ কিছু টুলস যা আপনার ছবিকে করবে আরও নিখুত।এছাড়াও ক্রপিং, রিসাইজিং, রেড আই রিমুভার, হোয়াটেনিং টিথ ইত্যাদি তো থাকছেই।আপনি যদি ফটোসপ ব্যবহার করে থাকেন তবে এই টুলটি ব্যবহার করে অনেক সাচ্ছন্দ্য বোধ করবে।
পেইন্ট ডট নেট
ডাউনলোড লিংক : পেইন্ট ডট নেট
এটি মুলত উইন্ডোস ভিত্তিক সফটওয়ার,মাইক্রোসফট পেইন্ট এর অ্যাডভান্স ভার্সন। অনেকের কাছে এটি হাস্যকর মনে হতে পারে কিন্তু এটি আসলেই অসাধারণ একটি সফটওয়ার। বিভিন্ন ধরনের স্পেশাল ইফেক্ট, ব্লেন্ড, ক্যানভাস পিক্সেল ইত্যাদি এই সফটওয়্যার এর একটি অংশ। এছাড়াও থাকছে বিভিন্ন ধরনের সিলেকশন টুল,লেয়ার,ফটোসপের মত অ্যাডজাষ্টমেন্ট কার্ভ টুলস, ব্রাইটনেস, কন্ট্রাস্ট টুলস ইত্যাদি আছে যা ফটোশপের বিকল্প ব্যবহৃত হতে পারে।
জিম্প
ডাউনলোড লিংক : জিম্প
ওপেন সোর্স গ্রাফিক্স ডিজাইন সফটওয়ার। উইন্ডোস, লিনাক্স বা ম্যাকে ব্যবহার করা যাবে । ফটোশপের চেযে জিম্পের ইন্টারফেসটা আলাদা। তবে একটি এক্সটেনশন দিয়ে ফটোশপের মতো চেহেরায় নিয়ে আসতে পারবেন । ছবি এডিটিং এর জন্য যাবতীয় টুলস এখানে বিদ্যামান।
৩ডি সফটওয়ার
৩ডি গ্রাফিক্স সফটওয়্যারে করা ছবি
৩ডি গ্রাফিক্স সফটওয়্যারে করা ছবি
ডাজ স্টুডিও
ডাউনলোড লিংক : ডাজ স্টুডিও
ডাজ স্টুডিও ৩ডি ফিগার কাষ্টমাইজেশন, পোসিং এবং এনিমেশন টুল যার সাহায্যে একজন শিল্পী যেকোন ধরনের ডিজিটাল আর্ট যেমন ভার্চুয়াল ক্যারেক্টার, প্রাণী, পরিবেশ, গ্রাফিক্স ইত্যাদি খুব সহজেই তৈরী করতে পারবেন । সর্বশেষ ভার্সনটির মুল্য ২৪৯ ডলার হলেও এখন এই সফটওয়ারটি ফ্রিতে পাওয়া যাচ্ছে।
৩ডি গ্রাফিক্স সফটওয়্যার
৩ডি গ্রাফিক্স সফটওয়্যার
ব্লেন্ডার
ডাউনলোড লিংক : ব্লেন্ডার
আপনি যদি ৩ডি ডিজাইন নিয়ে কাজ করতে চান, তবে আপনার জন্য এই সফটওয়্যারটি। এটি মুলত একটি অপেন সোর্স সফটওয়ার প্রায় সব ধরনের অপারেটিং সিস্টেমে এই সফটওয়্যারটি সাপোর্ট করে । এটি এখন পর্যন্ত সবচেয়ে জনপ্রিয় ৩ডি সফটওয়ার যার সাহায্য ৩ডি জগতের যেকোন কিছু করতে পারবেন যেমন মডেলিং, টেক্সারিং, এনিমেশন, রেন্ডারিং বা কম্পোজিটিং।
স্কাল্পট্রিস
ডাউনলোড লিংক : স্কাল্পট্রিস
ডিজিটাল স্কাল্পটিং নিয়ে আগ্রহ থাকলে এই সফটওয়ারটি অনন্য।যারা ডিজিটাল গ্রাফিক্সে নতুন তাদের এই সফটওয়্যার দিয়ে শুরু করতে পারেন। অনেকগুলো বাস্কবসম্মত কনসেপ্ট এবং জেডব্রাশ এর সম্বন্বয়ে তৈরী ডিজিটাল স্কাল্পটিং এর জন্য সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত হয় এই সফটওয়্যারটি।
আরও দেখুন : রঙ ব্যবহারের জন্য ৯ টি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট
হুদিনি অ্যাপ্রেন্টিস
ডাউনলোড লিংক : হুদিনি অ্যাপ্রেন্টিস
হুদিনি মুলত ৩ডি অ্যানিমেশন এবং ভিজুযাল ইফেক্ট টুল যা ফিল্ম ইন্ডাসট্রিতে বহুল প্রচলিত। এর সবচেয়ে কম মুল্যের ভার্সনটি ২০০০ডলার। অনেকের জন্য এই সফটওয়্যার ব্যয়বহুল তাদের কথা বিবেচনা করে এই সফটওয়্যার এর নির্মাতা তৈরী করেছেন সাইড ইফেক্ট সফটওয়্যার (ডাউনলোড লিংক) যা ফ্রি। হুন্দিনির অধিকাংশ কাজ করা যাবে ।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

জাভা স্ক্রীপ্ট নিয়ে কিছু কথা

 10:26 AM     জাভা স্ক্রীপ্ট     No comments   

জাভা স্ক্রীপ্ট নিয়ে কিছু কথা
জাভাস্ক্রীপ্ট একটা ভাষা । আমি জাভাস্ক্রীপ্ট তেমন ভালো পারি না, তবে শিখছি, সেই সাথে আপনাদের শেখার উদ্দ্যেশ্যে আপনাদের সাথে শেয়ার করছি । 
জাভাস্ক্রীপ্ট HTML এর তুলনায় একটু কঠিন, কঠিন মনে হচ্ছে, তবে আমার মনে হয় এর পেছনে লেগে থাকলে সফলতা এবং শেখা দুটোই সম্ভব ।।
জাভাস্ক্রীপ্ট শেখার পূর্বে HTML খুব ভালো করে জানতে হবে ।
জাভাস্ক্রীপ্ট তিনটি স্থানে লেখা যায়? 
১. Head Tag এর মধ্যে ।
২. Body Tag এর মধ্যে ।
৩. External File Create করে ।

উদাহরণ:  Head Tag এর মধ্যে ।
<head>
<script type="text/javascript">
     alert('Welcome')
</script>
</head>
<body>
</body>
</html>
উদাহরণ:  Body Tag এর মধ্যে । 
 <head>
<script type="text/javascript">
     alert('Welcome')
</script>
</head>
<body>
</body>
</html>

 উদাহরণ:  External File Create করে
 <html>
<head>
<script src="index.js" type="text/javascript"></script>
</script>
</head>
<body>
</body>
</html>
<html>
প্রথমে index.js নামের একটা ফাইল তৈরি করতে হবে ।  এখন Head Tag এর মধ্যে সেই index.js ফাইলটাকে সংযোগ করে দিতে হবে ।
আজ এ পর্যন্তই সবাই ভালো থাকবেন । ।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

Monday, August 3, 2015

Windows 10 Upgrade করার পর এর পুরনো windows .old ফোল্ডার delete করুন।

 11:10 PM     উইন্ডোজ ১০, উইন্ডোজ সফটওয়্যার     No comments   

এত্তদিন অপেক্ষার পর অবশেষে উইন্ডোজ ১০ পিসি তে upgrade করলাম।দারুন সব ফিচার নিএ সাজিয়েছে,আগে থেকেই সুনে আসছিলাম উইন্ডোজ ১০ কে তারা বর্তমান সময়ের সবচেয়ে সেরা OS হিসেবে সবার সামনে আনতে জাচ্ছে... তাই সবাই তাকিয়ে ছিল উইন্ডোজ ১০ এর দিকে এবং  Microsoft তার সবকিছু ঢেলে সাজিয়েছে।তো যেদিন উইন্ডোজ ১০ রিলিজ হল ঠিক অইদিন রাতে সেট আপ দেয়ার অরথাত উইন্ডোজ ১০ এ আপগ্রেড দেয়ার চিন্তা করলাম এবং দীর্ঘ প্রায় সারে তিন ঘণ্টা অপেক্ষার পর উইন্ডোজ ১০ আপগ্রেড করলাম.. তো সবকিছু ঠিক ছিল বাট প্রব্লেম হল C drive এর  জাইগা। দেখি মাত্র ১০ gb এর মত ফাখা আছে... এবং খেয়াল করলাম পিসি একটু স্লও হয়ে যাচ্ছে তো খুজতে খুজতে C drive এ গিএ দেখি windows.old নামের একটা ফোল্ডার তইরি হয়ে আছে।।তো বুজতে পারলাম এটার কারনে ই সব প্রব্লেম যখন ফোল্ডার টি  কাটতে গেলাম দেখি কাটা যাচ্ছে না
তো এরপর খুজে পেলাম কি করতে হবে, তো জারা জারা আমার মত প্রব্লেম এ আছেন আমার টিউন টি সুন্দর মতো অনুসরন করুন
how to delete windows.old in windows 10

প্রথমে :
(-- ask me anything / অর্থাৎ windows  icon এর পাসে যে সার্চ বক্স টি আছে ওইটায় disk cleanup লিখুন এখন ঠিক নিচের ছবির মতো দেখতে পাবেন 

how to delete windows.old in windows 10

(-- এখন এই টাই ক্লিক করে ওপেন করুন এরপর নিচের ছবির মতো দেখতে পাবেন

how to delete windows.old in windows 10

(-- এইটাই এবার OK ক্লিক করুন একটু অপেক্ষা করার পর  নিচের ছবি দেখতে পাবেন

how to delete windows.old in windows 10

(-- এখন এদিক অদিক না তাকিয়ে OK  ক্লিক করুন
একটু অপেক্ষা করার পর প্রথম বারের মতো আবার শুরু হবে 

how to delete windows.old in windows 10

(-- এখন আবার আগের মতো ক্লিক করে অপেক্ষা করুন
কিছুক্ষন পর এবার আগের বক্স টি আবার দেখাবে এখানে একটু খেয়াল করে সব গুলো Mark করতে হবে অর্থাৎ টিক চিনহ দিতে হবে এবং তির চিনহ দেয়া অনুসারে CLEAN UP SYSTEM FILES  এ ক্লিক করুণ

how to delete windows.old in windows 10

আশা করি এখন আর windows.old ফোল্ডার টি আর আপনার পিসি এড় C DRIVE এ থাকবে না আর যদি থেকে যায় নরমাল ভাবেই এবার windows.old ফোল্ডার টি কাট তে পারবেন
কোন প্রব্লেম হলে টিউমেন্ট করে জানাবেন ...
প্রজুক্তি বিষয়ে আর জানতে আমার ফেসবুক পেজ টি তে ঘুরে আসতে পারেন

https://www.facebook.com/PcmobileSolutiontips
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

আপনার উইন্ডোজ ৭/৮/১০ এর Bootable পেনড্রাইভ তৈরি করুন সফটওয়্যার দিয়ে ।

 3:11 PM     উইন্ডোজ ১০, উইন্ডোজ সফটওয়্যার     No comments   

বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে আপনি একটি Bootable পেনড্রাইভ তৈরি করবেন এবং আপনার পিসি তে উইন্ডোজ ইন্সটল করবেন পেনড্রাইভ এর দ্বারা ।  সফটওয়্যার এর নাম WiNToBootic এর সাইজ ও খুব ছোট ১ এমবিও না মাত্র ৭২৭ কেবি , আর এটিকে ইন্সটল ও করার দরকার নেই । তাহলে নীচে থেকে দেখে নিন কিভাবে এই সফটওয়্যার টি ব্যবহার করে একটি Bootable পেনড্রাইভ তৈরি করবেন ।


আপনার উইন্ডোজ ৭/৮/১০ এর Bootable পেনড্রাইভ তৈরি করুন মাত্র ৭২৭ কেবি এর সফটওয়্যার দিয়ে ।


নীচে থেকে ডাউনলোড করে নিন ।




https://www.mediafire.com/?3dxk9odd8mibbty

মুল সাইট থেকে ডাউনলোড করতে নীচের লিঙ্ক

http://www.wintobootic.com/release/WiNToBootic_v2.1.zip

১// প্রথমে একটি ৪ জিবি বা তার বেশি একটি পেনড্রাইভ নিন ৪ জিবির কম নিবেন না , কারন টা আপনারা ভাল করেই জানেন । উইন্ডোজ ৭/৮ এর একটি ISO ফাইল ডেস্ক টপে রেখে দিন ।


২// এবার আপনার পেনড্রাইভ টিকে USB পোর্টে প্রবেশ করান তারপর WiNToBootic সফটওয়্যার টি ওপেন করুন দেখুন বাম পাশে আপনার পেনড্রাইভ এর ড্রাইভ এসে গেছে । নীচের চিত্রে দেখুন …





৩// এবার ডান পাশের Drop Source or Click বাটন এ ক্লিক করে ISO ফাইল টিকে সিলেক্ট করে নিন , আপনি ইছে করলে ডিভিডি থেকে কপি করেও করতে পারেন । নীচের চিত্রে দেখুন …





৪// উপরের মতো করলেই নীচের মতো আসবে । সেখান থেকে Quick Format এ ক্লিক করুন । নীচের চিত্রে দেখুন …




৫// এবার Do it! এ ক্লিক করুন । নীচের চিত্রে দেখুন ……





৬// এবার আপনাকে আর কিছু করতে হবে সব ঠিক ভাবে করলে নীচের চিত্রের মতো আসবে …





৭// এবার ১০০ না হওয়া পর্যন্ত বসে গান শুনুন । সম্পূর্ণ হলে নীচের চিত্রের মতো Thanks! ম্যাসেজ দিবে , তার মানে কাজ ব্যবহার করার যোগ্য হয়েগেছে আপনার পেনড্রাইভ  । নীচের চিত্রে দেখুন …





৮// এবার My Computer থেকে আপনার পেনড্রাইভ  দেখুন নীচের চিত্রের মতো আসবে ……






=/> এবার পেনড্রাইভ দিয়ে উইন্ডোজ ইন্সটল করার জন্য পেনড্রাইভ  টিকে ইউএসবি পোর্টে প্রবেশ করান তারপর পিসি রিস্টার্ট দিন । তারপর Bios থেকে আপনার পেনড্রাইভ  সিলেক্ট করুন বাকি কাজ আশাকরি আপনারা জানেন ।

=/> আমার এই পোস্টে কোন প্রকার ভুল থাকেল আমাকে ক্ষমা করে দিন , আর আমার এই পোস্ট থেকে আপনাদের কিছুটা পরিমান উপকার হলে একটি কমেন্ট করে জানেবেন । তাহলে আজকের মতো এই পর্যন্ত আবারও দেখা হবে নতুন কিছু নিয়ে । ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন । আল্লাহ্‌ হাফেজ ।

সুত্রঃ এসোবন্ধু ডট কম
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

Sunday, August 2, 2015

কিভাবে উইন্ডোজ ১০ অটো আপডেট বন্ধ করবেন ! [ ভিডিও ]

 1:43 PM     উইন্ডোজ ১০, উইন্ডোজ সফটওয়্যার     No comments   

উইন্ডোজ ১০ বর্তমান সময়ে সব থেকে আলোচিত একটি OS আমারা সবাই জানি এটা গত ২৯ জুলাই অফিসিয়াল ভাবে ফাইনাল ভার্সন রিলিজ হয়েছে । আমি নিজেই ব্যবহার শুরু করেছি এবং এখুন পর্যন্ত উইন্ডোজ ১০ আমার খুব ভালই লেগেছে। এই নতুন OS এ আনা হয়েছে অসধারন সব নতুন ফিচার। তবে যারা উইন্ডোজ ৮ বা ৮.১ ব্যবহার করেছেন তাদের কাছে খুব একটা নতুন মনে হবে না তবে অনেক কিছুই নতুন মনে হবে। কিন্তু যারা উইন্ডোজ ৭ থেকে সরাসরি উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার শুরু করেছেন তাদের কাছ এক কথাই অসাধারন মনে হবে। কারন এর সঙ্গে ৭ এর কোন মিল নেই। তাছাড়া এই নতুন উইন্ডোজের সেটিং এ খুব একটা পরিবর্তন না থাকলেও অনেক কিছুই পরিবর্তন করা হয়েছে। তেমনি আজকে একটি সেটিং নিয়ে পোস্ট করবো, আমারা সাধারনত আগের উইন্ডোজে খুব সহজে কন্ট্রোল প্যানেল থেকে অটো আপডেট বন্ধ করতে পারতাম কিন্তু আপনি যদি এই নতুন ভার্সন ব্যবহার করেন তাহলে আপনি সেই অপশন খুজে পাবেন না আর উইন্ডোজ ১০ হোম ভার্সন ব্যবহার করলে ত এই অপশন পাবেনিনা কারন এই অপশন তাতে নেই তবে PRO enterprise এ আপনি আপডেট বন্ধ করতে পারবেন। কিভাবে করবেন নিচের কিছু স্টেপ দেখুন ।

 disable windows 10 update




কিভাবে উইন্ডোজ ১০ অটো আপডেট বন্ধ করবেন !


প্রথমে আপনার পিসি অন করুন এবং সার্চ বক্সে গিয়ে লিখুন View local services এবং এন্টার করুন তাহলেই একটি পেজ আসবে নিচের চিত্রের মত ।
কিভাবে উইন্ডোজ ১০ অটো আপডেট বন্ধ করবেন !


এবার উপরের পেজেই দেখুন Windows update নামে একটি অপশন আছে খুজে দেখুন আপবেন কারও উপরে থাকবে কারও হয়ত একটু নিচে থাকবে না হয় খুব তাড়াতাড়ি Windows update কথাটি টাইপ করুন পেয়ে যাবেন নিচের চিত্রের মত ।
কিভাবে উইন্ডোজ ১০ অটো আপডেট বন্ধ করবেন !


এবার ঐ Windows update এ ডাবল ক্লিক করুন তাহলে একটি বক্স আসবে সেখানে Startup type অপশন থেকে আপনি পছন্দ মত অপশন সিলেক্ট করুন যদি চান ডিজেবেল করেদিবেন তাহলে সেখান থেকে সি অপশন পছন্দ করুন যদি চান অটো রাখবেন সেটা সিলেক্ট করুন সব শেষে OK করে বেরিয়ে আসুন নিচের চিত্রে দেখুন ।
কিভাবে উইন্ডোজ ১০ অটো আপডেট বন্ধ করবেন !

এবার চেক করব Windows আপডেট অপসন..
টাইপ করুন সার্চ বার-এ Check For Update নিচের ছবির মতো press ENTER

সতর্কবাণী

View Local Services এ windows update সিলেক্ট করবেন ঠিক করে না হলে উইন্ডোস আপডেটর জায়গাতে অন্য কোনো সার্ভিস বন্ধ হয়ে যাবে।



উপরের টিপস বুঝতে সমস্যা হলে নিচের ভিডিও দেখুন :





আশাকরি পোস্টটি থেকে কিছুটা হলেও আপনার উপকার হবে যদি পোস্টটি ভাল লাগে অবশ্যই বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করুন। আর হ্যাঁ কন রকম সমস্যা হলে নিচে কমেন্ট করুন। বন্ধুরা উইন্ডোজ ১০ সম্পর্কে যেকোনো সমস্যা বা প্রশ্ন থাকলে নিচে কমেন্ট করুন চেস্ট করবো হেল্প করতে। ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন। আসসালামু আলাইকুম। 
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

উইন্ডোজ ১০ (Windows 10) ফাইনাল ডাউনলোড লিঙ্ক সঙ্গে ফুল অ্যাক্টিভ করার টিপস !

 1:30 PM     উইন্ডোজ ১০, উইন্ডোজ সফটওয়্যার     No comments   

উইন্ডোজ ১০ আমারা সবাই জানি এটা সম্পূর্ণ নতুন একটি ভার্সন এবং এটা আমারা অনেক দিন থেকেই শুনে আসছি ২৯ তারিখ রিলিজ হবে। এবং মাইক্রোসফট সেই কথা রেখে গত ২৯ তারিখ তাদের নতুন ভার্সন উইন্ডোজ ১০ Windows 10 রিলিজ করেছে। মাইক্রোসফট ঘোষণা দিয়েছিল এটা অনেকেই ফ্রী ব্যবহার করতে পারবে বিশেষ করা যেসকল ব্যবহার করি তাদের আগের উইন্ডোজ যেমন ৭,৮ অরজিনাল ভার্সন ব্যবহার করে তারা। এবং সেই হিসাবে সবাই ১ বছর সেটা ফ্রী ব্যবহারও করতে পারবে তবে আমারা যারা ক্র্যাক করে ব্যবহার করি তাদের চিন্তার কিছুই নেই উইন্ডোজ ১০ এর সকল ভার্সন এর ISO ফাইল ইতি মধ্যে বের হয়েগেছে এবং ফুল ভার্সন করার সঠিক টিপসও বের হয়েগেছে । যাই হোক কথা না বাড়িয়ে নিচে থেকে দেখেনিন কিভাবে এই নতুন ভার্সন জানালা ১০ ডাউনলোড করবেন এবং অ্যাক্টিভ করবেন।

Windows 10 Home - 32bit - 64bit

Windows 10 Pro - 32bit - 64bit 

Windows 10 Enterprise - 32bit - 64bit 


তিনটার মধ্যে কোনটা সবচেতে ভালো। 
সব থেকে ভাল Enterprise তবে এটা অ্যাক্টিভ করা নিয়ে সমস্যা হতে পারে । তাই আপনি Windows Pro ব্যবহার করেন । এটা সহজে অ্যাক্টিভ করতে পারবেন।  আর আপনার পিসি র‍্যাম যদি ৪ জিবি হয় তাহলে ৬৪ বিট ব্যবহার করবেন আর যদি ২ জিবি হয় তাহলে ৩২ বিট ব্যবহার করবেন। ধন্যবাদ । 

উইন্ডোজ ১০ (Windows 10) ডাউনলোড করুন সঙ্গে ফুল অ্যাক্টিভ করার টিপস !



উইন্ডোজ ১০ (Windows 10) ডাউনলোড করুন :



ডাউনলোড সকল ভার্সন ISO

Windows 10 Home - 32bit - 64bit

Windows 10 Pro - 32bit - 64bit 

Windows 10 Enterprise - 32bit - 64bit 

উইন্ডোজ সব কটি ভার্সন - ৩২-৬৪বিট 


অ্যাক্টিভ কী ফাইল 

https://userscloud.com/4ciumuf5kbq1

উপরের টা কাজ না হলে নিচের টা

https://userscloud.com/iutllgh9f4e5

প্রোডাক্ট কী চাইলে নিচের কী ব্যবহার করুন

https://shrib.com/9m4mEjyp?v=nc

কিভাবে  Bootable পেনড্রাইভ তৈরি করবেন :- আপনার উইন্ডোজ ৭/৮/১০ এর Bootable পেনড্রাইভ তৈরি করুন মাত্র ৭২৭ কেবি এর সফটওয়্যার দিয়ে ।


কি কি নতুন ফিচার আছে নিচের ভিডিও তে দেখুন :





কিভাবে অ্যাক্টিভ করবেন ?


উইন্ডোজ ১০ (Windows 10) ডাউনলোড করুন সঙ্গে ফুল অ্যাক্টিভ করার টিপস !


প্রথমে আপনার উইন্ডোজ ইন্সটল করেনিন ইন্সটল করার নিয়ম সেম উইন্ডোজ ৮ বা ৮.১ এর মতই আপনার কাছে প্রোডাক্ট কী চাইতে পারে তবে স্কিপ করে বেরিয়ে পরের স্টেপ এ যাবেন এই ভাবে ইন্সটল শেষ করবেন ।




এবার উপরে দেওয়া KMS অ্যাক্টিভ ফাইলটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন এবং সব তাহলেই কাজ প্রায় শেষ সব শেষ সেখান থেকে লাল বাটনে ক্লিক করুন । এবার Computer Icon এর উপর মউস এর রাইট ক্লিক করে প্রপারটিজ এ ক্লিক করুন তাহলে নিচের মত অ্যাক্টিভ দেখতে পাবেন। 


উইন্ডোজ ১০ (Windows 10) ডাউনলোড করুন সঙ্গে ফুল অ্যাক্টিভ করার টিপস !



তাহলে আজকের মত এই পর্যন্ত কোন রকম সমস্যা হলে নিচে কমেন্ট করুন বা উইন্ডোজ ১০ সম্পর্কে কোন রকম প্রশ্ন বা সমস্যা থাকলে নিচে কমেন্ট করে আমাকে জানান চেস্ট করবো সঠিক হেল্প করতে । ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন । আসসালামু 
আলাইকুম ।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

folder colorize-ফোল্ডার কালার করার জন্যে সফটওয়্যার

 1:17 PM     উইন্ডোজ সফটওয়্যার     No comments   

change folder colors in windows

প্রথমে নিচের দেয়া লিংক থেকে প্রথমে সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে নিন .     
ডাউনলোড...

how to use folder colorizer 
‍software টি রার করা আছে.
প্রথমে  রার ফাইলটি আনজিপ করে নিন,
আপনার কম্পিউটারে সফ্টওয়্যারটি
ইনস্টল করে নিন.
স্বাভাবিক ভাবেই এই সফটওয়্যার টি ইনস্টল করবেন.
এরপর ফোল্ডার এর উপর ক্লিক করুন.
এবং মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করুন
দেখুন folder colorize নামে একটা অপশন এসেছে .
ওখানে ক্লিক করুন,
দেখবেন ফোল্ডার কালার করার জন্যে অনেক রং পাবেন, 😛
নিজের ইচ্ছে মতো রং বেছে নিন
এরপর রিফ্রেশ দিন পিসি,
এখন দেখুন অ।পনার ফোল্ডার টি সুন্দর রং ধারণ করেছে.

যদি কেউ না বুঝে থাকেন,ইউটিউবে আমার ভিডিও দেখতে পারেন
see video tutorial :-
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg
Newer Posts Older Posts Home

Popular Posts

  • ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
    আউটসোর্সিং এ থ্রিডি কাজের রয়েছে ব্যাপক সম্ভা বনা। যত দিন যাচ্ছে ভিডিও গেমস এবং থ্রিডি এনিমেটেড মুভিগুলো আরো বাস্তবসম্মত হয়ে উঠছে, যা খুব স...
  • পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
    বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং সাইট থেকে টাকা উত্তোলনের সহজ এবং ঝামেলামুক্ত পদ্ধতি হচ্ছে Payoneer সাইট কর্তৃক প্রদত্ত একটি ডেবিট মাস্টারকার...
  • প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।
    নিজের ভাষা কম্পিউটারকে বুঝানোর জন্যই পোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর উৎপত্তি। এ পর্যন্ত কয়েক হাজার পোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের উৎপত্তি হয়েছে। বিশ...
  • ইংলিশ ভোকাবুলারি শেখার দূর্দান্ত ১০ টিপস
    ইংরেজিতে শব্দ আমাদের সবারই কম বেশি জানা আছে। তারপরেও আমরা কোন জটিল বাক্য গঠন করার সময় কিংবা ইংরেজিতে কথা বলার সময় এই শব্দ কম জানার জন্য অনে...
  • আউটসোর্সিং এ আলফা ডিজিটাল টিমের সফলতা
    বর্তমানে ওডেস্ক ( www.oDesk.com ) মার্কেটপ্লেসে বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সররদের অবস্থান বেশ সন্তোষজনক। ওডেস্কে যে কয়জন ফ্রিল্যান্সার সফলতার সা...

Recent Posts

banner image

Categories

অনলাইন আয় আবিষ্কার উইন্ডোজ ১০ উইন্ডোজ ফোন উইন্ডোজ সফটওয়্যার এন্ড্রয়েড ফোন ওয়েবসাইট ডিজাইনিং ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কোয়ান্টাম কম্পিউটার গ্রাফিক্স ডিজাইন জাভা স্ক্রীপ্ট টিপস অ্যান্ড ট্রিকস ডাটা এন্ট্রি থিমস পাইথন প্রোগ্রামিং বই ব্লগস্পট সাইট ভিডিও এডিটিং মাইক্রোওয়ার্কারস মোবাইল ফোন রেন্ট-এ-কোডার লিনাক্স শিক্ষা সংক্রান্ত সংখ্যা পদ্ধতি সাক্ষাৎকার সি প্রোগ্রামিং হ্যাকিং

Blog Archive

Kategori

Kategori

Recent Comments

Featured Post

ডাউনলোড করে নিন অ্যাডোবি ফটোশপের সর্বশেষ ভার্সন “Adobe Photoshop CC” সম্পূর্ণ ফ্রি আজীবন মেয়াদসহ।

Formulir Kontak

Name

Email *

Message *

মোট পৃষ্ঠাদর্শন

Sparkline
  • Post Style
  • Feature
  • _Gadget
  • _Mobile
  • Pages
  • Categories
  • Buddypress
  • Forum
  • Home
  • About
  • Contact
  • Advertise
  • __DropDown 3
  • _ShortCodes
  • _SiteMap
  • _Error Page
  • Seo Services
  • Documentation
  • Download this template

Blog Archive

  • ▼  2015 ( 125 )
    • ▼  September ( 7 )
      • Lollipop Lockscreen Android L Premium [APK]
      • KK Launcher Prime Free Download
      • PicsPlay Pro 3.6.1 APK এখানে ! [LATEST]
      • Aurora 3D Text & Logo Maker (Portable Version)
      • CMD commands পরিচিতি
      • Slow Computer ফাস্ট করে নিন ১১টি টিপস দেখে।
      • ইংলিশ ভোকাবুলারি শেখার দূর্দান্ত ১০ টিপস
    • ►  August ( 34 )
    • ►  July ( 15 )
    • ►  June ( 44 )
    • ►  May ( 25 )

Recent

Comment

Label

  • অনলাইন আয়
  • আবিষ্কার
  • উইন্ডোজ ১০
  • উইন্ডোজ ফোন
  • উইন্ডোজ সফটওয়্যার
  • এন্ড্রয়েড ফোন
  • ওয়েবসাইট ডিজাইনিং
  • ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট
  • কম্পিউটার প্রোগ্রামিং
  • কোয়ান্টাম কম্পিউটার
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • জাভা স্ক্রীপ্ট
  • টিপস অ্যান্ড ট্রিকস
  • ডাটা এন্ট্রি
  • থিমস
  • পাইথন প্রোগ্রামিং
  • বই
  • ব্লগস্পট সাইট
  • ভিডিও এডিটিং
  • মাইক্রোওয়ার্কারস
  • মোবাইল ফোন
  • রেন্ট-এ-কোডার
  • লিনাক্স
  • শিক্ষা সংক্রান্ত
  • সংখ্যা পদ্ধতি
  • সাক্ষাৎকার
  • সি প্রোগ্রামিং
  • হ্যাকিং

Tags

অনলাইন আয় আবিষ্কার উইন্ডোজ ১০ উইন্ডোজ ফোন উইন্ডোজ সফটওয়্যার এন্ড্রয়েড ফোন ওয়েবসাইট ডিজাইনিং ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কোয়ান্টাম কম্পিউটার গ্রাফিক্স ডিজাইন জাভা স্ক্রীপ্ট টিপস অ্যান্ড ট্রিকস ডাটা এন্ট্রি থিমস পাইথন প্রোগ্রামিং বই ব্লগস্পট সাইট ভিডিও এডিটিং মাইক্রোওয়ার্কারস মোবাইল ফোন রেন্ট-এ-কোডার লিনাক্স শিক্ষা সংক্রান্ত সংখ্যা পদ্ধতি সাক্ষাৎকার সি প্রোগ্রামিং হ্যাকিং

Facebook

banner image

Flickr

banner image

Football

Popular Posts

  • ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
    ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
  • পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
    পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
  • প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।
    প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।

Sample Text

Copyright © Bdhuge | Technology Journey. | Powered by Blogger
Design by Hardeep Asrani | Blogger Theme by NewBloggerThemes.com | Distributed By blogger Templates