Bdhuge | Technology Journey.
  • Home
  • Business
    • Internet
    • Market
    • Stock
  • Parent Category
    • Child Category 1
      • Sub Child Category 1
      • Sub Child Category 2
      • Sub Child Category 3
    • Child Category 2
    • Child Category 3
    • Child Category 4
  • Featured
  • Health
    • Childcare
    • Doctors
  • Home
  • Business
    • Internet
    • Market
    • Stock
  • Downloads
    • Dvd
    • Games
    • Software
      • Office
  • Parent Category
    • Child Category 1
      • Sub Child Category 1
      • Sub Child Category 2
      • Sub Child Category 3
    • Child Category 2
    • Child Category 3
    • Child Category 4
  • Featured
  • Health
    • Childcare
    • Doctors
  • Uncategorized

Friday, August 7, 2015

উবুন্টূঃ উইন্ডোজ বনাম উবুন্টু

 12:54 PM     লিনাক্স     No comments   

কেন উবুন্টূ ব্যবহার করবো ?

কেন উবুন্টূ ব্যবহার করবো ?

উবুন্টূ
ভালো প্রশ্ন।আমার উইন্ডোজ লাইফের সবচেয়ে বিরক্তিকর জিনিস হলো ভাইরাস এবং এর জন্য কখনো টাকা খরচ করে এন্টিভাইরাস এবং কখনো নেট প্যাকেজ খরচ করে এন্টিভাইরাস নামানো। মাঝে মাঝে গোটা উইন্ডোজ রি সেটাপ দেয়া।এবং নোড প্রোগ্রাম গুলো যেগুলো নেট থেকে ষ্ট্রিম ডাউনলোড এর মাধ্যমে সেটাপ দেয়া হয় সেগুলোর হারিয়ে যাওয়া(স্কাইপ,গুগল ক্রোম,ফেসবুক ভিডিও চ্যাট প্লাগিন)।তবে আসেন খুশির খবর শুনি
  • লিনাক্সের যেকোন ডিষ্ট্রো(ডিষ্ট্রিবিউশন) ব্যবহারের সময় আপনাকে এইসব ভাইরাস নিয়ে মোটেও চিন্তা করতে হবে না।বছর শেষে এ্যান্টিভাইরাস বাবদ ২০০০-২৫০০ টাকা লাভ।
ফ্রি সফটওয়্যার ফাউন্ডেশন ১৯৮৬ সালের প্রকাশিত সংজ্ঞা অনুযায়ী
ফ্রি সফটওয়্যার হচ্ছে একটি স্বাধীনতার বিষয়, মূল্যের বিষয় নয়। প্রথমত, সফটওয়্যারটির কপি পুনর্বিতরণ করার স্বাধীনতা, যার মাধ্যমে প্রতিবেশী বা বন্ধুবান্ধবরা এটি ব্যবহার করতে পারবে। দ্বিতীয়ত, প্রোগ্রামটির যেকোনো ধরনের পরিবর্তন করার স্বাধীনতা, যেন সফটওয়্যারটি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত না হয়ে এটিকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়, আর এর জন্য অবশ্যই সোর্স কোডে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
  • আপনি জেনে অনেক খুশি হবে যে উপরের সংজ্ঞা অনুযায়ী লিনাক্স কারনেল এবং এর সকল ডিষ্ট্রিবিউশন(ওপেন জিপিএল) একদম ফ্রী।তাই আপনাকে প্রায় ১০ হাজার টাকা খরচ করে উইন্ডোজ এর অরিজিনাল কপি সংগ্রহ করতে হবে না।অবশ্য আপনার যদি টাকা থাকে কিংবা বাধ্য হন তাহলে ভিন্ন কথা।
সেটাপ তো দিলেন।এখন কথা হলো কাজের জন্য তো হাজার টা সফট ওয়্যার দরকার।এতো সফট ওয়্যার খুঁজতে হবে।আপনি হয়তো এতোক্ষন এ গুগল এর হোম পেজ ওপেন ও করে ফেলেছেন।দাঁড়ান দাঁড়ান।এতো কষ্ট করার দরকার নাই।যেহেতু আমি উবুন্টূ নিয়ে কথা বলছি তাই উবুন্টুর আলোকেই সব বলবো।
উবুন্টু আপনাকে দিচ্ছে সিন্যাপ্টিক সফটওয়্যার রিপোজিটরী।যেখানে আপনি ভাবে অসংখ্য সফটওয়্যার।একদম……………ফ্রী।চোখে অবিশ্বাস নিয়ে তাকিয়ে আছেন?অবাক হবেন না।
দক্ষিন আফ্রিকার একটি প্রচলিত প্রবাদ উবুন্টু থেকে এর নামকরণ করা হয়েছে। এই শব্দের অর্থ হল “অপরের জন্য মানবতা”।এবং উবুন্টূর নির্মাতা প্রতিষ্টান ক্যানোনিক্যাল এবং ডেভোলপার গ্রুপ উবুন্টূ ফাউন্ডেশন এই উক্তি কে সামনে নিয়ে মাঠে নেমেছিল ২০ অক্টোবর, ২০০৪ এ।
  • আপনি যেহেতু বাংলা ব্লগে এ আসেন তাই এখনি তাড়াহুড়ো করে বাংলা দেখার জন্য সফটওয়্যার খোজার জন্য মাঠে নামবেন।ভাই,ক্ষ্রান্ত দেন।উবুন্টূতে ব্যবহার করা হয়েছে ইউনিকোড এনকোডিং,তাই কোন চিন্তা ছাড়াই বাংলা দেখতে পাবেন।
লিনাক্স কারনেল এ তৈরী ডেবিয়ান অপারেটিং সিষ্টেম এর ওপরে তৈরী উবুন্টূ।যদি আজকের বিশ্বের যে কোন কম্পিউটার বিশেষজ্ঞ কে জিজ্ঞেস করেন মাইক্রোসফট এর দূঃসপ্ন কাকে বলা হয়?উবুন্টুর নাম আসবে।
  • এখন আপনি ভাববেন গ্রাফিক্সের কাজের জন্য তো কিছু একটা দরকার।ফটোশপের তো আর উবুন্টু ভার্শন নেই।তাহলে?তাহলে সিন্যাপ্টিক সফটওয়্যার রিপোজিটরীতে গিয়ে গিম্প সেটাপ দিন।ফটোশপের চেয়ে কোন অংশে কম নয় এই ফ্রী সফট ওয়্যার টি।বরং অনেক বেশি হালকা।
উবুন্টুর প্রতিটা ভার্শন এর একটা নিজস্ব নাম থাকে।বর্তমান ভার্শন ১১.০৪ এর নামে ন্যাটি।
  • কিন্তু উবুন্টু চালাতে গিয়ে যদি কোন সমস্যা ফেস করি?উইন্ডোজ এ তো কিছু হলে পাশের বাড়ির রহিম করিম রে বললেই হেল্প পাই।হুম,চিন্তার বিষয়।সমস্যা নাই।চিন্তা করে নিজের চূল কমাবেন না।উবুন্তু এই ক্ষেত্রে উইন্ডোজ এর চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে।আছে উবুন্টু ফাউন্ডেশন এবং উবুন্টু ফোরাম ।আছে উবুন্টু গিকস।আপনি শুধু সমস্যা টা লিখে দিন।হাজার হাজার উবুন্টু বিশেষজ্ঞ ঝাপিয়ে পড়বে আপনার সাহায্যে।একদম ফ্রীতে।কয়েকটা হেল্প সাইটঃ ubuntuforums.orgwww.ubuntu.com/community ubuntugeek.com/forum/
আরো আছে।উবুন্টুর প্রতিটা ভার্শন এর জন্য উবুন্টূ ফাউন্ডেশন বাজারে আসার পরের ১৮ মাস ইউজার দের হেল্প সাপোর্ট দেন।
  • তো ভাই আমি তো গান শুনি।ড্রাইভার কোথায় পাবো অডিওর জন্য?কোথাও যেতে হবে না। আপনার কাজের যাবতীয় ড্রাইভার উবুন্টুর ভেতরেই দেয়া আছে।সেটাপ দিন আর ফূল ভলিয়মে গান শুনুন[অবশ্যই কাউকে বিরক্ত করে নয়]
এটি উবুন্টুর একটা অনন্য সৃষ্টী।আপনার কোন ড্রাইভার দরকার নেই।দরকার নেই কোণ মাদারবোর্ড এর সাথে আসা ড্রাইভার ডিস্ক।সাধারন অডিও ড্রাইভার থেকে শুরু করে,ব্লুটুথ,গ্রাফিক্স পর্যন্ত সব আছে উবুন্টুর ভেতরে।চালিয়ে যান।আরো অনেক কিছু আসা বাকিরে ভাই।
  • এতো প্যাঁচাল তো পারলেন?কিন্তু আমার অফিসের কাজের কি হবে?চিন্তা নাই।আছে লিব্রে অফিস।উবুন্টু ১১.০৪থেকে পরে সব গুলি ভার্শন এ আছে লিব্রে অফিস।আগের গুলোতে আছে ওপেন অফিস।এটাতে মাইক্রোসফট অফিসের যাবতীয় কাজ করার পাশাপাশি সরাসরি পিডিএফ ডকুমেন্ট তৈরী করা যায়।তাও আবার কোন প্লাগিন ছাড়া।একদম ফ্রী।
উবুন্টু ১১.০৪ এ কি কি আছে সেটা জেনে নিন এক দফাঃ
লিনাক্স কার্নেলঃ ২.৬.৩৪ পাইথনঃ ২.৭.২ গনোম ডেস্কটপ এনভার্মেণ্টঃ ২.৩২.১ ফায়ারফক্সঃ ৪ গিম্পঃ ২.৬.১১
পরের ভার্শন মানে আমার প্রিয় ভার্শন উবুন্টু ১১.১০ এ আছেঃ
লিনাক্স কার্নেলঃ৩.০ পাইথনঃ ২.৭.২ গনোম ডেস্কটপ এনভার্মেণ্টঃ৩.২ ফায়ারফক্সঃ ৭
এটাতে অবশ্য গিম্প আগে থেকে দেয়া নেই।আপনাকে সেটাপ করে নিতে হবে।
আর কি কি আছে?
জিজ্ঞেস করেন কি নাই?
  • আপনার সকল ধরনের চ্যাট এর জন্য আছে এম্প্যাথি।ফেসবুক থেকে শুরু করে দূনিয়ার যাবতীয় সোশ্যাল নেটওয়ার্ক এবং কমিনিটি চ্যাট ক্লায়েন্ট এটা।বিন্দাস চ্যাট করে।আর হ্যা,চ্যাটের ইমোটিকন গুলো মজার
  • ফায়ারওয়াল?উইন্ডোজ ফায়ার ওয়ালের বাপ এটা।যদি হ্যাকার হন তো উবুন্টু তে দৌড় দেন।সেফ এ থাকবেন
  • এ্যাডোবি ফাশ টা সেটাপ দিয়ে ইউটিউবে ভিডিও দেখুন বিন্দাস।ফ্লাশ প্লেয়ার এর উবুন্টু ভার্শন আছে
  • ক্রোম ব্যবহার করে অভ্যস্ত?সেটাও আছে।
  • আছে “লাইফ এরা” যেটা দিয়ে আপনি পড়তে পারবেন সমস্ত বড় বড় নিউজ নেটওয়ার্কের নিউজ,ব্রাউজার ছাড়াই আর এস এস ফীড এর মাধ্যমে
  • আছে শট ওয়েল,আপনার ছবি গুলো দেখুন বিন্দাস।ক্যামেরা থেকে সহজ এ ছবি ইম্পোর্ট করার জন্য এটা আমার দেখা সেরা টূলস
  • ফোন দিয়ে নেট চালান?সমস্যা নেই আছে ব্লুম্যান।নোকিয়া পিসি স্যূট ছাড়াই পারবেন নেট চালাতে ব্লুটুথ দিয়ে।
  • আপনার সমস্ত ফাইল এনক্রিপ্টেড অবস্থায় থাকবে।
  • বুটে একটা পাসওয়ার্ড দিলে কারো বাপের সাধ্য নাই আপনার পিসি তে বসে
  • ফিসিং কারীদের সর্বনাশ হলো উবুন্টু।পিসি ফিশিং কাজ করে না
  • আপনার পিসির হার্ডওয়্যারে কোণ সমস্যা না থাকলে সর্বোচ্চ ৮ সেকেন্ডে চালু হবে উবুন্টু।
এবার আমার প্রিয় একটা ফিচার।আপনি চান আপনার কিছু জরূরী ডাটার ব্যাকাপ নিতে।কিন্তু কোন ফাইল শেয়ারে রাখতে চান না।কি করবেন?ডিস্কে নিলে নষ্ট হতে পারে,পেন ড্রাইভ হারিয়ে যেতে পারে।হার্ডডিস্ক ক্রাশ করতে পারে।আছে উবুন্টু ওয়ান।ক্লাউড সার্ভিস।আপনাকে ১ জিবি স্পেস দিবে বিলকুল ফ্রী।পিসি তে বসে একটা এ্যাকাউন্ট খুলুন।ডাটা আপলোড দিন।যদি পিসি অথবা হার্ডড্রাইভ নষ্ট হয়ে যায়,ব্রাউজার থেকে কিংবা অন্য উবুন্টু পিসি থেকে এ্যাকাউন্ট খোলার সময় দেয়া ইউজার নেম পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করুন এবং আপনার ডাটা ফেরত নিয়ে আসুন।কোন আলাদা সফট ওয়্যার দরকার নেই ফাইল আপলোড অথবা ডাউনলোড এর জন্য।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

উবান্টু তে এ কিভাবে বাংলা লিখবেন

 12:41 PM     লিনাক্স     No comments   



উবান্টু
তে বাংলা
কম্পিউটিং এর জন্য ইউনিজয়
আলাদা ভাবে ইনস্টল করতে হবেনা।
এটি ইনস্টল আবস্থায় আছে বাংলা
লিখার জন্য আপনাকে যা করতে
হবে তা হল IBus Preferences অপেন
করার জন্য ক্লিক করুন System
> Preferences > IBus Preferences
মেসেজ
আসবে আইবাস ডিমন 'IBus daemon is not
started. Do you want to start it now?' এই
মেসেজ আসলে Yes প্রেস
করুন।
এবার
মেসেজ আসবে IBus has been started! If you can
not use IBus, Please add below lines in $HOME/.Bashrc, and relogin
your desktop.
export
GTK_IM_MODULE=ibus
export
XMODIFIERS=@im=ibus
export
QT_IM_MODULE=ibus
এই
মেসেজ আসলে Ok প্রেস
করুন।
এবার
IBus Preferences উইনডোটি
আপেন হবে এখান থেকে Input Method
ট্যাব এ ক্লিক করুন।
এখন Select an input method ক্লিক
করুন যে লিস্ট আসবে তাথেকে
Bengali থেকে unijoy
সিলেক্ট করুন। তারপত
Add বাটন ক্লিক
করুন। দেখতে পাবেন Input Method এ
English – ispell এর সাথে
Bengali – unijoy. এবার
Bengali – unijoy
সিলেক্ট
করে Up বাটনে
সিলেক্ট করুন। এবার উইনডো
টি ক্লোজ করে দিন। পেনেলের
ডানদিকে একটি কি-বোড
আইকন দেখতে পেলে বুঝবেন IBus
Preferences কাজ
করছে। এবার কি-বোড
পরিবর্তনের জন্য অর্থাত বাংলা
লেখার জন্য Control
+ Space কি
চাপুন পুনরায় ইংরেজী লেখার
জন্য Control
+ Space চাপুন।
প্রতিবার
উবুন্টু চালু হবার পর আপনাকে
IBus
Preferences চালু
করতে হবে। Startup
Applications এ
IBus
Preferences রেখে
দিলে কম্পিউটার চালু হবার
সাথে সাথে তা নিজে থেকে চালু
হবে। স্টাটআপ এপ্লিকেশনে তা
রাখার জন্য ক্লিক করুন System
> Preferences > Startup Applications. এবার
যে উইনডোটি আপেন হবে তা আপেন
আবস্থায় ক্লিক করুন
System > Preferences তারপর IBus
Preferences কে মাউস দ্বারা
ক্লিক করে ধরে রাখুন এবং এই
অবস্থায় ড্রাগ করে Additional
startup programs: এর ভিতর ছেড়ে
দিন। এখন থেকে প্রতিবার
কম্পিউটার চালু হবার সাথে
সাথে তা চালু হবে।
আথবা Add বাটন
ক্লিক করুন এতে যে উইনডো অপেন
হবে তাতে
Name: এর ঘরে লিখুন
IBus daemon
Command: এর ঘরে লিখুন
/usr/bin/ibus-daemon -d
Comment: এর ঘরে লিখুন
start IBus daemon when Gnome starts
তারপর Add বাটনে
ক্লিক করুন এড হয়ে গেলে ক্লোজ
বাটন ক্লিক করে খুলা উইনডোটি
বন্দ করে দিন। এখন থেকে প্রতি
বার আপনার কম্পিউটার চালু
হবার পর IBus নিজেথেকেই
চালু হবে।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

লিনাক্স নিয়ে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন…………

 12:35 PM     লিনাক্স     No comments   

লিনাক্স নিয়ে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন…………

কেন লিনাক্স বিশ্বব্যাপী এত জনপ্রিয়, কারা এর ব্যবহারকারী !
বাংলাদেশে এখন পাইরেটেড উইন্ডোজের ছড়াছড়ি। লিনাক্স তো দূরের কথা কম্পিউটারের যে আরও কোনো অপারেটিং সিস্টেম থাকে তা হয়তো অনেকেরই অজানা। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে নতুনদের কাছে লিনাক্সের চেয়ে উইন্ডোজ ব্যবহার করাই অনেকসহজ মনে হয়। কিন্তু লিনাক্স ব্যবহারের পদ্ধতি একবার শিখতে পারলে পরবর্তীতে তা ব্যবহার করা একদমই সহজ হয়ে যায়। ব্যাক্তিগতভাবে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম এর ব্যবহার বেশি হলেও বড় বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা কর্মক্ষেত্রে লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমই বেশি ব্যবহৃত হয়। লিনাক্সের বহুমুখী ব্যবহারের সুযোগ থাকায় খুব দ্রুতই এর ব্যবহার ও জনপ্রিয়তা তুঙ্গে উঠেছে।
কি অবাক হচ্ছেন? ভাবছেন কেন লিনাক্স বেশি ব্যবহৃত হয়?
ব্যবসা ক্ষেত্রে লিনাক্স ব্যবহারের অন্যতম কারণ হলো এর নিরাপত্তা ব্যবস্থা অনেক শক্তিশালী। লিনাক্সে কোনো ভাইরাস আক্রমণের ভয় নেই। আর এই অপারেটিং সিস্টেমটি খুব সহজেই নিজেদের যে কোনো কাজের জন্য মডিফাই করে নেয়া যায়।
এখন আসুন দেখে নেওয়া যাক বিশ্বের কিছু প্রতিষ্ঠান যারা সকলেই লিনাক্স ব্যবহার করছে:
  1. গুগল: অবাক হওয়ার কিছু নেই। ইন্টারনেট জায়ান্ট গুগল তাদের সকল কাজকর্ম লিনাক্সের মাধ্যমেই পরিচালনা করে। গুগলের ইঞ্জিনিয়াররা লিনাক্সের একটি জনপ্রিয় ডিস্ট্রো কাস্টমাইজ করে গুবুন্টু হিসেবে ব্যবহার করছে। এভাবেই গুগলের সকল সেবাগুবুন্টুর মাধ্যমেই পরিচালিত হয়।
  2. উইকিপিডিয়া: অনলাইনের সবচেয়ে জনপ্রিয় এনসাইক্লোপিডিয়া (উইকিপিডিয়া) ২০০৮ সাল থেকে উবুন্টু ব্যবহার করে আসছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তারা লিনাক্সের আরেকটি জনপ্রিয় ডিস্ট্রো রেড হ্যাট ব্যবহার করে থাকে। তবে এডমিনিস্ট্রেশন এর অংশগুলোতে উবুন্টুই ব্যবহার করা হচ্ছে।
  3. ইউএস প্রতিরক্ষা ব্যাবস্থা: লিনাক্স ডট কম-এ প্রদত্ত তথ্য অনুসারে ইউএস প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাতেই সবচেয়ে ব্যাপক আকারে রেড হ্যাট লিনাক্স ব্যবহৃত হচ্ছে। লিনাক্স যেভাবে খুশি চালানো যায় বলেই বিশাল ইউএস প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ক্ষেত্রটি সুচারুরূপে পরিচালিত হচ্ছে। এর কোনো একটি ছোট ত্রুটিও অনেক বড় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
  4. ইউএসএ নেভি ও সাবমেরিন: FreeSoftwareMagazine.com এর তথ্যানুসারে ইউএসএ নেভি এবং নিউক্লিয়ার সাবমেরিনেও লিনাক্স ব্যবহৃত হচ্ছে।
  5. স্পেন: লিনাক্সের সবচেয়ে বড় সাপোর্টার দেশ হিসেবে স্পেন বহুল পরিচিত। স্পেনে ২০০২ সাল থেকে সকলের কাছে লিনাক্স পৌঁছে দেয়ার জন্য স্পেন সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়। স্পেনের সকল সরকারি প্রতিষ্ঠানেই লিনাক্স ব্যবহৃত হচ্ছে। এছাড়া জনগনের মাঝে লিনাক্স পৌঁছে দেয়ার পদক্ষেপ হিসেবে, সকল সরকারি কর্মচারিদের লিনাক্স সিডি প্রদানের পাশাপাশি ম্যাগাজিন, এমনকি খবরের কাগজের সাথেও লিনাক্সের সিডি দেওয়া হতো। আর সে কারণেই স্পেনে লিনাক্স ব্যবহারকারীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি।
  6. ফ্রান্স সংসদ: ফ্রান্সের বিশাল সংসদ ভবনের সকল কম্পিউটারেই ২০০৬ সাল থেকে লিনাক্স ব্যবহৃত হচ্ছে। তারা সকলকে ওপেনসোর্স সফটওয়্যার ব্যবহারে উৎসাহিত করে যাচ্ছে। এসব কম্পিউটারে বেশিরভাগ সফটওয়্যারই ওপেনসোর্স। ওয়েব ব্রাউজার হিসেবেও তারা ওপেনসোর্স ফায়ারফক্সকেই বেছে নিয়েছে। এছাড়া তারা ই-মেইলের জন্য ওপেনসোর্স ই-মেইল ক্লায়েন্টও ব্যবহার করছে।
  7. চিনের ইন্ডাস্ট্রিয়াল ও কমার্শিয়াল ব্যাংক: চীনের সবচেয়ে বড় এই ব্যাংকে ২০০৫ সাল থেকে লিনাক্স ব্যবহার করা শুরু হয় এবং ২০০৮ সালের আগেই তারা প্রতিটি ব্রাঞ্চেই লিনাক্স ব্যবহার শুরু করে।
  8. বড় বড় স্কুল কলেজ: রাশিয়ায় ২০০৭ সালে ঘোষনা দেয়া হয় যে, সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে লিনাক্স চালানো বাধ্যতামূলক। কারণ বাংলাদেশের মতোই এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রায় সবগুলোতেই পাইরেটেড উইন্ডোজ চালানো হতো। এরপর ধীরে ধীরে সকলশিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই লিনাক্স ব্যবহার শুরু হয়। জার্মানির সকল ইউনিভার্সিটি গুলোকে ২০০৭ সালেই লিনাক্সের আওতায় আনা হয়। সুইজারল্যান্ডে আরও আগে ২০০৫ সাল থেকেই সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে লিনাক্স ব্যবহৃত হচ্ছে। আমাদের পার্শবর্তী দেশ ভারত এর অধিকাংশ প্রদেশেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে লিনাক্স ব্যবহৃত হচ্ছে। পাকিস্থানেও একই অবস্থা। সারা বিশ্বব্যাপি পরিচালিত ‘একজন শিশুর জন্য একটি ল্যাপটপ’ প্রোগ্রামটিতেও লিনাক্স ব্যবহার করা হয়েছে।
  9. এমাজন: ইন্টারনেটে বইপত্র ও ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রী বিক্রয়ের বড় প্লাটফর্ম এমাজন ডট কম ২০০১ সালের পর থেকে লিনাক্স ব্যবহার শুরু করে। শুধুমাত্র ২০০৪ সালে লিনাক্সের কারণে এই কোম্পানির ১৭ মিলিয়ন ডলার সাশ্রয় হয়। বর্তমানে এমাজন.কমের সকল কম্পিউটারেই লিনাক্স ব্যবহৃত হচ্ছে।
  10. প্যানাসনিক: ইলেক্ট্রনিক্স পণ্যর বাজারে জনপ্রিয় প্যানাসনিক কোম্পানিও তাদের কাজের জন্য লিনাক্স ব্যবহার করে। লিনাক্স ব্যবহারের পূর্বে কোম্পানিটিতে উইন্ডোজ ব্যবহার করা হতো। তবে উইন্ডোজকে যে কোনো কাজের জন্য কাস্টমাইজ করা যায় না বলে, সেই উইন্ডোজের জন্যই এই কোম্পানিকে বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়েছিল। এরপর তারা লিনাক্স ব্যবহার শুরু করে এবং তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী লিনাক্সের একটি কাস্টমাইজ সংস্করন তৈরি করে তা আজও সফলতার সাথে ব্যবহার করে আসছে।
উপরে শুধুমাত্র কয়েকটি জনপ্রিয় ও বড় সেক্টরে লিনাক্সের ব্যবহারের উদাহরণ দেয়া হয়েছে। এরকম আরও অনেক বড় বড় কোম্পানি আছে যেগুলোতে লিনাক্স ব্যবহৃত হচ্ছে। পাশাপাশি ছোট ছোট কর্মক্ষেত্রগুলো তো থাকছেই। বাংলাদেশেও অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠান সহ ছোট প্রতিষ্ঠান গুলোতেও লিনাক্সের ব্যবহার শুরু হয়েছে। তাই বাংলাদেশে রয়েছে দক্ষ লিনাক্স অপারেটরদের জন্য অফুরন্ত কাজের সূযোগ। এছাড়া অন্য কাজের পাশাপাশি লিনাক্স শেখার মাধ্যমেও নিজের কাজের পরিধিটাকে বৃদ্ধি করা যায়।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

Thursday, August 6, 2015

প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজগুলো যদি কোন ব্যক্তি বিশেষ হত!

 1:38 PM     কম্পিউটার প্রোগ্রামিং     No comments   

আজ প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ নিয়ে এমন একটা টিউন যা শুধু নিছক আনন্দের জন্যেই। একটু টেক হিউমার আর কি!
এই টিউনে ল্যাঙ্গুয়েজগুলো এমনভাবে ইপস্থাপন করা হবে যেন এক এক জন এক একটি ব্যক্তি বিশেষ –

চার্লি সি

ল্যাঙ্গয়েজ ফ্যামিলির সবচেয়ে বয়োজ্যেষ্ঠ সদস্য হচ্ছে সি। ৭০ বছর বয়সী সি পরিবারের প্রধান কর্তা এবং অন্যান্ন ল্যাঙ্গুয়েজের জনক। বয়সের ভারে নুয়ে পড়া সি এখনও স্ব গৌরবে উজ্জল এবং কিছুটি ক্রিপ্টিক এবং দাম্ভিক ও বটে। খুবই শক্ত মনের মানুষ এবং কিছুই তার চিন্তা চেতনায় পরিবর্তন আনতে পারবে না। অতীতে সে “ডেভেল সিটি ইউনিভার্সিটি” র সবচাইতে কড়া এবং বদরাগী শিক্ষক হিসিবে পরিচিত ছিলেন।
C
ক্যারিয়ারে অনেক বড় বড় প্রজেক্টের অংশ হয়ছিলেন তিনি। লিনাক্স স্টেডিয়াম সহ আরো বড় বড় প্রজেক্টের বড় কর্তাই ছিলেন তিনি এবং এখনও অনেক বড় বড় কাজে ফ্রি ল্যান্সার হিসেবে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। ৭০ বছর বয়স্ক সি এর তিন মেয়ে এবং এক ছেলে। তিন মেয়ের নাম –
.          পার্ল
.          জাভা
.          সি #  এবং একমাত্র ছেলে সি ++

ভিন সি ++

৪৫ বছর বয়সী ভিন সি ++ বাবার মতই স্ব গৌরবে উজ্জল এবং নিয়োজিত আছেন ডেভেল সিটি ইউনিভার্সিটি তে। বাবার অতি আদরের এই ছেলে বাবার পথেই হেঁটিছেন তবে বাবার তূলনায় সে অনেকটা ঠান্ডা মেজাজের এবং বন্ধুভাবাপন্ন।
KD-Scientist-GS721
ডেভেল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছেও তিনি তুমুর জনপ্রিয়। শিক্ষার্থীরা তাকে পাগলের মত ভালোবাসে আর এর কারণ একটাই তিনি তার বাবার চাইতে অনেকটা ভিন্ন পদ্ধতিতে নিজেকে শিক্ষার্থীদের কাছে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছেন। আবার অনেক দুষ্ট লোকেরা পিঠ পিছে তার বদনাম করতে ভূলে না। অনেক টেকিরা তাকে এতটা ওপেন হওয়ার জন্যেও দোষারোপ করে থাকে। আবার অনেকে বলে সে বাবার ভূলগুলোকেই ঠিক ঠাক করে একটু উন্নত আসনে অধিষ্ঠীত হতে চেয়েছে। তার আসলে স্বকীয়তা বলতে কিছু নেই।

মোনটানা পার্ল

৩৭ বছর বয়সী পার্ল সি++ এর বড় মেয়ে। নিয়োজিত আছে ডেভেল বিশ্ববিদ্যালয়ের লিংগুইস্টিক বিভাগের ডেটা এনালিষ্ট হিসেবে। তার গ্ল্যামার এবং অ্যাপিল তাকে কলিগদের মধ্যমনি করে তুলেছে অল্প দিনেই।
perl
সে খুবই বুদ্ধিমতি একজন মেয়ে তবে মাঝে বদ দের জন্যে খুবই রেস্ট্রিকটেড হয়ে পরে। নিজের মত করে কোন জিনিস এক্সপ্রেস করা এবং হেইস্টেকস এ অপ্রয়োজনীয় কোড বের করতে তার ইউনিকনেস তাকে আরো ইম্পরট্যান্ট করে তুলেছে। অনেক শুভাকাঙ্খী এবং কলিগরা অনেক সমস্যা ফিক্স করায় তাকে প্রধান হাতিয়ার হিসিবে ব্যবহার করে থাকে। তারা আদর করে তার নাম দিয়েছে “SWISS KNIFE”।

বিয়াঙ্কা জাভা

ল্যাঙ্গুয়েজ ফ্যামিলির সবচাইতে গ্ল্যামারাস এবং সেক্সি সদস্য জাভার বয়স ৩৭ বছর এবং সে নিজেও একজন মা। তার গ্ল্যামার এবং অ্যাডাপ্টিবিলিটি তাকে ডেভেল সিটির সবচাইতে জনপ্রিয় মহিলা করে তুলেছে। সে খুবই ফ্রেন্ডলি এবং সে কোন প্ল্যাটফর্মে কাজ করতে পারে। আর তার এই বৈশিষ্ট্যই তাকে ইতোমধ্যে অনেক বড় বড় প্রজেক্টের অংশ বানিয়েছে এবং ভবিষ্যতের অনেক বড় বড় প্রজেক্টেও সে সাইন করে ফেলেছে অলরেডি।
java1
সি++ এর আদরের বোন হওয়া সত্বেও সেই তার ভাইয়ের সবচাইতে বড় প্রতিদ্বন্দী হয়ে উঠেছে। মহিলা হিসেবে সে খুবই ক্লিন এবং ভেজাল মূক্ত এবং আজাইরা সমস্ত ঝামেলা থেকে নিজের নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতেই পছন্দ করে। কর্মরত আছেন পোর্টস ক্রিয়েশানের জন্যে বিশ্ববিখ্যাত প্রতিষ্ঠান JVM এ। সে ভালোবাসে সান কে। তাদের ভালোবাসা অনেকদিনের এবং তার প্রিয় সময় হচ্ছে সামার এবং সে দুই মেয়ের মা -
.          গ্রুভি
.          স্ক্যালা

জেসিকা গ্রুভি

groovy
গ্রুভির বয়স মাত্র একুশ বছর এবং খুবই ট্যালেন্টেড মেয়ে। ডেভেলসিটিতে তার চাহিদাও অনেক। তার বেষ্ট ফ্রেন্ড হচ্ছে রুবি এবং সে তার খালামনি “পার্ল” এর অনেক আদরের ভাগনি। তার অনেক কাজেই পার্লের প্রভাব লক্ষ করার মতই। মায়ের মতই শার্প এবং খালামনির মতই সে খুবই সহজ এবং এক্সপ্রেসিভ, মায়ের সাথেই কাজ করছে JVM এ। সে তার কলিগদের একটু স্পেশাল ওয়ে তে ট্রিট করে থাকে। সে জায়গায় জায়তায় (?) প্রশ্নবোধক চিহ্ন দিয়ে কলিগদের বলে দেয় এখানে আবারো চেক করো।

জেনা স্ক্যালা

scala-127x150
স্ক্যালা খুবই কিউট এবং সুইট একটা মেয়ে। তারও বন্ধুবান্ধব অনেক। তবে ডেভেল সিটি তে জব মার্কেটের ক্ষেত্রে সে নিজেই তার অনেক কলিগ এবং বন্ধুদের জন্যে প্রিয় পাত্রী। তবে রুবীর সাথে তার সম্পর্কটা ইদানিং ভালো যাচ্ছেনা। টুইটরিক্স প্রজেক্টের জন্যে তাকে ঠিক করায় অনেকটা মন কষাকষি হয়েছে তার রুবীর সাথে। ছোট বোন গ্রিভির মতই সে তার মায়ের প্রতিভা পেয়েছে তবে সে সেকানেই থেমে থাকেনি তার মায়ের জ্ঞ্যানকে আরো একধাপ এগিয়ে নিয়ে গিয়েছে সে। সে স্পেসিপিক প্রজেক্টের না না কাজে নিয়োজিত আছে।

পিয়ের্সান পিএইচপি

২৯ বছর বয়সী পিএইচপি, জাভার সবচাইতে তিক্ত বান্ধবী। ডেভেলসিটি তে সে তার নিজের কোম্পানী জেন্ডেক্সের কারণে পৃথিবী ব্যাপী বিক্ষ্যাত। জাভার সাথে সম্পর্ক নিয়ে তার মোটেও মাথা ব্যাথা নেই। সে তার আপন মনের রানী এবং নিজের কাজেই বিখ্যাত হয়ে উঠেছে। নতুনকে বরন করা, নিজস্ব কাজের স্টাইল  এবং বিশাল ফ্যান ক্লাব তাকে প্রায় অপ্রতিদ্বন্দীর আসনে অধিষ্ঠিত করেছে।
php
জাভার বাবা সি ছিল তার শিক্ষক এবং ছাত্রী হিসেবে সি এর কাছে খুবই আদরের ছিল সে। সে তার কর্ম জীবনের প্রথম দিকে কাজ করতে পার্লের সাথে, তার এক্সপ্রেসিভ ক্যারেক্টার এবং পাওয়ার, পার্লের কাছ তেকেই শিখেছে সে। আবার মাঝে মাঝে জাভা এবং রুবীকেও সে তার মেকআপ হিসেবে ব্যবহার করে থাকে। সুন্দরী এই মেয়ে ডেভেলসিটিতে ৩য় জনপ্রিয় (অবজেক্ট অ্যাওয়ার্ড)।

মেরী জাভাস্ক্রিপ্ট

সুন্দরী এই মহিলাকে অনেকেই জাভার সৎ বোন হিসেবে বিবেচনা করে থাকে। যা রটে, তার কিছুটা হলেও বটে। তবে জাভা এবং জাভাস্ক্রিপ্ট কেউই একে অপরকে বোন বলে পরিচয় দেয়নি। বন্ধুমহলে খুবই প্রিয় পাত্রী এবং আদর করে সবাই ডাকে “JS”। ডেভেল সিটির মেয়ে হলেও শাড়ি তার অনেক প্রিয় পোষাক। ডেভেল সিটির অনেক দরকার তাকে। প্রত্যেকেই কোন না কোন কাজে তাকে একবার হলেও টোকা মেরে দেখেছেন।
javascript-487x60
মহিলা কিসেবে ডেভেলসিটি তে সবচাইতে জনপ্রিয় তিনি। ২০টির চাইতেও বেশি কোম্পানীর নোটওয়ার্ক রান করতে সে কাজ করে যাচ্ছে। জেকোয়েরি, মটোটুল এবং ডোজেডিক এর মত বড় বড় কাজেও সে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছে। সে শো অফ করা মোটেই পছন্দ করে না। আর তার মতে সফলতা পেতে হলে বন্ধুদের সবসময় কাছে কাছে রাখতে হয় এবং শত্রুদের আরো কাছে। অনেক সময় কোন কাজকে গুলিয়ে ফেল্লেও কেউ তাকে অপছন্দ করে না।

অ্যাজ্ঞেলিনা রুবী

ruby
২০ বছর বয়সী আবেদনময়ী রুবী, গ্রুভির সবচেয়ে ভালো বান্ধবী। অল্প সময়েই সে ভবিষ্যতের অনেক বড় বড় প্রজেক্টের সাথে সাইন করে নিয়েছে। তার প্রপেশনাল ম্যাচিউরিটি এবং সহজ ও নিখুতভাবে কাজ করার দক্ষতা তাকে ডেভেলসিটি তে দিন দিন আরো জনপ্রিয় করে তুলছে। ইদানিং কালে গ্রুভির বড় বোন স্ক্যালা তার কাছ থেকে একটি বড় প্রজেক্ট (ট্রইটারিক্স) নিয়ে নিলেও সে ছেড়ে দেয়ার পাত্রী নয়। ডেভেলসিটির সাকসেসফুল মহিলাদের তালিকাদের নামের লিষ্টে তার নামও রয়েছে। পিএইচপি এর মত তারও একটি আলাদা কোম্পানী রয়েছে। তার কোম্পানীর নাম রেইল!

জ্যাক পাইথন

৫৪ বছর বয়সী পাইথন ডেভেলসিটির অনেক সম্মানী একজন ব্যক্তি। সে একজন কন্স্ট্রাকশান বিল্ডার। কাজ করার এক আলাদা রকম রাস্তা করে নিয়েছে পাইথন। অনেকে ফ্যানের কাছে সে যাদুকরও বটে। এবং ডেভেলসিটির জনগনের কাছে খুবই আশ্চর্যজনক একজন মানুষ।
python
সে সবসময় কাজ করার কোন না কোন নতুন রাস্তা খুজে বের করে থাকে। তার প্রিয় জিনিস হচ্ছে “স্প্যাম” এবং “এগ”। তার কাজ করার ভিন্নতার জন্যে তার প্রজেক্টের নামের আগে তার নাম সম্মান সূচক হিসেবে ব্যবহার করা হয়। যেমন - PyGameing station, PyS6000। তার ফেবারেট পেট হচ্ছে “এ্যনাকন্ডা”!!
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

Wednesday, August 5, 2015

পাইথন পরিচিতি

 11:22 PM     পাইথন প্রোগ্রামিং     No comments   


কম্পিউটার দিয়ে কাজ করাতে গেলে কম্পিউটার বুঝতে পারে, এমন ভাষায় তাকে নির্দেশ দিতে হয়। এটাই প্রোগ্রামিং ভাষা। প্রোগ্রামিং ভাষা অনেক রয়েছে এবং নিত্যনতুন তৈরি হচ্ছে। তবে অল্প কয়েকটি ভাষাই প্রোগ্রামারদের কাছে জনপ্রিয় হতে পেরেছে। তেমন একটি প্রোগ্রামিং ভাষা হচ্ছে পাইথন। এর জনক গুইডো ভন রুযাম। ১৯৮৯ সালের ডিসেম্বর মাসে বড়দিনের ছুটিতে তিনি পাইথন তৈরি করা শুরু করেন।
তবে পাইথন বেশি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে ২০০০ সালে, ২.০ সংস্করণ চালু হওয়ার পরে। বর্তমানে পাইথনের ২.৭ এবং ৩.৪ সংস্করণ চালু রয়েছে। পাইথন একটি উচ্চস্তরের প্রোগ্রামিং ভাষা। পাইথনে স্ট্রাকচার্ড প্রোগ্রামিং এবং অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং করা যায়। এ ছাড়া ফাংশনাল প্রোগ্রামিংও করা যায় পাইথন দিয়ে। সাম্প্রতিক একটি জরিপে দেখা গেছে যে সারা পৃথিবীতে বর্তমানে জনপ্র বিচারে পাইথনের স্থান চতুর্থ (শীর্ষ তিনটি হচ্ছে জাভা, সি, সি প্লাস প্লাস), আর যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ৬৯ শতাংশ শিক্ষার্থীরা প্রোগ্রামিংয়ের সঙ্গে পরিচিত হয় পাইথন ব্যবহার করে। এ ছাড়া বিশ্ববিখ্যাত প্রতিষ্ঠান গুগলের তিনটি আনুষ্ঠানিক প্রোগ্রামিং ভাষার একটি হচ্ছে পাইথন। পাইথনের এত জনপ্রিয় হওয়ার কারণ কী? পাইথন প্রোগ্রামাররা নিচের কারণগুলোকেই
প্রধান মনে করেন: 

 পাইথনে সংকেত (কোড) সহজে পড়া যায়।
 কোড সি বা জাভার চেয়ে তুলনামূলক অনেক ছোট হয়।
 পাইথনে রয়েছে লিস্ট, ডিকশনারি ও সেটের মতো চমৎকার ডেটা কাঠামো।
 পাইথন বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহার করা যায়।
 বিশাল ও কার্যকর স্ট্যান্ডার্ড লাইব্রেরি রয়েছে।
 শক্তিশালী অনলাইন কমিউনিটি।
 চমৎকার ওয়েব ফ্রেমওয়ার্ক (জ্যাঙ্গো, ফ্লাস্ক ইত্যাদি)।

মোটামুটি সব লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশন ও ম্যাক অপারেটিং সিস্টেমে পাইথন থাকে, আলাদাভাবে ইনস্টল করতে হয় না। উইন্ডোজে পাইথন আলাদা করে ইনস্টল করতে হয়, যা পাইথনের ওয়েবসাইট থেকে নামানো যায়।
 পাইথন সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় ওয়েবভিত্তিক সফটওয়্যার তৈরিতে। জ্যাঙ্গো (django) ফ্রেমওয়ার্কটি খুবই জনপ্রিয়। এ ছাড়া বিভিন্ন অটোমেশন সফটওয়্যার নির্মাণ, বায়ো ইনফরমেটিকস, মেশিন লার্নিং, তথ্য বিশ্লেষণ, ন্যাচারাল ল্যাঙ্গুয়েজ প্রসেসিং, ওয়েব ক্রলার তৈরিতেও পাইথনের ব্যাপক ব্যবহার রয়েছে। বাংলাদেশেও শুরু হয়েছে পাইথনের ব্যবহার। বেশ কিছু দেশীয় সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠানে পাইথন ব্যবহার করা হচ্ছে। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)-এর অটোমেশনের লক্ষ্যে নির্মিত ‘ওয়েব বেইজড ডেটাবেজ’ সফটওয়্যারটি পাইথন দিয়েই তৈরি করেছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং মুক্ত সফটওয়্যার লিমিটেড। পাইথন শেখার জন্য পাইথনের আনুষ্ঠানিক টিউটোরিয়াল রয়েছে। এ ছাড়া অনলাইনে রয়েছে বিভিন্ন বই ও অনলাইন কোর্স। তবে বাংলা ভাষায়ও পাইথন শেখার সুযোগ রয়েছে অনলাইনে। একেবারে নতুনদের জন্য আছে ‘হুকুশ পাকুশের প্রোগ্রামিং শিক্ষা’, যেটি তৈরি করেছেন ইকরাম মাহমুদ। আর শিক্ষক ডট কম-এ ‘পাইথন পরিচিতি’ নামে ধারাবাহিক ভিডিও বক্তৃতা যা পাইথন শেখার জন্য বেশ কার্যকর। সম্প্রতি দ্বিমিক কম্পিউটিং স্কুল, বাংলাদেশ পাইথন ইউজার গ্রুপ ও বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্ক মিলে প্রথমবারের মতো আয়োজন করে ‘পাইকন ঢাকা ২০১৪’, যা পাইথনের ওপর বাংলাদেশে প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলন।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

Tuesday, August 4, 2015

ওয়েবসাইট বা সফটওয়ার এর ভুল (BUG) খুজে বের করে আয় করুন।

 2:05 PM     অনলাইন আয়, কম্পিউটার প্রোগ্রামিং     No comments   


ওয়েব সিকিউরিটি

আপনি কি অনলাইন সিকিউরিটি স্পেশালিষ্ট কিংবা আপনার কি অনলাইন সিকিউরিটি নিয়ে কাজ করার ইচ্ছা আছে। আপনি যদি খুব ভাল মানের সিকিউরিটি স্পেশালিষ্ট হয়ে থাকেন তবে আয় করতে পারেন বিভিন্ন ওয়েবসাইটের ভুল (bug) খুজে বের করে ।
অ্যাভাষ্ট : জনপ্রিয় একটি অ্যন্টিভাইরাস। অ্যাভাষ্ট ওয়েবসাইটে বাগ খুজে বের করে আপনি পেতে পারেন সর্বনিম্ন ৪০০ ডলার থেকে ১০০০০ ডলার পুরষ্কার। যে সকল ক্ষেত্রে অ্যাভাষ্ট পুরস্কার প্রদান করে থাকে । তা হচ্ছে Remote Code Execution. Local privilege escalation, Denial-of-service (DoS), Scanner bypass সহ অন্যান্য সিকিউরিটি ইস্যুতে । বিস্তারিত দেখুন : এভাষ্ট ওয়েবসাইট
কয়েনবেস : খুব ক্ষুদ্র ভুল থেকে শুরু করে রিমোট কোড এক্সিকিউশনের মত ভুলের জন্য আপনাকে পুরষ্কুত করবে কয়েন বেস । সর্বনিম্ন ১০০ ডলার থেকে শুরু করে ১০০০০ ডলার এর পুরষ্কার পেতে পারেন। বিস্তারিত দেখুন : কয়েনবেস
গুগল ক্রোম : শুধু মাত্র তথ্য চুরি করতে পারলেও পুরষ্কৃত করে গুগল ক্রোম। সর্বনিন্ম ৫০০ ডলার থেকে এই পুরষ্কার শুরু। সর্বোচ্চ ১৫০০০ ডলার। যেকোন ধরনের রিপোর্টের জন্য পুরষ্কৃত করে গুগল ক্রোম । বিস্তারিত দেখুন : গুগল ক্রোম
গুগল: ভুল ধরার জন্য সবচেয়ে বেশী পরিমান পেমেন্ট দিয়ে থাকে গুগল । ছোট খাট ভুল থেকে ৫০০ ইউএসডি থেকে ২০০০০ ইউএসডি পর্যন্ত প্রদান করে থাকে গুগল । যেসকল সাইটের ভুল ধরার জন্য গুগর পুরষ্কৃত করে থকে তাহচ্ছে google.com , blogger.com , youtube.com
বিস্তারিত দেখুন : গুগল রিওয়ার্ড প্রোগ্রাম
মাইক্রোসফট: প্রতিবছর নিদির্ষ্ট সময়ের জন্য ভুল ধরার প্রোগ্রাম রান করে থাকে মাইক্রোসফট। এই প্রজেক্টের আওতায় আপনি ভুল ধরতে পারলে আপনাকে দেওয়া হবে মোটা অংকের পুরষ্কার। প্রোজেক্ট সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে : মাইক্রোসফট ওয়েবসাইট
এছাড়া আরও অসংথ্য প্রতিষ্ঠান ওয়েবসাইটের ভুল ধরার জন্য পুরষ্কৃত করে থাকে । যেমন ফেইসবুক, পেপাল, মজিলা সহ আরও অসংথ্য প্রতিষ্ঠান।
এছাড়াও সিকিউরিটি স্পেশালিষ্ট এর অনেক কাজ মার্কেট প্লেস এ পাওয়া যায়। কাজের তুলানায় মার্কেটপ্লেস এ সিকিউরিটি স্পেশালিষ্ট এর সংখ্যা অনেক কম। তাই আজই মনোযোগ দিন সিকিউরিটি স্পেশালিষ্ট হয়ে উঠুন।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

কোডিং শিখার জন্য সেরা ১০ টি ওয়েবসাইট।

 1:53 PM     ওয়েবসাইট ডিজাইনিং, ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট     No comments   

কোডিং এর সেরা ওয়েবসাইট
কোডিং এর সেরা ওয়েবসাইট
কোডিং বা প্রোগ্রমিং ছিল একটি সময় সেরাদের বিষয়।বিলগেটস এর মত ব্যাক্তিরা একসময় কোডিং দিয়ে পৃথিবী রাজত্ব করেছেন। বর্তমানে সকলের ই এই সুযোগ আছে কোডিং শিখার, প্রোগ্রামার হওয়ার। এমনকি চাইলে নিদির্ষ্ট সেক্টরে হতে পারে সেরাদের সেরা। আপনি কি প্রোগ্রামিং বা কোডিং এ সেরা হতে চান ? তাহলে জেনে নিন কোডিং শিখার সেরা ১০ টি ওয়েবসাইট সম্পর্কে।
কোড একাডেমী
ওয়েবসাইট : www.codecademy.com
কোড একাডেমী নিঃসন্দেহে একটি অসাধারণ ওয়েবসাইটে কোডিং শিখার জন্য । কোড একাডেমীর অন্যন্য সাধারণ ইন্টাফেইস, অসাধারণ পাঠ পরিকল্পনা এই সাইটটিকে সেরাদের তালিকায় নিয়ে এসেছে । কোড একাডেমী আপনাকে যেসকল কোর্স প্রদান করবে তা হচ্ছে ওয়েব বেসিক, পিএইচপি, জাভাস্ক্রিপ্ট, জে কুয়্যেরি, পাইথন, রুবি এবং এপিআই। কোড একাডেমীর কোর্সের একটি অংশ কোন কোডটি কিভাবে কাজ করে তা জানাবে , অন্য একটি অংশে আপনি অনুশীলন এর সুযোগ পাবেন।
কোড এভেন্জার
ওয়েবসাইট : www.codeavengers.com
কোডিং এর প্রতি ভালবাসা তৈরী করবে কোড এভেন্জার। যদিও এই সাইটটি শুধুমাত্র এইচটিএমএল৫, সিএসএস৩ এবং জাভাস্ক্রিপ্ট কোর্স সরবরাহ করে কিন্তু প্রতিটি পাঠ্যসুচি এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যাতে কোডিং বিরক্তির কারণ না হয়ে উঠে। প্রতিটি অধ্যায়ের শেষে ছোট খাট গেইমসএর ব্যবস্থা রাখা হয়েছে যা চাপ কমাবে এবং আপনাকে আরও দ্রুত এগিয়ে যেতে সহায়তা করবে ।কোড একাডেমীর কোডগুলো খুব বেশী দীর্ঘায়িত করা হয় নি এবং নতুনদের জন্য অপ্রযোজনীয় ব্যাখা রাখা হয় নি ।
কোড স্কুল 
ওয়েবসাইট : www.codeschool.com
কোড একাডেমী বা কোড এভেন্জারে পাঠ শেষ করার পর আপনি যদি আপনার কোডিং দক্ষতাকে আরও বৃদ্ধি করতে চান কোড স্কুল আপনাকে পরিপুর্ণ সহায়তা করবে। কোড স্কুল বাস্তব জ্ঞান ও আপনাকে করে তুলবে আরও দক্ষ।
কোড স্কুলের পাঠ্যক্রম ৪ টি ভাগে বিভক্ত।
ক. রুবি
খ. জাভাস্ক্রিপ্ট
গ. এইচটিএমএল, সিএসএস
ঘ. আইওএস
ট্রি-হাউস
ওয়েবসাইট : teamtreehouse.com
ট্রি-হাউসের কোর্সগুলোতে ল্যাংগুয়েজের চেযে প্রজেক্টকে বেশী গুরুত্বদেয়। নতুনদের জন্য এই ওয়েবসাইটটি অসাধারণ। যেমন,ওয়েবসাইট কোর্সের অংশ হিসাবে এখানে থাকছে রেস্পন্সিভ ওয়েবসাইট তৈরী, ডাইনামিক ওয়েবসাইট এমনকি ওয়ার্ডপ্রেস থিম তৈরী ও শিখানো হবে যা খুবই বাস্তব জ্ঞান সম্মত ও কার্যকরী। এই কোর্সগুলোর জন্য আপনার খরচ হবে ২৫ ডলার থেকে ৪৯ ডলার।
ইউডাসিটি
ওয়েবসাইট :www.udacity.com
যারা খুব বেশী পড়তে ভালবাসেন না কিন্তু প্রফেশনালদের থেকে শুনতে ভালবাসেন তাদের জন্য ইউডাসিটি অন্যন্য। এখানে কোন একটি বিষয় আলোচনা করার পর কুইজ দেওয়া হবে যা আপনার দক্ষতাকে করে তুলবে আরও সমৃদ্ধ। ইউডাসিটি অন্যান্য সাইটের চেয়ে অনেক বেশী ভিডিও প্রদান করবে যা বাস্তব প্রযোগমুলক । কোডিং শুরু করার জন্য ইউডাসিটি ভাল নয় বরং ভার্চুয়াল বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে ইউডাসিটি অন্যন্য।
কোড এইচএস
ওয়েবসাইট : codehs.com
উপরে যেসকল ওয়েবসাইট সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে তা অধিকাংশই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং কম্পিউটার বিষয়ক। কিন্তু কোড এইচএস সম্পুর্ণ আলাদা। এই সাইটটি খুবই সাধারণ এবং মজার গেইমস প্রোগ্রামিং সাইট। এখানে কুইজের মাধ্যমে বিভিন্ন জাভাস্ক্রিপ্ট, অ্যানিমেশন, ডাটা স্ট্রাকচার, গেইম ডিজাইন পাজল গেইমস এর মাধ্যমে বিভিন্ন বিষয় শেখানো হয়।
এই সাইটের মুল সুবিধা হচ্ছে আপনাকে চিন্তা করতে হবে একজন দক্ষ প্রোগ্রামারের মত। যেমন একটি কুকুরকে সরানোর জন্য কিভাবে কোডিং করতে হবে, কিভাবে প্রোগ্রামিং এর মাধ্যমে সাধারণ বিষয়গুলো সমাধান করতে হবে ইত্যাদি । এই সাইটের সদস্য পদের জন্য আপনাকে প্রতিমাসে ২৫ ডলার ব্যয় করতে হবে ।
খান একাডেমী
এয়েবসাইট : www.khanacademy.org
এই সাইটটি কোডএইচএস এর মত নয় বরং নোভিস এবং নতুনদের জন্য এই সাইটটি ব্যতিক্রম। আপনি যদি ড্রয়িং, এনিমেশন এই ধরনের কিছু শিখতে চান তবে এই সাইটটি ব্যবহার করতে পারেন। কোন নিদির্ষ্ট প্রোগ্রামিং এর উপর এই সাইটটি নয় বরং অধিকাংশ প্রোগ্রামিং টুলস ব্যবহার করা হয়েছে এই সাইটে।
স্ক্রাচ ২
ওয়েবসাইট : scratch.mit.edu
ছোটদের জন্য যাদের ইংরেজীতে ভাল দক্সতা নেই তারা এই সাইটটি ব্যবহার করতে পারেন। কোন নিদিষ্টর্ প্রোগ্রামিং এর উপর নয় বরং ভিজুয়াল ব্লক এর মাধ্যমে এই সাইটে বিভিন্ন বিষয় শিখানো হয়। ভিজুয়াল প্রোগ্রামিং প্রোগ্রামিং ব্লকের মাধ্যমে ছোটরা অনেক বড় প্রোগ্রামিং সমস্যাকে একটির পর একটি ছোট ছোট অংশে ভাগ করে সমাধান করা শিখতে পারে।
এসকিউএলজু
ওয়েবসাইট: sqlzoo.net
স্ট্রাকচার্ড কুয়্যেরি ল্যাঙ্গুয়েজ (এসকিউএল) এক ল্যাংগুযেজ যা ডাটাবেসে ডাটা সংরক্ষন ও পরবর্তী ব্যবহাররের জন্য ব্যবহৃত হয়। আপনার ক্লান্তি ও বিরক্তি দুর করার জন্য এসকিউএলজু সুন্দর ইউজার ইন্টারফেসের মাধ্যমে এসকিউএল এর বিভিন্ন অংশ শিখতে সাহায্য করবে। এই সাইটে বিভিন্ন ধরনের কুইজ ছোট ছোট সমস্য সমাধানের মাধ্যমে আস্তে আস্তে একধাপ থেকে অন্য ধাপে নিয়ে যাবে ।
উপরোক্ত ওয়েবসাইট গুলো ছাড়াও অংসথ্য ওয়েবসাইট আছে যার মাধ্যমে আপনি কোডিং শিখে হতে পারেন সফল প্রোগ্রামার। উল্লেখযোগ্য হচ্ছে w3schools, ওয়েবকোচবিডি ইত্যাদি ।
আরও দেখুন ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষা
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষা।

 1:51 PM     ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট     No comments   

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামিং
ওয়েব প্রোগ্রামিং
যদি প্রশ্ন করা হয় একক প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ হিসাবে ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য সবচেয়ে ভাল কোনটি ?? উত্তর হবে কোন প্রোগ্রামিং ভাষাই একক ভাষা হিসাবে সবচেয়ে ভাল নয় বরং একজন ওয়েব ডেভেলপার তার প্রজেক্টের জন্য বিভিন্ন ফাংশন ও ফিচার অনুসারে সুবিধাজনকটি বেছে নিবেন।
আগের পোষ্টে আমরা কোডিং শিখার সেরা সাইট গুলো নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। একজন ওয়েব ডেভেলপার এর কোন ওয়েবসাইট তৈরীর জন্য তিনটি বিষয় মাথায় রাথা উচিত। একটি হচ্ছে ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্টিং যা মুলত সাইটের ব্যবহারকারীর ওয়েব ব্রাউজার এ প্রদর্শন করে, সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং যা মুলত ওয়েবসার্ভারের সাথে যুক্ত এবং ডাটাবেজ টেকনোলজি যা সার্ভারে সব ধরনের তথ্য জমা ও প্রক্রিয়াজাত করে ওয়েবসাইটকে সুন্দরভাবে ম্যানেজ করতে সহায়তা করে।
কিছু মৌলিক প্রোগ্রামিং এর ভাষা সবসময়ই ব্যবহৃত হয় বিশেষ করে ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্টিং বা সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং এর জন্য। ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য জনপ্রিয় ভাষাগুলো নিয়ে এখানে আলোচনা করা হল।
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট করার জন্য আপনাকে যা অবশ্যই জানতে হবে তা হচ্ছে এইচটিএমএল ও সিএসএস। ইন্টারনেটে প্রায় সকল ওয়েবসাইটেই এইচটিএমএল ও সিএসএস ব্যবহৃত হয়েছে।
এইচটিএমএল
এইচটিএমএলকে যেকোন ওয়েবসাইটের মেরুদন্ড বলা হয়। এইচটিএমএল হচ্ছে হাইপারটেক্সট মার্ক আপ ল্যাংগুয়েজ যা যেকোন ওয়েব পেইজের গঠন তৈরী করে। ওয়েব পেইজের বিভিন্ন উপাদান যেমন টাইটেল, হেডিং, টেক্সট, লিংক ইত্যাদি এইচটিএমএল এর অন্তর্ভুক্ত।
সিএসএস
সিএসএস (ক্যাসক্যাডিং স্টাইল শীট) যা ওয়েব পেইজের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধির জন্য ব্যবহৃত হয়।এইচটিএমএল ও সিএসএস এর সম্বন্বয়ে ওয়েব ডিজাইনাররা ওয়েব ডিজাইন করে থাকেন । রঙ, লে-আউট ফন্ট প্রভৃতি উপাদান সমুহ সিএসএস এর মাধ্যমে নির্মান করা হয়।
এইচটিএমএল সিএসএস এর সম্বন্বয়ে বিভিন্ন ধরনের স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট তৈরী করা হয় । স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট বলতে বুঝায় সে সকল ওয়েবসাইট যা সকল ব্যবহারকারীর জন্য একই দেখায় ।
যখন আরও একটু জটিল ওয়েবসাইট তৈরী করতে হবে তখন অবশ্যাই ক্লায়েন্ট সাইড ও সার্ভার সাইডেড প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজগুলো জানতে হবে ।
ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্টিং
ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্টিং এর মধ্যে এইচটিএমএল সিএসএস অন্তর্ভুক্ত যা মুলত ওয়েব ব্রাউজার এর মাধ্যমে ব্যবহার কারীকে প্রদর্শন করে। অর্থ্যাৎ ওয়েব ব্রাউজার ওয়েবসার্ভার থেকে এই ফাইলগুলো ডাউনলোড করে নেয় এবং স্ট্যাটিক ওয়েব পেইজ হিসাবে ব্যবহারকারীকে প্রদর্শন করে। ওয়েব পেইজ ডাউনলোড হওয়ার পর যদি ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় কিন্তু পেইজটি যদি খোলা থাকে আপনি ওয়েব পেইজটি দেখতে পারবেন । জাভাস্ক্রিপ্ট ও অ্যাকশন স্ক্রিপ্ট ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্টিং এর মধ্যে অন্যতম।
জাভাস্ক্রিপ্ট
জাভাস্ক্রিপ্ট একটি স্ক্রিপ্টিং ল্যাংগয়েজ যার মাধ্যমে অ্যানিমেশন, গেইমস, অ্যাপস এবং অন্যান্য ডাইনামিক ইফেক্টগুলো তৈরী করা হয়। এইচটিএমএল সিএসএস এর পর সবচেয়ে ওয়েব পেইজে সবচেয় বেশী ব্যবহৃত হয় জাভা স্ক্রিপ্ট। কিছু কিছু জাভাস্ক্রিপ্ট এইচটিএমএল সিএসএস এর মত ইন্টারনেটের সংযোগ ব্যাতীতও কাজ করতে পারে।
অ্যাকশন স্ক্রিপ্ট 
অ্যাকশন স্ক্রিপ্ট মুলত অ্যাডোব ফ্লাশ এ ব্যবহৃত হয়। বিভিন্ন ধরনের ইন্টারনেট অ্যাপ্লিকেশন যেমন ফ্লাশ অ্যানিমেশন , অডিও ভিডিও ওয়েব পেইজে ব্যবহার করার জন্য অ্যাকশন স্ক্রিপ্ট ব্যবহৃত হয়।
জাভাস্ক্রিপ্ট ব্যবহার করবেন নাকি অ্যাকশন স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করবেন তা সম্পুর্ণ আপনার উপর নির্ভল করে। কিন্তু আপনি যদি জনপ্রিয় অ্যাডোব ফ্লাশ প্লেয়ারের মাধ্যমৈ মাল্টিমিডিয়া অ্যাপ্লিকেশনগুলো ওয়েবপেইজে দেখাতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই অ্যাকশনস্ক্রিপ্ট ব্যবহার করতে হবে ।
সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং
সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্টিং ল্যাংগুয়েজ মুলত ওয়েব সার্ভার থেকে তথ্যসমুহ ওয়েব ব্রাউজারে স্থানান্তর করে থাকে । সার্ভার সাইড স্ক্রিপ্ট ওয়েব সার্ভার এ সবকিছু প্রক্রিয়াকরণ করে এবং প্রক্রিয়াকরণ শেষে ওয়েব ব্রাউজার এ তা প্রদর্শন করে ।
পিএইচপি
প্রায় ৭৫ শতার্শ ওয়েব সার্ভার এ পিএইচপি ব্যবহৃত হয়। সার্ভার সাইড স্কিপ্টিং এর জন্য ব্যবহৃত প্রোগ্রামিং ভাষাগুলোর মধ্যে গুলোর মধ্যে পিএইচপি সবচেয়ে বেশী জনপ্রিয়। পিএইচপির এই বহুল ব্যবহৃত হওয়ার অন্যতম কারণ এটি ওপেন সোর্স, অনলাইনে বিভিন্ন প্রকার টিউটোরিয়াল এবং বিভিন্ন প্লাটফর্মে কাজ করা ।
জাভা
ডব্লিউথ্রিটেক এর গবেষনা অনুসারে অনেক বড় ওয়েবসাইড যেখানে ভিজিটরের পরিমান অনেক বেশী সেই সকল ওয়েবসাইটে সার্ভার সাইডেড প্রোগ্রামিং ভাষা হিসাব্ জাভা সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত হয়। স্যামস ক্লাব, অ্যামাজন , অ্যাপল অ্যাপসস্টোর জাভা ভিত্তিক ওয়েব ফ্রেমওয়ার্কে তৈরী । জাভার জনপ্রিয়তার অন্যতম কারণ হিসাবে চিহ্নিত করা হয় জাভা ভিত্তিক ফ্রেমওয়ার্কগুলো অন্যান্য প্রোগ্রামিং ফ্রেমওয়ার্ক এ কাজ করে। জেএসপি, জাভাসার্ভলেটস ওয়েব অবজেক্টস এ জাভা বহুল ব্যবহৃত হয়েছে।
পাইথন 
পাইথন উচ্চ মানের প্রোগ্রামিং ভাষা । ওয়েব ডেভেলপাররা খুব অন্যান্য প্রোগ্রামিং এর ভাষার তুলানায় কম সংখ্যাক কোডিং এর কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন । পাইথনের বিশাল লাইব্রেরি আপনাকে ছোট এবং সহজ কোডিং এর মাধ্যমে নিদির্ষ্ট কাজ সম্পুর্ণ করতে সহায়তা করবে । জাভার মত পাইথন ও অনেক বেশী ভিজিটর সমৃদ্ধ সাইটের জন্য বেশী ব্যবহার করা হয়। শপজিলা, ইয়াহু ম্যাপ, ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিস এর মত সাইটগুলোতে পাইথন ব্যবহার করা হয়েছে।
রুবি
পাইথন এবং রুবির অনেকটুকু মিল আছে। ছোট এবং সহজ কোডের মাধ্যমে প্রোগ্রামিং করার জন্য রুবি ব্যবহার করতে পারেন। রুবি এবং অন্যান্য প্রোগ্রামিং ভাষার মুল পার্খক্য সিনট্যাক্স এ। একই কাজ রুবি প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করে অনেকভাবে করতে পারবেন । ওপেন সোর্স প্লাটফর্ম হিসাবে রুবির সাহায্যে আপনি ডাইনামিক ওয়েবসাইট খুব সহজে তৈরী করতে পারবেন । হুলু, টুইটার ইত্যাদি ওয়েবসাইট রুবি ও রেইল ব্যবহার করে তৈরী করা হয়েছে।
আপনার পছন্দের ভাষাটি নির্বাচন করে আপনি ওযেব ডেভেলপমেন্ট করতে পারেন । এখানে শুধু জনপ্রিয় ওয়েব প্রোগ্রামিং ভাষার কয়েকটি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও আরও অসংখ্য প্রোগ্রামিং ভাষা আছে ।
আপনি কি ধরনের ডাটাবেস ব্যবহার করবেন , সার্ভার প্লাটফর্ম, সার্ভার সফটওয়্যার, বাজেটের উপর নির্ভর করে আপনার প্রোগ্রামিং ভাষা নির্বাচন আলাদা হতে পারে।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

সেরা গ্রাফিক্স ডিজাইন সফটওয়্যার।

 1:44 PM     উইন্ডোজ সফটওয়্যার, গ্রাফিক্স ডিজাইন     No comments   

ভেক্টর গ্রাফিক্স ডিজাইন
ভেক্টর গ্রাফিক্স ডিজাইন
বর্তমান প্রেক্ষাপটে গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের ভুমিকা অনেক বেশী।ভিজিটিং কার্ড থেকে শুরু করে লোগো ডিজাইন , ব্যানার ডিজাইন পর্যন্ত এমনকি ওয়েবসাইটের ডিজাইন করার জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইন অত্যাবশ্যকীয়। আমরা অনেকেই গ্রাফিক্স ডিজাইন সফটওযার বলতে অ্যাডোব ফটোশপকে বুঝে থাকি। ফটোশপ ব্যাতীত আরও অসংখ্য সফটওয়ার আছে।
ভেক্টর আর্টের প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার
এসভিজি এডিট
ডাউনলোড লিংক : এসভিজি এডিট
Scalable Vector Graphics (SVG) ভেক্টর গ্রাফিক্স এর একটি অনন্য ফরম্যট যার মাধ্যমে আপনি ভেক্টর ড্রয়িং তৈরী করতে পারবেন প্রোগ্রামিং এর মাধ্যমৈ । আপনি যদি খুব দ্রুত এসভিজি ফাইল তৈরী করতে চান বা যে কোন এসভিজি ফাইলকে এডিট করতে চান তবে তাহলে আপনি খুব কমসংখ্যক অনলাইন এডিটর পাবেন যা অ্যাডোব ইলাষ্ট্রাটর এর মত কাজ করবে । এই অতি অল্প সংথ্যক প্রোগ্রামের মধ্যে এসভিজি এডিট অন্যতম।
এসভিজি এডিট এইচটিএমএল ৫ , সিএসএস৩ এবং জাভাস্ক্রিপ্টের সমন্বয়ে তৈরী। কোন প্রকোর সার্ভার সাইড প্রোগ্রামিং এর প্রয়োজন নেই। বরং এটি অপেন সোর্স সফটওয়্যার, আপনি এই কোডগুলো ডাউনলোড,মডিফাই এমনকি নিজের পছন্দ মত ভার্সন তৈরী করতে পারবেন ।
ইংকস্কেপ
ডাউনলোড লিংক : ইংকস্কেপ
অনেকগুলো অপশনস এর মধ্যে ইংকস্কেপ শুধু এসভিজি প্রাথমিক ফরম্যাট হিসাবে এসভিজি ফরম্যাটকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে । এই উচ্চমানের এডিটরটি বিভিন্ন অপশন প্রদান করে যা অন্যান্য অ্যাপস এর ক্ষেত্রে যেমন – আলফা, ব্লেন্ডিং , ক্লোনড অবজেক্ট, মার্কারস এর মধ্যে পাবেন না।
বিভিন্ন কালার মোড এবং ইলাষ্ট্রেটর থেকে সহজ ইন্টারফেস , ইলাস্ট্রেটর থেকে ফাইল ইমপোর্ট , যেকোন ধরনের শৈল্পিক কাজের জন্য ইংকস্কেপ অতুলনীয়।
লিনাক্স এবং উইন্ডোসের জন্য এই সফটওয়ারটি তাদের সেবা প্রদান করছে।
সেরিফ ড্রপ্লাস স্টার্টার এডিশন
ডাউনলোড লিংক : সেরিফ ড্র প্লাস স্টার্টার এডিশন
প্রথম দৃষ্টিতে আপনার সফটওয়ারটি দেখ মনে হতে পারে এই সফটওয়্যারটি প্রফেশনালদের জন্য নয়। আপনি জেনে অবাক হবেন এই সফটওয়ারটি দিয়ে প্রফেশনাল কাজ করা যায়। ড্র প্লাসের অসংথ্য ফিচার যা তাকে অ্যাডোব ইলাষ্ট্রেটর এর চেয়েও অন্যন্য করে তুলেছে। যেমন ৩ডি ফিচার যেখানে আপনি যেকোন ধরনের ৩ডি আর্ট ড্রয়িং করতে পারবেন ।
প্যানটো কালার প্রোফাইল,সিএমওয়াইকে সহ অন্যন্য ফিচারগুলো ব্যবহার করে আপনি খুব সহজেই আপনার ছবিকে করে তুলতে পারবেন আরও প্রাণবন্ত।
ছবি এডিটিং সফটওয়্যার
গ্রাফিক্স এডিটিং সফটওয়্যার
গ্রাফিক্স এডিটিং সফটওয়্যার
পিক্সলার
ডাউনলোড লিংক : পিক্সলার
এটি মুলত অ্যান্ড্রয়েড ও অ্যাপলের জন্য ব্যবহৃত সফটওয়্যার। বলা চলে পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাইন ফটো এডিটর।প্রায় ৬০০ এর চেযে বেশী ইফেক্ট, ওভারলে, বর্ডার সহ অসাধারণ কিছু টুলস যা আপনার ছবিকে করবে আরও নিখুত।এছাড়াও ক্রপিং, রিসাইজিং, রেড আই রিমুভার, হোয়াটেনিং টিথ ইত্যাদি তো থাকছেই।আপনি যদি ফটোসপ ব্যবহার করে থাকেন তবে এই টুলটি ব্যবহার করে অনেক সাচ্ছন্দ্য বোধ করবে।
পেইন্ট ডট নেট
ডাউনলোড লিংক : পেইন্ট ডট নেট
এটি মুলত উইন্ডোস ভিত্তিক সফটওয়ার,মাইক্রোসফট পেইন্ট এর অ্যাডভান্স ভার্সন। অনেকের কাছে এটি হাস্যকর মনে হতে পারে কিন্তু এটি আসলেই অসাধারণ একটি সফটওয়ার। বিভিন্ন ধরনের স্পেশাল ইফেক্ট, ব্লেন্ড, ক্যানভাস পিক্সেল ইত্যাদি এই সফটওয়্যার এর একটি অংশ। এছাড়াও থাকছে বিভিন্ন ধরনের সিলেকশন টুল,লেয়ার,ফটোসপের মত অ্যাডজাষ্টমেন্ট কার্ভ টুলস, ব্রাইটনেস, কন্ট্রাস্ট টুলস ইত্যাদি আছে যা ফটোশপের বিকল্প ব্যবহৃত হতে পারে।
জিম্প
ডাউনলোড লিংক : জিম্প
ওপেন সোর্স গ্রাফিক্স ডিজাইন সফটওয়ার। উইন্ডোস, লিনাক্স বা ম্যাকে ব্যবহার করা যাবে । ফটোশপের চেযে জিম্পের ইন্টারফেসটা আলাদা। তবে একটি এক্সটেনশন দিয়ে ফটোশপের মতো চেহেরায় নিয়ে আসতে পারবেন । ছবি এডিটিং এর জন্য যাবতীয় টুলস এখানে বিদ্যামান।
৩ডি সফটওয়ার
৩ডি গ্রাফিক্স সফটওয়্যারে করা ছবি
৩ডি গ্রাফিক্স সফটওয়্যারে করা ছবি
ডাজ স্টুডিও
ডাউনলোড লিংক : ডাজ স্টুডিও
ডাজ স্টুডিও ৩ডি ফিগার কাষ্টমাইজেশন, পোসিং এবং এনিমেশন টুল যার সাহায্যে একজন শিল্পী যেকোন ধরনের ডিজিটাল আর্ট যেমন ভার্চুয়াল ক্যারেক্টার, প্রাণী, পরিবেশ, গ্রাফিক্স ইত্যাদি খুব সহজেই তৈরী করতে পারবেন । সর্বশেষ ভার্সনটির মুল্য ২৪৯ ডলার হলেও এখন এই সফটওয়ারটি ফ্রিতে পাওয়া যাচ্ছে।
৩ডি গ্রাফিক্স সফটওয়্যার
৩ডি গ্রাফিক্স সফটওয়্যার
ব্লেন্ডার
ডাউনলোড লিংক : ব্লেন্ডার
আপনি যদি ৩ডি ডিজাইন নিয়ে কাজ করতে চান, তবে আপনার জন্য এই সফটওয়্যারটি। এটি মুলত একটি অপেন সোর্স সফটওয়ার প্রায় সব ধরনের অপারেটিং সিস্টেমে এই সফটওয়্যারটি সাপোর্ট করে । এটি এখন পর্যন্ত সবচেয়ে জনপ্রিয় ৩ডি সফটওয়ার যার সাহায্য ৩ডি জগতের যেকোন কিছু করতে পারবেন যেমন মডেলিং, টেক্সারিং, এনিমেশন, রেন্ডারিং বা কম্পোজিটিং।
স্কাল্পট্রিস
ডাউনলোড লিংক : স্কাল্পট্রিস
ডিজিটাল স্কাল্পটিং নিয়ে আগ্রহ থাকলে এই সফটওয়ারটি অনন্য।যারা ডিজিটাল গ্রাফিক্সে নতুন তাদের এই সফটওয়্যার দিয়ে শুরু করতে পারেন। অনেকগুলো বাস্কবসম্মত কনসেপ্ট এবং জেডব্রাশ এর সম্বন্বয়ে তৈরী ডিজিটাল স্কাল্পটিং এর জন্য সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত হয় এই সফটওয়্যারটি।
আরও দেখুন : রঙ ব্যবহারের জন্য ৯ টি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট
হুদিনি অ্যাপ্রেন্টিস
ডাউনলোড লিংক : হুদিনি অ্যাপ্রেন্টিস
হুদিনি মুলত ৩ডি অ্যানিমেশন এবং ভিজুযাল ইফেক্ট টুল যা ফিল্ম ইন্ডাসট্রিতে বহুল প্রচলিত। এর সবচেয়ে কম মুল্যের ভার্সনটি ২০০০ডলার। অনেকের জন্য এই সফটওয়্যার ব্যয়বহুল তাদের কথা বিবেচনা করে এই সফটওয়্যার এর নির্মাতা তৈরী করেছেন সাইড ইফেক্ট সফটওয়্যার (ডাউনলোড লিংক) যা ফ্রি। হুন্দিনির অধিকাংশ কাজ করা যাবে ।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg
Newer Posts Older Posts Home

Popular Posts

  • ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
    আউটসোর্সিং এ থ্রিডি কাজের রয়েছে ব্যাপক সম্ভা বনা। যত দিন যাচ্ছে ভিডিও গেমস এবং থ্রিডি এনিমেটেড মুভিগুলো আরো বাস্তবসম্মত হয়ে উঠছে, যা খুব স...
  • পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
    বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং সাইট থেকে টাকা উত্তোলনের সহজ এবং ঝামেলামুক্ত পদ্ধতি হচ্ছে Payoneer সাইট কর্তৃক প্রদত্ত একটি ডেবিট মাস্টারকার...
  • প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।
    নিজের ভাষা কম্পিউটারকে বুঝানোর জন্যই পোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর উৎপত্তি। এ পর্যন্ত কয়েক হাজার পোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের উৎপত্তি হয়েছে। বিশ...
  • ইংলিশ ভোকাবুলারি শেখার দূর্দান্ত ১০ টিপস
    ইংরেজিতে শব্দ আমাদের সবারই কম বেশি জানা আছে। তারপরেও আমরা কোন জটিল বাক্য গঠন করার সময় কিংবা ইংরেজিতে কথা বলার সময় এই শব্দ কম জানার জন্য অনে...
  • আউটসোর্সিং এ আলফা ডিজিটাল টিমের সফলতা
    বর্তমানে ওডেস্ক ( www.oDesk.com ) মার্কেটপ্লেসে বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সররদের অবস্থান বেশ সন্তোষজনক। ওডেস্কে যে কয়জন ফ্রিল্যান্সার সফলতার সা...

Recent Posts

banner image

Categories

অনলাইন আয় আবিষ্কার উইন্ডোজ ১০ উইন্ডোজ ফোন উইন্ডোজ সফটওয়্যার এন্ড্রয়েড ফোন ওয়েবসাইট ডিজাইনিং ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কোয়ান্টাম কম্পিউটার গ্রাফিক্স ডিজাইন জাভা স্ক্রীপ্ট টিপস অ্যান্ড ট্রিকস ডাটা এন্ট্রি থিমস পাইথন প্রোগ্রামিং বই ব্লগস্পট সাইট ভিডিও এডিটিং মাইক্রোওয়ার্কারস মোবাইল ফোন রেন্ট-এ-কোডার লিনাক্স শিক্ষা সংক্রান্ত সংখ্যা পদ্ধতি সাক্ষাৎকার সি প্রোগ্রামিং হ্যাকিং

Blog Archive

Kategori

Kategori

Recent Comments

Featured Post

ডাউনলোড করে নিন অ্যাডোবি ফটোশপের সর্বশেষ ভার্সন “Adobe Photoshop CC” সম্পূর্ণ ফ্রি আজীবন মেয়াদসহ।

Formulir Kontak

Name

Email *

Message *

মোট পৃষ্ঠাদর্শন

Sparkline
  • Post Style
  • Feature
  • _Gadget
  • _Mobile
  • Pages
  • Categories
  • Buddypress
  • Forum
  • Home
  • About
  • Contact
  • Advertise
  • __DropDown 3
  • _ShortCodes
  • _SiteMap
  • _Error Page
  • Seo Services
  • Documentation
  • Download this template

Blog Archive

  • ▼  2015 ( 125 )
    • ▼  September ( 7 )
      • Lollipop Lockscreen Android L Premium [APK]
      • KK Launcher Prime Free Download
      • PicsPlay Pro 3.6.1 APK এখানে ! [LATEST]
      • Aurora 3D Text & Logo Maker (Portable Version)
      • CMD commands পরিচিতি
      • Slow Computer ফাস্ট করে নিন ১১টি টিপস দেখে।
      • ইংলিশ ভোকাবুলারি শেখার দূর্দান্ত ১০ টিপস
    • ►  August ( 34 )
    • ►  July ( 15 )
    • ►  June ( 44 )
    • ►  May ( 25 )

Recent

Comment

Label

  • অনলাইন আয়
  • আবিষ্কার
  • উইন্ডোজ ১০
  • উইন্ডোজ ফোন
  • উইন্ডোজ সফটওয়্যার
  • এন্ড্রয়েড ফোন
  • ওয়েবসাইট ডিজাইনিং
  • ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট
  • কম্পিউটার প্রোগ্রামিং
  • কোয়ান্টাম কম্পিউটার
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • জাভা স্ক্রীপ্ট
  • টিপস অ্যান্ড ট্রিকস
  • ডাটা এন্ট্রি
  • থিমস
  • পাইথন প্রোগ্রামিং
  • বই
  • ব্লগস্পট সাইট
  • ভিডিও এডিটিং
  • মাইক্রোওয়ার্কারস
  • মোবাইল ফোন
  • রেন্ট-এ-কোডার
  • লিনাক্স
  • শিক্ষা সংক্রান্ত
  • সংখ্যা পদ্ধতি
  • সাক্ষাৎকার
  • সি প্রোগ্রামিং
  • হ্যাকিং

Tags

অনলাইন আয় আবিষ্কার উইন্ডোজ ১০ উইন্ডোজ ফোন উইন্ডোজ সফটওয়্যার এন্ড্রয়েড ফোন ওয়েবসাইট ডিজাইনিং ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কোয়ান্টাম কম্পিউটার গ্রাফিক্স ডিজাইন জাভা স্ক্রীপ্ট টিপস অ্যান্ড ট্রিকস ডাটা এন্ট্রি থিমস পাইথন প্রোগ্রামিং বই ব্লগস্পট সাইট ভিডিও এডিটিং মাইক্রোওয়ার্কারস মোবাইল ফোন রেন্ট-এ-কোডার লিনাক্স শিক্ষা সংক্রান্ত সংখ্যা পদ্ধতি সাক্ষাৎকার সি প্রোগ্রামিং হ্যাকিং

Facebook

banner image

Flickr

banner image

Football

Popular Posts

  • ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
    ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
  • পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
    পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
  • প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।
    প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।

Sample Text

Copyright © Bdhuge | Technology Journey. | Powered by Blogger
Design by Hardeep Asrani | Blogger Theme by NewBloggerThemes.com | Distributed By blogger Templates