Bdhuge | Technology Journey.
  • Home
  • Business
    • Internet
    • Market
    • Stock
  • Parent Category
    • Child Category 1
      • Sub Child Category 1
      • Sub Child Category 2
      • Sub Child Category 3
    • Child Category 2
    • Child Category 3
    • Child Category 4
  • Featured
  • Health
    • Childcare
    • Doctors
  • Home
  • Business
    • Internet
    • Market
    • Stock
  • Downloads
    • Dvd
    • Games
    • Software
      • Office
  • Parent Category
    • Child Category 1
      • Sub Child Category 1
      • Sub Child Category 2
      • Sub Child Category 3
    • Child Category 2
    • Child Category 3
    • Child Category 4
  • Featured
  • Health
    • Childcare
    • Doctors
  • Uncategorized

Friday, June 26, 2015

ডাউনলোড করে নিন Typing Master Pro আর টাইপিং শিখুন অনায়াসে খুব সহজে।

 11:02 PM     উইন্ডোজ সফটওয়্যার     No comments   

TypingMaster Pro - যাদের টাইপিং করতে সমস্যা হয় অথবা যারা ঠিকঠাক মত টাইপ করতে পারেন না, তাদের জন্য উপযুক্ত একটি সফটওয়্যার হল TypingMaster Pro।  এই সফটওয়্যারটির মাধ্যমে আপনি খুব সহজে এবং খুব অল্প সময়েই টাইপিং শিখতে পারেন।যদিও TypingMaster Pro  একটি পেইড সফটওয়্যার। তবে সমস্যা নেই আজকে আমি আপনাদের সামনে এই সফটওয়্যারটির সিরিয়্যাল কী সহ শেয়ার করবো। এতে করে আপনি ভুল ভার্সন সফটওয়্যারটিই পাবেন।
এই সফটওয়্যারটি মূলত নিয়মিত চর্চা করার জন্য। তাতে আপনি খুব সহজে এবং অতি অল্প সময়ে এবং দ্রুত টাইপিং শিখতে পারবেন। তাহলে চলুন এই সফটওয়্যারটির কিছু ফিচার দেখে আসিঃ

ফিচারসঃ

  • Multi-form excersises
  • Advanced
  • Five comprehensive courses
  • feedback and tips
  • Professional typing tests
  • Illustrated statistics
  • Optimized duration
  • Personal Accuracy Goal
  • Smart review
  • TypingMaster Satellite
  • Support for Multiple user
  • QuickPhrase typing tool

কিভাবে ইন্সটল করবেনঃ

  • প্রথমে সফটওয়্যারটি নিচে থেকে ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন।
  • কিছু সময়ের জন্য আপনার ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করুন (যদি কানেক্ট করা থাকে)
  • তারপর সিরিয়্যাল কি গুলো বসিয়ে দিন।
  • আরও বিস্তারিত Readme file এ দেওয়া আছে।
  • ব্যস, কাজ শেষ। এবার উপভোগ করুন।

স্কীনশটঃ


TypingMaster Pro 7.1.0 Final With Serial Is Here
TypingMaster Pro 7.1.0 Final With Serial Is Here

 

ডাউনলোডঃ

TypingMaster Pro 7.1.0 
TypingMaster Pro 7.1.0 Final KEY.txt

Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

Thursday, June 18, 2015

ডাউনলোড করে নিন অ্যাডোবি ফটোশপের সর্বশেষ ভার্সন “Adobe Photoshop CC” সম্পূর্ণ ফ্রি আজীবন মেয়াদসহ।

 2:12 PM     উইন্ডোজ সফটওয়্যার, গ্রাফিক্স ডিজাইন     No comments   

ছবি এডিটিং এর জন্য ব্যবহৃত সফটওয়্যারগুলো "ফটোশপ সফটওয়্যার" হিসেবেই পরিচিত। আর আমাদের মধ্যে শতকরা ৮০% মানুষ ফটোশপ সফটওয়্যার হিসেবে অ্যাডোবি ফটোশপকেই চিনে থাকে। ১৯৮২ সালে আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়াতে প্রতিষ্ঠিত অ্যাডোবি কোম্পানি অনেক ধরণের সফটওয়্যার তৈরি করে থাকলেও এটি মূলত ফটোশপের জন্যই সবচেয়ে বেশি পরিচিত।
অ্যাডোবি সিস্টেমস এর সর্বাধিক আলোচিত এবং বিক্রিত সফটওয়্যার "অ্যাডোবি ফটোশপের" অনেকগুলো ভার্সন রয়েছে যার সবগুলোই ব্যবহারকারীদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। তেমনি কয়েকটি ভার্সন হলঃ
  • অ্যাডোবি ফটোশপ সিএস (Adobe Photoshop CS)
  • অ্যাডোবি ফটোশপ সিএস ২, ৩, ৪, ৫, ৫.১, ৬ (Adobe Photoshop CS2, CS3, CS4, CS5, CS5.1, CS6)
আর সর্বশেষ ভার্সন হলঃ অ্যাডোবি ফটোশপ সিসি (Adobe Photoshop CC)।
Adobe থেকে এই সফটওয়্যারটি কিনতে হলে প্রতি মাসে গুনতে হবে ১৯.৯৯ ডলার। আর সফটওয়্যারটির স্বাদ নেয়ার জন্য Adobe ফ্রি ট্রায়াল ভার্সনের ব্যবস্থা রেখেছে যার মেয়াদ ৩০ দিন।
তবে আপনি যদি Adobe Photoshop CC সফটওয়্যারটির অরিজিনাল ভার্সন সম্পূর্ণ বিনামূল্যে নিতে চান তাহলে আর দেরী না করে এক্ষুনি নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিন Adobe Photoshop CC যার মেয়াদ আজীবন।

সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন নিচের লিঙ্ক থেকে...

Adobe Photoshop CC Free Download


সফটওয়্যারটি ইন্সটল করার জন্য নিচের দিকনির্দেশনা অনুসরণ করুন...
১. প্রথমে আপনার ইন্টারনেট কানেকশন অফ করে নিন।
২. তারপর উপরের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করা .zip ফাইলটি unzip করে নিন।
৩. এরপর ফোল্ডারের ভেতরে যেয়ে নিচের ছবির মতো Set-up.exe ফাইলে ডাবল ক্লিক করে ইন্সটল করুন।
৪. নিচের ছবির মতো "Try" অপশন সিলেক্ট করুন।
৫. এবার "Sign In" এ ক্লিক করুন।
৬. আপনার ইন্টারনেট কানেকশন অফ থাকার কারণে একটি নোটিফিকেশন দেখাবে। আপনি নিচের মতো করে "Sign In Later" এ ক্লিক করবেন।
৭. ল্যাঙ্গুয়েজ হিসেবে "English" সিলেক্ট করে "Install" এ ক্লিক করুন।
৮. ইন্সটলেশন সম্পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন।
৯. ইন্সটল কমপ্লিট হলে "Launch Now" এ ক্লিক করুন।
১০. আপনাকে পুনরায় সাইন-ইন করতে বলবে, আপনি আবারও "Sign In Later" এ ক্লিক করবেন।
১১. এবার "Start Trial" এ ক্লিক করুন।
১২. Software License Agreement "Accept" করুন।
১৩. সফটওয়্যারটি ইন্সটল করা শেষে "Launch" হলে সফটওয়্যারটি ক্লোজ করে দিন।

সফটওয়্যারটির আজীবন মেয়াদ পেতে চাইলে আসল কাজ এবার শুরু করুন...

নিচের লিঙ্ক থেকে Adobe Photoshop CC এর Activation ফাইলটি ডাউনলোড করুন।

Adobe Photoshop CC Activation File Download


এবার নিচের দিকনির্দেশনা অনুসরণ করুন...
১. প্রথমে উপরের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করা Activation .zip ফাইলটি unzip করে নিন।
২. ফোল্ডারের ভেতরে "amtlib.dll" নামে একটি ফাইল দেখতে পাবেন।
৩. এবার আপনার কম্পিউটারের "C" ড্রাইভে যান। আপনি যদি ৩২বিটের পিসিতে সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে থাকেন তাহলে C ড্রাইভের ভেতরে "Program Files (x86)" ফোল্ডারের ভেতরে "Adobe" নামক একটি ফোল্ডার পাবেন এবং তার ভেতরে "Adobe Photoshop CC 2014" নামের একটি ফোল্ডার দেখতে পাবেন।
অর্থাৎ ফোল্ডার ডিরেক্টরি হলঃ C:\Program Files (x86)\Adobe\Adobe Photoshop CC 2014
আর আপনি ৬৪বিটের পিসিতে সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে থাকেন তাহলে C ড্রাইভের ভেতরে "Program Files" ফোল্ডারের ভেতরে "Adobe" নামক একটি ফোল্ডার পাবেন এবং তার ভেতরে "Adobe Photoshop CC 2014" নামের একটি ফোল্ডার দেখতে পাবেন।
অর্থাৎ ফোল্ডার ডিরেক্টরি হলঃ C:\Program Files\Adobe\Adobe Photoshop CC 2014
নোটঃ আমাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে "Adobe Photoshop CC 2014" ফোল্ডারে যাওয়া।
৪. এবার যেই Activation ফোল্ডারটি ডাউনলোড করেছেন সেই ফোল্ডারের ভেতরের "amtlib.dll" ফাইলটি "Adobe Photoshop CC 2014" ফোল্ডারের ভেতরে কপি-পেস্ট করুন।
নোটঃ কপি-পেস্ট করার সময়ে অবশ্যই "Move and Replace" সিলেক্ট করবেন।
ব্যাস!!!
সব কাজ এখন শেষ। আপনার "Adobe Photoshop CC" সফটওয়্যারটি এখন আর কখনো লাইসেন্স-কী চাইবে না। উপভোগ করুন আজীবন মেয়াদের "Adobe Photoshop CC" সফটওয়্যার।

Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

Tuesday, June 16, 2015

বাংলা ব্লগিং এর জন্য রেসপন্সিভ একটি ব্লগার টেমপ্লেট।

 10:28 PM     ব্লগস্পট সাইট     No comments   



অসাধারণ এই টেমপ্লেটটিতে রয়েছে কিছু বেশ কিছু নতুন চমক। যেমনঃ স্লাইডার - যা সাম্প্রতিক টিউন গুলো দেখাবে। ট্যাব উইডগেট, উপরে ন্যভিগেশন এবং আরও অনেক কিছু যা আপনার ভালো লাগবেই। তাছাড়া এই টেমপ্লেটটি উজার ফেন্ডলি। আশা করি ভিজিটরদেরও টেমপ্লেটটি অনেক ভালো লাগবে।  তাহলে চলেন এই টেমপ্লেটটির কিছু ফিচার দেখে আসিঃ
  • বাংলায় অনুবাদ করা
  • এসইও অপটিমাইজড
  • রেসপন্সিভ (পরীক্ষা করুন)
  • স্লাইডার
  • উপরে মেনুবার
  • ২ কলাম বিশিষ্ট লে-আউট
  • শেয়ার বাটন
  • সাবস্ক্রাইব বক্স
  • এবং আরও অনেক কিছু...
আশা করি ফিচার দেখেই বুঝতে পারছেন টেমপ্লেট সম্পর্কে। জি ভাই, এই টেমপ্লেটটি আপনাদের ভালো লাগবেই। তাহলে চলুন এখন টেমপ্লেটটির ডেমো দেখে নেই এবং ডাউনলোড করে নেই।
DEMO   |  DOWNLOAD
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

MX Player For android

 10:20 PM     এন্ড্রয়েড ফোন     1 comment   

MX Player For androidMX কে আমরা ভিডিও প্লেয়ার হিসেবেই জানি এবং আমরা অডিও এর জন্যে আলাদা প্লেয়ার ব্যবহার করি। কিন্তু এতে এপের সংখা এবং ঝামেলা দুটই বাড়ে। তাই ঝামেলা থেকে মুক্ত হতে আমরা মক্স কেই অডিও প্লেয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে পারি। সামান্য সেটিং চেঞ্জ করলেই কিন্তু এটিকে অডিও প্লেয়ার হিসেবে ব্যবহার করা যায়। কিভাবে করবেন? আমি বলে দিচ্ছি -
প্রথমে mx এর উপরে : এমন চিহ্নে ক্লিক করুন। তারপর settings > audio > audio player (use as audio player) এটা মার্ক করুন।
ব্যাস হয়ে গেল অডিও প্লেয়ার।MX Player For android

আবার দেখা যায় mx player হাইড করলে গান থেমে যায়। চট করে এটারও সমাধান নিন। এজন্যে আপনাকে পুর্বের মত setting এ যেতে হবে। setting এ যাওয়ার পর player এ যাবেন। player এ নিচের দিকে দেখুন লেখা আছে background play. background play অপশনটা mark করে দিন। হয়ে গেল। এখন হাইড কেন ক্লিয়ার করলেও গান বাজবে অর্থাৎ background এ play হবে। নোটিফিকেশন এ গিয়ে এটি সহজেই বন্ধ বা ক্লোজ করে দিতে পারবেন।
আমরা অস্থির পোলাপান তো তাই মাঝে মাঝে ওই গুলা না দেখলে ঠিক থাকতে পারি না। আবার ফোনে ওগুলা রাখাও রিস্ক হঠাৎ যদি কেউ দেখে ফেলে! যে কারনে আমরা সহজ পদ্ধতিতে ফোল্ডার এর আগে ডট মানে ফুল স্টপ ব্যবহার করে হাইড করি। আপনার জন্যে এই সুবিধা যে হাইড করা এসব গোপন জিনিস MX player শো করে না। কিন্তু একটু সেটিংস চেঞ্জ করে আপনি সুবিধা মত এগুলা দেখতে পারবেন এবং হাইডও করতে পারবেন। এজন্যে আবার সেটিংস এ যেতে হবে। সেটিংস এ list এ যান। তারপর সবার নিচে যান এবং show hidden file খুজে বের করুন। তারপর অপশনটা মার্ক করুন। তারপর ব্যাক করে রিফ্রেশ আইকনে ক্লিক দিয়ে দেখুন আপনার গোপন ফাইল গুলো চলে আসছে।
আবার আপনার দরকার মিটে গেলে আগের মত গিয়ে অপশনটা আনমার্ক করুন। ব্যাস হয়ে গেল।
অনেক সময় আমরা ফোনে হাই কোয়ালিটি ভিডিও দেখি যে গুলা দেখার সময় মাঝে মাঝে আটকে যায়। mx player দিয়ে আপনি এই সমস্যা সমাধান করতে পারেন। এজন্যে আপনি ভিডিও প্লে করার সময় উপরে s/w লেখাতে ক্লিক করে h/w decoder সিলেক্ট করুন। আর যদি h/w আগে থেকেই থাকে তো আপনার কপালে নাই।
mx player সুবিধা বলে শেষ করার না। এটির আরেকটি সুবিধা হল লাইভ স্টিমিং। mx player এর উপরে : এই চিহ্নে ক্লিক দিন। এখানে পাবেন network steam। নেটওয়ার্ক স্টিম এ ক্লিক দিয়ে ওখানে বক্সে যে কোন ভিডিও, অডিও লিংক বা আইপি দিয়ে লাইভ স্টিম ও করতে পারেন।
এছাড়া ও আছে সার্চ ইঞ্জিন। যেটি ব্যবহার করে আপনি দ্রুত ফাইল খুজে পেতে পারেন।
এছাড়াও অন্যান্য প্লেয়ার এর মত এটিতে ভলিউম, ব্রাইটনেস কমানো বাড়ানো সহ বাকি সুবিধা গুলো আছে। আপনি যদি একটু সেটিংস ঘাটাঘাটি করেন তো এমন অনেক সুবিধা পাবেন যে গুলো আপনি হয়ত ভাবেন এ নাই।
অনেক কথা বল্লাম। আর না। নিচ এ ডাউনলোড লিংক দেয়া আছে। ঝট পট ডাউনলোড করুনকরুন।
এট হল প্লে স্টোর লিংক
যাদের প্লে স্টোরে সমস্যা আসে তারা মিরর ব্যবহার করুন।
মিরর 
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

English to Bangla ডিকশনারি সফটওয়্যার

 10:11 PM     উইন্ডোজ সফটওয়্যার, শিক্ষা সংক্রান্ত     No comments   

English to Bangla ডিকশনারি সফটওয়্যার

এতে –
  • ১৭,০০০ এর অধিক শব্দ রয়েছে।
  • উচ্চারন শুনতে পারবেন।
  • পড়তে অসমর্থ্য ব্যক্তির জন্য দারুন সহায়ক।
  • শব্দ Add ও করে নিতে পারবেন।
আর কি লাগে ? তাড়াতাড়ি ডাউনলোড করে নিন।

>>>ডাউনলোড করুন<<<


Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

Sunday, June 14, 2015

ডাউনলোড করে নিন সহজ সরল শক্তিশালী ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার Wondershare Video Editor Pro!

 9:59 PM     ভিডিও এডিটিং     No comments   

ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার Wondershare Video Editor Pro!
Wondershare এর সফটওয়্যার গুলোর সাথে আমরা অনেকেই পরিচিত। এদের অসাধারণ কিছু সফটওয়্যার এর মধ্যে রয়েছে Wondershare Video Player,Wondershare Video Converter এবং আরও অনেক কিছু। তো আজকে যে সফটওয়্যারটির কথা বলছি, সেটি Wondershare এর এক অসাধারণ ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার, নাম Wondershare Video Editor.
বেসিক ভিডিও এডিটিং এর জন্য আমরা এক্সপি-ভিস্তা যুগে ব্যবহার করতাম, Windows Media Player। কিন্তু মাইক্রোসফট পরবর্তীতে উইন্ডোজ ৭, উইন্ডোজ ৮/৮.১ ভার্সন গুলতে এটি রিমুভ করে দিয়েছে, আলাদা ভাবে Windows Essential ডাউনলোড করে ইন্সটল করতে হয়।(Windows Essential এর ভেতর Windows 7/8/8.1 এর জন্য Windows Movie Maker 2012 ইনক্লুড করা হয়েছে। )কিন্তু ডাউনলোড যখন করতেই হবে, তখন আরও উন্নত মানের সফটওয়্যার ডাউনলোড করা-ই বুদ্ধিমানের কাজ।
Wondershare ভিডিও এডিটর দিয়ে শুধু মাত্র বেসিক ভিডিও এডিটিং-ই নয়,  professional-looking  ভিডিও-ও আপনি বানাতে পারবেন।

তো দেখে নেই, কি কি সুবিধা এরঃ

  • Picture-in-Picture:
  • Scene Detection:
  • Green Screen
  • Split Screen
  • Auto Enhance
  • Face off
  • Close-up

সহজ ইন্টারফেস 

 

এছাড়া রয়েছে- 

ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার Wondershare Video Editor Pro!

সিস্টেম Requirements:    

সাপোরটেড অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ এক্সপি,ভিস্তা,৭/৮
সাপোরটেড প্রসেসর Intel/AMD 1GHz অথবা ততোধিক
RAM কমপক্ষে ৫১২ মেগাবাইট

এবার ডাউনলোড এর পালাঃ(Crack+File)

(৮৬ এমবি প্রায়)

link dead হলেঃ

  • প্রথমে ফাইল ডাউনলোড করে Extract করুন।
  • ইন্সটল করুন Wondershare Full Version.exe।
  • আনচেক করুন “Join the User Experience Improvement Program”.
  • Crack ফোল্ডার ওপেন করুন।
  • Crack রান   করুন
  • এনজয়।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

Saturday, June 13, 2015

বাজারে অাসছে এক জাদুকরী ইয়ারফোন

 11:30 AM     মোবাইল ফোন     No comments   

white-passport
কনসার্টে গেছেন, কিন্তু ড্রামের বাড়িটা বুকে এসে বিঁধছে। অথবা আশপাশের হট্টগোলের জন্য প্রিয় গায়ক-গায়িকার গান শুনতে পাচ্ছেন না। বাসে ঘুমোতে ঘুমোতে যাবেন ঠিক করেছিলেন কিন্তু আচমকা কোনও শিশু চিৎকার করে উঠল। রেস্তোরাঁয় আশপাশের চেঁচামেচির কারণে প্রিয়জনের কথায় মন দিতে পারছেন না। পাশের ফ্ল্যাটের লোকটা যখন যাবতীয় ম্যানার ভুলে বারান্দায় দাঁড়িয়ে মোবাইলফোনে চেঁচিয়ে কথা বলতে থাকে, তখন নিশ্চয় অাপনার মনে হয়, ইশ! লোকটার মুখটা যদি মিউট করে দেওয়া যেত!
প্রযুক্তি এনে দিল এসবের সমাধান। এবার চারপাশের শব্দ নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন আপনার মোবাইল ফোন দিয়েই! কার কথা কত জোরে শুনবেন, আশপাশের শব্দ আদৌও কানে ঢোকাবেন কি না, তা ঠিক করে দিতে পারবেন আপনি নিজেই। দরকার হবে শুধু একজোড়া ইয়ারপ্লাগের। যা তৈরি করেছে ডপলার ল্যাব।
এখনও বাজারে মিলবে না এ শব্দটি। তবে বানানোর পথে অনেকটা এগিয়েছে ডপলার ল্যাব। আপাতত চলছে কিস্টার্টার ক্যাম্পেইন। মানে যথাযথ সহায়তা পেলেই বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাবে প্রতিষ্ঠানটি।
কীভাবে কাজ করবে? প্রথমত এতে আছে একজোড়া ব্লুটুথ ইয়ারফোন। কানের সঙ্গে আরামসে জুড়ে যাবে ওটা। ওই ইয়ারফোনের বাইরেই আছে সাউন্ড রিসিভার। আশপাশের শব্দ তাৎক্ষণিকভাবে গ্রহণ করবে ওটা। এরপর সংকেত চলে যাবে স্মার্টফোনে। স্মার্টফোনে প্রসেস হওয়ার পর তা আবার আসবে ইয়ারফোনে। প্রক্রিয়াটা ঘটবে দ্রুত। সময় নেবে মাত্র ৩০ মাইক্রোসেকেন্ড। চোখের পলক ফেলার ১০ হাজার ভাগের এক ভাগ সময়। তাই ব্যবহারকারীর মনে হবে তিনি যা শুনছেন লাইভই শুনছেন। তবে সেটা নিজের মতো করে!
ইয়ারফোনটা কানে পরলে শুরুতে যেসব সমস্যার কথা বলা হয়েছে, সমাধান মিলবে তার সবকটারই। সামনে কেউ উঁচু স্বরে কথা বলতে থাকলে, কানে ইয়ারফোন গুঁজে নিজের মোবাইলেই কমিয়ে দিতে পারবেন বক্তার কথার ভলিউম। আবার চাইলে কথাবার্তা বা শব্দের মধ্যে যোগ করতে পারবেন ইফেক্টও!
আপাতত যারা কিকস্টার্টার প্রজেক্টে ১৭৯ ডলার করে জমা দিচ্ছেন, তাদের ১০০০ জনই পাবেন পণ্যটির প্রথম শিপমেন্ট। আবার ১৯৯ ডলার করে দিলে সঙ্গে মিলবে একটা টি-শার্ট। প্রতিষ্ঠানটি আশা করছে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই পণ্যটি বাজারে আসবে। দাম পড়বে প্রায় আড়াইশ ডলার।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

Friday, June 12, 2015

ব্লগস্পট সাইট থাকলে টিউনটা পড়ুন

 9:41 PM     ব্লগস্পট সাইট     No comments   

আপনাদের আজ আমি বেশ ভালো আর ভেবে চিন্তে বের করা একটা গুরুত্বপূর্ণ জিনিস শেখাবো। আর সেটা হলো ব্লগস্পটে সাইন আপ যোগ করা!
আপনারা হয়তো জানেন ব্লগস্পটে সইন আপ অপশন যোগ করা যায় না। কিন্তু আসলেই কি তাই? না, প্রকৃতপক্ষে একটা অর্ধ-ম্যানুয়াল ব্যবস্থা আছে।
তো মূল টিউনে যাওয়ার আগে একবার ডেমো দেখে আসুন।

ডেমো দেখতে 

তো, আশা করি অভিজ্ঞরা ডেমো দেখেই বুঝে গেছেন এটা কিভাবে করবেন। আর একটা কথা বলে নিই, এটা গুগল ফর্মে তৈরি। এবার বোধহয় অনেকেই বুঝতে পারছেন আমি কি পদ্ধতি ব্যবহার করেছি। যদি না বুঝেন তাহলে বাকি অংশ আপনারই জন্য। কয়েক ধাপে বুঝিয়ে দিচ্ছি।

প্রথম অংশ

১।  mail.google.com এ যান এবং লগ ইন করুন।
২। https://drive.google.com/drive/my-drive এ যান।
৩। এবার নিউ বাটনে ক্লিক করে মোর-এ যান এবং Google Forms ক্লিক করুন।
৪। এবার Question Title এ লিখুন নাম, ইমেইল বা বয়স।
৫। হেল্প টেক্সট হবে অনেকটা এরকম: আসল এবং প্রকৃৃত নাম লিখুন।
৬। Question Tipe এ গিয়ে প্রশ্নের ধরণ ঠিক করুন। যেমন: নাম আর ই-মেইলের ক্ষেত্রে  TEXT, বয়সের ক্ষেত্রে Date
৭। ডান এর পাশে দেখুন Required Question নামের একটা অপশন আছে। ওটাই টিক দেওয়া ঘর যদি পূরণ করা না হয় তবে ফর্ম সেন্ড হবে না। অর্থাৎ রেজিস্টারের জন্য বাধ্যতামূলক ঘর হলে এখানে টিক দিন।
৮। ডান দিন।
৯। আরো ঘর যোগ করতে এড আইটেম ক্লিক করুন।
১০। ফর্ম তৈরি শেষে উপরে আপনার ডান হাতের দিকে সেন্ড ফর্ম অপশনে ক্লিক করুন।
১১। Embed অপশনে যান।
১২। কোডটি কপি করুন।
১৩। Done ক্লিক করুন।

 দ্বিতীয় অংশ

১৪। http://www.blogger.com এ যান।
১৫। আপনার ব্লগে প্রবেশ করুন।
১৬। New Page ক্রিয়েট করুন।
১৭। এবার উপরে কোন কিছু লিখতে চাইলে লিখুন। যেমন-
আপনারা যদি এই সাইটে লিখতে চান তবে এই ফর্মটি পূরণ করুন। ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনার জিমেইল আইডিতে একটি রিকুয়েস্ট পাঠানো হবে যদি আপনি সকল শর্ত পূরণ করেন। সেটি কনফার্ম করলে আপনি লেখার অনুমতি পাবেন।
১৮। এবার Compose আর HTML হতে HTML নির্বাচন করুন।
১৯। কোডটি পেস্ট করুন।
২০। এবার পেজটি সেভ করুন।
২১। পেজটি মেনুবারে যোগ করুন।

তৃতীয় অংশ

২২। দৈনিক একবার করে https://drive.google.com/drive/my-drive এ যান।
২৩। ফর্ম টাইটেল(Responses) অপশনে গিয়ে দেখুন কেউ ফর্ম সাবমিট করেছে কিনা।
২৪। করলে আপনার ব্লগের সেটিংসে যান।
২৫। Permissions অপশনে গিয়ে তার ইমেইল আইডি যোগ করুন।
২৬। যাকে যোগ করলেন সে ইমেইল থেকে রিকুয়েস্টটি একসেপ্ট করলে কেবল টিউন করতে পারবে। কোন এডিট করতে পারবে না।
কোন সমস্যা হলে টিউমেন্ট করবেন।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

রেন্ট-এ-কোডার পরিচিতি

 8:24 PM     রেন্ট-এ-কোডার     No comments   

রেন্ট-এ-কোডার হচ্ছে ইন্টারনেট ভিত্তিক মার্কেটপ্লেস যেখানে প্রোগ্রামারদেরকে স্বাধীনভাবে কাজের সুযোগ করে দেয়। এই সাইটে প্রোগ্রামিং এর পাশাপাশি গ্রাফিক্স ডিজাইন, রাইটিং, ডাটা এন্ট্রি, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO), গেম ডেভেলপমেন্ট সহ অসংখ্য ধরনের কাজ পাওয়া যায়। অতীতে কম্পিউটার ভিত্তিক ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য একটি প্রতিষ্ঠানকে তাদের লোকাল বা আঞ্চলিক সার্ভিসের উপর নির্ভর করতে হত। এতে সার্ভিসের গুণগত মান ভাল হত না এবং আনেক ক্ষেত্রে সার্ভিস চার্জ অনেক বেশি হত। বর্তমানে রেন্ট-এ-কোডারের মত সাইটগুলো আউটসোর্সিং-এর যে সুযোগ করে দিয়েছে তাতে ক্লায়েন্টরা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে বাছাই করে তুলনামূলকভাবে কম খরচে ভাল লোক দিয়ে কাজ করিয়ে নিতে পারছে। অন্যদিকে প্রোগ্রামার, ডিজাইনার, অপারেটর এবং অন্যান্য প্রোফেশনালরা তাদের ঘরে বসে বৈদিশিক মূদ্রা অর্জন করতে পারছে।

রেন্ট-এ-কোডারে দুই ধরনের ব্যবহারকারী আছে। যারা এই সাইটে প্রজেক্ট পোস্ট করে তাদেরকে বলা হয় বায়ার (Buyer) এবং যারা এই কাজগুলো সম্পন্ন করে তাদেরকে বলা হয় কোডার (Coder)। বলা বাহুল্য, এই সাইটে কোডার বলতে কেবলমাত্র প্রোগ্রামারই নয় বরং সকল ফ্রিল্যান্সারকেই বোঝায়। এ পর্যন্ত প্রায় ২,১৭,০০০ কোডার রেজিস্ট্রেশন করেছে এবং প্রতিদিনই এই সংখ্যা বাড়ছে।
Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg

রেন্ট-এ-কোডারে রেজিষ্ট্রেশনের ধাপসমূহ

 8:23 PM     রেন্ট-এ-কোডার     No comments   

রেন্ট-এ-কোডার সাইটটিতে রেজিষ্ট্রেশন করার সময় আপনার ব্যাক্তিগত তথ্য সঠিকভাবে দিতে হবে। কোডার বা ফ্রিল্যান্সার হিসেবে রেজিষ্ট্রেশনের ধাপগুলো হল:

১. একাউন্ট তৈরি করা:
সাইটের প্রথম পৃষ্ঠার নিচের অংশ থেকে Login নামক লিংকটিতে ক্লিক করুন। লগইন পৃষ্ঠা থেকে Create your free account লিংকটি ক্লিক করুন। এই অংশে আপনার ইমেইল ঠিকানা দিতে হবে। সাইটটি তখন আপনাকে একটি ইমেইল পাঠাবে। ইমেইলে প্রদত্ত লিংকে ক্লিক করে সাইটটিতে প্রবেশ করুন এবং আপনার আইডি নিশ্চিত করুন।

২. ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান:
সঠিকভাবে একাউন্ট তৈরি করার পর আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করতে হবে। ইউজার ইনফরমেশন পৃষ্ঠায় আপনাকে নিম্নলিখিত তথ্য প্রদান করতে হবে:
  • স্ক্রিন নেইম: এই অংশে আপনার কোম্পানির নাম, আপনার পুরো নাম বা অন্য কোন শব্দ ব্যবহার করতে পারেন। সাইটের সকল ক্ষেত্রে এই নামটি আপনার পরিচয় বহন করবে।
  • পাসওয়ার্ড: এই অংশে একটি পাসওয়ার্ড দিন যা প্রতিবার সাইটে লগইন করার সময় ব্যবহার করতে হবে।
  • বিলিং তথ্য: বিলিং এর বিভিন্ন টেক্সটবক্সগুলোতে আপনার নাম এবং পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা প্রদান করুন। ব্যক্তিগতভাবে সাইটে কাজ করতে চাইলে "বিলিং কোম্পানি" ঘরটি খালি রাখুন। পরবর্তীতে চেকের মধ্যমে টাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে বিলিং অংশে দেয়া ঠিকানায় আপনাকে চেক পাঠানো হবে।
টাকা উত্তোলনের উপায়:
এই ধাপে আপনাকে টাকা উত্তোলনের যেকোন একটি পদ্ধতি নির্ধারণ করতে হবে:

Snail Mail Check
এই পদ্ধতিতে খরচ তুলনামূলকভাবে কম। প্রতিবার টাকা উত্তোলনে খরচ পড়বে মাত্র ১০ ডলার যা চেকের মাধ্যমে আপনার ঠিকানায় পাঠানো হবে। তবে এটি একটি সময়সাপেক্ষ পদ্ধতি। সাইটে রেজিষ্ট্রেশনের সময় ঝামেলা এড়াতে প্রাথমিভাবে এই পদ্ধতিটি আপনি সিলেক্ট করতে পারেন। পরবর্তীতে যে কোন সময় অন্য পদ্ধতিতে পরিবর্তন করতে পারবেন।

Bank to Bank Wire Transfer
টাকা উত্তোলনের একটি নির্ভরযোগ্য ও নিরাপদ উপায় হচ্ছে ওয়্যার ট্রান্সফার। এই পদ্ধতিতে মাস শেষে ৩ থেকে ৫ দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ টাকা বাংলাদেশে আপনার ব্যাংক একাউন্টে সরাসরি এসে জমা হয়ে যাবে। তবে এই পদ্ধতিতে চার্জ একটু বেশি - প্রতিবার টাকা উত্তোলনে মোট ৫৫ ডলার খরচ পড়বে। এই পদ্ধতিতে টাকা উত্তোলন করতে হলে আপনাকে নিম্নে উল্লেখিত তথ্যগুলো সাইটে প্রদান করতে হবে (চিত্র - ১):
  • US Bank Name: যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত একটি ব্যাংকের নাম যা মধ্যবর্তী হিসেবে কাজ করবে। এজন্য আপনি আপনার ব্যাংক এ গিয়ে জেনে নিন তারা ওই দেশের কোন কোন ব্যাংক এর মাধ্যমে টাকা আদান-প্রদান করে থাকে।
  • US Bank ABA Routing #: যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত ওই ব্যংকের Routing নাম্বার যা আপনি ব্যাংকটির ওয়েবসাইট এ পেয়ে যেতে পারেন। ব্যাংক এর সাইটে না পেলে Google এ সার্চ করে দেখতে পারেন অথবা আপনার ব্যাংক থেকেও সংগ্রহ করতে পারেন।
  • Beneficiary Bank: দেশে অবস্থিত আপনার ব্যাংকের নাম এবং ঠিকানা।
  • SWIFT address: আপানার ব্যাংকের SWIFT কোড।
  • Beneficiary Name: আপনার নাম অর্থাৎ ব্যাংকে যে নামে আপনার একাউন্ট আছে সেই নাম।
  • Beneficiary Account: আপনার ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার।
  • Beneficiary Bank Branch: আপনার ব্যাংকের শাখা এবং ঠিকানা।


Payoneer Debit Card
উপরের দুটি পদ্ধতি থেকে সবচাইতে দ্রুত পদ্ধতি হচ্ছে Payoneer Debit Card (চিত্র - ২)। সম্প্রতি প্রায় সকল ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলো এই MasterCard সার্ভিসটি চালু করেছে। এই পদ্ধতিতে মাস শেষে আপনি টাকা খুবই দ্রুত পৃথিবীর যেকোন স্থান থেকে ATM এর মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারেন। এজন্য এককালীন খরচ পড়বে ২০ ডলার আর মাসিক খরচ পড়বে সর্বমোট ১০ ডলারের মত। ATM থেকে প্রতিবার টাকা উত্তোলনের জন্য খরচ পড়বে ২.১৫ ডলার। এজন্য প্রথমে রেন্ট-এ-কোডারের মাধ্যমে Payoneer সাইটে একটি একাউন্ট করতে হবে। তারপর ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে আপনার ঠিকানায় একটি MasterCard পৌছে যাবে। কার্ডটি হাতে পাবার পর নির্দেশনা অনুযায়ী কার্ডটি সচল করতে হবে এবং ৪ সংখ্যার একটি গোপন পিন নাম্বার দিতে হবে। পরবর্তীতে এই নাম্বারের মাধ্যমে যেকোন ATM থেকে (যেগুলো এই কার্ডটি সাপোর্ট করবে) টাকা সহজেই উত্তোলন করতে পারবেন। কার্ডটি সফলভাবে সচল করার পর রেন্ট-এ-কোডার সাইটের My Pay Options অংশে এসে কার্ডটির প্রাপ্তি স্বীকার করতে হবে। এরপর প্রতি মাস শেষে বা মাসের মাঝামাঝি সময়ে রেন্ট-এ-কোডার স্বয়ংক্রিয়ভাবে কার্ডে টাকা লোড করবে। 


৪. ইমেইল এলার্ট এবং অন্যান্য তথ্য:
প্রতিদিন নতুন নতুন কাজের তথ্য, বায়ারের রিপ্লাই এবং সাইটের অন্যান্য তথ্য ইমেইলের মাধ্যমে পেতে চাইলে এই পৃষ্ঠায় ঠিক করে দিন। এই পৃষ্ঠার নিচের অংশে ইচ্ছে করলে আপনি আপনার ফোন নাম্বার, বায়ারের সাথে চ্যাট করার জন্য ম্যাসেঞ্জারের আইডি দিতে পারেন। সাধারণত আপনি কখনই আপনার ফোন নাম্বার এবং ইমেইল ঠিকানা বায়ারকে দিতে পারবেন না। তবে কাজের মূল্য ৫০০ ডলারের উপর হলে সাইটি নিজে থেকেই এই তথ্যগুলো বায়ারকে জানাবে। তখন আপনি বায়ারের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবেন। তবে সবচেয়ে নিরাপদ হল সাইটের ম্যাসেজ সিস্টেমের মাধ্যমে বায়ারের সাথে যোগাযোগ করা।

৫. নির্দিষ্ট ধরনের প্রজেক্ট ফিল্টার করা:
আপনি যে ধরনের প্রজেক্টে কাজ করতে চান তা এই ধাপে ঠিক করে দিতে হবে। প্রোগ্রামিং, গ্রাফিক্সের বা অন্য যে বিষয়ে আপনি কাজ করতে চান তা সিলেক্ট করুন, ফলে নতুন প্রজেক্টের পৃষ্ঠায় শুধুমাত্র আপনার কাঙ্খিত প্রজেক্টগুলোই দেখতে পাবেন। এই ধাপে আপনি প্রজেক্টের বিভিন্ন মূল্যের উপর ভিত্তি করে আরেকটি ফিল্টার করতে পারবেন (চিত্র - ৩)। সাইটে ১০০ ডলার থেকে শুরু করে ৫০,০০০ ডলারের প্রজেক্ট বিভাগ আছে। প্রাথমিকভাবে ১০০ ডলারের প্রজেক্ট বিভাগ সিলেক্ট করুন, পরবর্তীতে সাইটে আপনার কাজের অভিজ্ঞতা বাড়ার সাথে সাথে বেশি মূল্যের প্রজেক্টগুলো ফিল্টার করতে পারেন।


৬. রেজ্যুমে তৈরি করা:
এই ধাপে আপনার একটি রেজ্যুমে তৈরি করে নিন। এই পৃষ্ঠায় আপনি দুটি টেক্সবক্স পাবেন। প্রথমটিতে আপনার বা আপনার কোম্পানির বিস্তারিত তথ্য দিন। দ্বিতীয় বক্সে যে বিষয়গুলোতে আপনার অভিজ্ঞতা আছে তা উল্লেখ করুন। এই তথ্যগুলো আপনার প্রোফাইল পৃষ্ঠায় সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। বায়ার এই তথ্যের উপর ভিত্তি করে আপনাকে কাজ দিবে। তাই রেজ্যুমে যথাসম্ভব আকর্ষণীয় এবং তথ্যবহুল রাখতে লক্ষ্য রাখবেন। প্রয়োজনে অন্যান্য কোডারের প্রোফাইল থেকে আইডিয়া নিতে পারেন। তবে কখনই আপনার ইমেইল ঠিকানা, ফোন নাম্বার বা অন্য কোন তথ্য যা দিয়ে বায়ার আপনার সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারে, তা উল্লেখ করতে পারবেন না। এই পৃষ্ঠায় আপনি আপনার ছবি বা আপনার কোম্পানির লোগো দিতে পারবেন।

Read More
  • Share This:  
  •  Facebook
  •  Twitter
  •  Google+
  •  Stumble
  •  Digg
Newer Posts Older Posts Home

Popular Posts

  • ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
    আউটসোর্সিং এ থ্রিডি কাজের রয়েছে ব্যাপক সম্ভা বনা। যত দিন যাচ্ছে ভিডিও গেমস এবং থ্রিডি এনিমেটেড মুভিগুলো আরো বাস্তবসম্মত হয়ে উঠছে, যা খুব স...
  • পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
    বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং সাইট থেকে টাকা উত্তোলনের সহজ এবং ঝামেলামুক্ত পদ্ধতি হচ্ছে Payoneer সাইট কর্তৃক প্রদত্ত একটি ডেবিট মাস্টারকার...
  • প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।
    নিজের ভাষা কম্পিউটারকে বুঝানোর জন্যই পোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর উৎপত্তি। এ পর্যন্ত কয়েক হাজার পোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের উৎপত্তি হয়েছে। বিশ...
  • ইংলিশ ভোকাবুলারি শেখার দূর্দান্ত ১০ টিপস
    ইংরেজিতে শব্দ আমাদের সবারই কম বেশি জানা আছে। তারপরেও আমরা কোন জটিল বাক্য গঠন করার সময় কিংবা ইংরেজিতে কথা বলার সময় এই শব্দ কম জানার জন্য অনে...
  • আউটসোর্সিং এ আলফা ডিজিটাল টিমের সফলতা
    বর্তমানে ওডেস্ক ( www.oDesk.com ) মার্কেটপ্লেসে বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সররদের অবস্থান বেশ সন্তোষজনক। ওডেস্কে যে কয়জন ফ্রিল্যান্সার সফলতার সা...

Recent Posts

banner image

Categories

অনলাইন আয় আবিষ্কার উইন্ডোজ ১০ উইন্ডোজ ফোন উইন্ডোজ সফটওয়্যার এন্ড্রয়েড ফোন ওয়েবসাইট ডিজাইনিং ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কোয়ান্টাম কম্পিউটার গ্রাফিক্স ডিজাইন জাভা স্ক্রীপ্ট টিপস অ্যান্ড ট্রিকস ডাটা এন্ট্রি থিমস পাইথন প্রোগ্রামিং বই ব্লগস্পট সাইট ভিডিও এডিটিং মাইক্রোওয়ার্কারস মোবাইল ফোন রেন্ট-এ-কোডার লিনাক্স শিক্ষা সংক্রান্ত সংখ্যা পদ্ধতি সাক্ষাৎকার সি প্রোগ্রামিং হ্যাকিং

Blog Archive

Kategori

Kategori

Recent Comments

Featured Post

ডাউনলোড করে নিন অ্যাডোবি ফটোশপের সর্বশেষ ভার্সন “Adobe Photoshop CC” সম্পূর্ণ ফ্রি আজীবন মেয়াদসহ।

Formulir Kontak

Name

Email *

Message *

মোট পৃষ্ঠাদর্শন

Sparkline
  • Post Style
  • Feature
  • _Gadget
  • _Mobile
  • Pages
  • Categories
  • Buddypress
  • Forum
  • Home
  • About
  • Contact
  • Advertise
  • __DropDown 3
  • _ShortCodes
  • _SiteMap
  • _Error Page
  • Seo Services
  • Documentation
  • Download this template

Blog Archive

  • ▼  2015 ( 125 )
    • ▼  September ( 7 )
      • Lollipop Lockscreen Android L Premium [APK]
      • KK Launcher Prime Free Download
      • PicsPlay Pro 3.6.1 APK এখানে ! [LATEST]
      • Aurora 3D Text & Logo Maker (Portable Version)
      • CMD commands পরিচিতি
      • Slow Computer ফাস্ট করে নিন ১১টি টিপস দেখে।
      • ইংলিশ ভোকাবুলারি শেখার দূর্দান্ত ১০ টিপস
    • ►  August ( 34 )
    • ►  July ( 15 )
    • ►  June ( 44 )
    • ►  May ( 25 )

Recent

Comment

Label

  • অনলাইন আয়
  • আবিষ্কার
  • উইন্ডোজ ১০
  • উইন্ডোজ ফোন
  • উইন্ডোজ সফটওয়্যার
  • এন্ড্রয়েড ফোন
  • ওয়েবসাইট ডিজাইনিং
  • ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট
  • কম্পিউটার প্রোগ্রামিং
  • কোয়ান্টাম কম্পিউটার
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • জাভা স্ক্রীপ্ট
  • টিপস অ্যান্ড ট্রিকস
  • ডাটা এন্ট্রি
  • থিমস
  • পাইথন প্রোগ্রামিং
  • বই
  • ব্লগস্পট সাইট
  • ভিডিও এডিটিং
  • মাইক্রোওয়ার্কারস
  • মোবাইল ফোন
  • রেন্ট-এ-কোডার
  • লিনাক্স
  • শিক্ষা সংক্রান্ত
  • সংখ্যা পদ্ধতি
  • সাক্ষাৎকার
  • সি প্রোগ্রামিং
  • হ্যাকিং

Tags

অনলাইন আয় আবিষ্কার উইন্ডোজ ১০ উইন্ডোজ ফোন উইন্ডোজ সফটওয়্যার এন্ড্রয়েড ফোন ওয়েবসাইট ডিজাইনিং ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কোয়ান্টাম কম্পিউটার গ্রাফিক্স ডিজাইন জাভা স্ক্রীপ্ট টিপস অ্যান্ড ট্রিকস ডাটা এন্ট্রি থিমস পাইথন প্রোগ্রামিং বই ব্লগস্পট সাইট ভিডিও এডিটিং মাইক্রোওয়ার্কারস মোবাইল ফোন রেন্ট-এ-কোডার লিনাক্স শিক্ষা সংক্রান্ত সংখ্যা পদ্ধতি সাক্ষাৎকার সি প্রোগ্রামিং হ্যাকিং

Facebook

banner image

Flickr

banner image

Football

Popular Posts

  • ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
    ফ্রিল্যান্সার সাক্ষাৎকার: থ্রিডি ডিজাইনার
  • পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
    পেওনার ডেবিট মাস্টারকার্ড
  • প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।
    প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য গাইডলাইন।

Sample Text

Copyright © Bdhuge | Technology Journey. | Powered by Blogger
Design by Hardeep Asrani | Blogger Theme by NewBloggerThemes.com | Distributed By blogger Templates